ঢাকা ০১:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
গরু বহনকারী ভটভটির ধাক্কায় প্রাণ হারালো  দুই যুবক ইবিতে ভর্তি পরীক্ষার্থীদের জন্য থাকছে না কোন পরিবহন সেবা নবাবগঞ্জ প্রেসক্লাবের সকল সাংবাদিকের সঙ্গে ওসির সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় পাকুন্দিয়া উপজেলায় ৪ মামলার পরোয়ানাভূক্ত পলাতক আসামী গ্রেফতার রাণীশংকৈলে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা কোনাবাড়ি পল্লী বিদ্যুৎ পাওয়ার সাবস্টেশনে আগুন তামাক হচ্ছে মাদকের মূল লক্ষ্য -ডাঃ মোঃ নজরুল ইসলাম কিরাটন ইউনিয়নের পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম আমাদের মাঝে আর নেই শিবগঞ্জে সানামসজিদ স্থলবন্দরে হিট স্ট্রোকে ট্রাফিক পরিদর্শকের মৃত্যু গাজীপুরবাসীর জন্য চরম “সৌভাগ্য’ বর্তমান ডিসি এডিসি রেভিনিউ চৌকস ও মেধাবী দুই কর্মকর্তার চিন্তা,চেতনায় কর্মে, সর্বোপরিভাবে সততাকে প্রাধাণ্য দিয়েই দায়িত্ব পালন করছেন

দুর্নীতি ও দলীয়করণের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কবর দিয়েছে – জি এম কাদের

স্টাফ রিপোর্টার ॥ জাতীয় পার্টি কখনই পরগাছা হয়ে রাজনীতি করবে না এমন মন্তব্য করে দলটির চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী জি এম কাদের বলেছেন, জাপার নিজস্ব রাজনীতি আছে, নিজস্ব স্বকীয়তা নিয়েই রাজনীতির মাঠে এগিয়ে যাবে।

তিনি বলেন, জাতীয় পার্টি কোন জোটেই নেই। বর্তমানে আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে চায়না, জাতীয় পার্টিও আওয়ামী লীগকে চায়না। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলের সঙ্গেও আমাদের কান যোগাযোগ নেই। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দেশকে জুলুমখানায় পরিণত করেছে মন্তব্য করে এরশাদের এই ছোট ভাই বলেন, আমরা দেশের মানুষকে সকল জুলুম নির্যাতন থেকে মুক্তি দেব। আমরা বিরোধী দলে আছি, সকল পরিস্থিতি মোকাবেলা করে আমরা দেশের মানুষের পক্ষে কথা বলবো।

শনিবার জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান-এর বনানী কার্যালয় মিলনায়তনে পার্টির যুগ্ম মহাসচিব, সাংগঠনিক সম্পাদক ও সম্পাদকমন্ডলীর সদস্যদের সাংগঠনিক সভার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

আওয়ামী লীগ ও বিএনপি ১৯৯১ সালের পর থেকে সংসদীয় গণতন্ত্রের নামে দেশে একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছে মন্তব্য করে জি এম কাদের বলেন, দুটি দলই সন্ত্রাস, চাঁদাবাজী, দুর্নীতি ও দলীয়করণের মাধ্যমে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছে। দেশের মানুষের অধিকার হরণ করে দেশের মানুষকে জিম্মি করেছে। ’৯১ সালের পর থেকে দেশে একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সুশাসন নির্বাসনে দিয়েছে। দুর্নীতি ও দলীয়করণের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ-বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কবর দিয়েছে।

সকল স্তরে দলীয়করণ ও লুটপাটের মাধ্যমে টাকার পাহাড় গড়েছে দুটি দলের নেতা-কর্মীরা একথা উল্লেখ করে বিরোধী দলের এই উপনেতা বলেন, তারা হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে বিদেশে বিলাসী জীবন যাপন করে। ছোটখাটো নির্বাচনে তারা কোটি কোটি টাকা নিয়ে মাঠে নামে।

দেশের মানুষ আর আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে চায়না মন্তব্য করে কাদের বলেন, কারণ, তারা মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। দেশের মানুষ দিশেহারা, তারা এই দুটি দলের হাত থেকে মুক্তি চায়। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দেশে দুঃশাসন সৃষ্টি করেছে, আমরা দেশের মানুষের জন্য প্রকৃত গণতন্ত্র উপহার দেবো।

১৯৯১ সালের পর সংবিধান সংশোধন করে সাংবিধানিকভাবেই একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে জানিয়ে জি এম কাদের বলেন, রাষ্ট্রের প্রধান তিনটি স্তম্ভের মধ্যে সরকার প্রধানের হাতে নির্বাহী বিভাগ ও আইন সভা আর রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে বিচার বিভাগের নিরানব্বই ভাগই সরকার প্রধানের হাতে। তাই সরকার প্রধান যা চান, তাই হচ্ছে – এটাকে গণতন্ত্র বলা চলেনা। দুর্নীতি ও দলীয় করণের মাধ্যমে একনায়কতন্ত্র এখন স্বৈরতন্ত্রের পর্যায়ে। সরকারী দল না করলে এখন আর কেউ চাকরী পায়না, ব্যবসা করতে পারেনা।

তিনি বলেন, সরকার দলীয়দের জন্য এক ধরনের আইন আর অন্যদের জন্য আলাদা আইন। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি স্পষ্ট বৈষম্য সৃষ্টি করেছে। অথচ এই বৈষম্য থেকে মুক্তি পেতেই আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত হয়েছিলো। স্বাধীনতার আগে পশ্চিম পাকিস্তানীরা বৈষম্য সৃষ্টি করেছিলো, এখন বৈষম্য সৃষ্টি করেছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। আমরা মানুষের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চাই। দেশের মানুষ ভোট দিতে পারলে কখনোই ভুল করেনা।

তিনি বলেন, জাতীয় পার্টি দলীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রতিটি নির্বাচনে যাবে। চ্যালেঞ্জ ছাড়া কোন নির্বাচনেই কাউকে ছেড়ে দেয়া হবেনা। তবে, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের বিষয়ে দলের সর্বোচ্চ ফোরাম প্রেসিডিয়াম সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

এসময় পার্টির মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু বলেন, দেশে আইনের শাসন নেই। নির্যাতনের শিকার লেখক মুশতাক জেলখানায় মারা গেছেন। নির্যাতিত কর্টিুনিষ্ট কিশোর জামিন পেয়েছে মুশতাকের মৃত্যুর পরে। দেশের মা বোনরা ধর্ষিত হচ্ছে, বিচার পাচ্ছেনা।

তিনি বলেন, শুধু ভৌগলিক স্বাধীনতার জন্য মহান মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত হয়নি। বাক ও ব্যক্তি স্বাধীনতার জন্যই আমাদের একাত্তরের মুক্তি সংগ্রাম। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি মানুষের বাক ও ব্যক্তি স্বাধীনতা হরণ করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংস করেছে।

তিনি বলেন, দেশের প্রশাসন দুর্নীতিতে নিমজ্জিত, নির্বাচন কমিশন বর্তমানে ঠুঁটো জগন্নাথ। আওয়ামী লীগ এখন সরকারে আছে, আওয়ামী লীগ এখন আর কোন রাজনৈতিক দল নয়। আওয়ামী লীগ দেশে ফ্যাসিবাদ চালু করেছে। বসুরহাটের মত ভাগাভাগি নিয়ে সারাদেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করেছে আওয়ামী লীগ। ফরিদপুরের উপজেলা পর্যায়ের নেতারাও বিদেশে হাজার কোটি টাকা পাচার করে। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য জাতীয় পার্টি নেতা-কর্মীদের প্রস্তুত থাকতে আহবান জানান জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু।

এসময় আরো বক্তৃতা করেন কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় চীফ হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গা এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আব্দুস সবুর আসুদ, গোলাম মোহাম্মদ রাজু, মোহাম্মদ নোমান মিয়া, আমির উদ্দিন আহমেদ ঢালু, মোঃ শামসুল হক, এডভোকেট আব্দুল হামিদ ভাসানী, মোঃ আমির হোসেন ভূঁইয়া, ইকবাল হোসেন তাপস, মোঃ জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট মোঃ জুলফিকার হোসেন, সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মঞ্জু, আলহাজ্ব মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, এনাম জয়নাল আবেদিন, হুমায়ুন খান প্রমুখ।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

গরু বহনকারী ভটভটির ধাক্কায় প্রাণ হারালো  দুই যুবক

দুর্নীতি ও দলীয়করণের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কবর দিয়েছে – জি এম কাদের

আপডেট টাইম : ১১:০৫:৪৬ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ১৩ মার্চ ২০২১

স্টাফ রিপোর্টার ॥ জাতীয় পার্টি কখনই পরগাছা হয়ে রাজনীতি করবে না এমন মন্তব্য করে দলটির চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী জি এম কাদের বলেছেন, জাপার নিজস্ব রাজনীতি আছে, নিজস্ব স্বকীয়তা নিয়েই রাজনীতির মাঠে এগিয়ে যাবে।

তিনি বলেন, জাতীয় পার্টি কোন জোটেই নেই। বর্তমানে আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে চায়না, জাতীয় পার্টিও আওয়ামী লীগকে চায়না। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলের সঙ্গেও আমাদের কান যোগাযোগ নেই। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দেশকে জুলুমখানায় পরিণত করেছে মন্তব্য করে এরশাদের এই ছোট ভাই বলেন, আমরা দেশের মানুষকে সকল জুলুম নির্যাতন থেকে মুক্তি দেব। আমরা বিরোধী দলে আছি, সকল পরিস্থিতি মোকাবেলা করে আমরা দেশের মানুষের পক্ষে কথা বলবো।

শনিবার জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান-এর বনানী কার্যালয় মিলনায়তনে পার্টির যুগ্ম মহাসচিব, সাংগঠনিক সম্পাদক ও সম্পাদকমন্ডলীর সদস্যদের সাংগঠনিক সভার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

আওয়ামী লীগ ও বিএনপি ১৯৯১ সালের পর থেকে সংসদীয় গণতন্ত্রের নামে দেশে একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছে মন্তব্য করে জি এম কাদের বলেন, দুটি দলই সন্ত্রাস, চাঁদাবাজী, দুর্নীতি ও দলীয়করণের মাধ্যমে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছে। দেশের মানুষের অধিকার হরণ করে দেশের মানুষকে জিম্মি করেছে। ’৯১ সালের পর থেকে দেশে একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সুশাসন নির্বাসনে দিয়েছে। দুর্নীতি ও দলীয়করণের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ-বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কবর দিয়েছে।

সকল স্তরে দলীয়করণ ও লুটপাটের মাধ্যমে টাকার পাহাড় গড়েছে দুটি দলের নেতা-কর্মীরা একথা উল্লেখ করে বিরোধী দলের এই উপনেতা বলেন, তারা হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে বিদেশে বিলাসী জীবন যাপন করে। ছোটখাটো নির্বাচনে তারা কোটি কোটি টাকা নিয়ে মাঠে নামে।

দেশের মানুষ আর আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে চায়না মন্তব্য করে কাদের বলেন, কারণ, তারা মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। দেশের মানুষ দিশেহারা, তারা এই দুটি দলের হাত থেকে মুক্তি চায়। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দেশে দুঃশাসন সৃষ্টি করেছে, আমরা দেশের মানুষের জন্য প্রকৃত গণতন্ত্র উপহার দেবো।

১৯৯১ সালের পর সংবিধান সংশোধন করে সাংবিধানিকভাবেই একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে জানিয়ে জি এম কাদের বলেন, রাষ্ট্রের প্রধান তিনটি স্তম্ভের মধ্যে সরকার প্রধানের হাতে নির্বাহী বিভাগ ও আইন সভা আর রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে বিচার বিভাগের নিরানব্বই ভাগই সরকার প্রধানের হাতে। তাই সরকার প্রধান যা চান, তাই হচ্ছে – এটাকে গণতন্ত্র বলা চলেনা। দুর্নীতি ও দলীয় করণের মাধ্যমে একনায়কতন্ত্র এখন স্বৈরতন্ত্রের পর্যায়ে। সরকারী দল না করলে এখন আর কেউ চাকরী পায়না, ব্যবসা করতে পারেনা।

তিনি বলেন, সরকার দলীয়দের জন্য এক ধরনের আইন আর অন্যদের জন্য আলাদা আইন। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি স্পষ্ট বৈষম্য সৃষ্টি করেছে। অথচ এই বৈষম্য থেকে মুক্তি পেতেই আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত হয়েছিলো। স্বাধীনতার আগে পশ্চিম পাকিস্তানীরা বৈষম্য সৃষ্টি করেছিলো, এখন বৈষম্য সৃষ্টি করেছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। আমরা মানুষের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চাই। দেশের মানুষ ভোট দিতে পারলে কখনোই ভুল করেনা।

তিনি বলেন, জাতীয় পার্টি দলীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রতিটি নির্বাচনে যাবে। চ্যালেঞ্জ ছাড়া কোন নির্বাচনেই কাউকে ছেড়ে দেয়া হবেনা। তবে, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের বিষয়ে দলের সর্বোচ্চ ফোরাম প্রেসিডিয়াম সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

এসময় পার্টির মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু বলেন, দেশে আইনের শাসন নেই। নির্যাতনের শিকার লেখক মুশতাক জেলখানায় মারা গেছেন। নির্যাতিত কর্টিুনিষ্ট কিশোর জামিন পেয়েছে মুশতাকের মৃত্যুর পরে। দেশের মা বোনরা ধর্ষিত হচ্ছে, বিচার পাচ্ছেনা।

তিনি বলেন, শুধু ভৌগলিক স্বাধীনতার জন্য মহান মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত হয়নি। বাক ও ব্যক্তি স্বাধীনতার জন্যই আমাদের একাত্তরের মুক্তি সংগ্রাম। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি মানুষের বাক ও ব্যক্তি স্বাধীনতা হরণ করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংস করেছে।

তিনি বলেন, দেশের প্রশাসন দুর্নীতিতে নিমজ্জিত, নির্বাচন কমিশন বর্তমানে ঠুঁটো জগন্নাথ। আওয়ামী লীগ এখন সরকারে আছে, আওয়ামী লীগ এখন আর কোন রাজনৈতিক দল নয়। আওয়ামী লীগ দেশে ফ্যাসিবাদ চালু করেছে। বসুরহাটের মত ভাগাভাগি নিয়ে সারাদেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করেছে আওয়ামী লীগ। ফরিদপুরের উপজেলা পর্যায়ের নেতারাও বিদেশে হাজার কোটি টাকা পাচার করে। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য জাতীয় পার্টি নেতা-কর্মীদের প্রস্তুত থাকতে আহবান জানান জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু।

এসময় আরো বক্তৃতা করেন কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় চীফ হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গা এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আব্দুস সবুর আসুদ, গোলাম মোহাম্মদ রাজু, মোহাম্মদ নোমান মিয়া, আমির উদ্দিন আহমেদ ঢালু, মোঃ শামসুল হক, এডভোকেট আব্দুল হামিদ ভাসানী, মোঃ আমির হোসেন ভূঁইয়া, ইকবাল হোসেন তাপস, মোঃ জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট মোঃ জুলফিকার হোসেন, সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মঞ্জু, আলহাজ্ব মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, এনাম জয়নাল আবেদিন, হুমায়ুন খান প্রমুখ।