ঢাকা ০৩:০২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ৯ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

সি ইউনিট আওয়ামী লীগ সভাপতি ডা. আনোয়ার আটক

  • বিশেষ প্রতিনিধিঃ
  • আপডেট সময় ১২:৩১:৫১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ১১০ ১৮৪৪.০০০ বার পড়া হয়েছে

চট্টগ্রাম মহানগরীর ইপিজেড থানাধীন ৩৯ নং দক্ষিণ হালিশহর ওয়ার্ডের সি ইউনিট আওয়ামী লীগের সভাপতি ও নূরগনি পাড়ার ইমাম আলী মুন্সীর বাড়ির বাসিন্দা ডা. মো. আনোয়ার হোসেনকে (পল্লী চিকিৎসক) আটক করেছে পুলিশ। তিনি আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মো. ওসমান আলীর প্রথম পুত্র।

গত শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাতে থানার নারিকেলতলা এলাকা থেকে বিশেষ অভিযান চালিয়ে ইপিজেড থানা পুলিশের একটি টিম তাকে আটক করে।

থানা সূত্রে জানা যায়, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দায়ের করা মামলায় ডা. আনোয়ার এজাহারভুক্ত আসামি হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিলেন। এ সময় তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে উসকানিমূলক পোস্ট দেন, সরকারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালান এবং গোপন মিছিল ও ঝটিকা কর্মসূচির মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা বিঘ্নিত করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

এছাড়া নাশকতা ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার একাধিক প্রমাণ পুলিশ হাতে পেয়েছে বলে জানিয়েছে।

পুলিশ জানায়, শনিবার রাতে একটি কমিউনিটি সেন্টারের পেছনে আড্ডারত অবস্থায় এবং নেশাগ্রস্ত অবস্থায় তাকে আটক করা হয়। পরে রোববার সকালে তাকে কোতোয়ালি থানার একটি হত্যা চেষ্টার মামলায় এজাহারভুক্ত আসামি হিসেবে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত তার সহযোগীদের শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে। বিশেষ পুলিশ টিম জানিয়েছে, ডা. আনোয়ারের নেতৃত্বে সক্রিয় একটি গোপন নেটওয়ার্ক রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে অভিযান অব্যাহত থাকবে।


প্রিন্ট
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

পাবনার বাজারে বিক্রি হওয়া দুধে মিলল ডিটারজেন্ট

সি ইউনিট আওয়ামী লীগ সভাপতি ডা. আনোয়ার আটক

আপডেট সময় ১২:৩১:৫১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫

চট্টগ্রাম মহানগরীর ইপিজেড থানাধীন ৩৯ নং দক্ষিণ হালিশহর ওয়ার্ডের সি ইউনিট আওয়ামী লীগের সভাপতি ও নূরগনি পাড়ার ইমাম আলী মুন্সীর বাড়ির বাসিন্দা ডা. মো. আনোয়ার হোসেনকে (পল্লী চিকিৎসক) আটক করেছে পুলিশ। তিনি আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মো. ওসমান আলীর প্রথম পুত্র।

গত শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাতে থানার নারিকেলতলা এলাকা থেকে বিশেষ অভিযান চালিয়ে ইপিজেড থানা পুলিশের একটি টিম তাকে আটক করে।

থানা সূত্রে জানা যায়, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দায়ের করা মামলায় ডা. আনোয়ার এজাহারভুক্ত আসামি হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিলেন। এ সময় তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে উসকানিমূলক পোস্ট দেন, সরকারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালান এবং গোপন মিছিল ও ঝটিকা কর্মসূচির মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা বিঘ্নিত করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

এছাড়া নাশকতা ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার একাধিক প্রমাণ পুলিশ হাতে পেয়েছে বলে জানিয়েছে।

পুলিশ জানায়, শনিবার রাতে একটি কমিউনিটি সেন্টারের পেছনে আড্ডারত অবস্থায় এবং নেশাগ্রস্ত অবস্থায় তাকে আটক করা হয়। পরে রোববার সকালে তাকে কোতোয়ালি থানার একটি হত্যা চেষ্টার মামলায় এজাহারভুক্ত আসামি হিসেবে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত তার সহযোগীদের শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে। বিশেষ পুলিশ টিম জানিয়েছে, ডা. আনোয়ারের নেতৃত্বে সক্রিয় একটি গোপন নেটওয়ার্ক রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে অভিযান অব্যাহত থাকবে।


প্রিন্ট