ঢাকা ০৪:৫৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
আজমিরীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে পহেলা বৈশাখ উদযাপন।পাহাড়পুরেও সাংস্কৃতিক অনুষ্টান উদযাপন সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী ও পাবনা-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক আবু সাইয়িদসহ ১৬৪ জনের বিরুদ্ধে পাবনার বেড়া মডেল থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে একটি মামলা হয়েছে ধামরাইয়ে আব্দুল হাই স্মরণে ১৫তম ঐতিহ্যবাহী রশিটান খেলা ও আনন্দ মেলা অনুষ্ঠিত আমরা একটি মানবিক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই – সুলতান সালাউদ্দিন টুকু সাব-রেজিস্টার প্রদীপের ঘুষ দুর্নীতির অনুসন্ধানে সময়ের কন্ঠ পত্রিকা বৈষম্যহীন দেশ গড়াই হোক নববর্ষের অঙ্গীকার: প্রধান উপদেষ্টা উৎসবের উল্লাসে শেষ হলো আনন্দ শোভাযাত্রা ভাঙ্গুড়ায় পল্লী পশু চিকিৎসক ও প্রবাসীর স্ত্রী পরকীয়ায় ধরা ভোলালর চরফ্যাসনে মৎস্য অফিসের অফিস সহকারীর আলিশান বাড়ি,গড়ে তুলেছেন অঢেল সম্পদ টঙ্গীর বৈষম্যবিরোধী মামলার আসামি আদালত এলাকায় জনরোষ থেকে নিরাপত্তা হেফাজতে!

নান্দাইলে পুকুর থেকে মাছ চুরি ॥ প্রতিবাদ করায় ১ব্যক্তিকে কুপিয়ে জখম

ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ১০:১৬:৩৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৯ এপ্রিল ২০২৫
  • / ২১ ৫০০০.০ বার পাঠক

ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার আচারগাঁও ইউনিয়নের সিংদই টঙ্গীরচর গ্রামে মোঃ খলিল মিয়ার পুত্র মোঃ আবু হানিফার ৪ একর জমিতে মাছের ফিসারী থেকে গত ২৪ মার্চ রাতে সিংদই টঙ্গীরচর গ্রামের মৃত জসিম উদ্দিনের পুত্র ফারুন মিয়া সহ অজ্ঞাতনামা ৪/৫জন প্রায় ৩মন মাছ রুই, কাতলা সহ অন্যান্য মাছ যার মূল্য প্রায় ৩০হাজার টাকা লুট করে নিয়ে যায়। উক্ত ঘটনায় নান্দাইল মডেল থানায় অভিযোগ দায়ের করলে গত ১লা এপ্রিল একই গ্রামের মৃত জব্বার আলীর পুত্র মোঃ বাহার উদ্দিন, আমির হোসেনের পুত্র মোঃ সোহাগ মিয়া, রিয়াজ উদ্দিনের পুত্র মাইন উদ্দিন, মাহমুদুলের পুত্র কিরন মিয়া, বাহার উদ্দিনের পুত্র রানা মিয়া সহ নয়ন মিয়া, কামরুল ইসলাম, সোহরাব উদ্দিন মাছ ধরে নেওয়ার সময় প্রতিবাদ করার কারণে সকল বিবাদীরা টঙ্গী বিলে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে কুন জখম করার উদ্দেশ্যে রামদা, লোহার রড ইত্যাদি সহ হামলা চালিয়ে হাড়কাটা মারাত্মক রক্তাক্ত জখম করে। বিবাদীরা খলিল মিয়াকে ব্যাপক মারধর করে অর্ধমৃত অবস্থায় টঙ্গী বিলের পাশে ফেলে রেখে যায়। পরবর্তী সময়ে মোঃ খলিল মিয়ার বাড়ির লোকজন খবর পেয়ে তাকে অর্ধমৃত অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে নান্দাইল হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তার অব্থা খারাপ থাকায় ডাক্তারের পরামর্শে তাকে কিশোরগঞ্জ ২৫০শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হলে কর্তরত চিকিৎসক তার অবস্থায় গুরুতর থাকায় পরবর্তীতে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করে। বর্তমানে খলিল মিয়া মুমূর্ষ অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে। উক্ত মারামারির ঘটনায় মোঃ খলিল মিয়ার স্ত্রী কুলসুমা আক্তার বাদী হয়ে মোঃ বাহার উদ্দিন সহ ৮জনের নামে নান্দাইল মডেল থানায় একটি এজাহার দায়ের করা হয়েছে। নান্দাইল মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন জানান, বাদীনীর অভিযোগ পাওয়ার পর এসআই রুহুল আমিনকে তদন্ত করার দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। ইতিমধ্যে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন এবং বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

নান্দাইলে পুকুর থেকে মাছ চুরি ॥ প্রতিবাদ করায় ১ব্যক্তিকে কুপিয়ে জখম

আপডেট টাইম : ১০:১৬:৩৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৯ এপ্রিল ২০২৫

ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার আচারগাঁও ইউনিয়নের সিংদই টঙ্গীরচর গ্রামে মোঃ খলিল মিয়ার পুত্র মোঃ আবু হানিফার ৪ একর জমিতে মাছের ফিসারী থেকে গত ২৪ মার্চ রাতে সিংদই টঙ্গীরচর গ্রামের মৃত জসিম উদ্দিনের পুত্র ফারুন মিয়া সহ অজ্ঞাতনামা ৪/৫জন প্রায় ৩মন মাছ রুই, কাতলা সহ অন্যান্য মাছ যার মূল্য প্রায় ৩০হাজার টাকা লুট করে নিয়ে যায়। উক্ত ঘটনায় নান্দাইল মডেল থানায় অভিযোগ দায়ের করলে গত ১লা এপ্রিল একই গ্রামের মৃত জব্বার আলীর পুত্র মোঃ বাহার উদ্দিন, আমির হোসেনের পুত্র মোঃ সোহাগ মিয়া, রিয়াজ উদ্দিনের পুত্র মাইন উদ্দিন, মাহমুদুলের পুত্র কিরন মিয়া, বাহার উদ্দিনের পুত্র রানা মিয়া সহ নয়ন মিয়া, কামরুল ইসলাম, সোহরাব উদ্দিন মাছ ধরে নেওয়ার সময় প্রতিবাদ করার কারণে সকল বিবাদীরা টঙ্গী বিলে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে কুন জখম করার উদ্দেশ্যে রামদা, লোহার রড ইত্যাদি সহ হামলা চালিয়ে হাড়কাটা মারাত্মক রক্তাক্ত জখম করে। বিবাদীরা খলিল মিয়াকে ব্যাপক মারধর করে অর্ধমৃত অবস্থায় টঙ্গী বিলের পাশে ফেলে রেখে যায়। পরবর্তী সময়ে মোঃ খলিল মিয়ার বাড়ির লোকজন খবর পেয়ে তাকে অর্ধমৃত অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে নান্দাইল হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তার অব্থা খারাপ থাকায় ডাক্তারের পরামর্শে তাকে কিশোরগঞ্জ ২৫০শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হলে কর্তরত চিকিৎসক তার অবস্থায় গুরুতর থাকায় পরবর্তীতে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করে। বর্তমানে খলিল মিয়া মুমূর্ষ অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে। উক্ত মারামারির ঘটনায় মোঃ খলিল মিয়ার স্ত্রী কুলসুমা আক্তার বাদী হয়ে মোঃ বাহার উদ্দিন সহ ৮জনের নামে নান্দাইল মডেল থানায় একটি এজাহার দায়ের করা হয়েছে। নান্দাইল মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন জানান, বাদীনীর অভিযোগ পাওয়ার পর এসআই রুহুল আমিনকে তদন্ত করার দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। ইতিমধ্যে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন এবং বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।