সারাদেশে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি-নিত্যপণ্যর দাম ও অসহনীয় লোডসেটিং ,গণ পরিবহনে ভাড়াবৃদ্ধি সহ দলীয় নেতা কর্মীদের হত্যা -গুম, মিথ্যা মামলা দিয়ে নির্যাতনের প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় কমিটির ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে গত (৩০আগষ্ট) মঙ্গলবার বিকেলে ইপিজেড থানা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক কাউন্সিলর সরফরাজ কাদের রাসেল এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাখেন নগর বিএনপির সভাপতি ডাঃ শাহাদাত হোসেন।

এসময় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন নগর সাঃসম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর,আরো বক্তব্য রাখেন ইসরাফিল আমির খসরু ,নগর বিএনপির সহ-সভাপতি এম.এ আজিজ,সাইফুল আলম,নগর নেতা নুরুজ্জামান,বিএনপি নেতা মাহাবুব এলাহি, বন্দরথানা বিএনপির সভাপতি হাজী মোঃ হানিফ।

থানার বিএনপির সাঃ সম্পাদক রুকুন উদ্দিন মাহমুদ খলিলের সঞ্চালনায়ে নগর যুবদল সভাপতি মোশারফ হোসেন দিপ্তী,সাঃ সম্পাদক মোঃ শাহেদ, স্বেচ্ছাসেবকদলের সাঃসম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলু,যুগ্ন সম্পাদক আলী মোরতুজা,ইপিজেড থানা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি মোজাদ বারেক,যুগ্ন সম্পাদক জাবেদ আনসারী, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ ইমরান হোসেন, মোঃ শাহাজাহান, মোঃশরীফ,৩৯ ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মোঃ আশ্রাফ উদ্দিন,সাঃসম্পাদক মুজিবুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আলমগীর,যুগ্ন সম্পাদক- মিজানুর রহমান পারুল,রিয়াজ উদ্দিন, মোঃ নওশাদ, মঈনুদ্দিন বারেক,স্বেচ্ছাসেবকদলের ইপিজেড থানা নেতা মোঃইউসুফ সুমন, ইপিজেড থানা যুবদলের আজিম সোহেল, মোঃ রিয়াদ হোসাইন,মোঃ রাসেদ, মোঃ রাশেদুজ্জামান,সাইফুর রহমান রনি, ছাত্রদলের সাবেক চবি নেতা মোঃ ইকবাল হোসেন সুমন, মোঃ হোসেন টিটু সহ থানা-ওয়ার্ড, ইউনিট ও উপ –কমিটির নেতৃবৃন্দ , জাসাস ও মহিলা দলের নেত্রীবৃন্দ মিছিলে মিছিলে দুপুর থেকেই দক্ষিণহালিশহরের নারিকেল তলা এলাকায় বিক্ষোভ সমাবেশে অংশ নেন।

প্রধান অতিথি ডাঃ শাহাদাৎ হোসেন বলেন,জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি–নিত্যপণ্যর দাম ও অসহনীয় লোডসেটিং সহ দলীয় নেতা কর্মীদের হত্যা –গুম, মিথ্যা মামলা দিয়ে দেশ পরিচালনায় ব্যর্থ হয়ে সরকার এখন আবারো ভোট বিহীন নির্বাচন করে ক্ষমতায় বসতে চাচ্ছে। এবার সেই সুযোগ আর আঃলীগ কে করতে দিবে না জনগণ। দেশের প্রতিটি পাড়ায়-পাঢ়ায়, মহল্লা-মহল্লাতে আঃলীগ সরকার কে প্রতিরোধ করে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য করবে এদেশের জনগণ।

পরে বিক্ষোভ সমাবেশের শেষে বিক্ষোভ মিছিল নারিকেল তলা থেকে শুরু হয়ে সিমেন্টক্রসিং, হাসপাতাল গেট হয়ে বন্দরটিলা শাহপ্লাজা চত্তরে গিয়ে শেষ হয়।