ঢাকা ০৫:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের হস্তক্ষেপে মামলা প্রত্যাহার হওয়া টাঙ্গাইলবাসী খুশি! সভাপতি/সম্পাদকের নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ অনিয়মের বিরুদ্ধে জনপ্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান সিইসির পুলিশ, র‌্যাব, আনসারের নতুন পোশাক চুড়ান্ত নাইজেরিয়ায় ট্যাংকার ট্রাক বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ৮৬ অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করা প্রতিবেদন প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের যুবদল নেতাকে পিটিয়ে আহত করেছে স্বেচ্ছাসেবকদলের নেতা বরগুনার, পাথরঘাটায় সাবেক ইউপি সদস্যকে হুমকি ও মারধর চার প্রদেশে দেশ ভাগ করার কথা ভাবছে সংস্কার কমিশন যুদ্ধবিরতি এখনই কার্যকর হচ্ছে না, জানালেন নেতানিয়াহু সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

সংকটে জামালপুরে কামার শিল্প

কাজী রফিকুল হাসান জামালপুর
  • আপডেট টাইম : ০৬:৩৪:০৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩ মার্চ ২০২৪
  • / ৮৮ ৫০০০.০ বার পাঠক

জামালপুর জেলা এক সময় কামার শিল্পের জন্য বিখ্যাত ছিলো। বিভিন্ন হাট বাজারে টুং ট্যাং শব্দ শুনা যেতো। এখন আর সেই শব্দ শুনা যায় না। ইতোমধ্যে অনেকেই এ পেশা ছেড়ে দিয়েছেন। পেটে ভাতে বাচার আশায় অন্য পেশায় চলে যাওয়ায় কামার শিল্পে চরম দুর্দিন চলছে।
সরেজমিনে জেলার সদর উপজেলাধীন নান্দিনা বাজার গোপালপুর বাজার, শরীফপুর বাজা র ঘুরে দেখা গেছে এ সব বাজার গুলো কামার শিল্পের জন্য বিখ্যাত ছিলো দা, বটি, কাঁচি, কোদাল তৈরির জন্য ও কেনার জন্য এই বাজার গুলোতে যেতে হতো। ২/৩ বছর আগেও প্রায় ৫ শতাধিক দোকান ছিলো। এখন এ সব বাজারে হাতে গোনা ২/১ টি দোকান রয়েছে। বাদ বাকী দোকান বন্ধ হয়ে গেছে। দোকান বন্ধ হওয়ার কারন সম্পর্কে নান্দিনা বাজারের অপূর্ব কর্মকারকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, সরকারি অনুদান না থাকায় কামার শিল্পের বড়ই দুর্দিন। যার জন্য অনেকেই এ পেশা ছেড়ে দিয়েছেন।
এ দিকে মেলান্দহ মাদারগঞ্জ ইসলামপুর দেওয়ানগঞ্জ বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী একই অবস্থা দেখা গেছে। এ সব উপজেলাধীন বিভিন্ন হাট বাজারে কামারের দোকান দেখা পাওয়া দুস্কর ব্যাপার। তাই কামার শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য সরকারী ব্যবস্থা নেয়া অতি জরুরী বলে সচেতন মহল মনে করেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সংকটে জামালপুরে কামার শিল্প

আপডেট টাইম : ০৬:৩৪:০৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩ মার্চ ২০২৪

জামালপুর জেলা এক সময় কামার শিল্পের জন্য বিখ্যাত ছিলো। বিভিন্ন হাট বাজারে টুং ট্যাং শব্দ শুনা যেতো। এখন আর সেই শব্দ শুনা যায় না। ইতোমধ্যে অনেকেই এ পেশা ছেড়ে দিয়েছেন। পেটে ভাতে বাচার আশায় অন্য পেশায় চলে যাওয়ায় কামার শিল্পে চরম দুর্দিন চলছে।
সরেজমিনে জেলার সদর উপজেলাধীন নান্দিনা বাজার গোপালপুর বাজার, শরীফপুর বাজা র ঘুরে দেখা গেছে এ সব বাজার গুলো কামার শিল্পের জন্য বিখ্যাত ছিলো দা, বটি, কাঁচি, কোদাল তৈরির জন্য ও কেনার জন্য এই বাজার গুলোতে যেতে হতো। ২/৩ বছর আগেও প্রায় ৫ শতাধিক দোকান ছিলো। এখন এ সব বাজারে হাতে গোনা ২/১ টি দোকান রয়েছে। বাদ বাকী দোকান বন্ধ হয়ে গেছে। দোকান বন্ধ হওয়ার কারন সম্পর্কে নান্দিনা বাজারের অপূর্ব কর্মকারকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, সরকারি অনুদান না থাকায় কামার শিল্পের বড়ই দুর্দিন। যার জন্য অনেকেই এ পেশা ছেড়ে দিয়েছেন।
এ দিকে মেলান্দহ মাদারগঞ্জ ইসলামপুর দেওয়ানগঞ্জ বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী একই অবস্থা দেখা গেছে। এ সব উপজেলাধীন বিভিন্ন হাট বাজারে কামারের দোকান দেখা পাওয়া দুস্কর ব্যাপার। তাই কামার শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য সরকারী ব্যবস্থা নেয়া অতি জরুরী বলে সচেতন মহল মনে করেন।