ঢাকা ০১:৩৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর থানায় কন্যা ধর্ষণের মিথ্যা মামলায় পিতাকে ফাঁসায়-মা ও মেয়ে ছেলে 

মিথ্যা মামলার চক্রান্তকারীদের ছবি প্রকাশ করা হলো

সূএ তথ্য মতে জানান-বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর থানাধীন-ধরিয়ারচর ইউনিয়নের-৭ নং ওয়ার্ডের,খোশকান্দি(পূর্বপাড়া গ্রামের),মৌলভীবাড়ীর- আশরাফ উদ্দিনকে ধর্ষণ মামলায় ফাঁসায়-

ঘটনাটি ঘটে-১১/১২/২০২২ইং-তারিখে,আনুমানিক-

রাত ১১:৩০ মিনিটে, বাদী অভিযোগে উল্লেখ করেছেন তার মা তাঁকে প্রবাসে  থেকে তাঁর বিবাদী ১ নং স্বামী

আশরাফ উদ্দিন তার মেয়ে

কেয়া মনি  (১৪) ছেলে ,বাদী  আশিক মিয়া (১৮) এক ঘরে বসবাস করে,

এখানে উল্লেখ বাদী – আশিক যে ঘরে থাকে তা উল্লেখ করে নাই যা থেকে বাদী আশিকের বিরুদ্ধে বাদীর অভিযোগের বিষয়টি পরিষ্কার উল্লেখ করেছেন চার পৃষ্ঠায় ঘটনার খুঁটিনাটি বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে, এখানে বাদী আশিকের বিরুদ্ধে মামলার অভিযোগের কারণ-পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করা হয়নি কেন?!।

সরজমিনে তদন্ত করে দেখা যায় মামলায়

যে ঘরটির কথা উল্লেখ করা হয়েছে তাঁর আশেপাশে ঘরবাড়ি রয়েছে এ ব্যাপারে উক্ত বাড়ির লোকজন ঘটনার বিষয়টি জানতে চাওয়া হলে-ঘটনাটি ঘটেছে বলে স্থানীয় বাড়ি ও আশেপাশের লোকজন বলতে পারেন না,

এমন কোন ঘটনা পূর্বে ঘটেছে তারা অবগত নয়, আশিককে বলে বিভিন্ন সূত্র থেকে তা জানতে পারা যায়।

বিশেষ এক অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য-

অভিযোগপত্রে দুই ও তিন নং সাক্ষী যাদেরকে করা হয়েছে, তারা কেউ এই ঘটনাটির বিষয়ে অবগত নয় এবং তারা জানেনই না এমন কোন ঘটনা ঘটেছে কিনা,তারা অবাক হয়ে গেছেন যার মায়ের সাথে দুই ব্যক্তির পরকীয়া তারা কিভাবে সাক্ষী হিসেবে তাদের নাম অন্তর্ভুক্ত হয়েছে,একে তো চুরি তার উপর সিনা জুড়ি। বিশেষ এক তদন্তে বেরিয়ে আসে-

আশরাফ উদ্দিন  তার স্ত্রী খাদিজা বেগমের পরকীয়ার কথা জানতেন, একদিন খাদিজা বেগমের পরকীয়া প্রেমের দৈহিক মিলনের সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে খাদিজার স্বামী আশাফ উদ্দিনের হাতে  তখন মাফ চেয়ে ও মৌখিক মুচলেকা দিয়ে লোকজন যাতে না জানতে পারে-সে অনুরোধ করে। স্বামী আশরাফ উদ্দিন দেশে থাকেন না,তাই স্থানীয়ভাবে এ বিষয়টিতে বিচার সালিশ করেননি,কিন্তু স্ত্রী খাদিজার পরকীয়া নানান কৌশল অবলম্বন করতে থাকে, খাদিজার মা ভাই-বোনদের সাথে আলাপ করে , অন্যদিকে মায়ের এই চারিত্রিক গুণাবলী মেয়ের মাঝে প্রকাশ পায়,মেয়ে কেয়া মানি (১৪) বেপরোয়া হয়ে ওঠে বিভিন্ন ছেলেদের সাথে মেলামেশা করে। এবং মুঠোফোনে বিভিন্ন ছেলেদের সাথে দিনরাত কথা বলে,

এই নিয়ে বাবা মেয়ের মাঝে এক তর্ক বিতর্ক চলে। তারপরই মা ও মেয়ে মিলে ০২ নং স্বামী -মোবারক হোসেনকে জানায় এবং বলে মোবারক এমন কিছু করো যাতে করে সাপও মরে লাঠিও না ভাঙ্গে, আমি বিদেশ থেকে এসে শুধু যেন তোমাকে পাই, এটিকে ঘটনাটি মঞ্চস্থ করতে ২ নং স্বামী মোবারক হোসেন কেয়া মনিকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে, এর পরের রাত্রে, কেয়া মনির ঘরে তাঁর পিতা আশরাফ উদ্দিন  প্রবেশ করলে – মোবারক হোসেন ঘরের দরজা বাইরে থেকে আটকিয়ে দেয়, এবং লোকজনকে ডেকে এনে থানা পুলিশকে খবর দেয়।এবং-থানায় বিষয়টি সম্পর্কে অবগত করা হয়, আশরাফ উদ্দিনকে পুলিশ ৫৪ ধারায় গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে যায়।

কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এই ঘটনাটি ভিন্ন,!

আসল ঘটনার মূল নায়ক ৩নং সাক্ষী মোঃ সোহেল মিয়া। এবং ২ নং সাক্ষী মোঃ মোবারক হোসেন (৩৮),

আমরা যদি মূল ঘটনার উপর দৃষ্টিপাত করি-আসলে কেয়া মনির ধর্ষণ হয়েছে কেয়া মনির নিজের ঘরে নয়,

খালি জায়গায় নির্জন স্থানে, সেখানে পালাক্রমে ধর্ষণ করা হয়।

অচেতন থাকার কারণে হয়তো ঘটনাটির বিষয় কেয়া মনি, জানেন না বলে ধারণা করা হলেও, ঘটনাটি ভিন্নতার প্রমাণ পাওয়া যায়, এদিকে কেয়া মনির কথিত স্বামীর ভাষ্য অনুপাতে, কেয়া মনি পুরোপুরিভাবে অচেতন ছিলেন না, মোবারক হোসেন ও সোহেল মিয়া তাঁকে ধর্ষণ করছেন বিষয়টিতে তিনি অবগত হশেছেন ,অতঃপর ধর্ষণের পরে মোবারক হোসেন ও সোহেল মিয়া, কেয়া মনি কে উঠিয়ে এনে তাঁর বাবা আশ্রাফ উদ্দিনকে আনুমানিক রাত তিনটায়-সোহেল এসে ডাক দিয়ে ওঠান-ও বলে-কিরে মেয়ে রাস্তায় হেলে ঠুলে পড়ে যাচ্ছে  তুই ব্যাটা নিয়ে চিন্তায় ঘুমাস এই কথা বলে বাবা আশরাফ উদ্দিনের কাছে দিয়ে যান মোঃ সোহেল মিয়া?

আমাদের প্রতিবেদক মনে করেন তদন্তের পর উক্ত ২ নং ও ৩ নং  সাক্ষী গনেরা তাঁর  মা ভাই বোনেরা তাঁদের কে মারপিট ও প্রাণনাশের  হুমকি দিয়  যাচ্ছেন বাদী আশিক মিয়া অপরদিকে  ধর্ষিতা কেয়ামনির কথিত স্বামী বলেন কেয়া মনির নিজস্ব প্রতিবেদক মুঠোফোন  যোগাযোগ করলে এমনই বলেন এরকম বাবা আমরা চাই না আমার মা যা বলবেন তাই হবে তিনি আরো বলেন-

সাথে আমার আলাপ হয় সে আমাকে বলেছে ঘটনাটির মূল নায়ক হচ্ছেন সোহেল ও মোবারক মিয়া, আমি মিথ্যা সাক্ষী দিয়েছি নিজেকে বাঁচানোর জন্য, তিনি আরো বলেন পৃথিবীতে যতই খারাপ বাবা থাক না কেন – সে তাঁর নিজের মেয়েকে ধর্ষণ করতে পারে না,এই বলে তিনি ফোন  কেটে দেন।

এই ঘটনার বিবরণে যা আমরা জানতে পাই বা বোঝা যায় এটি একটি মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা বিবাদী আত্মীয়-স্বজনে করা এই মামলা থেকে আশরাফ উদ্দিনের নিঃস্বার্থ মুক্তির দাবি করছেন-এলাকাবাসী।অনুসন্ধান চলছে

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর থানায় কন্যা ধর্ষণের মিথ্যা মামলায় পিতাকে ফাঁসায়-মা ও মেয়ে ছেলে 

আপডেট টাইম : ১২:০৩:৩৯ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৯ মে ২০২৩

মিথ্যা মামলার চক্রান্তকারীদের ছবি প্রকাশ করা হলো

সূএ তথ্য মতে জানান-বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর থানাধীন-ধরিয়ারচর ইউনিয়নের-৭ নং ওয়ার্ডের,খোশকান্দি(পূর্বপাড়া গ্রামের),মৌলভীবাড়ীর- আশরাফ উদ্দিনকে ধর্ষণ মামলায় ফাঁসায়-

ঘটনাটি ঘটে-১১/১২/২০২২ইং-তারিখে,আনুমানিক-

রাত ১১:৩০ মিনিটে, বাদী অভিযোগে উল্লেখ করেছেন তার মা তাঁকে প্রবাসে  থেকে তাঁর বিবাদী ১ নং স্বামী

আশরাফ উদ্দিন তার মেয়ে

কেয়া মনি  (১৪) ছেলে ,বাদী  আশিক মিয়া (১৮) এক ঘরে বসবাস করে,

এখানে উল্লেখ বাদী – আশিক যে ঘরে থাকে তা উল্লেখ করে নাই যা থেকে বাদী আশিকের বিরুদ্ধে বাদীর অভিযোগের বিষয়টি পরিষ্কার উল্লেখ করেছেন চার পৃষ্ঠায় ঘটনার খুঁটিনাটি বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে, এখানে বাদী আশিকের বিরুদ্ধে মামলার অভিযোগের কারণ-পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করা হয়নি কেন?!।

সরজমিনে তদন্ত করে দেখা যায় মামলায়

যে ঘরটির কথা উল্লেখ করা হয়েছে তাঁর আশেপাশে ঘরবাড়ি রয়েছে এ ব্যাপারে উক্ত বাড়ির লোকজন ঘটনার বিষয়টি জানতে চাওয়া হলে-ঘটনাটি ঘটেছে বলে স্থানীয় বাড়ি ও আশেপাশের লোকজন বলতে পারেন না,

এমন কোন ঘটনা পূর্বে ঘটেছে তারা অবগত নয়, আশিককে বলে বিভিন্ন সূত্র থেকে তা জানতে পারা যায়।

বিশেষ এক অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য-

অভিযোগপত্রে দুই ও তিন নং সাক্ষী যাদেরকে করা হয়েছে, তারা কেউ এই ঘটনাটির বিষয়ে অবগত নয় এবং তারা জানেনই না এমন কোন ঘটনা ঘটেছে কিনা,তারা অবাক হয়ে গেছেন যার মায়ের সাথে দুই ব্যক্তির পরকীয়া তারা কিভাবে সাক্ষী হিসেবে তাদের নাম অন্তর্ভুক্ত হয়েছে,একে তো চুরি তার উপর সিনা জুড়ি। বিশেষ এক তদন্তে বেরিয়ে আসে-

আশরাফ উদ্দিন  তার স্ত্রী খাদিজা বেগমের পরকীয়ার কথা জানতেন, একদিন খাদিজা বেগমের পরকীয়া প্রেমের দৈহিক মিলনের সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে খাদিজার স্বামী আশাফ উদ্দিনের হাতে  তখন মাফ চেয়ে ও মৌখিক মুচলেকা দিয়ে লোকজন যাতে না জানতে পারে-সে অনুরোধ করে। স্বামী আশরাফ উদ্দিন দেশে থাকেন না,তাই স্থানীয়ভাবে এ বিষয়টিতে বিচার সালিশ করেননি,কিন্তু স্ত্রী খাদিজার পরকীয়া নানান কৌশল অবলম্বন করতে থাকে, খাদিজার মা ভাই-বোনদের সাথে আলাপ করে , অন্যদিকে মায়ের এই চারিত্রিক গুণাবলী মেয়ের মাঝে প্রকাশ পায়,মেয়ে কেয়া মানি (১৪) বেপরোয়া হয়ে ওঠে বিভিন্ন ছেলেদের সাথে মেলামেশা করে। এবং মুঠোফোনে বিভিন্ন ছেলেদের সাথে দিনরাত কথা বলে,

এই নিয়ে বাবা মেয়ের মাঝে এক তর্ক বিতর্ক চলে। তারপরই মা ও মেয়ে মিলে ০২ নং স্বামী -মোবারক হোসেনকে জানায় এবং বলে মোবারক এমন কিছু করো যাতে করে সাপও মরে লাঠিও না ভাঙ্গে, আমি বিদেশ থেকে এসে শুধু যেন তোমাকে পাই, এটিকে ঘটনাটি মঞ্চস্থ করতে ২ নং স্বামী মোবারক হোসেন কেয়া মনিকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে, এর পরের রাত্রে, কেয়া মনির ঘরে তাঁর পিতা আশরাফ উদ্দিন  প্রবেশ করলে – মোবারক হোসেন ঘরের দরজা বাইরে থেকে আটকিয়ে দেয়, এবং লোকজনকে ডেকে এনে থানা পুলিশকে খবর দেয়।এবং-থানায় বিষয়টি সম্পর্কে অবগত করা হয়, আশরাফ উদ্দিনকে পুলিশ ৫৪ ধারায় গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে যায়।

কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এই ঘটনাটি ভিন্ন,!

আসল ঘটনার মূল নায়ক ৩নং সাক্ষী মোঃ সোহেল মিয়া। এবং ২ নং সাক্ষী মোঃ মোবারক হোসেন (৩৮),

আমরা যদি মূল ঘটনার উপর দৃষ্টিপাত করি-আসলে কেয়া মনির ধর্ষণ হয়েছে কেয়া মনির নিজের ঘরে নয়,

খালি জায়গায় নির্জন স্থানে, সেখানে পালাক্রমে ধর্ষণ করা হয়।

অচেতন থাকার কারণে হয়তো ঘটনাটির বিষয় কেয়া মনি, জানেন না বলে ধারণা করা হলেও, ঘটনাটি ভিন্নতার প্রমাণ পাওয়া যায়, এদিকে কেয়া মনির কথিত স্বামীর ভাষ্য অনুপাতে, কেয়া মনি পুরোপুরিভাবে অচেতন ছিলেন না, মোবারক হোসেন ও সোহেল মিয়া তাঁকে ধর্ষণ করছেন বিষয়টিতে তিনি অবগত হশেছেন ,অতঃপর ধর্ষণের পরে মোবারক হোসেন ও সোহেল মিয়া, কেয়া মনি কে উঠিয়ে এনে তাঁর বাবা আশ্রাফ উদ্দিনকে আনুমানিক রাত তিনটায়-সোহেল এসে ডাক দিয়ে ওঠান-ও বলে-কিরে মেয়ে রাস্তায় হেলে ঠুলে পড়ে যাচ্ছে  তুই ব্যাটা নিয়ে চিন্তায় ঘুমাস এই কথা বলে বাবা আশরাফ উদ্দিনের কাছে দিয়ে যান মোঃ সোহেল মিয়া?

আমাদের প্রতিবেদক মনে করেন তদন্তের পর উক্ত ২ নং ও ৩ নং  সাক্ষী গনেরা তাঁর  মা ভাই বোনেরা তাঁদের কে মারপিট ও প্রাণনাশের  হুমকি দিয়  যাচ্ছেন বাদী আশিক মিয়া অপরদিকে  ধর্ষিতা কেয়ামনির কথিত স্বামী বলেন কেয়া মনির নিজস্ব প্রতিবেদক মুঠোফোন  যোগাযোগ করলে এমনই বলেন এরকম বাবা আমরা চাই না আমার মা যা বলবেন তাই হবে তিনি আরো বলেন-

সাথে আমার আলাপ হয় সে আমাকে বলেছে ঘটনাটির মূল নায়ক হচ্ছেন সোহেল ও মোবারক মিয়া, আমি মিথ্যা সাক্ষী দিয়েছি নিজেকে বাঁচানোর জন্য, তিনি আরো বলেন পৃথিবীতে যতই খারাপ বাবা থাক না কেন – সে তাঁর নিজের মেয়েকে ধর্ষণ করতে পারে না,এই বলে তিনি ফোন  কেটে দেন।

এই ঘটনার বিবরণে যা আমরা জানতে পাই বা বোঝা যায় এটি একটি মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা বিবাদী আত্মীয়-স্বজনে করা এই মামলা থেকে আশরাফ উদ্দিনের নিঃস্বার্থ মুক্তির দাবি করছেন-এলাকাবাসী।অনুসন্ধান চলছে