ঢাকা ১২:০৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ২০ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo হবিগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির প্রার্থী ডা: শাখায়াত হাসান জীবন আজমিরীগঞ্জ বানিয়াচংয়ে উচ্ছ্বাস Logo পটুয়াখালী-২ আসনে এনসিপি-জামায়াতে উচ্ছ্বাস, বিএনপিতে বিষাদ Logo ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন মাগুরা-২ আসনে ধানের শীষের কান্ডারী এ্যাড. নিতাই রায় চৌধুরী Logo ফরিদপুরে চেয়ারম্যানের শেল্টারে চায়না দুয়ারি জালের কারখানার রমরমা ব্যবসা, প্রশাসনের অভিযানে নিয়ন্ত্রণহীন অবস্থা Logo রয়টার্সের প্রতিবেদন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সালিশের দ্বারস্থ হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে আদানি গ্রুপ Logo টানা কমছে দেশের রপ্তানি আয়, সামনে আরও কমার আশঙ্কা Logo বিএনপির ফাঁকা রাখা ৬৩ আসনে অগ্রাধিকার পাবেন যারা Logo আরপিও সংশোধন অধ্যাদেশ জারি জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকেই ভোট করতে হবে Logo আশুলিয়া সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে ৬ দলিল লেখক বরখাস্ত Logo সাভারে ট্রলি ভ্যানের ব্রেক ফেল আয়ারল্যান্ডের ওপরে এসে গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ

জিয়াউল করিম সুপ্রিম কোর্ট (৬) শুধুমাত্র ঊর্ধ্বতন আইনের লোক শুধু এই ক্ষমতা খাটিয়ে দীর্ঘ নয় বছর থেকে চালাচ্ছে এই অবৈধ দেহ ব্যবসা এবং মাদক বাণিজ!

আফতাব নগরে আড্ডার মোড়েই বিশাল ভবন গড়ে তুলে চালাচ্ছে রমরমা চালাচ্ছে দেহ ব্যবসা ও মাদক বাণিজ্য
অনুসন্ধানে যারা যায় জিয়াউল করিম(৬)নং কোর্ট।

সংবাদকর্মীদের হাতে এরকম তথ্য মিলে আফতাব নগরের আড্ডার মোরেই রমরমা অবৈধ নারীর দেহ ব্যবসা এবং মাদক বাণিজ্য। ২৪ ঘন্টা এই রমরমা ব্যবসা বন্ধ করার মত দূরের কথা প্রশ্ন করার মত ও কেউ নেই এখন পর্যন্ত!

যার প্রমাণ সরজমিনে গিয়ে সংবাদকর্মীদের হাতে মিলে এবং পুলিশ প্রশাসনের নজরেও আসে। কিন্তু এবং অভিযুক্ত আসামি রোকন, রফিক, মঙ্গল থাকলেও পুলিশ একজনকে গ্রেফতার করে। যিনি ফ্ল্যাটের ভাড়াটিয়া দাবি করেন রোকন। ভাড়াটিয়া বাড়িওয়ালার কোন চুক্তিপত্র দেখাতে না পারলেও জিয়াউল করিম কে রাখা হয় আড়ালে।

খুদ বাড্ডা থানার ওসি হাবিবুর রহমান সংবাদ কর্মীদের অনুরোধ করেন জিয়াউল করিম সাহেব কে নিয়ে নিউজ করবেন দয়া করে প্লিজ!
যার প্রমাণ আছে গণমাধ্যমের কাছে।

আমাদের প্রশ্ন আইন তাহলে কি জনসাধারণের জন্য একরকম এবং উচ্চতর আইনের লোকের জন্য আরেক রকম?

এরকম তথ্য প্রমানের ভিত্তিতে মামলা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে সাব ইন্সপেক্টর সোহেল জানায় গণমাধ্যমকে মামলা হয়েছে কিনা আমি জানিনা সঠিক!

তবে আগামীকাল থেকে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে নিয়ে যাওয়া হবে গুলশান ম্যাজিস্ট্রেট বসেন।

এ যেন শুধুমাত্র ঊর্ধ্বতন আইনের লোকের অন্যায় তাই সবকিছুই ভিআইপি অন্যরকম ব্যবস্থা।

ঘটনাস্থলে প্রচুর পরিমাণ মাদক থাকা সত্ত্বেও পুলিশের তৎপরতায় মিলেনি একটি মাদক ও। উল্টো যে আলামাত পাওয়া গিয়েছিল ঘটনা স্থল থেকে জনসাধারণ এবং গণমাধ্যমের সামনে তার থেকে বহু কম আলামতক থানায় পেশ করা হয়। এ বিষয়ে জানতে চাইলে অফিসার রানা বলেন সকল আলামত গ্রহণযোগ্য নয় কোর্টে, তাই যেগুলো আলামত গ্রহণযোগ্য সেগুলোই পেশ করতে হবে। এবং অভিযুক্ত আসামি রোকন এবং রফিকের বক্তব্য এরকম বহু পুলিশ সাংবাদিক আসলেও আমরা গ্রেফতার হই না একটু অপেক্ষা করেন।

এবং গণমাধ্যমের চা পানি খাওয়ার টাকা দিতে চাইলে ও অবশেষে রোকন হয়ে যান গ্রেফতারকৃত আসামি।

এবং এই মামলার মূল হোতা যার হওয়ার কথা ছিল এবং তিনি হবেন কোর্ট নং(৬) জিয়াউল করিম তার কোন চিহ্ন হই নাই মামলায়।

এরকম আইনের লোক যদি বেআইনি কার্যক্রম অনায়াসে করে দিন রাত ২৪ ঘন্টা তাহলে মাদক ব্যবসায়ীরা প্রকাশ্যে মাদক বিক্রি করবে, অবৈধ নারীদের দেহ ব্যবসা মনে হবে স্বচ্ছ পেশা।

দেশ এখন স্বাধীন বৈষম্য বিরোধী তাহলে সাধারণ মানুষের জন্য আইন একরকম আর এরকম উচ্চতর আইনের লোকের বেলায় ভিন্ন রকম কেন আমাদের প্রশ্ন?

পরবর্তী দেখতে চোখ রাখুন দৈনিক সময়ের কণ্ঠে,,,


প্রিন্ট
ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

হবিগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির প্রার্থী ডা: শাখায়াত হাসান জীবন আজমিরীগঞ্জ বানিয়াচংয়ে উচ্ছ্বাস

জিয়াউল করিম সুপ্রিম কোর্ট (৬) শুধুমাত্র ঊর্ধ্বতন আইনের লোক শুধু এই ক্ষমতা খাটিয়ে দীর্ঘ নয় বছর থেকে চালাচ্ছে এই অবৈধ দেহ ব্যবসা এবং মাদক বাণিজ!

আপডেট সময় ০১:০৩:৫১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫

আফতাব নগরে আড্ডার মোড়েই বিশাল ভবন গড়ে তুলে চালাচ্ছে রমরমা চালাচ্ছে দেহ ব্যবসা ও মাদক বাণিজ্য
অনুসন্ধানে যারা যায় জিয়াউল করিম(৬)নং কোর্ট।

সংবাদকর্মীদের হাতে এরকম তথ্য মিলে আফতাব নগরের আড্ডার মোরেই রমরমা অবৈধ নারীর দেহ ব্যবসা এবং মাদক বাণিজ্য। ২৪ ঘন্টা এই রমরমা ব্যবসা বন্ধ করার মত দূরের কথা প্রশ্ন করার মত ও কেউ নেই এখন পর্যন্ত!

যার প্রমাণ সরজমিনে গিয়ে সংবাদকর্মীদের হাতে মিলে এবং পুলিশ প্রশাসনের নজরেও আসে। কিন্তু এবং অভিযুক্ত আসামি রোকন, রফিক, মঙ্গল থাকলেও পুলিশ একজনকে গ্রেফতার করে। যিনি ফ্ল্যাটের ভাড়াটিয়া দাবি করেন রোকন। ভাড়াটিয়া বাড়িওয়ালার কোন চুক্তিপত্র দেখাতে না পারলেও জিয়াউল করিম কে রাখা হয় আড়ালে।

খুদ বাড্ডা থানার ওসি হাবিবুর রহমান সংবাদ কর্মীদের অনুরোধ করেন জিয়াউল করিম সাহেব কে নিয়ে নিউজ করবেন দয়া করে প্লিজ!
যার প্রমাণ আছে গণমাধ্যমের কাছে।

আমাদের প্রশ্ন আইন তাহলে কি জনসাধারণের জন্য একরকম এবং উচ্চতর আইনের লোকের জন্য আরেক রকম?

এরকম তথ্য প্রমানের ভিত্তিতে মামলা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে সাব ইন্সপেক্টর সোহেল জানায় গণমাধ্যমকে মামলা হয়েছে কিনা আমি জানিনা সঠিক!

তবে আগামীকাল থেকে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে নিয়ে যাওয়া হবে গুলশান ম্যাজিস্ট্রেট বসেন।

এ যেন শুধুমাত্র ঊর্ধ্বতন আইনের লোকের অন্যায় তাই সবকিছুই ভিআইপি অন্যরকম ব্যবস্থা।

ঘটনাস্থলে প্রচুর পরিমাণ মাদক থাকা সত্ত্বেও পুলিশের তৎপরতায় মিলেনি একটি মাদক ও। উল্টো যে আলামাত পাওয়া গিয়েছিল ঘটনা স্থল থেকে জনসাধারণ এবং গণমাধ্যমের সামনে তার থেকে বহু কম আলামতক থানায় পেশ করা হয়। এ বিষয়ে জানতে চাইলে অফিসার রানা বলেন সকল আলামত গ্রহণযোগ্য নয় কোর্টে, তাই যেগুলো আলামত গ্রহণযোগ্য সেগুলোই পেশ করতে হবে। এবং অভিযুক্ত আসামি রোকন এবং রফিকের বক্তব্য এরকম বহু পুলিশ সাংবাদিক আসলেও আমরা গ্রেফতার হই না একটু অপেক্ষা করেন।

এবং গণমাধ্যমের চা পানি খাওয়ার টাকা দিতে চাইলে ও অবশেষে রোকন হয়ে যান গ্রেফতারকৃত আসামি।

এবং এই মামলার মূল হোতা যার হওয়ার কথা ছিল এবং তিনি হবেন কোর্ট নং(৬) জিয়াউল করিম তার কোন চিহ্ন হই নাই মামলায়।

এরকম আইনের লোক যদি বেআইনি কার্যক্রম অনায়াসে করে দিন রাত ২৪ ঘন্টা তাহলে মাদক ব্যবসায়ীরা প্রকাশ্যে মাদক বিক্রি করবে, অবৈধ নারীদের দেহ ব্যবসা মনে হবে স্বচ্ছ পেশা।

দেশ এখন স্বাধীন বৈষম্য বিরোধী তাহলে সাধারণ মানুষের জন্য আইন একরকম আর এরকম উচ্চতর আইনের লোকের বেলায় ভিন্ন রকম কেন আমাদের প্রশ্ন?

পরবর্তী দেখতে চোখ রাখুন দৈনিক সময়ের কণ্ঠে,,,


প্রিন্ট