জনকল্যাণমুখী-মেহনতি শ্রমিকদের মহান মে দিবস উপলক্ষ্যে নাগরপুর-দেলদুয়ার আসনের শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তিত্ব জাকিরুল ইসলাম উইলিয়াম সকল মেহনতি-শ্রমিকদের প্রতি প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

মেহনতী-শ্রমিকদের ন্যায্য পাওনা পেতে যাতে কোনো মালিকপক্ষ দায়িত্ব পালনে অবহেলা না করে তিনি সেদিকে সজাগ দৃষ্টি থাকার আহবান জানান।

সেই সাথে শিশু শ্রম যাতে না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে।

মেহনতি শ্রমিক ভাই-বোনদের শ্রমে গড়ে উঠে দেশের আভ্যন্তরীন কাঠামো, শিল্পনগরী, কৃষিপণ্য। এদের ছাড়া উন্নয়ন-সংস্কার সম্ভব নয় বলে জানান।

যার ব্রতী মাণবতাকে বড় করে দেখা, তিনি একজন জাকিরুল ইসলাম উইলিয়াম। দল-মত-নির্বিশেষে সকলের উর্ধ্বে মাণবিক দৃষ্টিভঙ্গি প্রচন্ড কাজ করে তার।
তিনি টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর উপজেলার সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।

নাগরপুর উপজেলার সকল শ্রেণীর মানুষের হৃদয়ে স্থান দখল করে নেওয়া একজন সফল ব্যক্তি তিনি।
সদাচারী ও নিরহংকারী আচরণের কারণে তিনি নাগরপুর উপজেলার সকল শ্রেণী-পেশাজীবি ও সকল রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের মাঝে গ্রহণযোগ্য-গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসাবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে।

দেখা গেছে, তিনি বিগত বছরগুলোতে অসহায়-দু:স্থ, এতিম, বিধবা ও পঙ্গু মানুষদের কল্যাণে কাজ করেছেন, তাদের খোঁজ খবর নেয়া, ব্যক্তিগত উদ্যোগে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন।
এছাড়া, ঈদ উৎসব উদযাপন, পূজা,
বিয়ের অনুষ্ঠানে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জনকল্যাণমুখী প্রয়োজন মাফিক আর্থিক সহায়তা অব্যাহত রয়েছে তার পক্ষ থেকে।
একজন প্রকৃত জনদরদী হিসাবে জ্বলন্ত উদাহরণ তিনি।।

সত্যিকার অর্থে জনকল্যাণে আজীবন কাজ করে যেতে চান মানবতার অভিভাবক জাকিরুল ইসলাম উইলিয়াম।

তিনি জনকল্যাণে নিজেকে ব্যস্ত রাখার মধ্য দিয়ে তার সফলতা খোঁজে পান।

সততার সঙ্গে তিনি তার ব্যবসা পরিচালনার মাধ্যমে বেকারত্ব দূর করছেন। একজন সফল ব্যবসায়ীর সাঁড়িতে তিনি পদার্পন করেছেন অনেক আগে থেকেই। স্বনামধন্য টাঙ্গাইলের পাশাপাশি রাজধানী ঢাকাসহ
তার হাতের ছোঁয়ায়
দেশে-বিদেশে প্রসারতা পেয়েছে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। আর সেখানে বেকারত্বের অবসান ঘটাতে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিয়েছেন তিনি।