বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ছাত্র-জনতার আয়োজনে পৌর শহীদ মিনারে এ মোমবাতি প্রজ্জ্বলন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। এসময় তারা বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন।
এসময় বক্তারা বলেন, গত ২৭ অক্টোবর রেলস্টেশনে রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি শেষের দিকে স্টেশন মাস্টারের নির্দেশে ট্রেনটি ছেড়ে যাওয়ার আগে লোকো মাস্টার হঠাৎ জোরে হুইসেল দেন। এসময় স্টেশনের রেললাইনে উপর আন্দোলনকারীরা অবস্থান করছিলো। স্টেশন মাস্টার আমাদের সাথে আলোচনা না করেই ট্রেনের লোকো মাস্টারকে ট্রেন ছেড়ে যাওয়ার নির্দেশ দেন। যখন ট্রেনটি সামনের দিকে এগোতে থাকে তখন ট্রেনের সামনে কয়েকজন আন্দোলনকারী ক্ষুব্ধ হয়ে ট্রেনে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে।
আমরা কখনো রাষ্ট্রীয় সম্পদ নষ্ট করতে চাইনি। কিন্তু ঐদিনের পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য সম্পূর্ণ দায়ী স্টেশন মাস্টার ও ট্রেনের লোকো মাস্টার। তাই আমরা দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও আটকৃতদের মুক্তির দাবি করছি। এছাড়া এই ঘটনার দায়ী স্টেশন মাস্টার ও লোকো মাস্টারের বিচারের দাবি জানাই।
বক্তব্য শেষে আন্দোলনকারীরা ভৈরবকে জেলার দাবিতে আগামীকাল শুক্রবার জুম্মা নামাজ শেষে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করা হবে বলে জানান তারা।
মোমবাতি প্রজ্জ্বলন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, ছাত্রনেতা মাওলানা সাইফুর রহমান শাহারিয়ার, জাহিদুল ইসলাম, বিছাস সভাপতি মহিউদ্দিন, ছাত্রনেতা হান্নান হিমু, ছাত্র নেতা বিন ইয়ামিন জুনাইদ প্রমূখ।
প্রিন্ট
																			
																মোঃ জামাল উদ্দিন স্টাফ রিপোটার ভৈরব কিশোর গঞ্জ জেলা								 




















