কর্ণফুলী থানার জনসাধারণের বক্তব্যে বলেন বর্তমানে কর্ণফুলী থানার আইন শৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে রাতদিন চুরি ডাকাতি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চললে ও পুলিশের চলছে নিরবতা। জনসাধারণ বলেছেন এই কর্ণফুলী থানার সঠিক আইন শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে চাইলে বর্তমান ওসি কে অপসারণ করা জরুরি হয়ে পড়েছে এই বিষয়ে পুলিশ কমিশনার হাসিব স্যারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন জনসাধারণ। চুরি ডাকাতি সন্ত্রাসী কিশোর গ্যাং এর সম্পর্কে জানতে গিয়ে আরো জানাযায়
কর্ণফুলী থানা এলাকায় বিয়ে বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে পুলিশের তিন সদস্য সহ ওসির বিরুদ্ধে অথচ তিন সদস্য কে প্রত্যাহার করলে ও বহাল তবিয়তে আছেন ওসি।
বৃহস্পতিবার সিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (উত্তর) আমিরুল ইসলাম প্রত্যাহারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
প্রত্যাহার হওয়া তিন পুলিশ সদস্যরা হলেন -কর্ণফুলী থানার এএসআই আব্দুল হালিম (নিরস্ত্র),কনস্টেবল আলমগীর হোসেন এবং কনস্টেবল মো. সাইফুদ্দিন।
ঘটনার সময়ে তিনজনেই ঘটনাস্থলের ১০ ফুট দূরত্বে টইল পুলিশের দায়িত্বে ছিলেন বলে জানা যায়।
এরআগে, গত শনিবার রাত দেড়টার দিকে কর্ণফুলীর বড়উঠান ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের শাহমীরপুর এলাকার মোহাম্মদ মিয়ার নতুন বাড়িতে অস্ত্রের মুখে জিম্মি ১১ ভরি স্বর্ণ এবং দুই লাখ টাকা লুট করা হয়।
অভিযোগ উঠেছে—ডাকাতির ঘটনায় পুলিশ ঘটনাস্থলের মাত্র ১০ ফুট দূরে থাকলেও ধাওয়া দেয়নি। এতে স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভ ও প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। পরে বৃহস্পতিবার দায়িত্ব অবহেলার কারণে ঘটনাস্থলে ডিউটিতে থাকা তিন পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
প্রিন্ট