বিশেষ প্রতিনিধি।।

গাজিপুর মহানগর ২ নং ওয়ার্ড কাশিমপুর থানার শেখ মনি যুব সংসদের সভাপতি।সন্ত্রাসী হামলার শিকার রহিদুল ইসলাম আত্বচিৎকার করে বললেন, আমি সন্ত্রাসী হামলার শিকার আমাকে দেখছেন না কেউ। আমার শারীরিক অসুস্থতার খোঁজ খবর কেউ নিচ্ছেননা।আমি মৃত্যুর সাথে পান্জা লড়ছি,আমি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, মানবতার মা ডিজিটাল বাংলার রুপকার বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে।আমি শ্রদ্ধার সাথে স্বরন করছি গাজিপুর মহানগর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী সমর্থক ভাই বোন বন্ধুদের কে। আমি একজন অসহায় হতদরিদ্র আওয়ামীলীগের কর্মী আপনার দলের শুভাকাঙ্ক্ষী।আজ আমি সন্ত্রাসীদের কবলে পড়ে মৃত্যুর সাথে পান্জা লড়ছি।জানিনা আমি বাঁচবো কিনা। আপনাদের নিকটে আমি করজোড়ে অনুরোধ করি, আমি দলকে ভালোবাসি দেশকে ভালোবাসি, আমি নিজের দলের নেতাকর্মীদের ভালোবাসি, ঘৃনা করি দলে থাকা হাইব্রিড ও দলের সম্মান নষ্টকারী সন্ত্রাসী কর্মের সাথে জড়িত, বেইমান নিমক হারামদের।আমি অতি দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে আমার প্রান প্রিয় দলের বিভক্তি যারা চায়, তাদেরকে চিহ্নিত করুন, এখনো সময় আছে দলের লোকগুলোকে চিনে রাখুন, এরা কোনো দলের নয় এরা গিরগিটির মত রঙ পাল্টায়, এরা আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকলে আওয়ামীলীগ, বি এন পি ক্ষমতায় থাকলে এরা বি এন পি। এরা জাতীয় বেইমান।এদের থেকে আমার প্রান প্রিয় আওয়ামী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ভাই ও বোনেরা সজাগ দৃষ্টি রাখুন সচেতনতা অবলম্বন করুন। এরা করোনার চেয়েও ভয়াবহ এদের নিকট থেকেই বিশাক্ত বাতাশের উৎপত্তি।এদের নিকট থেকেই জারজের জন্ম। আমার জন্য দোয়া করবেন আমি যেনো মরেও আমার প্রান প্রিয় সংগঠন  আওয়ামী লীগের মঙ্গল কামনা করতে পারি।আমি যেনো ন্যাজ্য বিচার পাই,আমি মরে গেলেও আমার পরিবার,এই সমাজ,এই দেশ যেনো জানতে পারে বিচারের বানী নির্বাকে নির্ভীতে কাঁদেনা।অপরাধ করে অপরাধী যেনো দলের মাথায় কাঁঠাল ভেঙ্গে কোশ তুলে খেয়ে মনের সুখে তবলা না বাজায়। আসুন আমরা সাদাকে সাদা বলি,আর কালোকে বলি কালা।মানুষকে নয় সন্ত্রাসী হিংস্র জানোয়ার কে ঘৃনা করি। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।