ঢাকা ০৫:৪৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
গাজীপুরে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত রায়পুর সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের দুর্নীতিত অতিষ্ঠ জনসাধারণ সমাবেশে গিয়ে টাকা না পেয়ে বাড়ি ঘেরাও, ৫ প্রতারক আটক অভিনব সিন্ডিকেট: সয়াবিন তেলের সঙ্গে চাল-ডাল কেনা বাধ্যতামূলক! সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত ডেপুটি রেজিস্ট্রার হয়েও নার্সিং ইনস্টিটিউট ব্যবসা নিলুফার ইয়াসমিনের অভিযোগ তদন্তে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে তলব পুলিশ প্রশাসনের নীতিগত পরিবর্তন হলেও এসআই মিজানের অসাধু নীতির পরিবর্তন হয়নি ঠাকুরগাঁওয়ে নারীদের ভূমি অধিকার ও কৃষি ভূমি সংষ্কার বিষয়ক সমাবেশ কালিয়াকৈরে ধর্ষণের অভিযোগে বাড়ির মালিক গ্রেফতার পীরগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুর্নীতির অভিযোগে বরখাস্ত

অপরাপর মুক্ত সমাজ গড়তে এগিয়ে চলেছে ডায়মন্ড হারবারের এস ডি পি ও মিতুন কুমার দে

কলকাতা থেকে নিউজ দাতা মনোয়ার ইমাম
  • আপডেট টাইম : ০৭:১২:৩২ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
  • / ১২৮ ৫০০০.০ বার পাঠক

সারা ভারতের বিভিন্ন যায়গায় যখন উত্তর উত্তর অপরাধ মূলক কাজ ও সমাজবিরোধী কাজ বৃদ্ধি পাচ্ছে, সাথে সাথে চুরি ছিনতাই নিত্যদিনের পথের সাথেই। তখন পশ্চিম বাংলার দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার ডায়মন্ডহারবার জেলা পুলিশের, ডায়মন্ড হারবারের এস ডি পি ও শ্রী মিতুন কুমার দে তিনি কড়া হাতে নিজের মহাকুমা এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন অপরাধীদের বিরুদ্ধে। যেখানে অন্যায় সেখানে তিনি হাজির। তার চোখে অন্যায় করে কেউ পার পেয়ে যাবেন না। কিছুদিন আগে পশ্চিম বাংলার সাবেক মাদ্রাসা শিক্ষা মন্রী ও মগরাহাট পশ্চিমের বিধায়ক গিয়াসউদ্দিন মোল্লার এক ঘনিষ্ঠ কে খুনের ঘটনায় জড়িত থাকার জন্য গ্রেফতার করে নিয়ে আসেন উস্হি থানাতে। তখন মগরাহাট পশ্চিমের বিধায়ক গিয়াসউদ্দিন মোল্লা তার ঘনিষ্ঠ বি জে পি থেকে তৃনমূল দলে যোগদান করা উস্হির তৃনমূল দলের নেতা জয়ন্ত চৌধুরী কে গ্রেপ্তার করে। তাকে ছাড়তে এসে উপস্থিত বিধায়ক। তিনি জয়ন্ত চৌধুরী কে ছাড়তে নির্দেশ দেন। কিন্তু অপরাধ মূলক কাজ করার জন্য এস ডি পি ও মিতুন কুমার দে ছাড়তে অস্বীকার করেন। তখন পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ বিধায়ক এর কোন কথা না শুনে ল এন্ড ওডার এর কথা মনে করিয়ে দেন। ঠিক তখনই বিধায়ক গিয়াসউদ্দিন মোল্লা বলেন যে পুলিশ দুই টাকার চাকর। এই কথা কান না দিয়ে তিনি তার সরকারের পুলিশ প্রশাসনিক দায়িত্ব সম্পর্কে ধারণা করিয়ে দেন। তার পর ওখান থেকে গজগজ করতে করতে চলে যান খালি হাতে। এমন ঘটনা বহু ক্ষেত্রে ডায়মন্ডহারবার মহাকুমা পুলিশের প্রধান কে পড়তে হয়েছে। কিন্তু অপরাধীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা যিনি করেছেন তিনি থামবেন কেমন করে। আজ সারা ডায়মন্ডহারবার মহাকুমা পুলিশের অধীনে যত চোর ও মস্তান এবং দাদা ছিলেন তারা মিতুন কুমার দে ভয়ে কুঁচকে আছেন মাটির গর্তের মধ্যে। অপরাধীদের মেরুদণ্ড ভেঙে চুরমার করে দিয়েছে। আর এই কাজে সহায়তা করছেন মগরাহাট থানা ও উস্হি থানার আই সি শ্রী বাসুদেব বাগ এবং উস্হি থানার ওসি সাহেব এবং সেকেন্ড অফিসার আবদুল মানজান সাহেব। ওসি মগরাহাট আবদুল সামাদ আনসারি এবং আই সি ডায়মন্ডহারবার থানা ও আই সি ফলতা থানা এবং ডায়মন্ডহারবার মহাকুমা পুলিশের সব থানার পুলিশ অফিসার ও পুলিশের কর্মচারীরা। ডায়মন্ডহারবার জেলা পুলিশের প্রধান শ্রী ধৃতিমান সরকার আই পি এস এবং ডায়মন্ডহারবার লোকসভার সদস্য এবং তৃনমূল দলের সাধারণ সম্পাদক শ্রী অভিষেক ব্যানার্জী র সমর্থন করেন তার ন্যায় পরায়ন কাজের। এই জন্য তিনি সবার এগিয়ে চলেছে

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

অপরাপর মুক্ত সমাজ গড়তে এগিয়ে চলেছে ডায়মন্ড হারবারের এস ডি পি ও মিতুন কুমার দে

আপডেট টাইম : ০৭:১২:৩২ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

সারা ভারতের বিভিন্ন যায়গায় যখন উত্তর উত্তর অপরাধ মূলক কাজ ও সমাজবিরোধী কাজ বৃদ্ধি পাচ্ছে, সাথে সাথে চুরি ছিনতাই নিত্যদিনের পথের সাথেই। তখন পশ্চিম বাংলার দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার ডায়মন্ডহারবার জেলা পুলিশের, ডায়মন্ড হারবারের এস ডি পি ও শ্রী মিতুন কুমার দে তিনি কড়া হাতে নিজের মহাকুমা এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন অপরাধীদের বিরুদ্ধে। যেখানে অন্যায় সেখানে তিনি হাজির। তার চোখে অন্যায় করে কেউ পার পেয়ে যাবেন না। কিছুদিন আগে পশ্চিম বাংলার সাবেক মাদ্রাসা শিক্ষা মন্রী ও মগরাহাট পশ্চিমের বিধায়ক গিয়াসউদ্দিন মোল্লার এক ঘনিষ্ঠ কে খুনের ঘটনায় জড়িত থাকার জন্য গ্রেফতার করে নিয়ে আসেন উস্হি থানাতে। তখন মগরাহাট পশ্চিমের বিধায়ক গিয়াসউদ্দিন মোল্লা তার ঘনিষ্ঠ বি জে পি থেকে তৃনমূল দলে যোগদান করা উস্হির তৃনমূল দলের নেতা জয়ন্ত চৌধুরী কে গ্রেপ্তার করে। তাকে ছাড়তে এসে উপস্থিত বিধায়ক। তিনি জয়ন্ত চৌধুরী কে ছাড়তে নির্দেশ দেন। কিন্তু অপরাধ মূলক কাজ করার জন্য এস ডি পি ও মিতুন কুমার দে ছাড়তে অস্বীকার করেন। তখন পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ বিধায়ক এর কোন কথা না শুনে ল এন্ড ওডার এর কথা মনে করিয়ে দেন। ঠিক তখনই বিধায়ক গিয়াসউদ্দিন মোল্লা বলেন যে পুলিশ দুই টাকার চাকর। এই কথা কান না দিয়ে তিনি তার সরকারের পুলিশ প্রশাসনিক দায়িত্ব সম্পর্কে ধারণা করিয়ে দেন। তার পর ওখান থেকে গজগজ করতে করতে চলে যান খালি হাতে। এমন ঘটনা বহু ক্ষেত্রে ডায়মন্ডহারবার মহাকুমা পুলিশের প্রধান কে পড়তে হয়েছে। কিন্তু অপরাধীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা যিনি করেছেন তিনি থামবেন কেমন করে। আজ সারা ডায়মন্ডহারবার মহাকুমা পুলিশের অধীনে যত চোর ও মস্তান এবং দাদা ছিলেন তারা মিতুন কুমার দে ভয়ে কুঁচকে আছেন মাটির গর্তের মধ্যে। অপরাধীদের মেরুদণ্ড ভেঙে চুরমার করে দিয়েছে। আর এই কাজে সহায়তা করছেন মগরাহাট থানা ও উস্হি থানার আই সি শ্রী বাসুদেব বাগ এবং উস্হি থানার ওসি সাহেব এবং সেকেন্ড অফিসার আবদুল মানজান সাহেব। ওসি মগরাহাট আবদুল সামাদ আনসারি এবং আই সি ডায়মন্ডহারবার থানা ও আই সি ফলতা থানা এবং ডায়মন্ডহারবার মহাকুমা পুলিশের সব থানার পুলিশ অফিসার ও পুলিশের কর্মচারীরা। ডায়মন্ডহারবার জেলা পুলিশের প্রধান শ্রী ধৃতিমান সরকার আই পি এস এবং ডায়মন্ডহারবার লোকসভার সদস্য এবং তৃনমূল দলের সাধারণ সম্পাদক শ্রী অভিষেক ব্যানার্জী র সমর্থন করেন তার ন্যায় পরায়ন কাজের। এই জন্য তিনি সবার এগিয়ে চলেছে