ঢাকা ০২:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫, ২০ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ফরিদপুরে চেয়ারম্যানের শেল্টারে চায়না দুয়ারি জালের কারখানার রমরমা ব্যবসা, প্রশাসনের অভিযানে নিয়ন্ত্রণহীন অবস্থা Logo রয়টার্সের প্রতিবেদন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সালিশের দ্বারস্থ হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে আদানি গ্রুপ Logo টানা কমছে দেশের রপ্তানি আয়, সামনে আরও কমার আশঙ্কা Logo বিএনপির ফাঁকা রাখা ৬৩ আসনে অগ্রাধিকার পাবেন যারা Logo আরপিও সংশোধন অধ্যাদেশ জারি জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকেই ভোট করতে হবে Logo আশুলিয়া সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে ৬ দলিল লেখক বরখাস্ত Logo সাভারে ট্রলি ভ্যানের ব্রেক ফেল আয়ারল্যান্ডের ওপরে এসে গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ Logo তৌহিদুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে ঘুষ বানিজ্যের অভিযোগ Logo ৪৮ তম বিসিএস পরীক্ষায় উওীর্ণদের নিয়োগ এর দাবি তে মানববন্ধন Logo বিএনপির প্রার্থী তালিকায় নেই রুমিন ফারহানার পদত্যাগ করেন

এনটিআরসিএ’র ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তির ফল প্রকাশ: ৪১ হাজার ৬২৭ শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৯:০৩:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫
  • ৮১ ১০.০০০ বার পড়া হয়েছে

বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ)।

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (স্কুল-কলেজ-মাদরাসা) এমপিওভুক্ত শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগে ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তির ফল প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। এতে ৪১ হাজার ৬২৭ জনকে শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) বিকেলে এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান মো. আমিনুল ইসলাম এ ফলাফল শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরারের হাতে তুলে দেন।

এনটিআরসিএ জানিয়েছে, সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীর অনুকূলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আগামী ১৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে নিয়োগপত্র প্রদান করতে হবে। এরপর নিয়োগপ্রাপ্ত প্রার্থীকে নিয়োগপত্র প্রাপ্তির সাত কার্যদিবসের মধ্যে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে যোগদান করতে হবে। এজন্য প্রতিষ্ঠানপ্রধানরা টেলিটকের ওয়েবসাইটে (http://ngi.teletalk.com.bd) প্রবেশ করে ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে নিয়োগপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন।

নিয়োগপত্র দেওয়ার আগে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানপ্রধানের নেতৃত্বে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি যাচাই কমিটি গঠন করতে হবে। এই কমিটি প্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ ও এনটিআরসিএর সুপারিশপত্র পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত দেবে। তবে কোনো প্রতিষ্ঠান শূন্যপদের তথ্য ভুল প্রদান, যোগ্যতা যাচাই ছাড়া যোগদান গ্রহণ, অথবা প্রতিষ্ঠানের কোনো আইনি জটিলতার কারণে সমস্যায় পড়লে এর দায়ভার সম্পূর্ণ প্রতিষ্ঠানকেই বহন করতে হবে। এসব ক্ষেত্রে এনটিআরসিএ কোনো দায় নেবে না।

এ ছাড়া, কোনো প্রার্থী ভুয়া বা মিথ্যা তথ্য দিয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হলে এবং তা যোগদানের সময় ধরা পড়লে তার নিয়োগের সুপারিশ বাতিল বলে গণ্য হবে। একইভাবে, পুলিশ ভেরিফিকেশনে অনুপযুক্ত বিবেচিত হলেও সুপারিশ বাতিল হয়ে যাবে।

প্রার্থী যোগদান করলে, যোগদানের সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিষ্ঠানপ্রধানকে ওয়েবসাইটে গিয়ে ‘Joining Status’ অপশনে ‘Yes’ ক্লিক করে তথ্য নিশ্চিত করতে হবে। যদি প্রার্থী যোগদান না করে, তাহলে ‘No’ ক্লিক করে উপযুক্ত কারণ উল্লেখ করতে হবে।

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নিয়োগপত্র না দিলে প্রার্থীর অভিযোগের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানপ্রধান ও ম্যানেজিং কমিটি বা গভর্নিং বডির বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে এনটিআরসিএ।


প্রিন্ট
ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ফরিদপুরে চেয়ারম্যানের শেল্টারে চায়না দুয়ারি জালের কারখানার রমরমা ব্যবসা, প্রশাসনের অভিযানে নিয়ন্ত্রণহীন অবস্থা

এনটিআরসিএ’র ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তির ফল প্রকাশ: ৪১ হাজার ৬২৭ শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ

আপডেট সময় ০৯:০৩:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫

বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ)।

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (স্কুল-কলেজ-মাদরাসা) এমপিওভুক্ত শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগে ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তির ফল প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। এতে ৪১ হাজার ৬২৭ জনকে শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) বিকেলে এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান মো. আমিনুল ইসলাম এ ফলাফল শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরারের হাতে তুলে দেন।

এনটিআরসিএ জানিয়েছে, সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীর অনুকূলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আগামী ১৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে নিয়োগপত্র প্রদান করতে হবে। এরপর নিয়োগপ্রাপ্ত প্রার্থীকে নিয়োগপত্র প্রাপ্তির সাত কার্যদিবসের মধ্যে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে যোগদান করতে হবে। এজন্য প্রতিষ্ঠানপ্রধানরা টেলিটকের ওয়েবসাইটে (http://ngi.teletalk.com.bd) প্রবেশ করে ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে নিয়োগপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন।

নিয়োগপত্র দেওয়ার আগে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানপ্রধানের নেতৃত্বে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি যাচাই কমিটি গঠন করতে হবে। এই কমিটি প্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ ও এনটিআরসিএর সুপারিশপত্র পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত দেবে। তবে কোনো প্রতিষ্ঠান শূন্যপদের তথ্য ভুল প্রদান, যোগ্যতা যাচাই ছাড়া যোগদান গ্রহণ, অথবা প্রতিষ্ঠানের কোনো আইনি জটিলতার কারণে সমস্যায় পড়লে এর দায়ভার সম্পূর্ণ প্রতিষ্ঠানকেই বহন করতে হবে। এসব ক্ষেত্রে এনটিআরসিএ কোনো দায় নেবে না।

এ ছাড়া, কোনো প্রার্থী ভুয়া বা মিথ্যা তথ্য দিয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হলে এবং তা যোগদানের সময় ধরা পড়লে তার নিয়োগের সুপারিশ বাতিল বলে গণ্য হবে। একইভাবে, পুলিশ ভেরিফিকেশনে অনুপযুক্ত বিবেচিত হলেও সুপারিশ বাতিল হয়ে যাবে।

প্রার্থী যোগদান করলে, যোগদানের সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিষ্ঠানপ্রধানকে ওয়েবসাইটে গিয়ে ‘Joining Status’ অপশনে ‘Yes’ ক্লিক করে তথ্য নিশ্চিত করতে হবে। যদি প্রার্থী যোগদান না করে, তাহলে ‘No’ ক্লিক করে উপযুক্ত কারণ উল্লেখ করতে হবে।

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নিয়োগপত্র না দিলে প্রার্থীর অভিযোগের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানপ্রধান ও ম্যানেজিং কমিটি বা গভর্নিং বডির বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে এনটিআরসিএ।


প্রিন্ট