ঢাকা ০৩:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে দেশের ইতিহাসের সর্বোত্তম নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা কমিশনের অধিকাংশ প্রস্তাবে একমত এনসিপি, আমূল পরিবর্তনের আহ্বান কুমিল্লা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের  সাবেক চেয়ারম্যান জামাল নাসের সচিবের বিরুদ্ধে অনিয়মে জনবল নিয়োগ,জ্ঞাত আয় বহিভূত সম্পদ অর্জন,, বোর্ডে অনিয়ম নিয়ম বহিরভূত  অবৈধ উপায়ে ১২ জন ঠিকা ভিত্তিক কর্মচারী নিয়োগে বয়স জালিয়াতির অভিযোগ ট্রাম্প-মোদি-শি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল কোস্ট গার্ডের অভিযানে অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ করিম শরীফ বাহিনীর দুই সহযোগী আটক নব নির্বাচিত হরিরামপুর প্রেসক্লাবের মাসিক জরুরি সভা অনুষ্ঠিত ভৈরবে ভবানী পুর সালিশ বৈঠকে ২ বংশের মাঝে সংঘর্ষে ১জন নিহত ২০ জন হাহত হয় খামেনিকে বাদশাহ সালমানের চিঠি পৌঁছে দিলেন সৌদির প্রতিরক্ষামন্ত্রী বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুজ্জীবিত করার যৌথ অঙ্গীকার প্রতিফলিত হয়েছে: পাকিস্তান রাতেই ৯ অঞ্চলে ঝড়ের পূর্বাভাস, সতর্ক সংকেত

ফিলিস্তিন-লেবাননে ইসরাইলের হামলা নিয়ে যা বললেন চীনের শি

আন্তর্জাতিক রিপোর্ট
  • আপডেট টাইম : ০৮:০১:১১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৪
  • / ৫৩ ৫০০০.০ বার পাঠক

ফিলিস্তিন ও লেবাননে আর কোনো দুর্ভোগ ও ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড চলা উচিত নয় বলে মন্তব্য করেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। একইসঙ্গে ব্রিকস সদস্য দেশগুলোকে শান্তি বজায় রাখতে এবং অভিন্ন নিরাপত্তার জন্য প্রচেষ্টার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে আনাদোলু এজেন্সি।

রাশিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর কাজানে অনুষ্ঠিত ব্রিকস সম্মেলনের শি বলেন, ‘শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য একটি স্থিতিশীল শক্তি গঠন করতে এবং বিরোধপূর্ণ সমস্যাগুলোর লক্ষণ এবং শিকড় ধরতে হবে। এসব মোকাবেলার জন্য সমাধান খুঁজতে আমাদের একসঙ্গে এগিয়ে আসা উচিত।’

শি আরো বলেন, ‘আমাদের গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য চাপ অব্যাহত রাখতে হবে, দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান পুনরায় চালু করতে হবে। লেবাননে যুদ্ধের বিস্তার বন্ধ করতে হবে। ফিলিস্তিন ও লেবাননে আর কোনো দুর্ভোগ ও ধ্বংস হওয়া উচিত নয়’।

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনের অন্যান্য নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন। যেখানে চীনা প্রেসিডেন্ট ফিলিস্তিন-লেবানন ইস্যুর পাশাপাশি ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেন।

রাশিয়া ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে বিশেষ অভিযান শুরু করে। যা এখন প্রায় আড়াই বছরেরও বেশি সময় ধরে চলছে। এ যুদ্ধে কয়েক লাখ মানুষ নিহত হয়েছে এবং বহু বেসামরিক বাসিন্দা বাস্তুচ্যুত হয়েছে।

ব্রিকস আয়োজক কমিটি ঘোষণা জানিয়েছে, ৩৬টি দেশ এবারের সম্মেলনে অংশ নিয়েছে। । যেখানে অন্তত ২২ দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা প্রতিনিধিত্ব করছেন। এশিয়া, আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য এবং লাতিন আমেরিকার নেতৃবৃন্দের পাশাপাশি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা এতে উপস্থিত রয়েছেন। আর আয়োজক রাশিয়ার প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রেসিডেন্ট পুতিন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ফিলিস্তিন-লেবাননে ইসরাইলের হামলা নিয়ে যা বললেন চীনের শি

আপডেট টাইম : ০৮:০১:১১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৪

ফিলিস্তিন ও লেবাননে আর কোনো দুর্ভোগ ও ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড চলা উচিত নয় বলে মন্তব্য করেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। একইসঙ্গে ব্রিকস সদস্য দেশগুলোকে শান্তি বজায় রাখতে এবং অভিন্ন নিরাপত্তার জন্য প্রচেষ্টার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে আনাদোলু এজেন্সি।

রাশিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর কাজানে অনুষ্ঠিত ব্রিকস সম্মেলনের শি বলেন, ‘শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য একটি স্থিতিশীল শক্তি গঠন করতে এবং বিরোধপূর্ণ সমস্যাগুলোর লক্ষণ এবং শিকড় ধরতে হবে। এসব মোকাবেলার জন্য সমাধান খুঁজতে আমাদের একসঙ্গে এগিয়ে আসা উচিত।’

শি আরো বলেন, ‘আমাদের গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য চাপ অব্যাহত রাখতে হবে, দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান পুনরায় চালু করতে হবে। লেবাননে যুদ্ধের বিস্তার বন্ধ করতে হবে। ফিলিস্তিন ও লেবাননে আর কোনো দুর্ভোগ ও ধ্বংস হওয়া উচিত নয়’।

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনের অন্যান্য নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন। যেখানে চীনা প্রেসিডেন্ট ফিলিস্তিন-লেবানন ইস্যুর পাশাপাশি ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেন।

রাশিয়া ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে বিশেষ অভিযান শুরু করে। যা এখন প্রায় আড়াই বছরেরও বেশি সময় ধরে চলছে। এ যুদ্ধে কয়েক লাখ মানুষ নিহত হয়েছে এবং বহু বেসামরিক বাসিন্দা বাস্তুচ্যুত হয়েছে।

ব্রিকস আয়োজক কমিটি ঘোষণা জানিয়েছে, ৩৬টি দেশ এবারের সম্মেলনে অংশ নিয়েছে। । যেখানে অন্তত ২২ দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা প্রতিনিধিত্ব করছেন। এশিয়া, আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য এবং লাতিন আমেরিকার নেতৃবৃন্দের পাশাপাশি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা এতে উপস্থিত রয়েছেন। আর আয়োজক রাশিয়ার প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রেসিডেন্ট পুতিন।