ভুমিহীনের পত্তনকৃত খাশজমি দখল করছে ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের ছত্রছায়ায় থাকা প্রভাবশালী ব্যক্তিদ্বয়।

দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ি উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের দৌলতপুর মৌজার (শিবপুর গ্রামের) খাসজমি ২৯৭ নং দাগের ১২ শতক জমির মধ্যে ৬শতক জমি ২০২০ইং সালে উক্ত শিবপুর গ্রামের ভুমিহীন মোঃ আনোয়ার হোসেন পিতা মোঃ আঃ কুদ্দুস আলী ও স্ত্রী মোছাঃ হাছনা বেগম কে বাংলাদেশ সরকার পত্তন মুলে রেজিস্ট্রি দেয়, যার দলিল নং ৪৪৫৬/২০২০ইং। সরকার কতৃক রেজিস্ট্রি পাবার পর মোঃ আনোয়ার হোসেন উক্ত পত্তনকৃত জমি খারিজ খাজনা করেন। এবং উক্ত জমির উপর নিজের বসবাসের জন্য বাড়ি নির্মান করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এমন সময়ে ৬নং দৌলতপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের ছত্রছায়ায় থাকা উক্ত শিবপুর গ্রামের মোঃ এন্তাজুল হক পিতা মৃত অহিরউদ্দিন এবং মোঃ আতিয়ার রহমান পিতা মোঃ আবু বক্কর দ্বয় উক্ত জমি জোরপূর্বক দখল করে ঘর নির্মান সহ ঘিরে নেয় ও গর্ত করে মাটি উত্তলন করে নিয়ে যায়। পত্তন প্রাপ্ত খাশজমির মালিক মোঃ আনোয়ার হোসেন জোর দখলকারি এন্তাজুল হক ও আতিয়ার রহমান কে বাধা দিতে গেলে তারা আনোয়ার হোসেন ও তার স্ত্রী হাসনা বেগমকে হুমকি প্রদান করে বলেন, এখানে বাধা দিতে আসলে মাটির নিচে পুঁতে ফেলবো। অসহায় আনোয়ার হোসেন নিরুপায় হয়ে স্ব-ইউনিয়ন (৬নং দৌলতপুর) এর চেয়ারম্যান মোঃ আঃ আজিজ মন্ডলের নিকট পত্তনকৃত খাশজমির উপর অবৈধ দখলকারিদের নিকট হতে মুক্ত করার জন্য পত্তনকৃত খাশজমির রেজিষ্ট্রি দলিল ও খারিজ / খাজনার কাগজপত্র সহ অভিযোগ করেন। কিন্তুু অভিযোগ পাবার পর চেয়ারম্যান আঃ আজিজ মন্ডল টালবাহানা শুরু করেন। নিরুপায় হয়ে আনোয়ার হোসেন দিনাজপুর ৫ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য সাবেক মন্ত্রী এ্যাডঃ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার সাহেবের নিকট গিয়ে খাশজমি পত্তনের দলিল ও খারিজ /খাজনার কাগজপত্র সহ পত্তনকৃত খাশজমির জোরদখলের বিবরন মৌখিকভাবে উপস্থাপন করেন। সংসদ সদস্য বিসয়টি শোনার পর ফুলবাড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ আতাউর রহমান মিল্টন কে বিসয়টি সমাধান করার জন্য দায়িত্ব দেন। এর কয়েকদিন পর উপজেলা চেয়ারম্যান দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আঃ আজিজ মন্ডলকে উক্ত বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে আনোয়ার হোসেন কে দলিল মাফিক ৬ শতক জমি বুঝিয়ে দিয়ে বিসয়টি নিষ্পত্তি করার জন্য অনুরোধ করেন। কিন্তু ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আঃ আজিজ মন্ডল উক্ত খাশজমিতে গিয়ে প্রথমে সংসদ সদস্যের নিকট গিয়ে বিসয়টি জানানোর জন্য আনোয়ার হোসেন কে অনেক বকাবকি করেন,এবং বলেন তুই এমপির নিকট গেছিস এমপি তোর জমি উদ্ধার করে দেক দেখি। তারপর জোর দখলকারী এন্তাজুল হক ও আতিয়ার রহমানকে ৩ শতক জমি ছেড়ে দিয়ে পত্তনকৃত খাশজমির মালিক আনোয়ার হোসেন কে ৩ শতক জমি নিয়েই সন্তস্ট থাকার জন্য নির্দেশ দিয়ে বলেন, এই ৩ শতকের উপর তুই থাকলে থাকবি না থাকলে এখান থেকে সরে যাবি। এখানে এলাকার সাধারণ জনগনের প্রশ্ন একজন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির এমন অন্যায় ও প্রহসন মুলক শালিসের রায় প্রদান হলে নির্যাতিত অসহায় জনগন সঠিক বিচার পাবে কার কাছে।
গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে দেশের খাশজমি প্রতিটি ভুমিহীন পরিবারের মাঝে পত্তন প্রদান এবং গৃহহীনদেরকে মুজিব বর্ষের উপহার স্বরুপ পাকা বাড়ি নির্মান করে দিচ্ছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে একজন ভুমিহীন পরিবারের সঙ্গে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের ছত্রছায়ায় থাকা কিছু মানুষের দুর্বিত্তায়ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দেশের জনউন্নয়ন মুলক অসহায় ভুমিহীন পরিবারের মাঝে খাশজমি প্রদান প্রকল্পের এই অর্জন কে পদদলিত করাকে মেনে নেয়া যায়না।
উক্ত পত্তনকৃত খাশজমির মালিক মোঃ আনোয়ার হোসেন ও তার স্ত্রী হাসনা বেগম ফুলবাড়ি উপজেলা প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের নিকট অনেক ধর্না দিয়েও এর কোন সুরাহা পাননি। তাই এই জোর দখলকারীদের নিকট হতে পত্তনকৃত খাশজমি উদ্ধার পুর্বক ফিরে পাবার জন্য সরকারের ভুমিসংশ্লিষ্ট উর্ধতন কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।

(শেষ পাতা)

কবিরপুরে এসপারকেল এ চাকুরীরত স্যাম্পল ইনিচার্জ মিত্তুনজয় মুসলমান নারীকে ভোগ করেই লাপাত্তা

মোঃ আকরাম হোসেন বিশেষ প্রতিনিধি।।

আশুলিয়া থানার কবিপুর এলাকায় অবস্থিত এসপারকেল নামক শিল্পকারখানা,উক্ত কারখানার চাকুরীরত স্যাম্পল ইনিচার্জ মিত্তুনজয় একই গার্মেন্টস এ চাকুরীরত আকলিমা খাতুনের সহিত প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন,ও তিনি তার হিন্দু ধর্ম পরিচয়টা গোপন রেখে ঘর বাঁধার সপ্ন দেখিয়ে,সহজ সরল গ্রাম থেকে আসা মেয়ে আকলিমা খাতুন কে বাড়ইপাড়া নুর হোসেনের বাড়িতে বাসা ভাড়া নিয়ে দুই বৎসর বিবাহ ছাড়াই সংসার করেন,বিবাহ বন্ধনে আবাদ্ধ হওয়ার কথা বললে,মিত্তুনজয় আজ করবো কাল করবো এমন কথা বলে কালক্ষেপন করেন,গত ০৭/০৭/২০২১ নিজের সকল সরন্জাম গুছিয়ে নিয়ে রাতের আঁধার কাউকে কিছু না বলে আকলিমার গলার চেইন ও আকলিমার গস্তিত নগদ ১ লক্ষ টাকা নিয়ে লাপাত্তা।বিষয়টি নিয়ে আকলিমা বুঝতে পেরে আইনের আশ্রায় নিতে .৩০/০৮/২০২১ তাং আশুলিয়া থানায় হাজির হয়ে আশুলিয়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন,অভিযোগ দায়ের পর থেকে এসপারকেল শিল্পকারখানার কর্মকর্তারা মিত্তুনজয় কে সাপোর্ট দিয়ে কাজ করাচ্ছে, তার সন্ধান করতে গেলে তাকে ভিতরে পরিচয়,দেন সে নেই,এদিকে পুলিশ তাকে খোঁজ করলেও তার সন্ধান মিলছেনা, মিত্তুনজয়ের ব্যাবহারিত মোবাইল নং 01731424764/ও /01970424764 নং গুলো বন্ধ রেখেছেন,এসপারকেল এর কর্মকর্তারা উক্ত বিষয় নিয়ে বলেন ঘটনা সত্য আমরা মিত্তুনজয়কে চাকুরী থেকে ছাটাই করেছি,শিল্প কারখানা দেকভাল করা ও গ্রাম্য,মাদবর সহরাব হোসেন বলেন বিষয়টি নিয়ে আমি মিট মিমাংসা করার চেষ্টা করেছি,মিত্তুনজয় রাজি হয়নি সে পলায়ন করেছেন।এলাকাবাসী বলেন মিত্তুনজয় কে সাপোর্ট করছে কারখানার কর্মকর্তারা তাকে গা ঢাকা দিয়ে চাকুরীতে বহাল রেখে ভিতরে কাজ করাচ্ছে,অসহায় আকলিমা ও তার পরিবার চায় লম্পট মিত্তুনজয় কে গ্রেফতার পূর্বক শাস্তুি, দেশের যে প্রান্তে থাক মিত্তুনজয়ের মত লম্পট কে গ্রেফতার করে কঠিন শাস্তুি দিতে প্রশাসনের আশুহস্থক্ষেপ কামনা করেন এলাকাবাসী।

(মফস্বল পাতায় )

কাশিমপুরে মনির হোসেন মন্ডলের বিরুদ্ধে মিথ্যা নিউজ সম্প্রচার করা হয়েছিলো,,,আকরাম

বিশেষ প্রতিনিধি।।

গাজিপুর সিটিকর্পেরশনের ২ নং ওয়ার্ডেল তিফপুরে, গণমাধ্যমকর্মীদের ভুল তথ্য দিয়ে কুচক্রী মহলেরা মিথ্যা নিউজ প্রকাশ করিয়েছিলো,দৈনিক সময়ের কন্ঠর নিজস্ব প্রতিবেদক মোঃ আকরাম হোসেন বলেন গত…. তাং এ কাশিমপুর থানার লতিফপুরে ডি বি এল সংক্রান্ত জমিজমা নিয়ে,সম্পূর্ণ ভুল তথ্য নিয়ে নিউজ প্রকাশ করা হয়েছে।কুুচক্রী মহলের পাতানো ফাঁদে মনির মন্ডল সহ তার ভাই ও সঙ্গিদের নাম প্রকাশ করে একাধিক নিউজ প্রকাশ করা হয়,নিউজ সসম্প্রচার করার পরে,তথ্য ভুল হয়েছেন এমনটা জানতে পেরে,তাৎক্ষনিক কাশিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আকবর হোসেনের শরণাপন্ন হলে,তিনি বলেন পেপার্স দেখেন সরোজমিনে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন,তার পরেই না নিউজ করেন,মনির গং ভূমি দখল করেছেন এমন কথার জন্য,ও ভুুুল নিউজ করার জন্য,সরাসরি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হলে,ওখানকার শিশু বৃদ্ধা ময়মুরুব্বি সকলে প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন,মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তহীন সংবাদ প্রকাশ হওয়ায়,দ্বিতীয় বার ভুল হবেনা মর্মে মনির হোসেন মন্ডলকে সান্তনা দিয়েে ভুল শিকার করেন,প্রতিবেদক,মনির হোসেন মন্ডল বলেন নিউজ করেন সত্য তথ্য তুলে ধরেন,বস্তুুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করেন,আমিও আমরা তথ্য দাঁতার সকল তথ্য উপাত্ত যাচাই করে দেখলে,বিষয়টি নজরে আসে,ভূমি সংক্রান্ত বিষয় হলো ভুমির পেপার্স,সেটা সম্পূর্ণ মনির হোসেন গংএর অনুকুলে,এধরনের ভুল তথ্যদাঁতার বিরুদ্ধে তদন্ত পর্যবেক্ষণ করলে কেঁচো খুঁড়তে শাপ বাহির হতে পারে,এরা অত্র এলাকা থেকে গরিব মেহনতি পরিবারকে ভূমি দেওয়ার নাম করে,কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন,এরা অবৈধ গ্যাস সংযোগ দিতে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।সুতরাং নিউজ সম্প্রচার করতে হলে আগে জানতে হবে,ভুলতথ্য গুলো একাধিক বার পর্যবেক্ষন করতে হবে।দৈনিক সময়ের কন্ঠর বিশেষ প্রতিনিধি আকরাম হোসেন বলেন,মনির মন্ডল ভালো লোক,তার গাঁয়ে কাঁদা লেপন করতে কুচক্রী মহলের ভুল তথ্যে এমন নিউজ করানো হয়েছে।তিনিও একজন গণমাধ্যমকর্মী ও বর্তমান কাশিমপুর প্রেসক্লাবের সফল সভাপতি,তার বিরুদ্ধে যে নিউজ প্রকাশ হয় সেটা মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন,ভবিষৎবাণী এমন ভুল তথ্য দিয়ে নিউজ করা হবেনা,শুধু দৈনিক সময়ের কন্ঠের প্রতিনিধি নয় সকল প্রিন্ট মিডিয়া ও ইলেকট্রিক মিডিয়ার প্রতিনিধিদের বলবো আসুন আমরা সত্য তথ্য যাচাই করে নিউজ করি,ভুল তথ্যগুলো চিহ্নিত করি।

শেষ পাতা

আশুলিয়ার জনগন পন্চম বারের মত মেম্বার হিসাবে পেতে চায় সোনামিয়া সরকার কে

মোঃ আকরাম হোসেন বিশেষ প্রতিনিধি
বার বার নির্বাচিত হওয়া সহজ কথা নয়,শিমুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চার,চার বার বিজয়ী হয়ে ২০ বছরের ও বেশি সময় পার করেছেন শিমুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (১) নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সোনামিয়া সরকার,তিনি হতদরিদ্র গরিব দুঃখী আপময় জনতার আস্তার প্রতীক,তিনি নির্বাচনে অংশ নেওয়া মানেই অন্য প্রার্থীরাই পড়ে জায় বিপাকে,ঢাক ঢোল বাজি বাজনা কিছুই করা লাগেনা জনপ্রিয় এই প্রার্থীর,মুলত তিনি দুস্ত ছাত্রছাত্রী, অসুস্থ রুগী, প্রতিবন্ধী, বেকার যুবক, কন্যাদায় গ্রস্থ,গৃহহীন,মসজিদ,মাদ্রসা,মন্দীর সহ সকল ধর্মীও প্রতিষ্ঠানের প্রতি সজাগ দৃষ্টি রেখে মানুষের কল্যানে কাজ করে যাচ্ছেন,মানব কল্যানে কাজ করাই তার একমাত্র ব্রত।শিশুকাল থেকে মানব কল্যানে কাজ করা তার নেশা,ছাত্রজীবনে সত্যকে বুকে লালন করে মিথ্যাকে পরাজিত করে, দুর্বার গতিতে এগিয়ে এসেছেন,ইউপি সদস্য সোনামিয়া বলেন ঃমানব সেবায় বড় কোনো পদের প্রয়োজন হয়না,মাদবারি দেওয়া লাগেনা কর্মের মধ্যে মাদবারি এসে যাওয়াটাই সাভাবিক,জনগনের নিকটে ভোট চাওয়া লাগবে কেনো,আপনার কাজই আপনার পরিচয়,কথা নয় কাজ,প্রিয় এলাকাবাসী আমি আপনাদেরই সোনামিয়া,জানিনা আপনাদের বিশ্বাস,আস্থা,ভালোবাসার প্রতিদান কতটুকু দিতে পেরেছি বা পারবো,আমি সবসময় আমার দৃষ্টিকে সার্বজনীন পর্যায়ে রাখার চেষ্টা করি,আমি আলোতে মুগ্ধ তুষ্ট নই, তুষ্ট আলোর উৎস সুর্যে।আমি আপনাদের পাশে সুখেদুঃখে দির্ঘ সময় ছিলাম আছি থাকবো ইনশাল্লাহ,আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আমি আবার (১) নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য পদপ্রার্থী,আমাকে যদি আপনাদের সেবক হিসাবে পছন্দ হয়,যোগ্যপ্রার্থী মনে হয়,তাহলে পন্চম বারের মত আমাকে আপনাদের হৃদয়ে স্থান দিয়ে,গরীব দুঃখী মেহনতি মানুষের সেবা করার সুযোগ দিন,আমার রাজনৈতিক বিষয়ে ও সার্বিক বিষয়ে যদি কারো কোনো অভিযোগ অনুযোগ বা পরামর্শ থাকে, তাহলে আপনারা নির্দ্বিধায় নির্সংকোচে বলতে পারেন আমি তা আমার সাধ্যমত সমাধানের চেষ্টা করে জাব ইনশাল্লাহ,আসুন নিজ এলাকা গড়তে মন থেকে সকল হিংসা বিদ্বেষ অহংকার ভুলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করি,দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করি,সোনামিয়া সরকার (১) নং ওয়ার্ড শিমুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদ।

(শেষ পাতা)

আশুলিয়ায় আমজাদ সরকারের বহিষ্কারের দাবিতে দলীয় নেতা কর্মীদের মানববন্ধন।

বিশেষ প্রতিনিধি।।

আশুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ শাহাব উদ্দিন মাদবরের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক গোপন বৈঠকের কথোপকথন কল রেকর্ডে চেয়ারম্যান এর মানহানি ও প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে এলাকাবাসী।এসময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামীলীগ ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী আমজনতা,দল থেকে আমজাদ সরকারকে বহিস্কার ও শাস্তির দাবি জানান।৩ অক্টোবর, রবিবার দুপুরে উপজেলার সিএন্ডবি-রোড আশুলিয়া স্কুলের সামনে নারী-পুরুষসহ সর্বস্তরের কয়েক’শ লোক স্বতস্ফুর্তভাবে এ মানববন্ধনে অংশগ্রহন করেন।আয়োজিত মানববন্ধন থেকে বক্তারা বলেন, সম্প্রতি আশুলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আমজাদ হোসেন সরকার কতৃক হেফাজত নেতা মাসউদ মোস্তফার সাথে শলা পরামর্শ করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা প্রতিকে নির্বাচিত আশুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের আলহাজ্ব শাহাব উদ্দিন মাদবরের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক গোপন বৈঠকের কথোপকথন রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। উক্ত রেকর্ডের স্পষ্টতর যে ইউপি চেয়ারম্যান শাহাব উদ্দিন মাদবরকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়েছেন,তার প্রতিবাদে আমরা সর্বস্তরের নারী-পুরুষেরা একত্রিত হয়েছি। অবিলম্বে এই ঘটনার সাথে জড়িত ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আমজাদ সরকারকে দল থেকে বহিস্কার এবং হেফাজত নেতা মাসউদ মোস্তফাকে গ্রেপ্তার পূর্বক উপযুক্ত শাস্তির দাবি জানাই,আশুলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক ও ৪ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হোসেন মাস্টার বলেন,আমজাদ সরকার একজন হাইব্রিড আওয়ামী লীগ নেতা। সে গত পাঁচ বছরে একটি ওয়ার্ডেও মিটিং করতে পারেনি, এলাকার নেতাকর্মীদের সাথে যোগাযোগ নাই।সদস্যদের নামও তিনি জানেননা, অবিলম্বে এই হাইব্রিড নেতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য দলের সিনিয়র নের্তৃবৃন্দের দৃষ্টি আকর্ষন করেন। আশুলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও ৩ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য খালেক বলেন ষড়যন্ত্রমূলক কল রেকর্ডে দলীয় ভাবমূর্তি নষ্ট করা হয়েছে অনতিবিলম্বে গঠনতন্ত্র মূলক আমজাদ সরকারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্ৰহনের জন্য সিনিয়র নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন,স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আলমগীর মাদবর বলেন, শাহাব উদ্দিন মাদবর এবং তার বংশের সকলেই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত।যে কারনে তিনি নৌকা মার্কায় চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়ে জনস্বার্থে কাজ করে যাচ্ছেন। তার জনপ্রিয়তায় ইর্ষান্বিত হয়ে,নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দিতায় ভয় পেয়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আমজাদ সরকার হেফাজত নেতাকে নিয়ে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে।আমি বিষয়টি সঠিকভাবে তদন্ত পূর্বক অপরাধীদের কে দ্রুত গ্রেপ্তারের জন্য প্রশাসনকে আহ্বান জানাচ্ছি।এব্যাপারে আশুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়াম্যান আলহাজ্ব শাহাব উদ্দিন মাদবর বলেন,আমার বিরুদ্ধে দলের সাধারন সম্পাদক ও হেফাজত নেতার ষড়যন্ত্রের কল রেকর্ড ফাঁস হওয়ার পর থেকে আমি মানষিকভাবে ভেঙ্গে পড়েছি।বর্তমানে আমি নিজের জীবন নিয়েও শঙ্কিত।আমি বিষয়টির সুষ্ঠত তদন্ত দাবি করছি ও ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য দলীয় নেতৃবৃন্দের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
আয়োজিত মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে আশুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের বিভিন্ন ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও আওয়ামীলীগের সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সুশীল সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও এলাকাবাসী উপস্থিত ছিলেন।

(শেষ পাতা)

সনাতন ধর্মাবলম্বী দুর্গা উৎসবের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন হাজি এম এ কালাম মাদবর

বিশেষ প্রতিনিধি।।
আশুলিয়া থানার ইয়ারপুর ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য পদপ্রার্থী হাজি এম এ কালাম মাদবর,মানুষ মানুষের জন্য এ কথা স্বরন করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপুজার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন,হাজি এম এ কালাম মাদবর বলেন,মানুষ মানুষের জন্য সকল হিন্দুসম্প্রদায় ভাই ও বোনদের প্রতি রইলো আন্তরিক শুভেচ্ছা অভিনন্দন শুভকামনা,তাদের সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপুজা সুন্দর ও সুশৃঙ্খল ভাবে ব্যাপক আনন্দ উচ্ছাস উদ্দীপনায় কাটুক এই কামনা করি।বিশেষ করে মা ও বোনদের চলাচলের প্রতি নিরাপত্তা বজায় রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি অনুরোধ রহিলো,আসুন দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে হিংসা বিদ্বেষ অহংকার ভুলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করি।প্রিয় এলাকাবাসী আপনাদের সুখে দুঃখে পাশে ছিলাম আছি থাকবো ইনশাল্লাহ।ইউপি সদস্য পদপ্রার্থী হাজি এম এ কালাম মাদবর,৬ নং ওয়ার্ড ইয়ারপুর ইউনিয়ন পরিষদ।