ঢাকা ০৩:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

পাকিস্তানকে ক্ষমা প্রার্থনার আহ্বান পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১২:২০:০৮ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৭ জানুয়ারি ২০২১
  • / ৩৮৫ ৫০০০.০ বার পাঠক

আন্তর্জাতিক ডেস্ক থেকে।।

পাকিস্তানের নবনিযুক্ত হাইকমিশনার ইমরান আহমেদ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলমের সঙ্গে সাক্ষাত করেছেন। সাক্ষাৎকালে একাত্তরে গণহত্যার জন্য পাকিস্তানের সরকারিভাবে ক্ষমা প্রার্থনা, আটকেপড়া পাকিস্তানিদের প্রত্যাবাসন এবং উভয় দেশের সম্পদ ভাগ করার মতো অনিষ্পন্ন বিষয়গুলো দ্রুত নিষ্পত্তি করার বিষয় পুনরায় উত্থাপন করেন।

বৃহস্পতিবার নবনিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এলে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।

সাক্ষাৎকালে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নবনিযুক্ত হাইকমিশনারকে স্বাগত জানান। এ সময় একাত্তরের গণহত্যার জন্য পাকিস্তানের ক্ষমা প্রার্থনাসহ বিভিন্ন পারস্পরিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সাফটার আওতায় পাকিস্তানে বাংলাদেশের আরো পণ্যের প্রবেশাধিকার চান। এছাড়া বাণিজ্য বাধা দূর করে পণ্যের নিষিদ্ধ তালিকা কমানোর তাগিদ দেন তিনি। বর্তমানে উভয় দেশের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য পাকিস্তানের অনুকূলে রয়েছে।

পাকিস্তানের হাইকমিশনার উভয় দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে জোর দেন।

সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পর্যায়ের বৈঠকের বিষয়ে একমত হয়েছেন উভয়েই। উভয় দেশের মধ্যে সবশেষ আলোচনা ২০১০ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানা গেছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

পাকিস্তানকে ক্ষমা প্রার্থনার আহ্বান পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর

আপডেট টাইম : ১২:২০:০৮ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৭ জানুয়ারি ২০২১

আন্তর্জাতিক ডেস্ক থেকে।।

পাকিস্তানের নবনিযুক্ত হাইকমিশনার ইমরান আহমেদ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলমের সঙ্গে সাক্ষাত করেছেন। সাক্ষাৎকালে একাত্তরে গণহত্যার জন্য পাকিস্তানের সরকারিভাবে ক্ষমা প্রার্থনা, আটকেপড়া পাকিস্তানিদের প্রত্যাবাসন এবং উভয় দেশের সম্পদ ভাগ করার মতো অনিষ্পন্ন বিষয়গুলো দ্রুত নিষ্পত্তি করার বিষয় পুনরায় উত্থাপন করেন।

বৃহস্পতিবার নবনিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এলে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।

সাক্ষাৎকালে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নবনিযুক্ত হাইকমিশনারকে স্বাগত জানান। এ সময় একাত্তরের গণহত্যার জন্য পাকিস্তানের ক্ষমা প্রার্থনাসহ বিভিন্ন পারস্পরিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সাফটার আওতায় পাকিস্তানে বাংলাদেশের আরো পণ্যের প্রবেশাধিকার চান। এছাড়া বাণিজ্য বাধা দূর করে পণ্যের নিষিদ্ধ তালিকা কমানোর তাগিদ দেন তিনি। বর্তমানে উভয় দেশের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য পাকিস্তানের অনুকূলে রয়েছে।

পাকিস্তানের হাইকমিশনার উভয় দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে জোর দেন।

সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পর্যায়ের বৈঠকের বিষয়ে একমত হয়েছেন উভয়েই। উভয় দেশের মধ্যে সবশেষ আলোচনা ২০১০ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানা গেছে।