ঢাকা ০৩:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
মধ্যপ্রাচ্যে বড় ‘জুয়া’ খেলছেন ট্রাম্প? কালিয়াকৈরে বিএনপি’র নতুন সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন ফরম বিতরণ উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে বাজেট অনুমোদন মেধাহীন করে জাতিকে শাসন করতেই মেধাপাচার: র সালাহউদ্দিন আহমেদ ওআইসি সম্মেলনে ইসলামাবাদের বক্তব্য ইসরাইলি আগ্রাসনে ইরানের আত্মরক্ষার অধিকারকে পূর্ণ সমর্থন পাকিস্তানের গাজীপুরের আদালতে সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হক, নতুন মামলায় গ্রেপ্তার ইসরাইলজুড়ে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, আহত ১১ শ্রীপুর ছাত্রলীগ নেতা এখন ছাত্রদল সভাপতি, পথসভায় ফ্যাসিস্টের মত জানালেন ‘ শুভেচ্ছা’ নির্বাচনে নতুন নেতৃত্ব পেলো মোংলা মৎস্য ব্যবসায়ী সমিতি বাংলাদেশকে নিয়ে তুর্কি সাংবাদিকের প্রবন্ধ, যা বলল অন্তর্বর্তী সরকার

২২ বছরের পুরনো পত্রিকার সুনাম ক্ষুন্ন করার পাঁয়তারা

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট টাইম : ০৭:০১:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ জুন ২০২৪
  • / ৩৩১ ১৫০.০০০ বার পাঠক

গত ২২ বছর ধরে সুনামের সাথে ঘটনা অবলম্বনে সত্য খবর দেশ ও দেশের মানুষের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে ‘ দৈনিক সময়ের কন্ঠ। ” আমাদের কাগজ মানুষের কথা বলে” এরই ধারাবাহিকতায় দৈনিক সময়ের কন্ঠ, সম্পাদক ও প্রকাশক: বোরহান হাওলাদার জসিম, ঢাকা গভঃ রেজিস্ট্রেশন পি নং- ৪৮৩৩৭।
দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার জন্ম লগ্ন হইতে গত ২০ বছর সাপ্তাহিক হিসাবে মানুষের কাছে দেশের সত্য খবর পৌঁছে দিয়েছেন। গত দুই বছর আগে দৈনিক সময়ের কণ্ঠ হওয়ার পর প্রতিদিন দেশের ও বিদেশের রাজনীতি, আলোচিত, সমালোচিত, ঘটনা, দুর্ঘটনাসহ সকল সত্য খবর পৌঁছে দিতে ধীর প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকা দেশের অন্যান্য পত্রিকার মতোই সত্য খবর অনলাইনের মাধ্যমে পাঠকের কাছে পৌঁছে দেয়া হয়। ফেসবুক পেইজে এবং অনলাইনে ইতিমধ্যে , দৈনিক সময়ের কন্ঠ অনলাইন পত্রিকার মান ক্ষুন্ন করার জন্য কিছু অসাধু ব্যক্তি দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার নাম ব্যবহার করে ‘সংবাদ কর্মী’ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে আসছেন।
যেমন অনলাইনে দেখা গেছে, (১) ৯ জুন ২০২৪ তারিখে দৈনিক সময়ের কন্ঠ ‘( সত্য ও সাহসী সংবাদ প্রতিদিন)’ নামে নামকরণ করে সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ দিচ্ছে। (২) নিউজ সময়ের কন্ঠ’ (আমরা নিরপেক্ষ মুখপাত্র)’ নামের পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক: এম মাহাবুবুর রহমান নাজমুল, ঠিকানা: ঢাকা অফিস, আব্দুল্লাহপুর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, ঢাকা । এই নামধারী পত্রিকার ঠিকানা অনুযায়ী গিয়ে দেখা গেছে উক্ত ঠিকানায় কোন পত্রিকার অফিস নেই এবং ঠিকানারও কোন মিল নেই। (৩) সময়ের কন্ঠ’ (সত্যের সন্ধানে অবিচল)’ সম্পাদক: মোঃ গোলাম রাব্বানী, প্রকাশক: নাজমুল হক ভূঁইয়া, সম্পাদকীয় বার্তা কার্যালয়: ৬৫৭, হাজী সলিমুল্লাহ রোড, নামা শ্যামপুর, ফরিদাবাদ, কদমতলী, ঢাকা ১২০৪ ঠিকানা ব্যবহার করেছেন। উক্ত ঠিকানায় স্বরযমিনে গিয়ে দেখা যায় সেখানে কোন পত্রিকার অফিস নেই।
পরবর্তীতে বিজ্ঞাপনে প্রচার করা মোবাইল নাম্বারে কল দিলে সাংবাদিকের কার্ড করে দিবে বলে জানান বিনিময় ২০ হাজার টাকা করে দাবি করেন। পরে রেজিস্ট্রেশন আছে কিনা জানতে চাইলে মোবাইল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন।
এদিকে ২২ বছরের পুরনো পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক বোরহান হাওলাদার জসিমের কাছে এসব জানতে চাইলে তিনি বলেন, দৈনিক সময়ের কন্ঠ “আমাদের কাগজ মানুষের কথা বলে” এরই ধারাবাহিকতায় গত ২২ বছর ধরে সুনামের সাথে দেশ ও দেশের মানুষের কাছে সত্য খবর পৌঁছে দিয়ে আসছে। যদিও ২০ বছর সাপ্তাহিক পত্রিকা ছিল, গত দুই বছর ধরে দৈনিক হওয়ার পর আরও সত্য নিষ্ঠার সাথে খবর প্রকাশ করা হচ্ছে। দেশ ও দেশের বাইরে থাকা বাংলা ভাষার পত্রিকা পাঠকদের প্রচুর সাড়া পাওয়ার পর কিছু অসাধু ব্যক্তি দেশের এই স্বনামধন্য অনলাইন পত্রিকা “‘দৈনিক সময়ের কন্ঠ'” এর নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন মানুষের সাথে প্রতারণা করে আসছে। এতে আমার পত্রিকার এত বছরে সুনামক্ষুণ্ন হচ্ছে বলে মনে করছি। এ বিষয়ে আমাদের দেশের সচেতন মহল ও প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। যাতে করে রেজিস্ট্রেশন বিহীন একই নামে নামকরণ করে অনলাইনে বিজ্ঞাপন দিয়ে মানুষের সাথে প্রতারণা করে আসছে, তাদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

২২ বছরের পুরনো পত্রিকার সুনাম ক্ষুন্ন করার পাঁয়তারা

আপডেট টাইম : ০৭:০১:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ জুন ২০২৪

গত ২২ বছর ধরে সুনামের সাথে ঘটনা অবলম্বনে সত্য খবর দেশ ও দেশের মানুষের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে ‘ দৈনিক সময়ের কন্ঠ। ” আমাদের কাগজ মানুষের কথা বলে” এরই ধারাবাহিকতায় দৈনিক সময়ের কন্ঠ, সম্পাদক ও প্রকাশক: বোরহান হাওলাদার জসিম, ঢাকা গভঃ রেজিস্ট্রেশন পি নং- ৪৮৩৩৭।
দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার জন্ম লগ্ন হইতে গত ২০ বছর সাপ্তাহিক হিসাবে মানুষের কাছে দেশের সত্য খবর পৌঁছে দিয়েছেন। গত দুই বছর আগে দৈনিক সময়ের কণ্ঠ হওয়ার পর প্রতিদিন দেশের ও বিদেশের রাজনীতি, আলোচিত, সমালোচিত, ঘটনা, দুর্ঘটনাসহ সকল সত্য খবর পৌঁছে দিতে ধীর প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকা দেশের অন্যান্য পত্রিকার মতোই সত্য খবর অনলাইনের মাধ্যমে পাঠকের কাছে পৌঁছে দেয়া হয়। ফেসবুক পেইজে এবং অনলাইনে ইতিমধ্যে , দৈনিক সময়ের কন্ঠ অনলাইন পত্রিকার মান ক্ষুন্ন করার জন্য কিছু অসাধু ব্যক্তি দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার নাম ব্যবহার করে ‘সংবাদ কর্মী’ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে আসছেন।
যেমন অনলাইনে দেখা গেছে, (১) ৯ জুন ২০২৪ তারিখে দৈনিক সময়ের কন্ঠ ‘( সত্য ও সাহসী সংবাদ প্রতিদিন)’ নামে নামকরণ করে সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ দিচ্ছে। (২) নিউজ সময়ের কন্ঠ’ (আমরা নিরপেক্ষ মুখপাত্র)’ নামের পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক: এম মাহাবুবুর রহমান নাজমুল, ঠিকানা: ঢাকা অফিস, আব্দুল্লাহপুর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, ঢাকা । এই নামধারী পত্রিকার ঠিকানা অনুযায়ী গিয়ে দেখা গেছে উক্ত ঠিকানায় কোন পত্রিকার অফিস নেই এবং ঠিকানারও কোন মিল নেই। (৩) সময়ের কন্ঠ’ (সত্যের সন্ধানে অবিচল)’ সম্পাদক: মোঃ গোলাম রাব্বানী, প্রকাশক: নাজমুল হক ভূঁইয়া, সম্পাদকীয় বার্তা কার্যালয়: ৬৫৭, হাজী সলিমুল্লাহ রোড, নামা শ্যামপুর, ফরিদাবাদ, কদমতলী, ঢাকা ১২০৪ ঠিকানা ব্যবহার করেছেন। উক্ত ঠিকানায় স্বরযমিনে গিয়ে দেখা যায় সেখানে কোন পত্রিকার অফিস নেই।
পরবর্তীতে বিজ্ঞাপনে প্রচার করা মোবাইল নাম্বারে কল দিলে সাংবাদিকের কার্ড করে দিবে বলে জানান বিনিময় ২০ হাজার টাকা করে দাবি করেন। পরে রেজিস্ট্রেশন আছে কিনা জানতে চাইলে মোবাইল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন।
এদিকে ২২ বছরের পুরনো পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক বোরহান হাওলাদার জসিমের কাছে এসব জানতে চাইলে তিনি বলেন, দৈনিক সময়ের কন্ঠ “আমাদের কাগজ মানুষের কথা বলে” এরই ধারাবাহিকতায় গত ২২ বছর ধরে সুনামের সাথে দেশ ও দেশের মানুষের কাছে সত্য খবর পৌঁছে দিয়ে আসছে। যদিও ২০ বছর সাপ্তাহিক পত্রিকা ছিল, গত দুই বছর ধরে দৈনিক হওয়ার পর আরও সত্য নিষ্ঠার সাথে খবর প্রকাশ করা হচ্ছে। দেশ ও দেশের বাইরে থাকা বাংলা ভাষার পত্রিকা পাঠকদের প্রচুর সাড়া পাওয়ার পর কিছু অসাধু ব্যক্তি দেশের এই স্বনামধন্য অনলাইন পত্রিকা “‘দৈনিক সময়ের কন্ঠ'” এর নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন মানুষের সাথে প্রতারণা করে আসছে। এতে আমার পত্রিকার এত বছরে সুনামক্ষুণ্ন হচ্ছে বলে মনে করছি। এ বিষয়ে আমাদের দেশের সচেতন মহল ও প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। যাতে করে রেজিস্ট্রেশন বিহীন একই নামে নামকরণ করে অনলাইনে বিজ্ঞাপন দিয়ে মানুষের সাথে প্রতারণা করে আসছে, তাদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়।