বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ শাহজাহান বলেছেন,
জামায়াত কর্মী মানেই সমাজ কর্মী, সামাজিক সমস্যা সমাধানে জামায়াত কর্মীদের এগিয়ে আসতে হবে। জনবান্ধব নেতা হতে হলে জনগণের সুখেদুঃখে সর্বদা পাশে থাকতে হবে।
রাজনীতির মুল উদ্দেশ্যই হচ্ছে জনকল্যানে কাজ করা। মহানবী স: নিজেই একজন সমাজ কর্মী ছিলেন। নবুয়্যাত প্রাপ্তির আগেই তিনি ততকালীন সামাজিক অস্থিরতা দূরীকরণে ভুমিকা রেখেছিলেন।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী লক্ষ্মীপুর সদর অঞ্চলের উদ্যোগে আয়োজিত রুকন শিক্ষা শিবিরে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি আরো বলেন, বিগত আওয়ামী সরকারের জুলুম নির্যাতনের রোষানলের মধ্যেও জামায়াতের নেতাকর্মীরা জনগণের সুখেদুঃখে সাথে থাকার চেষ্টা করেছে,সময়ের প্রয়োজনে এটিকে আরো বাড়াতে হবে। জুলাই বিপ্লবে আহত নিহতদের পরিবারের পাশে থাকতে হবে। তাদের ত্যাগের মাধ্যমেই জামায়াত তার রাজনৈতিক অধিকার ফিরে পেয়েছে। নিষিদ্ধ জামায়াত আজ প্রসিদ্ধ হয়েছে।
শনিবার দিনব্যাপী শহরের ঐতিহ্য কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত শিক্ষা শিবিরে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সেক্রেটারী ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম, কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য ও নোয়াখালী জেলা আমীর মুহাম্মদ ইসহাক খন্দকার, কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য ও লক্ষ্মীপুর জেলা আমীর এস ইউ এম রুহুল আমিন ভূঁইয়া।
জেলা কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা সর্দার সৈয়দ আহমাদের পরিচালনায় এবং শহর আমীর এডভোকেট আবুল ফারাহ নিশানের ব্যবস্থাপনায় শিক্ষাশিবিরে আরো আলোচনা পেশ করেন কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও জেলা নায়েবে আমীর এডভোকেট নজির আহমদ, কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও জেলা সেক্রেটারী এ আর হাফিজ উল্যাহ, জেলা সহকারী সেক্রেটারী মাওলানা নাছির উদ্দিন মাহমুদ, জেলা কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা ফারুক হোসাইন নুরনবী, জেলা কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা মাসুম বিল্লাহ। উপস্থিত ছিলেন চন্দ্রগঞ্জ থানা আমীর মাওলানা নুর মোহাম্মদ রাসেল, লক্ষ্মীপুর শহর নায়েবে আমীর মাওলানা জহিরুল ইসলাম, শহর সেক্রেটারী অধ্যক্ষ হারুনুর রশিদ, চন্দ্রগঞ্জ থানা সেক্রেটারী এডভোকেট রেজাউল ইসলাম খান সুমন, লক্ষ্মীপুর শহর সহকারী সেক্রেটারী অধ্যাপক আব্দুর রহমান জাহাঙ্গীর, সহকারী সেক্রেটারী এডভোকেট মঞ্জুরুল আলম মিরন, চন্দ্রগঞ্জ থানা সহকারী সেক্রেটারী মাওলানা ইকবাল হোসাইন প্রমূখ।
প্রিন্ট