ঢাকা ০৬:১১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
নতুন পরিবেশবান্ধব আসবাবপত্র তৈরি হচ্ছে পরিত্যক্ত সুপারির খোলসে পার্বতীপুরে সেচ মৌসুম গভীর নলকূপের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, বিপাকে কৃষকরা মোংলায় ফ্যামিলি সাইকেল র‍্যালি নরসিংদীতে বজ্রপাতের পৃথক ঘটনায় মা-ছেলেসহ ৪ জনের মৃত্যু জামালপুরে ধানের বাজার মধ্যস্বত্বভোগীরদের দখলে রানীশংকৈলে জিপিএ—৫ পাওয়া ৪ শিক্ষার্থীর স্বপ্ন পূরণের বাধা অর্থিক সংকট কালিয়াকৈরে এক নারী মাদক ব্যবসায়ী হেরোইনসহ গ্রেফতার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উৎযাপন উপলক্ষে সমাবেশ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে হারানো টাকা মালিকের হাতে ফেরত দিয়ে দিষ্টান্ত স্হাপন করলো পুলিশ ফুলবাড়ীতে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন কতৃক মসজিদ পরিস্কার অভিযান

গাজীপুর কোনাবাড়ীতে সাত তলা ভবন, কবিরাজ বাড়ি এক নামে পরিচিত

গাজীপুরে কোনাবাড়ীতে সাত তলা ভবন গড়ে তুলেছে এই নাম জোশ খ্যাতি,,সাথেই মন বানানো ওষুধ দিয়ে মানুষের রোগ সারাচ্ছে মিলন কবিরাজ ও তার সহকারি আরো অনেকে,, ঘটনার অনুসন্ধানে সময়ের কন্ঠে রিপোর্টার যারা হায়াত ও তার সহকারীরা যায় তবে সাংবাদিক পরিচয় গোপন করে একজন রোগী হিসেবে সরোজমিনে যান,,

তাদের ও তাদের নিজস্ব বানানো অভিযোগ শুনে দেওয়া শুরু করলো মনগড়া তদবির। মুখে মাক্স পড়ে রোগীদের অসুখ বিসুখ ও তাদের পারিবারিক সমস্যা চ্যালেঞ্জের সাথে সমধান করে দিবে। অনুসন্ধানের এক রিপোর্টার অবিবাহিত হবার পরেও তার বিবাহিত জীবন নিয়ে মনগড়া আলোচনা করলো সেই ডক্টর ওরফে কবিরাজ এর সাথে দিচ্ছে মনগড়া সমাধান আর টাকা খতিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা চলছে
হাত পা নেড়েচেড়ে দেখছেন অভিজ্ঞ ডাক্তার নয় তবুও। অনুসন্ধানী রিপোর্টারের কাছে ৩১ হাজার টাকা চাইলেন এক পর্যায়,, যখন সে এত টাকা একসঙ্গে দিতে পারবে না বলল, এই সুযোগ দিলো কিস্তির উপায়। তবুও শোধ করতে হবে এককালীন নয় কিস্তির উপায় মোট ৩১ হাজার টাকা। তবেই ভালো হতে পারে অবিবাহিত অনুসন্ধানী রিপোর্টারের মনগড়া সমস্যা এবং রোগ। তাহলে এভাবেই কি প্রতিমুহূর্তে ঠকিয়ে যাচ্ছে সাততালা কবিরাজ বাড়ির মিলন কবিরাজ এবং তার সহকর্মীরা! আলিশান বহুতল ভবন বানিয়ে প্রত্যেক ভবনে এসি লাগিয়ে তারা আরাম প্রিয় জীবনযাপন করছে। তাহলে কি ভন্ডামি করে এভাবেই অসহায় মানুষদের রক্ত চুষে? অসহায় মানুষ এর সরলতার সুযোগ নিয়ে এইসব অসাধু ব্যবসায়ী ভন্ড কবিরাজ রা করছে তাদের মনগড়া ব্যবসা। সাংবাদিক পরিচয় জানার পর ঘটনাস্থল থেকে তৎক্ষণাত চলে যায় ওই ডক্টর। কিছুক্ষণ এক ব্যক্তি চা নিয়ে, বর্তমান পরিচালক ও ওই সাত তলা ভবনের মালিক মিলন কবিরাজ ও সাথে আসেন। গণমাধ্যম কর্মীদের তার প্রশাসনিকভাবে লম্বা হাত বিভিন্ন এসি ডিসির নম্বর।এবং নিজের পরিচয় দেয় তিনি বর্তমানের রাজনৈতিকভাবেও বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান বানিয়ে নিয়েছে তার কিছুই করতে পারবে না গণমাধ্যম কর্মীরা। একটু হেসেই বলল সেই মিলন কবিরাজ চা খেয়ে গাড়ি ভাড়া দেই চলে যান। পরবর্তী চোখ রাখুন

সময়ের কন্ঠে,,,,

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

নতুন পরিবেশবান্ধব আসবাবপত্র তৈরি হচ্ছে পরিত্যক্ত সুপারির খোলসে

গাজীপুর কোনাবাড়ীতে সাত তলা ভবন, কবিরাজ বাড়ি এক নামে পরিচিত

আপডেট টাইম : ০৭:১১:৩৫ অপরাহ্ণ, বুধবার, ৯ নভেম্বর ২০২২

গাজীপুরে কোনাবাড়ীতে সাত তলা ভবন গড়ে তুলেছে এই নাম জোশ খ্যাতি,,সাথেই মন বানানো ওষুধ দিয়ে মানুষের রোগ সারাচ্ছে মিলন কবিরাজ ও তার সহকারি আরো অনেকে,, ঘটনার অনুসন্ধানে সময়ের কন্ঠে রিপোর্টার যারা হায়াত ও তার সহকারীরা যায় তবে সাংবাদিক পরিচয় গোপন করে একজন রোগী হিসেবে সরোজমিনে যান,,

তাদের ও তাদের নিজস্ব বানানো অভিযোগ শুনে দেওয়া শুরু করলো মনগড়া তদবির। মুখে মাক্স পড়ে রোগীদের অসুখ বিসুখ ও তাদের পারিবারিক সমস্যা চ্যালেঞ্জের সাথে সমধান করে দিবে। অনুসন্ধানের এক রিপোর্টার অবিবাহিত হবার পরেও তার বিবাহিত জীবন নিয়ে মনগড়া আলোচনা করলো সেই ডক্টর ওরফে কবিরাজ এর সাথে দিচ্ছে মনগড়া সমাধান আর টাকা খতিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা চলছে
হাত পা নেড়েচেড়ে দেখছেন অভিজ্ঞ ডাক্তার নয় তবুও। অনুসন্ধানী রিপোর্টারের কাছে ৩১ হাজার টাকা চাইলেন এক পর্যায়,, যখন সে এত টাকা একসঙ্গে দিতে পারবে না বলল, এই সুযোগ দিলো কিস্তির উপায়। তবুও শোধ করতে হবে এককালীন নয় কিস্তির উপায় মোট ৩১ হাজার টাকা। তবেই ভালো হতে পারে অবিবাহিত অনুসন্ধানী রিপোর্টারের মনগড়া সমস্যা এবং রোগ। তাহলে এভাবেই কি প্রতিমুহূর্তে ঠকিয়ে যাচ্ছে সাততালা কবিরাজ বাড়ির মিলন কবিরাজ এবং তার সহকর্মীরা! আলিশান বহুতল ভবন বানিয়ে প্রত্যেক ভবনে এসি লাগিয়ে তারা আরাম প্রিয় জীবনযাপন করছে। তাহলে কি ভন্ডামি করে এভাবেই অসহায় মানুষদের রক্ত চুষে? অসহায় মানুষ এর সরলতার সুযোগ নিয়ে এইসব অসাধু ব্যবসায়ী ভন্ড কবিরাজ রা করছে তাদের মনগড়া ব্যবসা। সাংবাদিক পরিচয় জানার পর ঘটনাস্থল থেকে তৎক্ষণাত চলে যায় ওই ডক্টর। কিছুক্ষণ এক ব্যক্তি চা নিয়ে, বর্তমান পরিচালক ও ওই সাত তলা ভবনের মালিক মিলন কবিরাজ ও সাথে আসেন। গণমাধ্যম কর্মীদের তার প্রশাসনিকভাবে লম্বা হাত বিভিন্ন এসি ডিসির নম্বর।এবং নিজের পরিচয় দেয় তিনি বর্তমানের রাজনৈতিকভাবেও বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান বানিয়ে নিয়েছে তার কিছুই করতে পারবে না গণমাধ্যম কর্মীরা। একটু হেসেই বলল সেই মিলন কবিরাজ চা খেয়ে গাড়ি ভাড়া দেই চলে যান। পরবর্তী চোখ রাখুন

সময়ের কন্ঠে,,,,