যশোর বেনাপোল চেকপোস্টের সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসায়ীদের কাছে আতঙ্কে আরেক নাম সাংবাদিক সুন্দর সাহা।
জানা যায় প্রতি ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে সাপ্তাহিক মান্থলি টাকা চাঁদা দাবি করে থাকে। কোন ধরনের ব্যবসায়ের ভুল ত্রুটি না থাকলেও দিতে হবে চাঁদার টাকা মানে সাপ্তাহিক আর মান্থলি বিভিন্ন এমাউন্ট।
এরকম সাংবাদিক অপসংবাদিকতার নামে ছড়াচ্ছে মানুষের মনে সাংবাদিকদের নিয়ে অসন্তুষ্টি এবং হলুদ সাংবাদিকতার প্রচলন। এরা সাংবাদিকতার নামে মানুষের কাছে প্রকাশ্যে চাঁদা দাবি করে থাকে।
অনুসন্ধানে জানা যায় নাম অপ্রকাশিত কিছু ব্যবসায়ীর কাছে কারো কাছে সাপ্তাহিক টাকা চায়, কারো কাছে মাসিক টাকা চায়, ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স থেকে শুরু করে ইনকাম ট্যাক্স সরকারের সকল প্রকার নিয়ম অনুসরণ করার পরেও থেকে যায় তাদের দায় দাবি মানে সেই চাঁদার টাকা।
বনে যায় সাংবাদিকতা করে দু’চারটা বাড়ির মালিক।
গণঅভ্যুত্থানের পর সাবেক মেয়র লিটন এর পত্রিকা প্রতিদিনের কথা পত্রিকার সম্পাদক হয়ে ক্ষমতার প্রভাব খাটাচ্ছে এখন আগের তুলনায় দ্বিগুণ।
ভুক্তভোগী এক ব্যবসায়ীর কাছে জানতে পারি অন্য এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ৫ লক্ষ টাকা দাবি করে এনে দেওয়ার জন্য। সেই ভুক্তভোগী এ কাজ করতে রাজি না জানালে, তার প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে করে মিথ্যা সংবাদ।
অপপ্রচারণার মাধ্যমে মানুষকে হয়রানির স্বীকার করে তোলে এসব হলুদ সাংবাদিক।
লেখাপড়া জানেনা তেমন, সংবাদ লিখে ভয়েস টাইপিং এ, সাংবাদিকতার স ও জানা নাই তারাই সমাজের নামিদামি সাংবাদিক পরিচিত, আলোচিত, সমালোচিত।
সেই ভুক্তভোগী বাধ্য হয় তার নামে মানহানি মামলা করতে। কতটুকু একটা মানুষকে বিরক্ত করলে এই পর্যায়ে যায় ভেবে দেখার বিষয়!
অচিরেই এরকম অপসংবাদিকতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক।
পরবর্তী দেখতে চোখ রাখুন দৈনিক সময়ের কণ্ঠে,,
প্রিন্ট
সিনিয়র প্রতিনিধি যারা হায়াৎ তথ্য ও ছবি ধারণে সুমি রহমান 



















