পলাশ থেকে সংবাদদাতা মোবারক হোসেন
নরসিংদীর পলাশে সাইফুল ইসলাম এর ছেলে ইমাম হোসেন (১৯) এর সাথে দীর্ঘ দিনের প্রেমের সম্পর্কের টানে পাশ্ববর্তী গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার সাওরাইদ গ্রামের রিপন শেখ এর মেয়ে ইসরাত জাহান ইভা (১৮) বিগত ৭/৯/২০২৫ ইং তারিখ সুদুর গাজীপুর থেকে নরসিংদীর পলাশে প্রেমিক ইমাম হোসেনকে নিয়ে নরসিংদী কোর্টে হলফনামার মাধ্যমে উভয়ে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে সুখে শান্তিতে ঘর-সংসার করতে থাকে। পরবর্তীতে মেয়ের বাবা মা আত্মীয় স্বজন ছেলের বাবার বাড়ি পলাশে এসে ছেলের বাবা-মা ভাইবেরাদরকে পুলিশ ও স্থানীয়রা এই বলে চাপ প্রয়োগ করে যে মেয়ে ফেরত দেওয়ার জন্য। এক পর্যায়ে কালীগঞ্জ থানার তদন্ত কর্মকর্তা মোঃ মাসুদ রানা শামীম আইডি নম্বর বিপি ৭৮৯৬০৪৬৪৪১ মামলা.পদবি সাব ইন্সপেক্টর (নিরস্ত্র) ও ৩-এর ভালবাসার বন্ধনের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়েছেন মেয়ের বাবা পরবর্তীতে আরো খবর
পলাশ থানার সেকেন্ড অফিসার রাকিব উভয়ের নেতৃত্বে দুপক্ষের গার্ডিয়ানদেরকে নিয়ে পলাশ থানায় এক সালিশ দরবারের মাধ্যমে মেয়েকে উদ্ধার করে মেয়ের গার্ডিয়ানদের কাছে তুলে দিয়ে স্বস্তিবোধ করেন ছেলের বাবা-মা।
পরবর্তীতে ২৪/৯/২০২৫ ইং তারিখে মেয়ের বাবা মা ও আত্মীয় স্বজনরা ছেলের বাবার বাড়িতে এসে মেয়ের খোঁজ করে না পেয়ে ছেলে এবং ছেলের বাবা-মা ভাইবোন সবার বিরুদ্ধে অপহরণ মামলা করে মেয়ের বাবা রিপন শেখ বাদী হয়ে কালীগঞ্জ থানায়। প্রকৃতপক্ষে এলাকাবাসী গণ্যমান্য ব্যাক্তি ও পুলিশ সূত্রে জানা যায় মামলাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে ছেলের পরিবারকে ফাঁসানোর জন্য করা হয়েছে। যেহেতু মেয়েকে ইতিপূর্বে মেয়ের গার্ডিয়ানদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছিল সে কথা মাথায় নিয়েই ছেলে মেয়ে আজও পর্যন্ত মোবাইল ফোন বন্ধ রেখেছে। এদিকে মেয়ের বাবা মামলা দিয়ে তাদেরকে হয়রানি করছে। অথচ ছেলের বাবা-মা বলেন আমাদের ছেলেরই তো কোন খোঁজ পাচ্ছি না। দেশে পুরুষ নির্যাতন আইন থাকলে তো মামলা আমরাই করতাম। জনমনে প্রশ্ন ছেলের পরিবারের কি অপরাধ কেনইবা এরা বাড়িছাড়া। এই অবস্থা থেকে মুক্তি চায় ছেলের পরিবার।এবং পরবর্তীতে ঘোড়াশাল একটি জায়গা থেকে মেয়ে এবং ছেলেকে উদ্ধার করেছেন ঘোড়াশাল পুলিশ এবং মেয়ের বক্তব্যে সব জানিয়ে দিয়েছিলেন আমি ছেলেকে বিবাহ করেছি ছেলের কোন দোষ নেই মেয়ের বক্তব্যে আরও বলেন আমি যাব না আগে ছেলের পরিবার নামে যে মিথ্যা মামলা দিয়েছে এই মামলার ফিতনা করলে আমি আমি যাব না সে কথার উপরে একটি খোলা কাগজে মেয়ের বাবা এবং স্থানীয় পুলিশ লিখিত দিয়ে মেয়েকে নিয়ে যান এদিকে এস আই কালীগঞ্জের থানার শামীম বলেন মামলা উঠাবো না মেয়ের সাথে প্রেম ছিল এ বলে ছেলের বাবাকে ভয় ব্যক্তি এবং ধরে নিয়ে যাবে বলে উদ্দেশ্য পণ্য অর্থ হাতানের ব্যবস্থা চালিয়ে যাচ্ছেন সময়ের অনুসন্ধানে চোখ রাখুন
প্রিন্ট