হাত ছেড়ে, ফুলের হয়ে প্রচারে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা সভাপতি
- আপডেট টাইম : ০৮:০৯:২৫ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৬ জুলাই ২০২৩
- / ২৫৩ ৫০০০.০ বার পাঠক
আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে পশ্চিম বাংলা র দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার মগরাহাট পশ্চিমে ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের সমর্থন ও ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের প্রতীক হাত চিহ্নে নিয়ে নির্বাচনে লড়াই করছে তাদের মধ্যে ৫৬,নাম্বার, জেলা পরিষদ প্রার্থী সিরাজ গাজী ও মগরাহাট পশ্চিমের উত্তর কুসুম অঞ্চলের ২৪,নাম্বার, পঞ্চায়েত সমিতি র প্রার্থী এ কে এম সাইদ ইমাম ওরফে বাবলু কে সমর্থন না করে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা সভাপতি শ্রী মনোরঞ্জন হালদার ফুল চিহ্নে দাঁড়িয়েছে তাঁকে সমর্থন করেন। যা নিয়ে আম আদমি র কাছে প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে যে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা সভাপতি ও সাবেক এম পি শ্রী মনোরঞ্জন হালদার কি করে ফুল চিহ্নে নিয়ে যারা দাঁড়িয়েছে তাদের সমর্থন করে । তবে জানা গেছে যে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার বর্তমান ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি শ্রী মনোরঞ্জন হালদার তিনি যাদেরকে সমর্থন করেছেন তারা ২০২১,শে, ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের নির্দেশ কে অমান্য করে মগরাহাট পশ্চিমের বিক্ষুব্ধ প্রার্থী ছিলেন এবং তাদের সঙ্গীদের সমর্থন করেছেন। কারণ হিসেবে যানা যায় যে বিক্ষুব্ধ প্রার্থী ছিলেন তিনি নাকি ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের ২০২১,শে, প্রার্থী না হওয়ায় জন্য একসময় দায়ী করেন জেলা সভাপতি শ্রী মনোরঞ্জন হালদার কে । তা নিয়ে একসময় জেলা সভাপতি শ্রী মনোরঞ্জন হালদার কে তৎকালীন ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের ব্লক সভাপতি সানোয়ার মোকামির সামনে এবং মগরাহাট পশ্চিমের পাশের কেন্দ্র ফলতার ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের বিধান সভার প্রার্থী রাজ্জাক সাহেব এবং অন্যান্য জেলা ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের নেতৃত্বে র সামনে হেনস্তা ও রিতিমত মারতে যায়। এবং সেই সময় তৎকালীন মগরাহাট পশ্চিমের ব্লক সভাপতি সানোয়ার মোকামি সহ অন্যান্য ব্লক এর নেতৃত্ব মারের হাত থেকে থামিয়ে নেন। পরবর্তীতে সেই বিক্ষুব্ধ প্রার্থী কে মগরাহাট পশ্চিমের ব্লক সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব দেন জেলা সভাপতি শ্রী মনোরঞ্জন হালদার। এবারের গ্রাম পঞ্চায়েত নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছেন ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের প্রতীক নিয়ে ৫৬,নাম্বার, জেলা পরিষদ প্রার্থী সিরাজ গাজী ও ২৪,নাম্বার, পঞ্চায়েত সমিতি র প্রার্থী এ কে এম সাইদ ইমাম কে সমর্থন না করে ২০২১,শে, র গ্যাস চিহ্নে নিয়ে যারা ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতির নির্দেশ কে অমান্য এবং দলের হুইপ অমান্য করে যারা গ্যাস করেছেন তাদেরকে সমর্থন করেছেন । এই বিষয়টি নিয়ে রিতিমত সমলোচনা শুরু হয়েছে কারণ হাত ছেড়ে ফুলের মধু খেতে এবং ফুলের প্রচারে কেমন করে জেলা সভাপতি প্রচারে নিয়োজিত হয়েছে । তাহলে কি পি সি সি এবং এ আই সি সি র নেতৃত্ব কে অন্ধকারে রেখে ২০২১,শে, যারা মগরাহাট পশ্চিমে যারা গ্যাস করলেন তাদেরকে সমর্থন দিলেন কি ভাবে প্রশ্ন তুলেছেন সাধারণ ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের নেতা ও কর্মীরা এবং আম আদমি।।