আবারো চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক কে স্মারক লিপি দিয়েছেন ভুক্তভোগি জনতারা।
- আপডেট টাইম : ০৮:১১:২৮ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৯ জুন ২০২১
- / ২৯৫ ৫০০০.০ বার পাঠক
মোঃ শহিদুল ইসলাম (শহিদ)
বিভাগীয় ব্যুরো চিফঃ
নগরীর ইপিজেড থানাধীন(নারিকেল তলা) কাজীরগলি সংলগ্ন দীর্ঘ দিনের চলাচল রোডে অযৌক্তিক দোকান ঘর নির্মাণের অভিযোগ জানিয়ে আজ(২৯জুন) মঙ্গলবার আবারো চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক কে স্মারক লিপি দিয়েছেন ভুক্তভোগি জনতা।
ভুক্তভোগিদের পক্ষে স্থায়ী বাসিন্দা মোঃ শাহজাহান সাজু, মোঃ আব্বাস উদ্দিন, মোঃ নিজাম উদ্দিন মোঃ হানিফ সহ একাধিক লোক জানান, পিএস,বিএস জরিপে(১৯৬০-৬১)সনের মৌর্শি সম্পত্তি হিসেবে বাপ-দাদার পৈত্রিক ভিটে,রোড,নালা-ডোবা সহ পতিত জমি হিসেবে ভোগ দখল করে আসছি উক্ত সম্পত্তি।
এক সময়ে এশিয়ার ঐতিহ্যবাহী চিটাগাং স্টিল মিলস রোড হিসেবে ব্যবহৃদ হতো।কাল ক্রমে স্টিল মিলস (ইস্পাত কারখানা বন্ধ) হলেও ঐ জায়গায় বসবাসরত লোকের পতিত জমিতে মাছ চাষ, সবজি ওফলফলাধি এবং বসতবাড়ী ছিল।
এতোতা শর্তেও সম্প্রতি সময়ে (বেপজা) কতৃক কর্ণফুলী ইপিজেড পকেট গেট হওয়াতে ঐ এলাকার জনসাধরনে চলাচলের পথ কিছুটা সুগম হয়। এতে করে প্রতিদিন হাজার হাজার গার্মেন্টস নারী শ্রমিক, দিন মজুর, অফিসিয়াল লোকজন সহজে কাজ শেষ করে গন্তব্যস্থলে যাতায়াত করেন।
আর প্রধান মন্ত্রির দপ্তর কতৃক পরিচালিত (বেপজা) কতৃক কর্ণফুলী ইপিজেড গার্মেন্টস নারী শ্রমিকদের চাপ ও এলাকার জনসাধরণের সুবিধার কথা বিবেচনা করে গত ২০১৯সালের প্রথম দিকে পকেট গেট নাম করণে প্রচুর টাকা ব্যয় করে ৩ফিটের ড্রেন সহ পাকা সড়ক তৈরি করেন। কিন্তু কোন এক অদৃশ্য শক্তি কারণে তাদের
৩ফিটের ড্রেনের অংশ ও কিছু সড়কের অংশে জুড়ে দোকানঘর(ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান) তৈরির অপচেষ্টা করছেন।
বিষয়টি নিয়ে কর্ণফুলী ইপিজেড(বেপজা) কতৃপক্ষের সাথে দফায় দফায় বৈঠক হলেও মহল বিশেষ লোভী কর্তাব্যক্তির যোগ সাজসে জনসাধারণের চলাচল
ওবাসাবাড়ী,ক্ষুদ্র দোকানঘরের সামনে অনৈতিক টং দোকান বসানোর চেষ্টা করার ব্যাপারে আবারো সংশ্লিষ্ট দপ্তরে( স্থানীয় এমপি মহোদয়,জেলা প্রশাসন, সিটি মেয়র,পুলিশ কমিশনার ) অন্যান্য অফিসে লিখিত স্মরক লিপি প্রদান করার কথা জানিয়েছেন মোঃ শাহাজাহান সাজু। তবে পূর্বে কর্ণফুলী ইপিজেড(বেপজা) কতৃপক্ষের
জি.এম ওসিকিউরিটি অফিসার এবং বেপজা চেয়ারম্যান অবগত করার বিষয়টি ওতারা লিখিত কপিতে উল্লেখ করেছেন।
তাদের ভাষ্যমতে জানা গেছে, বেপজা উচ্চ পদস্থ কোন দপ্তর বা উচ্চ পদস্থ কর্তাব্যক্তিরা চলাচল পথে কিংবাা
জনসাধারণ বা দোকানীদের সামনে প্রতিবন্ধকতা তৈরীর বিষয়টি কেউ জানেন না। তারা স্থানীয় কিছু সুবিধাবাদী লোকের প্ররচনায় এহেন অনৈতিক/অন্যায় সিদ্ধান্ত নিতে যাওয়ার কথা জোর দিয়ে বলেন। রাজনৈতিক মহলের দাবি, স্থানীয় সাংসদ(এম.এ লতিফ) ও সাবেক চসিক
প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন অনৈতিক/অন্যায় সিদ্ধান্ত না নিতে বেপজা কে জানিয়েছেন এবং প্রয়োজন হলে ৩ফিটের ড্রেন মুক্ত করতে মেয়র, প্রশাসক দিয়ে।
উচ্চেদ অভিযান করে চলাচলের সৌন্দয্য বাড়ানো হবে।
এতে করে সবার মঙ্গল হবে।
বিষয়টি নিয়ে ঐ এলাকার নুরগনি পাড়াবাসী(নারিকেল তলা) বাসিন্দারা খুবই আতংকিত অবস্থায় আছেন বলে অভিযোগে জানা গেছে।