ঢাকা ০১:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের আত্নীয় পরিচয় দেয় কে এই সেলিম হয়রানির শিকার সাধারণ মানুষ

সাভার উপজেলা রাজফুলবাড়িয়া বাজার এলাকায় বর্তমান নিজের বাড়িতে বসবাস করেন মোঃ সেলিম। ঢাকা থেকে বসবাস করে আসছিলেন মোঃ সেলিম। পুরান ঢাকায় চলাচল করতেন তিনি। কর্মহীন জিবনে তার ভালো চলছিল না। সময়ে অসময়ে সকল দলীয় নেতাদের সাথে চলাচল শুরু করে মোঃ সেলিম। ঢাকায় নেতাদের সাথে যোগাযোগ চালিয়ে পরিচিত লাভ করেন মোঃ সেলিম। পরবর্তী তে রাজনৈতিক নেতাদের সাথে পরিচিতি হয় তার নামের পাশে টাইটেল লাগিয়ে প্রকাশিত হয় শেখ সেলিম। আসলে কি সে শেখ পরিবারের কেউ বা কোন রাজনৈতিক দলের নেতা। কি তার পরিচয়। নাকি পরিচিত হয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের নাম ভাঙিয়ে শুরু করে অবৈধ পথ । ঢাকা থেকে শুরু হলো তার বিভিন্ন পরিচয় দিয়ে ধান্দা বাজির যাএা। এভাবেই এক এক করে বাড়তে থাকলো ধান্দাবাজদের সদস্য। তখন থেকেই শুরু হলো টাইটেল শেখ সেলিম এর বাহিনীর সদস্যদের চাঁদাবাজি, ধান্দাবাজি, ও লুটপাটের কারবার। ঢাকায় সকল রাজনৈতিক প্রোগ্রামে তার সদস্যদের নিয়ে অংশগ্রহণ করতো এই শেখ সেলিম। রাজনীতির পাশাপাশি ধান্দাবাজি চালিয়ে আসছিলেন এই শেখ সেলিম । রাজনীতির নেতাদের সাথে নিজেকে জরিয়ে শেখ সেলিম নাম প্রচার করতেন এবং আড়াল থেকে তার সদস্যদের দিয়ে সকল কার্জক্রম চালিয়ে আসছিলেন। তাদের কার্যক্রম হওয়ার পর হতেই ঐ স্থানে আর তাদের কোনো খোঁজে পাওয়া যায় না। এভাবে রাজনীতির আড়ালে ধান্দাবাজি চালিয়ে যাচ্ছে এই শেখ সেলিম ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ। ঢাকার মধ্যে অনেক স্থানে তারা এধরনের কার্যক্রম চালিয়ে আসছিলেন। কেউ জানতেই পারিনি তারা কখন কোন নেতার নামের পাশে টাইটেল শেখ সেলিম কে ভাই, ভাতিজা বা মামা কখনো বোন জামাই বানিয়ে তাদের ধান্দাবাজি চালিয়ে আসছিলেন । একেক সময় ভিন্ন ভিন্ন স্থানে গমন করে চালিয়ে আসছিলেন তার ধান্দাবাজির অপকর্ম। কেউ কখনো বুঝতেও পারেনি তাদের এই সেলিম সদস্যদের ঘটনা। তার বিরুদ্ধে ঢাকার মধ্যে অনেকের অভিযোগ থাকলেও মুখ খোলার সাহস হয়ে উঠেনি কারো। বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের পরিচয় দিয়ে হুমকি দিতো কখনো কেউ মুখ খোলার সাহস হয়ে উঠেনি তার বিরুদ্ধে। দীর্ঘ সময় ঢাকায় বিভিন্ন স্থানে অপকর্ম চালিয়ে আসছিলেন আইনের চোখ ফাকি দিয়ে এই শেখ সেলিম । এক সময় তাদের সদস্যদের মধ্যে বিবাধ সৃষ্টি হয়। সদস্যদের বিবাধ সৃষ্টি হওয়ার কয়েকদিন ও হয়নি তাদের ধান্দাবাজির গডফাদার শেখ সেলিম উধাও ঢাকা থেকে ।

উধাও হওয়া শেখ সেলিম ঢাকা তেগ করে আসেন সাভার বলিয়ারপুর এলাকায় কয়েকবছর সেখানে বসবাস করে ও বাদ দেন নি তার পুরনো স্বভাব। আবারও এখানে আর কোনো সদস্য তৈরি হলো না তার। একাই তার টাইটেল লাগানো শেখ সেলিম নাম প্রচার করতেন। তবে ঢাকার মতো টিকতে না পেড়ে বলিয়ারপুর এলাকায় বিবাহ করেন এই শেখ সেলিম। বিয়ের কয়েক বছর পর সেখানে কোনো কিছু করার সুযোগ হয়ে উঠেনি তার।

সম্মান বাচাতে বলিয়ারপুর থেকে তেগ করে আসেন রাজফুলবাড়িয়া এলাকায়। রাজফুলবাড়িয়া এলাকায় বসবাস করে ও থামেনি তারা ধাপ্পাবাজি, ধান্দাবাজি এখানে ও শুরু হয় তার অপকর্ম। এভাবে চলেআসছিলো তার কার্যক্রম। ধান্দাবাজি করতে করতে হঠাৎ রাজফুলবাড়িয়া এলাকায় তার নিজের বাড়ি হয়ে গেলো। কিভাবে হয়ে গেলো এই বাড়ির মালিক আজও কেউ জানে না তার খবর। কতটুকু সঠিক তার জমির মালিকানা আজও কেউ জানে না। নাকি এটাও তার নতুন ধান্দাবাজি করার টাকায় এই বাড়ি নাকি কোনো সাধারণ মানুষ কে ধাপ্পা দিয়ে কাউকে উচ্ছেদ করে অন্যায়ভাবে দখল করলো রাজফুলবাড়িয়া এলাকার বসতবাড়ি। দূত সময়ের মধ্যে একটি বাড়ির মালিক হয়ে গেলো টাইটেল লাগানো শেখ সেলিম। রাজফুলবাড়িয়া এলাকায় বসবাস করে ও চালিয়ে আসছিলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের পরিচয় । এখানেও চালিয়ে যাচ্ছে এই শেখ সেলিম কারো মামা, বোন জামাই, চাচা,খালু,দুলাভাই, আবার অনেকেই তার ছোট হলে সে সালা,ভাগিনা,ভাইসতা,ও বিভিন্ন পরিচয় যার কোনো শেষ নেই। যে আসে সেই তার আত্নীয় পরিচয় দিয়ে চলমান শেখ সেলিম। তিনি এত অপকর্ম করে ও কখনো আইনের হাতে ধরা পড়ে নি শেখ সেলিম। কে এই শেখ সেলিম। কোথা থেকে আসা এই শেখ সেলিম কেউ আজও জানে না কি তার পরিচয় । তিনি সকলের মাঝে থেকে গোপনে অপকর্ম চালিয়ে গেলেও রাজফুলবাড়িয়া এলাকায় তেমন কোনো কিছু করার সুযোগ হয়ে উঠেনি টাইটেল শেখ সেলিম এর। দূত সময়ে বেরিয়ে এলো তার বেশ কিছু অন্যায়ের চিএ। রাজফুলবাড়িয়া এলাকায় নগরচর গ্রামে ভাড়াবাড়ীতে গিয়ে এক নাড়ি কে ধর্ষনের চেষ্টা পলাতক ছিল এই শেখ সেলিম। অপরাধ করে ও ধামাচাপা দিয়ে টিকে আছেন শেখ সেলিম। সময়ে অসময়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের কে তার ভিন্ন ভিন্ন আত্নীয় পরিচয় দিয়ে আসছিলেন তিনি। পরবর্তী তে তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ ফখরুল আলম সময় কে ও বাদ দেন নি তিনি। তাকে কখনো তার ছোট ভাই পরিচয় আবার কখনো তার বোন জামাই আবার কখনো রাজনীতির শীর্ষ হিসেবে পরিচয় দিত এই শেখ সেলিম। তার বিরুদ্ধে নেই কোনো অভিযোগ। এত অপরাধ করে ও সকল নেতাদের নাম ভাঙিয়ে চলে আসছেন এই শেখ সেলিম। তার বিরুদ্ধে নেই কোনো আইনি উদ্যোগ। এখনো কেউ তার বিরুদ্ধে নেইনি কোনো পদক্ষেপ। এভাবেই সমাজে চলে আসছেন শেখ সেলিম। সবাই কে দোখা দিয়ে এভাবেই চলছেন তিনি। সারাদিন বাইরে যাই করুক তার বসতবাড়িতে গিয়ে ও কর্মহীন চাকুরীজিবী সাধারন মানুষ কে ও ছাড় দেননি তিনি। প্রতিটা মূহুর্তে হয়রানি করতেন ভাড়াটিয়াদের। বাসা ছেড়ে দিলে জোর করে ২ মাসের ভাড়া আদায়,। মহিলাদের কে মারধর ও বিভিন্ন হয়রানি করতেন এই শেখ সেলিম। কাউকে হয়রানি থেকে বাদ দেন নি তিনি। কিন্তুু তার বিরুদ্ধে নেই কেন আইনি ব্যবোস্থা। হয়রানির শিকার সাধারণ মানুষ। মুখ খোলার সাহস নেই কারো তার বিরুদ্ধে । কে এই শেখ সেলিম। কি তার আসল পরিচয় আজও কেউ জানে না। কে তাকে আড়াল থেকে এত সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছে। এ বিসয়ে খতিয়ে দেখার জন্য
সাভার থানার আইনি কর্মকর্তা কে সঠিক তদন্ত করে দেখার জন্য অপরাধ করেও টিকে আছেন শেখ সেলিম। কেন নেই তার বিরুদ্ধে থানায় কোনো মামলা,জিডি বা অভিযোগ পএ। তাকে আড়াল থেকে কে দিচ্ছে সাপোর্ট। কে তারা এই শেখ সেলিম কে এখনো আইনের চোখ ফাকি দিয়ে টিকিয়ে রেখেছে। সে কে অন্যায় কারীর পক্ষবাদী। তারই সাথে খতিয়ে দেখা উচিত তার বসবাস করে আসছেন সেই বসত বাড়িটির মূল মালিক কে। এই শেখ সেলিম নাকি অন্য কেউ সে বিসয়ে সঠিক তদন্ত করার জন্য সাভার উপজেলা এসিল্যানড ও রাজফুলবাড়িয়া ভূমি অফিসের কর্মকর্তা কে খতিয়ে দেখার জন্য এই সেলিমের বসত বাড়ির মূল মালিক কে তাঁর সঙ্গে বেরিয়ে আসুক মূল জমির মালিক । কে এই শেখ সেলিম তার বিসয়ে সঠিক তদন্ত করে উদ্ধার করা হোক সেলিমের মূল রহস্য। বেরিয়ে আসুক তার আসল পরিচয় ও গোপন অপরাধের আসল মুখোস।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রচন্ড খড়া রোদে ডিএমপি কমিশনারের স্বস্থির উদ্যোগ

বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের আত্নীয় পরিচয় দেয় কে এই সেলিম হয়রানির শিকার সাধারণ মানুষ

আপডেট টাইম : ০৪:০২:৫৬ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৬ জুন ২০২৩

সাভার উপজেলা রাজফুলবাড়িয়া বাজার এলাকায় বর্তমান নিজের বাড়িতে বসবাস করেন মোঃ সেলিম। ঢাকা থেকে বসবাস করে আসছিলেন মোঃ সেলিম। পুরান ঢাকায় চলাচল করতেন তিনি। কর্মহীন জিবনে তার ভালো চলছিল না। সময়ে অসময়ে সকল দলীয় নেতাদের সাথে চলাচল শুরু করে মোঃ সেলিম। ঢাকায় নেতাদের সাথে যোগাযোগ চালিয়ে পরিচিত লাভ করেন মোঃ সেলিম। পরবর্তী তে রাজনৈতিক নেতাদের সাথে পরিচিতি হয় তার নামের পাশে টাইটেল লাগিয়ে প্রকাশিত হয় শেখ সেলিম। আসলে কি সে শেখ পরিবারের কেউ বা কোন রাজনৈতিক দলের নেতা। কি তার পরিচয়। নাকি পরিচিত হয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের নাম ভাঙিয়ে শুরু করে অবৈধ পথ । ঢাকা থেকে শুরু হলো তার বিভিন্ন পরিচয় দিয়ে ধান্দা বাজির যাএা। এভাবেই এক এক করে বাড়তে থাকলো ধান্দাবাজদের সদস্য। তখন থেকেই শুরু হলো টাইটেল শেখ সেলিম এর বাহিনীর সদস্যদের চাঁদাবাজি, ধান্দাবাজি, ও লুটপাটের কারবার। ঢাকায় সকল রাজনৈতিক প্রোগ্রামে তার সদস্যদের নিয়ে অংশগ্রহণ করতো এই শেখ সেলিম। রাজনীতির পাশাপাশি ধান্দাবাজি চালিয়ে আসছিলেন এই শেখ সেলিম । রাজনীতির নেতাদের সাথে নিজেকে জরিয়ে শেখ সেলিম নাম প্রচার করতেন এবং আড়াল থেকে তার সদস্যদের দিয়ে সকল কার্জক্রম চালিয়ে আসছিলেন। তাদের কার্যক্রম হওয়ার পর হতেই ঐ স্থানে আর তাদের কোনো খোঁজে পাওয়া যায় না। এভাবে রাজনীতির আড়ালে ধান্দাবাজি চালিয়ে যাচ্ছে এই শেখ সেলিম ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ। ঢাকার মধ্যে অনেক স্থানে তারা এধরনের কার্যক্রম চালিয়ে আসছিলেন। কেউ জানতেই পারিনি তারা কখন কোন নেতার নামের পাশে টাইটেল শেখ সেলিম কে ভাই, ভাতিজা বা মামা কখনো বোন জামাই বানিয়ে তাদের ধান্দাবাজি চালিয়ে আসছিলেন । একেক সময় ভিন্ন ভিন্ন স্থানে গমন করে চালিয়ে আসছিলেন তার ধান্দাবাজির অপকর্ম। কেউ কখনো বুঝতেও পারেনি তাদের এই সেলিম সদস্যদের ঘটনা। তার বিরুদ্ধে ঢাকার মধ্যে অনেকের অভিযোগ থাকলেও মুখ খোলার সাহস হয়ে উঠেনি কারো। বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের পরিচয় দিয়ে হুমকি দিতো কখনো কেউ মুখ খোলার সাহস হয়ে উঠেনি তার বিরুদ্ধে। দীর্ঘ সময় ঢাকায় বিভিন্ন স্থানে অপকর্ম চালিয়ে আসছিলেন আইনের চোখ ফাকি দিয়ে এই শেখ সেলিম । এক সময় তাদের সদস্যদের মধ্যে বিবাধ সৃষ্টি হয়। সদস্যদের বিবাধ সৃষ্টি হওয়ার কয়েকদিন ও হয়নি তাদের ধান্দাবাজির গডফাদার শেখ সেলিম উধাও ঢাকা থেকে ।

উধাও হওয়া শেখ সেলিম ঢাকা তেগ করে আসেন সাভার বলিয়ারপুর এলাকায় কয়েকবছর সেখানে বসবাস করে ও বাদ দেন নি তার পুরনো স্বভাব। আবারও এখানে আর কোনো সদস্য তৈরি হলো না তার। একাই তার টাইটেল লাগানো শেখ সেলিম নাম প্রচার করতেন। তবে ঢাকার মতো টিকতে না পেড়ে বলিয়ারপুর এলাকায় বিবাহ করেন এই শেখ সেলিম। বিয়ের কয়েক বছর পর সেখানে কোনো কিছু করার সুযোগ হয়ে উঠেনি তার।

সম্মান বাচাতে বলিয়ারপুর থেকে তেগ করে আসেন রাজফুলবাড়িয়া এলাকায়। রাজফুলবাড়িয়া এলাকায় বসবাস করে ও থামেনি তারা ধাপ্পাবাজি, ধান্দাবাজি এখানে ও শুরু হয় তার অপকর্ম। এভাবে চলেআসছিলো তার কার্যক্রম। ধান্দাবাজি করতে করতে হঠাৎ রাজফুলবাড়িয়া এলাকায় তার নিজের বাড়ি হয়ে গেলো। কিভাবে হয়ে গেলো এই বাড়ির মালিক আজও কেউ জানে না তার খবর। কতটুকু সঠিক তার জমির মালিকানা আজও কেউ জানে না। নাকি এটাও তার নতুন ধান্দাবাজি করার টাকায় এই বাড়ি নাকি কোনো সাধারণ মানুষ কে ধাপ্পা দিয়ে কাউকে উচ্ছেদ করে অন্যায়ভাবে দখল করলো রাজফুলবাড়িয়া এলাকার বসতবাড়ি। দূত সময়ের মধ্যে একটি বাড়ির মালিক হয়ে গেলো টাইটেল লাগানো শেখ সেলিম। রাজফুলবাড়িয়া এলাকায় বসবাস করে ও চালিয়ে আসছিলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের পরিচয় । এখানেও চালিয়ে যাচ্ছে এই শেখ সেলিম কারো মামা, বোন জামাই, চাচা,খালু,দুলাভাই, আবার অনেকেই তার ছোট হলে সে সালা,ভাগিনা,ভাইসতা,ও বিভিন্ন পরিচয় যার কোনো শেষ নেই। যে আসে সেই তার আত্নীয় পরিচয় দিয়ে চলমান শেখ সেলিম। তিনি এত অপকর্ম করে ও কখনো আইনের হাতে ধরা পড়ে নি শেখ সেলিম। কে এই শেখ সেলিম। কোথা থেকে আসা এই শেখ সেলিম কেউ আজও জানে না কি তার পরিচয় । তিনি সকলের মাঝে থেকে গোপনে অপকর্ম চালিয়ে গেলেও রাজফুলবাড়িয়া এলাকায় তেমন কোনো কিছু করার সুযোগ হয়ে উঠেনি টাইটেল শেখ সেলিম এর। দূত সময়ে বেরিয়ে এলো তার বেশ কিছু অন্যায়ের চিএ। রাজফুলবাড়িয়া এলাকায় নগরচর গ্রামে ভাড়াবাড়ীতে গিয়ে এক নাড়ি কে ধর্ষনের চেষ্টা পলাতক ছিল এই শেখ সেলিম। অপরাধ করে ও ধামাচাপা দিয়ে টিকে আছেন শেখ সেলিম। সময়ে অসময়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের কে তার ভিন্ন ভিন্ন আত্নীয় পরিচয় দিয়ে আসছিলেন তিনি। পরবর্তী তে তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ ফখরুল আলম সময় কে ও বাদ দেন নি তিনি। তাকে কখনো তার ছোট ভাই পরিচয় আবার কখনো তার বোন জামাই আবার কখনো রাজনীতির শীর্ষ হিসেবে পরিচয় দিত এই শেখ সেলিম। তার বিরুদ্ধে নেই কোনো অভিযোগ। এত অপরাধ করে ও সকল নেতাদের নাম ভাঙিয়ে চলে আসছেন এই শেখ সেলিম। তার বিরুদ্ধে নেই কোনো আইনি উদ্যোগ। এখনো কেউ তার বিরুদ্ধে নেইনি কোনো পদক্ষেপ। এভাবেই সমাজে চলে আসছেন শেখ সেলিম। সবাই কে দোখা দিয়ে এভাবেই চলছেন তিনি। সারাদিন বাইরে যাই করুক তার বসতবাড়িতে গিয়ে ও কর্মহীন চাকুরীজিবী সাধারন মানুষ কে ও ছাড় দেননি তিনি। প্রতিটা মূহুর্তে হয়রানি করতেন ভাড়াটিয়াদের। বাসা ছেড়ে দিলে জোর করে ২ মাসের ভাড়া আদায়,। মহিলাদের কে মারধর ও বিভিন্ন হয়রানি করতেন এই শেখ সেলিম। কাউকে হয়রানি থেকে বাদ দেন নি তিনি। কিন্তুু তার বিরুদ্ধে নেই কেন আইনি ব্যবোস্থা। হয়রানির শিকার সাধারণ মানুষ। মুখ খোলার সাহস নেই কারো তার বিরুদ্ধে । কে এই শেখ সেলিম। কি তার আসল পরিচয় আজও কেউ জানে না। কে তাকে আড়াল থেকে এত সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছে। এ বিসয়ে খতিয়ে দেখার জন্য
সাভার থানার আইনি কর্মকর্তা কে সঠিক তদন্ত করে দেখার জন্য অপরাধ করেও টিকে আছেন শেখ সেলিম। কেন নেই তার বিরুদ্ধে থানায় কোনো মামলা,জিডি বা অভিযোগ পএ। তাকে আড়াল থেকে কে দিচ্ছে সাপোর্ট। কে তারা এই শেখ সেলিম কে এখনো আইনের চোখ ফাকি দিয়ে টিকিয়ে রেখেছে। সে কে অন্যায় কারীর পক্ষবাদী। তারই সাথে খতিয়ে দেখা উচিত তার বসবাস করে আসছেন সেই বসত বাড়িটির মূল মালিক কে। এই শেখ সেলিম নাকি অন্য কেউ সে বিসয়ে সঠিক তদন্ত করার জন্য সাভার উপজেলা এসিল্যানড ও রাজফুলবাড়িয়া ভূমি অফিসের কর্মকর্তা কে খতিয়ে দেখার জন্য এই সেলিমের বসত বাড়ির মূল মালিক কে তাঁর সঙ্গে বেরিয়ে আসুক মূল জমির মালিক । কে এই শেখ সেলিম তার বিসয়ে সঠিক তদন্ত করে উদ্ধার করা হোক সেলিমের মূল রহস্য। বেরিয়ে আসুক তার আসল পরিচয় ও গোপন অপরাধের আসল মুখোস।