ঢাকা ০৫:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৪ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo গাজীপুরে র‌্যাব সদস্যদের অবরুদ্ধ: অস্ত্র ও সরকারি কাজে বাধা মামলায় গ্রেপ্তার ১৪ Logo শ্বৈরাচার ফিরে আসার পরিস্থিতি তৈরি হলে সেটি কোন অবস্থাতেই ভালো হবেনা// দেশ পুনর্গঠন না হওয়া পর্যন্ত বিএনপির আন্দোলন চলমান থাকবে Logo পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার Logo মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসিনার বিরুদ্ধে ৩৯ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ Logo রাজস্ব আয়, অবকাঠামো উন্নয়ন ও মেরিটাইম সেক্টরের সাফল্য তুলে ধরলেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা Logo ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে আম্পায়ারিং করবেন মাসুদুর, বাংলাদেশের ম্যাচে কারা Logo নুরকে সিঙ্গাপুরে নেওয়ার প্রস্তুতি সাইদ শাহীন Logo নেপালে জেন জি আন্দোলনে নিহত ১৪ Logo ডাকসু নির্বাচনে সংশ্লিষ্টতা নিয়ে অবস্থান স্পষ্ট করলো সেনাবাহিনী Logo জয়পুরহাটে বগি লাইনচ্যুত, উত্তরবঙ্গে ট্রেন চলাচল বন্ধ

উচ্চকক্ষে ৭৬ আসনের প্রস্তাব, প্রতিনিধি নির্বাচন জনগণের ভোটে

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:০১:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
  • ৬৩ ১০.০০০ বার পড়া হয়েছে

ফাইল ছবি

জাতীয় সংসদের উচ্চকক্ষ গঠন নিয়ে যে আলোচনা চলছে, সেখানে নতুন প্রস্তাব দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। নতুন এই প্রস্তাবে বলা হয়েছে, উচ্চকক্ষের আসনসংখ্যা হতে পারে ৭৬টি এবং এসব আসনের সদস্যরা নির্বাচিত হবেন জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে।

সোমবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফার সংলাপের ১৩তম দিনের অধিবেশন এমন প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। সংলাপে অংশ নেন দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জোটের শীর্ষস্থানীয় নেতারা।

উচ্চকক্ষের নতুন প্রস্তাবের বিষয়ে কমিশন বলেছে, প্রতিটি জেলা ও প্রতিটি সিটি করপোরেশন এলাকা উচ্চকক্ষের একেকটি একক আঞ্চলিক নির্বাচনি এলাকা হিসেবে বিবেচিত/চিহ্নিত হবে এবং প্রত্যেক নির্বাচনি এলাকা থেকে সাধারণ ভোটারদের প্রত্যক্ষ ভোটে একজন করে উচ্চকক্ষের প্রতিনিধি নির্বাচিত হবেন।

এতে আরও বলা হয়, বর্তমানে দেশে ৬৪টি প্রশাসনিক জেলা ও ১২টি সিটি করপোরেশন রয়েছে বিধায় উচ্চকক্ষের আসনসংখ্যা হবে ৭৬টি। জাতীয় সংসদ (নিম্নকক্ষ) এবং উচ্চকক্ষের নির্বাচন একই সময়ে অনুষ্ঠিত হবে।

এর আগে, সংবিধান সংস্কার কমিশনের সুপারিশে দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদের উচ্চকক্ষের নাম প্রস্তাব করা হয় সিনেট।

কমিশনের সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘সংবিধান সংস্কার কমিশন সুপারিশ করে যে, বাংলাদেশে নিম্নকক্ষ (জাতীয় সংসদ) এবং উচ্চকক্ষের (সিনেট) সমন্বয়ে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট একটি আইনসভা থাকবে। উচ্চকক্ষ আইনি যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে এবং নির্বাহী ক্ষমতার ওপর একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করবে’।


প্রিন্ট
ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

গাজীপুরে র‌্যাব সদস্যদের অবরুদ্ধ: অস্ত্র ও সরকারি কাজে বাধা মামলায় গ্রেপ্তার ১৪

উচ্চকক্ষে ৭৬ আসনের প্রস্তাব, প্রতিনিধি নির্বাচন জনগণের ভোটে

আপডেট সময় ০৪:০১:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫

ফাইল ছবি

জাতীয় সংসদের উচ্চকক্ষ গঠন নিয়ে যে আলোচনা চলছে, সেখানে নতুন প্রস্তাব দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। নতুন এই প্রস্তাবে বলা হয়েছে, উচ্চকক্ষের আসনসংখ্যা হতে পারে ৭৬টি এবং এসব আসনের সদস্যরা নির্বাচিত হবেন জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে।

সোমবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফার সংলাপের ১৩তম দিনের অধিবেশন এমন প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। সংলাপে অংশ নেন দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জোটের শীর্ষস্থানীয় নেতারা।

উচ্চকক্ষের নতুন প্রস্তাবের বিষয়ে কমিশন বলেছে, প্রতিটি জেলা ও প্রতিটি সিটি করপোরেশন এলাকা উচ্চকক্ষের একেকটি একক আঞ্চলিক নির্বাচনি এলাকা হিসেবে বিবেচিত/চিহ্নিত হবে এবং প্রত্যেক নির্বাচনি এলাকা থেকে সাধারণ ভোটারদের প্রত্যক্ষ ভোটে একজন করে উচ্চকক্ষের প্রতিনিধি নির্বাচিত হবেন।

এতে আরও বলা হয়, বর্তমানে দেশে ৬৪টি প্রশাসনিক জেলা ও ১২টি সিটি করপোরেশন রয়েছে বিধায় উচ্চকক্ষের আসনসংখ্যা হবে ৭৬টি। জাতীয় সংসদ (নিম্নকক্ষ) এবং উচ্চকক্ষের নির্বাচন একই সময়ে অনুষ্ঠিত হবে।

এর আগে, সংবিধান সংস্কার কমিশনের সুপারিশে দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদের উচ্চকক্ষের নাম প্রস্তাব করা হয় সিনেট।

কমিশনের সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘সংবিধান সংস্কার কমিশন সুপারিশ করে যে, বাংলাদেশে নিম্নকক্ষ (জাতীয় সংসদ) এবং উচ্চকক্ষের (সিনেট) সমন্বয়ে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট একটি আইনসভা থাকবে। উচ্চকক্ষ আইনি যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে এবং নির্বাহী ক্ষমতার ওপর একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করবে’।


প্রিন্ট