সারা ভারতের মেঘালয় ও ত্রিপুরা এবং নাগাল্যান্ড সাথে পশ্চিম বাংলার মুর্শিদাবাদ জেলার সাগরদীঘিতে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই কেন্দ্রটি ২০১১,সাল, থেকে তৃনমূল দলের দখলে ছিল। কিন্তু এই কেন্দ্রের সাবেক প্রায়ত মন্রী সুব্রত সাহা র অকাল মৃত্যুর জন্য শূন্য হয়ে পড়ে। যায় ফলে এই কেন্দ্রের উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই কেন্দ্রটি পাখির চোখ ছিল। সারা ভারতের মানুষের কাছে। এই কেন্দ্র থেকে বামফ্রন্টের সাথে জোট বেঁধে ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের প্রার্থী হিসেবে দাড়ায় বাইরন বিশ্বাস। অন্যদিকে তৃনমূল দলের প্রার্থী ছিল। এবং ভারতের বি জে পি দলের প্রার্থী ছিল। সকাল থেকে টানা উত্তেজনা ছিল এই কেন্দ্র টি কে নিয়ে। সাতসকালে যখন ব্যালেট বক্স খুলে গননা শুরু হয় তখন থেকেই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের প্রার্থী বাইরন বিশ্বাসের জয়লাভের ধারা। অবশেষে ১৬,রাউন্ড, গননা শেষ হতে বাকি আছে কিছু তার মধ্যে প্রায় ১৮,হাজারের, বেশি ভোটে জয়লাভ করতে চলেছে ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের ও বামফ্রন্টের জোটের প্রার্থী বাইরন বিশ্বাস। এর ফলে আগামী তে পুরনো ক্ষমতায় ফিরে আসতে পারে বামফ্রন্টের সাথে জোট বেঁধে ভারতের জাতীয় কংগ্রেস। এই নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেস পক্ষে বড় ঝাপটা খেল বলে মনে করেন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা। অন্যদিকে ত্রিপুরা তে খাতা খুলতে পারেননি পশ্চিম বাংলার তৃনমূল দলের সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দল। মেঘালয়ের সামান্য কিছু আসন পেলেও যারা ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের সদস্য ছিল, পরবর্তীতে তৃনমূল দলের মধ্যে গিয়ে মেঘালয়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম দল হিসেবে পরিচিত ছিল তৃনমূল দল তারা কিন্তু ক্ষমতা দখল করতে পারেনি এবং তাদের বহু প্রার্থী জিততে পারেনি। নাগাল্যান্ড রাজ্যের নির্বাচনে বিজেপি ও তার জোট সরকার গঠন করতে চলেছে। মেঘালয়ের এন পি পি জোট এবং ত্রিপুরা রাজ্যে তে বিজেপি র জোট সরকার গঠন করতে চলেছে। তবে তৃনমূল দলের এই হাল হোল কেন তার জন্য দলের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়েছে। ত্রিপুরা রাজ্যের তে তৃনমূল দলের হাল এতটাই খারাপ যে বহু যায়গায় তাদের নটা ভোটের সাথে লড়াই করতে হয়েছে।।