ঢাকা ০৫:০১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
বাবার থ্রি হুইলারে চড়ে স্কুলে যাওয়া হলোনা রুবাইয়ার// ঠাকুরগাঁওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে নিহত ঘিওর, মানিকগঞ্জের এই জুলুমের বিচারের জন্য আওয়াজ তুলুন, স্থানীয়রা এগিয়ে আসুন! জাতীয় নির্বাচনের আগে দেশের ১২টি সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ভাবছে সরকার মালয়েশিয়ায় ১৭০০ রিঙ্গিতের নিচে বেতনপ্রাপ্ত শ্রমিকদের অভিযোগ করার আহ্বান গণঅভ্যুত্থানে মরদেহ পোড়ানোর ঘটনায় ১৬ জনের সম্পৃক্ততা পেয়েছে ট্রাইব্যুনাল ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা: কখন কীভাবে কার্যকর হবে কাঠালিয়া গার্ডার ব্রিজ রাতে ঢালাই রাতে ডেবে যায় নাসিরনগরে তিন সংগঠনের তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত সাবেক সিইসির সঙ্গে মব জাস্টিসের আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা কিশোরগঞ্জের ভৈরবে বাবাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে ছেলেকে আটক করেছে থানা পুলিশ

নান্দাইলে পুকুর থেকে মাছ চুরি ॥ প্রতিবাদ করায় ১ব্যক্তিকে কুপিয়ে জখম

ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ১০:১৬:৩৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৯ এপ্রিল ২০২৫
  • / ১১৭ ১৫০.০০০ বার পাঠক

ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার আচারগাঁও ইউনিয়নের সিংদই টঙ্গীরচর গ্রামে মোঃ খলিল মিয়ার পুত্র মোঃ আবু হানিফার ৪ একর জমিতে মাছের ফিসারী থেকে গত ২৪ মার্চ রাতে সিংদই টঙ্গীরচর গ্রামের মৃত জসিম উদ্দিনের পুত্র ফারুন মিয়া সহ অজ্ঞাতনামা ৪/৫জন প্রায় ৩মন মাছ রুই, কাতলা সহ অন্যান্য মাছ যার মূল্য প্রায় ৩০হাজার টাকা লুট করে নিয়ে যায়। উক্ত ঘটনায় নান্দাইল মডেল থানায় অভিযোগ দায়ের করলে গত ১লা এপ্রিল একই গ্রামের মৃত জব্বার আলীর পুত্র মোঃ বাহার উদ্দিন, আমির হোসেনের পুত্র মোঃ সোহাগ মিয়া, রিয়াজ উদ্দিনের পুত্র মাইন উদ্দিন, মাহমুদুলের পুত্র কিরন মিয়া, বাহার উদ্দিনের পুত্র রানা মিয়া সহ নয়ন মিয়া, কামরুল ইসলাম, সোহরাব উদ্দিন মাছ ধরে নেওয়ার সময় প্রতিবাদ করার কারণে সকল বিবাদীরা টঙ্গী বিলে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে কুন জখম করার উদ্দেশ্যে রামদা, লোহার রড ইত্যাদি সহ হামলা চালিয়ে হাড়কাটা মারাত্মক রক্তাক্ত জখম করে। বিবাদীরা খলিল মিয়াকে ব্যাপক মারধর করে অর্ধমৃত অবস্থায় টঙ্গী বিলের পাশে ফেলে রেখে যায়। পরবর্তী সময়ে মোঃ খলিল মিয়ার বাড়ির লোকজন খবর পেয়ে তাকে অর্ধমৃত অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে নান্দাইল হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তার অব্থা খারাপ থাকায় ডাক্তারের পরামর্শে তাকে কিশোরগঞ্জ ২৫০শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হলে কর্তরত চিকিৎসক তার অবস্থায় গুরুতর থাকায় পরবর্তীতে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করে। বর্তমানে খলিল মিয়া মুমূর্ষ অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে। উক্ত মারামারির ঘটনায় মোঃ খলিল মিয়ার স্ত্রী কুলসুমা আক্তার বাদী হয়ে মোঃ বাহার উদ্দিন সহ ৮জনের নামে নান্দাইল মডেল থানায় একটি এজাহার দায়ের করা হয়েছে। নান্দাইল মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন জানান, বাদীনীর অভিযোগ পাওয়ার পর এসআই রুহুল আমিনকে তদন্ত করার দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। ইতিমধ্যে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন এবং বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

নান্দাইলে পুকুর থেকে মাছ চুরি ॥ প্রতিবাদ করায় ১ব্যক্তিকে কুপিয়ে জখম

আপডেট টাইম : ১০:১৬:৩৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৯ এপ্রিল ২০২৫

ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার আচারগাঁও ইউনিয়নের সিংদই টঙ্গীরচর গ্রামে মোঃ খলিল মিয়ার পুত্র মোঃ আবু হানিফার ৪ একর জমিতে মাছের ফিসারী থেকে গত ২৪ মার্চ রাতে সিংদই টঙ্গীরচর গ্রামের মৃত জসিম উদ্দিনের পুত্র ফারুন মিয়া সহ অজ্ঞাতনামা ৪/৫জন প্রায় ৩মন মাছ রুই, কাতলা সহ অন্যান্য মাছ যার মূল্য প্রায় ৩০হাজার টাকা লুট করে নিয়ে যায়। উক্ত ঘটনায় নান্দাইল মডেল থানায় অভিযোগ দায়ের করলে গত ১লা এপ্রিল একই গ্রামের মৃত জব্বার আলীর পুত্র মোঃ বাহার উদ্দিন, আমির হোসেনের পুত্র মোঃ সোহাগ মিয়া, রিয়াজ উদ্দিনের পুত্র মাইন উদ্দিন, মাহমুদুলের পুত্র কিরন মিয়া, বাহার উদ্দিনের পুত্র রানা মিয়া সহ নয়ন মিয়া, কামরুল ইসলাম, সোহরাব উদ্দিন মাছ ধরে নেওয়ার সময় প্রতিবাদ করার কারণে সকল বিবাদীরা টঙ্গী বিলে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে কুন জখম করার উদ্দেশ্যে রামদা, লোহার রড ইত্যাদি সহ হামলা চালিয়ে হাড়কাটা মারাত্মক রক্তাক্ত জখম করে। বিবাদীরা খলিল মিয়াকে ব্যাপক মারধর করে অর্ধমৃত অবস্থায় টঙ্গী বিলের পাশে ফেলে রেখে যায়। পরবর্তী সময়ে মোঃ খলিল মিয়ার বাড়ির লোকজন খবর পেয়ে তাকে অর্ধমৃত অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে নান্দাইল হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তার অব্থা খারাপ থাকায় ডাক্তারের পরামর্শে তাকে কিশোরগঞ্জ ২৫০শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হলে কর্তরত চিকিৎসক তার অবস্থায় গুরুতর থাকায় পরবর্তীতে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করে। বর্তমানে খলিল মিয়া মুমূর্ষ অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে। উক্ত মারামারির ঘটনায় মোঃ খলিল মিয়ার স্ত্রী কুলসুমা আক্তার বাদী হয়ে মোঃ বাহার উদ্দিন সহ ৮জনের নামে নান্দাইল মডেল থানায় একটি এজাহার দায়ের করা হয়েছে। নান্দাইল মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন জানান, বাদীনীর অভিযোগ পাওয়ার পর এসআই রুহুল আমিনকে তদন্ত করার দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। ইতিমধ্যে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন এবং বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।