১। “বাংলাদেশ আমার অহংকার”- এই স্লোগান নিয়ে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) প্রতিষ্ঠাকাল থেকে সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ নির্মূল ও মাদকবিরোধী অভিযানের পাশাপাশি বিভিন্ন সময়ে নিষিদ্ধ কার্যক্রমের সাথে জড়িত অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে সুনাম অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।
২। এরই ধারাবাহিকতায়, ২৮ অক্টোবর ২০২৫ তারিখ ঢাকা জেলার আশুলিয়া থানাধীন বাইপাইল, গৌরিপুর এলাকায় বাংলাদেশ ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর, ঢাকা এর উপ-পরিচালক এবং র্যাব সদর দপ্তর এর সহযোগিতায়; র্যাব-৪ এর যৌথ আভিযানিক দল এক্সিকিউটিভ মেজিস্ট্রেট জনাব মোঃ আবু হাসান, র্যাব সদর দপ্তর, কুর্মিটোলা, ঢাকা এবং স্কোয়াড্রন লিডার মো. নাজমুল ইসলাম, কোম্পানী কমান্ডার, সিপিসি-২, র্যাব-৪ এর নেতৃত্বে গাজী মেডিসিন পয়েন্ট ও অস্ট্রা বায়োফার্মাসিটিকালস প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমান নকল যৌন উত্তেজক ঔষধ ও হরমোন জাতীয় সরকারী ঔষধ উদ্ধার করে এবং উক্ত প্রতিষ্ঠানের মালিকদের নকল যৌন উত্তেজক ঔষধ উৎপাদন, মজুদ ও বিপণন এর অপরাধে মামলা দায়েরসহ ০৪ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়াও আশুলিয়া থানাধীন কোন্ডা এলাকায় নাম বিহীন একটি প্রতিষ্ঠানে এক্সিকিউটিভ মেজিস্ট্রেট জনাব মোঃ আবু হাসান, র্যাব সদর দপ্তর, কুর্মিটোলা, ঢাকা এবং স্কোয়াড্রন লিডার মোঃ নাজমুল ইসলাম, কোম্পানী কমান্ডার, সিপিসি-২, র্যাব-৪ এর নেতৃত্বে পৃথক একটি অভিযান পরিচালনা করে লাইসেন্স বিহীন ও নিম্নমানের বিপুল পরিমান কয়েল উদ্ধার করে এবং প্রতিষ্ঠানের মালিককে লাইসেন্স বিহীন ও নিম্নমানের কয়েল উৎপাদন, মজুদ ও বিপণন এর অপরাধে মামলা দায়েরসহ ০১ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়।
৩। পরবর্তীতে বাংলাদেশ ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর, ঢাকা এর উপ পরিচালক, র্যাব সদর দপ্তর এর এক্সিকিউটিভ মেজিস্ট্রেট এবং কোম্পানী কোমান্ডার র্যাব-৪, সিপিসি-২ এর উপস্থিতিতে উদ্ধারকৃত নকল যৌন উত্তেজক ঔষধ, হরমোন জাতীয় ঔষধ ও নিম্নমানের কয়েল ধ্বংস করা হয়। অদূর ভবিষ্যতে এরূপ অবৈধ কার্যক্রমের সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে র্যাব-৪ এর জোড়ালো সাড়াঁশি অভিযান অব্যাহত থাকবে।
৪। বাংলাদেশ ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর কর্তৃক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
প্রিন্ট
মো: রাইহান ইসলাম সাভার উপজেলা নিজস্ব প্রতিনিধি।।। 



















