ঢাকা ০৪:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
নরসিংদীতে বজ্রপাতের পৃথক ঘটনায় মা-ছেলেসহ ৪ জনের মৃত্যু জামালপুরে ধানের বাজার মধ্যস্বত্বভোগীরদের দখলে রানীশংকৈলে জিপিএ—৫ পাওয়া ৪ শিক্ষার্থীর স্বপ্ন পূরণের বাধা অর্থিক সংকট কালিয়াকৈরে এক নারী মাদক ব্যবসায়ী হেরোইনসহ গ্রেফতার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উৎযাপন উপলক্ষে সমাবেশ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে হারানো টাকা মালিকের হাতে ফেরত দিয়ে দিষ্টান্ত স্হাপন করলো পুলিশ ফুলবাড়ীতে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন কতৃক মসজিদ পরিস্কার অভিযান ফুলবাড়ীতে ভুট্টা বোঝাই ট্রলির চালক নিজ গাড়িতে চাপা পড়ে নিহত বিবাহিত অছাত্র কিশোরগ্যাং এর লিডার রুবেল হোসেন জয়কে দিয়ে এবার ছাত্রলীগের নতুন কমিটি করা হলো কুষ্টিয়ায় পদ্মায় ডুবে যাওয়া নিখোঁজ কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

সংকটে জামালপুরে কামার শিল্প

জামালপুর জেলা এক সময় কামার শিল্পের জন্য বিখ্যাত ছিলো। বিভিন্ন হাট বাজারে টুং ট্যাং শব্দ শুনা যেতো। এখন আর সেই শব্দ শুনা যায় না। ইতোমধ্যে অনেকেই এ পেশা ছেড়ে দিয়েছেন। পেটে ভাতে বাচার আশায় অন্য পেশায় চলে যাওয়ায় কামার শিল্পে চরম দুর্দিন চলছে।
সরেজমিনে জেলার সদর উপজেলাধীন নান্দিনা বাজার গোপালপুর বাজার, শরীফপুর বাজা র ঘুরে দেখা গেছে এ সব বাজার গুলো কামার শিল্পের জন্য বিখ্যাত ছিলো দা, বটি, কাঁচি, কোদাল তৈরির জন্য ও কেনার জন্য এই বাজার গুলোতে যেতে হতো। ২/৩ বছর আগেও প্রায় ৫ শতাধিক দোকান ছিলো। এখন এ সব বাজারে হাতে গোনা ২/১ টি দোকান রয়েছে। বাদ বাকী দোকান বন্ধ হয়ে গেছে। দোকান বন্ধ হওয়ার কারন সম্পর্কে নান্দিনা বাজারের অপূর্ব কর্মকারকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, সরকারি অনুদান না থাকায় কামার শিল্পের বড়ই দুর্দিন। যার জন্য অনেকেই এ পেশা ছেড়ে দিয়েছেন।
এ দিকে মেলান্দহ মাদারগঞ্জ ইসলামপুর দেওয়ানগঞ্জ বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী একই অবস্থা দেখা গেছে। এ সব উপজেলাধীন বিভিন্ন হাট বাজারে কামারের দোকান দেখা পাওয়া দুস্কর ব্যাপার। তাই কামার শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য সরকারী ব্যবস্থা নেয়া অতি জরুরী বলে সচেতন মহল মনে করেন।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

নরসিংদীতে বজ্রপাতের পৃথক ঘটনায় মা-ছেলেসহ ৪ জনের মৃত্যু

সংকটে জামালপুরে কামার শিল্প

আপডেট টাইম : ০৬:৩৪:০৯ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ৩ মার্চ ২০২৪

জামালপুর জেলা এক সময় কামার শিল্পের জন্য বিখ্যাত ছিলো। বিভিন্ন হাট বাজারে টুং ট্যাং শব্দ শুনা যেতো। এখন আর সেই শব্দ শুনা যায় না। ইতোমধ্যে অনেকেই এ পেশা ছেড়ে দিয়েছেন। পেটে ভাতে বাচার আশায় অন্য পেশায় চলে যাওয়ায় কামার শিল্পে চরম দুর্দিন চলছে।
সরেজমিনে জেলার সদর উপজেলাধীন নান্দিনা বাজার গোপালপুর বাজার, শরীফপুর বাজা র ঘুরে দেখা গেছে এ সব বাজার গুলো কামার শিল্পের জন্য বিখ্যাত ছিলো দা, বটি, কাঁচি, কোদাল তৈরির জন্য ও কেনার জন্য এই বাজার গুলোতে যেতে হতো। ২/৩ বছর আগেও প্রায় ৫ শতাধিক দোকান ছিলো। এখন এ সব বাজারে হাতে গোনা ২/১ টি দোকান রয়েছে। বাদ বাকী দোকান বন্ধ হয়ে গেছে। দোকান বন্ধ হওয়ার কারন সম্পর্কে নান্দিনা বাজারের অপূর্ব কর্মকারকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, সরকারি অনুদান না থাকায় কামার শিল্পের বড়ই দুর্দিন। যার জন্য অনেকেই এ পেশা ছেড়ে দিয়েছেন।
এ দিকে মেলান্দহ মাদারগঞ্জ ইসলামপুর দেওয়ানগঞ্জ বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী একই অবস্থা দেখা গেছে। এ সব উপজেলাধীন বিভিন্ন হাট বাজারে কামারের দোকান দেখা পাওয়া দুস্কর ব্যাপার। তাই কামার শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য সরকারী ব্যবস্থা নেয়া অতি জরুরী বলে সচেতন মহল মনে করেন।