ঢাকা ০৪:২৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৯০ ইলা লালালালা: সবুজ ঘাসের লাল দ্রোহের সুর যার কন্ঠে তরুণ আইনজীবী সাইফুলকে যেভাবে হত্যা করা হয় গাজীপুরে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত রায়পুর সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের দুর্নীতিত অতিষ্ঠ জনসাধারণ সমাবেশে গিয়ে টাকা না পেয়ে বাড়ি ঘেরাও, ৫ প্রতারক আটক অভিনব সিন্ডিকেট: সয়াবিন তেলের সঙ্গে চাল-ডাল কেনা বাধ্যতামূলক! সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত ডেপুটি রেজিস্ট্রার হয়েও নার্সিং ইনস্টিটিউট ব্যবসা নিলুফার ইয়াসমিনের অভিযোগ তদন্তে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে তলব পুলিশ প্রশাসনের নীতিগত পরিবর্তন হলেও এসআই মিজানের অসাধু নীতির পরিবর্তন হয়নি

একনেকে ৬ প্রকল্প অনুমোদন, কুমিল্লা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া মহাসড়ক চার লেন

কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) থেকে ইয়াসিন মনি খান
  • আপডেট টাইম : ০২:০৯:১৯ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ১৪১ ৫০০০.০ বার পাঠক

কুমিল্লা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া জাতীয় মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার জন্য জাতীয় অর্থনৈতিক পর্ষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) সাত হাজার ১৮৯ কোটি টাকার প্রকল্পসহ ছয়টি উন্নয়ন প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে।

অনুমোদিত মহাসড়কটি কুমিল্লার ময়নামতি থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ধরখার পর্যন্ত সম্পন্ন হবে বলে জানান। রাস্তাটি ২০২৬ সালের জুনের মধ্যেই চার লেনে উন্নীত করা হবে। ধীরগতির যানবাহনের জন্য রাস্তাটির উভয় পাশে পৃথক লেন থাকবে। সিলেট ও চট্টগ্রাম অঞ্চলের মধ্যে দ্রুত, নিরাপদ এবং সাশ্রয়ী সড়ক যোগাযোগ স্থাপন করাই হচ্ছে প্রকল্পটির মূল লক্ষ্য।

একনেকের চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সভায় যোগ দিয়ে প্রকল্পের অনুমোদন দেন।

এনইসি সম্মেলন কক্ষে সভা শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, ‘অনুমোদিত ছয়টি প্রকল্পের মোট আনুমানিক ব্যয় প্রায় আট হাজার ৭৩৯ কোটি ৬৮ লাখ টাকা।

মোট ব্যয়ের মধ্যে পাঁচ হাজার ৯২৯ কোটি তিন লাখ টাকা সরকারের তহবিল থেকে নেয়া হবে এবং বাকি দুই হাজার ৮১০ কোটি ৬৫ লাখ টাকা বৈদেশিক ঋণ হিসেবে আসবে বলেও তিনি জানান।

পরিকল্পনা কমিশনের তথ্যমতে, সাত হাজার ১৮৮ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ব্যয়ে ‘কুমিল্লার ময়নামতি থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলাস্থ ধরখার পর্যন্ত জাতীয় মহাসড়ককে চার লেনে উন্নীতকরণ’ শীর্ষক প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।
তন্মধ্যে, সরকার চার হাজার ৩৭৮ কোটি টাকা অর্থায়ন করবে এবং বাকি দুই হাজার ৮১০ কোটি ৬৫ লাখ টাকা ভারতের লাইন অব ক্রেডিট (এলওসি) থেকে আসবে।

প্রধান প্রকল্পের কার্যক্রম হচ্ছে-১০৩ হেক্টর জমি অধিগ্রহণ, ১৪টি সেতু নির্মাণে মোট দৈর্ঘ্য এক হাজার ২১৮ দশমিক ৪৪ মিটার, একটি এক হাজার ৩০ মিটার ফ্লাইওভার, দুটি আন্ডারপাস, ৫০টি কালভার্ট, ১২টি ফুট ওভার ব্রিজ, ৫০ কিলোমিটার নমনীয় ও চার দশমিক পাঁচ কিলোমিটার অনমনীয় ফুটপাত।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

একনেকে ৬ প্রকল্প অনুমোদন, কুমিল্লা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া মহাসড়ক চার লেন

আপডেট টাইম : ০২:০৯:১৯ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২

কুমিল্লা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া জাতীয় মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার জন্য জাতীয় অর্থনৈতিক পর্ষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) সাত হাজার ১৮৯ কোটি টাকার প্রকল্পসহ ছয়টি উন্নয়ন প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে।

অনুমোদিত মহাসড়কটি কুমিল্লার ময়নামতি থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ধরখার পর্যন্ত সম্পন্ন হবে বলে জানান। রাস্তাটি ২০২৬ সালের জুনের মধ্যেই চার লেনে উন্নীত করা হবে। ধীরগতির যানবাহনের জন্য রাস্তাটির উভয় পাশে পৃথক লেন থাকবে। সিলেট ও চট্টগ্রাম অঞ্চলের মধ্যে দ্রুত, নিরাপদ এবং সাশ্রয়ী সড়ক যোগাযোগ স্থাপন করাই হচ্ছে প্রকল্পটির মূল লক্ষ্য।

একনেকের চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সভায় যোগ দিয়ে প্রকল্পের অনুমোদন দেন।

এনইসি সম্মেলন কক্ষে সভা শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, ‘অনুমোদিত ছয়টি প্রকল্পের মোট আনুমানিক ব্যয় প্রায় আট হাজার ৭৩৯ কোটি ৬৮ লাখ টাকা।

মোট ব্যয়ের মধ্যে পাঁচ হাজার ৯২৯ কোটি তিন লাখ টাকা সরকারের তহবিল থেকে নেয়া হবে এবং বাকি দুই হাজার ৮১০ কোটি ৬৫ লাখ টাকা বৈদেশিক ঋণ হিসেবে আসবে বলেও তিনি জানান।

পরিকল্পনা কমিশনের তথ্যমতে, সাত হাজার ১৮৮ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ব্যয়ে ‘কুমিল্লার ময়নামতি থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলাস্থ ধরখার পর্যন্ত জাতীয় মহাসড়ককে চার লেনে উন্নীতকরণ’ শীর্ষক প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।
তন্মধ্যে, সরকার চার হাজার ৩৭৮ কোটি টাকা অর্থায়ন করবে এবং বাকি দুই হাজার ৮১০ কোটি ৬৫ লাখ টাকা ভারতের লাইন অব ক্রেডিট (এলওসি) থেকে আসবে।

প্রধান প্রকল্পের কার্যক্রম হচ্ছে-১০৩ হেক্টর জমি অধিগ্রহণ, ১৪টি সেতু নির্মাণে মোট দৈর্ঘ্য এক হাজার ২১৮ দশমিক ৪৪ মিটার, একটি এক হাজার ৩০ মিটার ফ্লাইওভার, দুটি আন্ডারপাস, ৫০টি কালভার্ট, ১২টি ফুট ওভার ব্রিজ, ৫০ কিলোমিটার নমনীয় ও চার দশমিক পাঁচ কিলোমিটার অনমনীয় ফুটপাত।