ঢাকা ০৩:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo নতুন চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত বাংলাদেশ Logo কিশোরগঞ্জে জেলার ভৈরবে একাধিক মাদক ও অস্ত্র মামলার জেল পলাতক আসামি গ্রেফতার Logo গাজায় ৩৫ দিনের শিশুর অনাহারে মৃত্যু, ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ১১৬ Logo ব্রিটেনে সম্পত্তির মালিকানা ছাড়ছেন হাসিনা-ঘনিষ্ঠ বাংলাদেশিরা Logo ভাঙ্গুড়ায় তিন বছরের শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা মধ্যরাতে সালিশি বৈঠকে অভিযুক্তকে চড়-থাপ্পড়ে ‘রফা’ Logo জামায়াত বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির অসুস্থ, হাসপাতালে দেখতে গেলেন বিএনপি মহাসচিব Logo জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় নিয়ে উদ্বেগ, অন্তর্বর্তী সরকারের বার্তা Logo ২০১৬ নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির Logo জামায়াতের জাতীয় সমাবেশ শুরু Logo তিল ধারণের ঠাঁই নেই সোহরাওয়ার্দীতে, সমাবেশস্থলে পৌঁছেছেন জামায়াত আমির
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার

২০ বছর ধরে মাকে নিয়ে রাস্তার ধারে জিনারুল

  • আলা উদ্দিন
  • আপডেট সময় ১০:৫৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২
  • ১৮৫ ১০.০০০ বার পড়া হয়েছে

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জিনারুল বিশ্বাস (৪০)। রাজশাহীর আন্তজেলার রোজা নামের গাড়িতে সহকারীর কাজ করতেন তিনি। ২০০১ সালে যুবক বয়সেই বসেছিলেন বিয়ের পিঁড়িতে। বেঁধেছিলেন সংসার। তবে বেশি দিন টেকেনি সেই সংসার।

২০০২ সালে একটি দুর্ঘটনায় আহত হন জিনারুল। এতে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয় তাকে। তারপর কোমর থেকে পায়ের নিচ পর্যন্ত ক্ষত থেকে শরীরে শুরু হয় পচন। এতে পুরোপুরি শয্যাশায়ী হতে হয় তাকে। এরপর থেকে তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার ও একাকিত্ব। হয়ে পড়েন কর্মহীন। এ কারণে ২০০৩ সালে তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যান। তাতে কী? অচল ও রোগাক্রান্ত সন্তানকে তো আর ফেলতে পারেননি জিনারুলের মা জহুরা বেওয়া (৭২)। সেই থেকে আজ অবধি সন্তানকে আগলে রেখেছেন তিনি।


প্রিন্ট
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

নতুন চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত বাংলাদেশ

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার

২০ বছর ধরে মাকে নিয়ে রাস্তার ধারে জিনারুল

আপডেট সময় ১০:৫৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জিনারুল বিশ্বাস (৪০)। রাজশাহীর আন্তজেলার রোজা নামের গাড়িতে সহকারীর কাজ করতেন তিনি। ২০০১ সালে যুবক বয়সেই বসেছিলেন বিয়ের পিঁড়িতে। বেঁধেছিলেন সংসার। তবে বেশি দিন টেকেনি সেই সংসার।

২০০২ সালে একটি দুর্ঘটনায় আহত হন জিনারুল। এতে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয় তাকে। তারপর কোমর থেকে পায়ের নিচ পর্যন্ত ক্ষত থেকে শরীরে শুরু হয় পচন। এতে পুরোপুরি শয্যাশায়ী হতে হয় তাকে। এরপর থেকে তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার ও একাকিত্ব। হয়ে পড়েন কর্মহীন। এ কারণে ২০০৩ সালে তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যান। তাতে কী? অচল ও রোগাক্রান্ত সন্তানকে তো আর ফেলতে পারেননি জিনারুলের মা জহুরা বেওয়া (৭২)। সেই থেকে আজ অবধি সন্তানকে আগলে রেখেছেন তিনি।


প্রিন্ট