ঢাকা ০৩:৫৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪

আজ শিমুলিয়াঘাটে ঘরমুখো মানুষের ভিড়

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১১:০৬:৫২ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ১২ এপ্রিল ২০২১
  • / ৩১৩ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

মুন্সিগঞ্জের মাওয়া সংলগ্ন শিমুলিয়াঘাটে কঠোর লকডাউনের সংবাদে ঘরমুখো মানুষের চাপ বেড়েছে। আর সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে স্পিডবোর্ড বন্ধের নিশেধাজ্ঞা থাকলেও দ্বিগুন ভাড়া নিয়ে ঠিকই স্পিডবোড দিয়ে যাত্রী পরিবহন করছে। আর ট্রলার গুলো আরো বেপোরোয়া হয়ে তিনগুন ভাড়া নিচ্ছে। সোমবার সকাল থেকেই দক্ষিনাঞ্চলের ১৭টি জেলার ঘরমুখো মানুষের চাপ বাড়তে থাকে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘরমুখো মানুষের ঢল নামে শিমুলিয়া ঘাটে। সেখানে পারাপারের জন্য প্রায় ৮ শতাধিক যানবাহন আটকে পরে।

শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ রয়েছে। সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী, স্পিডবোট বন্ধ থাকার কথা থাকলেও শিমুলিয়া-কাঠালবাড়ি নৌরুটে স্পিডবোট চলছে। তবে অধিকাংশ যাত্রী ট্রলারযোগে ঘাট পার হচ্ছে। প্রত্যেক যাত্রীর কাছ থেকে ট্রলার ভাড়া ১৫০ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে।

শিমুলিয়া ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) সাফায়াত আহম্মেদ বলেন, লকডাউন উপেক্ষা করে ফেরিতে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার হচ্ছে। ১৪ এপ্রিল থেকে সারাদেশে কঠোর লকডাউন। তাই দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ বাড়ি ফিরতে হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন। ১৩টি ফেরিতে করে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, মানুষের মধ্যে করোনা নিয়ে কোনো ভাবনা নেই। এতো বলাবলি করেও যাত্রীদের সচেতন করা যাচ্ছে না। ফেরিতে গাদাগাদি করে উঠা কোনোভাবেই বন্ধ করা যাচ্ছে না।

শিমুলিয়া ফেরিঘাটের ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক (টিআই) মো.হিলাল উদ্দিন জানান, সোমবার সকাল থেকে গাড়ীর চাপ বাড়তে শুরু করে ঘাটে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ অনেক বৃদ্ধি পায়। লঞ্চ ও স্পিডবোট বন্ধ থাকায় ফেরিতে করে যাত্রীরা পারপার হচ্ছে। ঘাটে প্রায় ৮ শতাধিক যানবাহন পারাপারের অপেক্ষায় আছে। তিনি আরও বলেন, গণপরিবহন নেই। ছোট ছোট গাড়িতে করে যাত্রীরা ঢাকা থেকে ঘাটে আসছেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আজ শিমুলিয়াঘাটে ঘরমুখো মানুষের ভিড়

আপডেট টাইম : ১১:০৬:৫২ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ১২ এপ্রিল ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

মুন্সিগঞ্জের মাওয়া সংলগ্ন শিমুলিয়াঘাটে কঠোর লকডাউনের সংবাদে ঘরমুখো মানুষের চাপ বেড়েছে। আর সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে স্পিডবোর্ড বন্ধের নিশেধাজ্ঞা থাকলেও দ্বিগুন ভাড়া নিয়ে ঠিকই স্পিডবোড দিয়ে যাত্রী পরিবহন করছে। আর ট্রলার গুলো আরো বেপোরোয়া হয়ে তিনগুন ভাড়া নিচ্ছে। সোমবার সকাল থেকেই দক্ষিনাঞ্চলের ১৭টি জেলার ঘরমুখো মানুষের চাপ বাড়তে থাকে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘরমুখো মানুষের ঢল নামে শিমুলিয়া ঘাটে। সেখানে পারাপারের জন্য প্রায় ৮ শতাধিক যানবাহন আটকে পরে।

শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ রয়েছে। সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী, স্পিডবোট বন্ধ থাকার কথা থাকলেও শিমুলিয়া-কাঠালবাড়ি নৌরুটে স্পিডবোট চলছে। তবে অধিকাংশ যাত্রী ট্রলারযোগে ঘাট পার হচ্ছে। প্রত্যেক যাত্রীর কাছ থেকে ট্রলার ভাড়া ১৫০ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে।

শিমুলিয়া ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) সাফায়াত আহম্মেদ বলেন, লকডাউন উপেক্ষা করে ফেরিতে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার হচ্ছে। ১৪ এপ্রিল থেকে সারাদেশে কঠোর লকডাউন। তাই দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ বাড়ি ফিরতে হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন। ১৩টি ফেরিতে করে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, মানুষের মধ্যে করোনা নিয়ে কোনো ভাবনা নেই। এতো বলাবলি করেও যাত্রীদের সচেতন করা যাচ্ছে না। ফেরিতে গাদাগাদি করে উঠা কোনোভাবেই বন্ধ করা যাচ্ছে না।

শিমুলিয়া ফেরিঘাটের ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক (টিআই) মো.হিলাল উদ্দিন জানান, সোমবার সকাল থেকে গাড়ীর চাপ বাড়তে শুরু করে ঘাটে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ অনেক বৃদ্ধি পায়। লঞ্চ ও স্পিডবোট বন্ধ থাকায় ফেরিতে করে যাত্রীরা পারপার হচ্ছে। ঘাটে প্রায় ৮ শতাধিক যানবাহন পারাপারের অপেক্ষায় আছে। তিনি আরও বলেন, গণপরিবহন নেই। ছোট ছোট গাড়িতে করে যাত্রীরা ঢাকা থেকে ঘাটে আসছেন।