ঢাকা ০৪:২৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
রায়পুরে দেশীয় শিল্প ও পণ্য মেলায় ভ্রাম্যমান আদালত, নগদ অর্থদণ্ড কালিয়াকৈরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের উঠান বৈঠক ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত  মোংলায় জলবায়ু ন্যায্যতার গণসংলাপে বক্তারা : সুন্দরবন উপকূলীয় অঞ্চলের বাস্তুতন্ত্রের সুরক্ষা দিন অভিনব কায়দায় কুমড়া শাকের আড়ালে গাঁজা পাচারকালে ডিএনসি- কুমিল্লার হাতে ১৩ কেজি গাঁজাসহ আটক ০২ নারী মঠবাড়ীয়া সাফলেজা কচুবাড়ীয়া বসত ঘর ভাঙচুর লুটপাট ও যখম এর অভিযোগ আঃ খালেক হাওলাদার গংদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির আখড়া বরগুনার পাসপোর্ট অফিস, দালাল ছাড়া মিলছে না পাসপোর্ট কাশেমপুর থানায় অভিযোগ করতে গিয়ে বিট্টিমরাই স্কুল ছাত্র মোঃ রাব্বি নিজ খালাকে আটকিয়ে ? ওসি সাইফুল ইসলাম মোটা অংকের টাকার বিনিময় তাদের আসামি করে গ্রেফতার দেখান আনন্দবাজারকে ডা. শফিকুর রহমান কোনও রাজনৈতিক দলকে খারিজ বা সরিয়ে দেয়ার ইচ্ছা জামায়াতের নেই রাজনৈতিক দলগুলো যদি বলে যে তারা সংস্কার চায় না, তাহলে এখনই নির্বাচন দিয়ে দেবো: ড. ইউনূস দেশবাসীকে ফের কাঁদালেন শহিদ নাফিজের মা

ফিলিস্তিন-লেবাননে ইসরাইলের হামলা নিয়ে যা বললেন চীনের শি

আন্তর্জাতিক রিপোর্ট
  • আপডেট টাইম : ০৮:০১:১১ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৪
  • / ১৮ ৫০০০.০ বার পাঠক

ফিলিস্তিন ও লেবাননে আর কোনো দুর্ভোগ ও ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড চলা উচিত নয় বলে মন্তব্য করেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। একইসঙ্গে ব্রিকস সদস্য দেশগুলোকে শান্তি বজায় রাখতে এবং অভিন্ন নিরাপত্তার জন্য প্রচেষ্টার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে আনাদোলু এজেন্সি।

রাশিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর কাজানে অনুষ্ঠিত ব্রিকস সম্মেলনের শি বলেন, ‘শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য একটি স্থিতিশীল শক্তি গঠন করতে এবং বিরোধপূর্ণ সমস্যাগুলোর লক্ষণ এবং শিকড় ধরতে হবে। এসব মোকাবেলার জন্য সমাধান খুঁজতে আমাদের একসঙ্গে এগিয়ে আসা উচিত।’

শি আরো বলেন, ‘আমাদের গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য চাপ অব্যাহত রাখতে হবে, দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান পুনরায় চালু করতে হবে। লেবাননে যুদ্ধের বিস্তার বন্ধ করতে হবে। ফিলিস্তিন ও লেবাননে আর কোনো দুর্ভোগ ও ধ্বংস হওয়া উচিত নয়’।

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনের অন্যান্য নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন। যেখানে চীনা প্রেসিডেন্ট ফিলিস্তিন-লেবানন ইস্যুর পাশাপাশি ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেন।

রাশিয়া ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে বিশেষ অভিযান শুরু করে। যা এখন প্রায় আড়াই বছরেরও বেশি সময় ধরে চলছে। এ যুদ্ধে কয়েক লাখ মানুষ নিহত হয়েছে এবং বহু বেসামরিক বাসিন্দা বাস্তুচ্যুত হয়েছে।

ব্রিকস আয়োজক কমিটি ঘোষণা জানিয়েছে, ৩৬টি দেশ এবারের সম্মেলনে অংশ নিয়েছে। । যেখানে অন্তত ২২ দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা প্রতিনিধিত্ব করছেন। এশিয়া, আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য এবং লাতিন আমেরিকার নেতৃবৃন্দের পাশাপাশি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা এতে উপস্থিত রয়েছেন। আর আয়োজক রাশিয়ার প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রেসিডেন্ট পুতিন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ফিলিস্তিন-লেবাননে ইসরাইলের হামলা নিয়ে যা বললেন চীনের শি

আপডেট টাইম : ০৮:০১:১১ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৪

ফিলিস্তিন ও লেবাননে আর কোনো দুর্ভোগ ও ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড চলা উচিত নয় বলে মন্তব্য করেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। একইসঙ্গে ব্রিকস সদস্য দেশগুলোকে শান্তি বজায় রাখতে এবং অভিন্ন নিরাপত্তার জন্য প্রচেষ্টার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে আনাদোলু এজেন্সি।

রাশিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর কাজানে অনুষ্ঠিত ব্রিকস সম্মেলনের শি বলেন, ‘শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য একটি স্থিতিশীল শক্তি গঠন করতে এবং বিরোধপূর্ণ সমস্যাগুলোর লক্ষণ এবং শিকড় ধরতে হবে। এসব মোকাবেলার জন্য সমাধান খুঁজতে আমাদের একসঙ্গে এগিয়ে আসা উচিত।’

শি আরো বলেন, ‘আমাদের গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য চাপ অব্যাহত রাখতে হবে, দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান পুনরায় চালু করতে হবে। লেবাননে যুদ্ধের বিস্তার বন্ধ করতে হবে। ফিলিস্তিন ও লেবাননে আর কোনো দুর্ভোগ ও ধ্বংস হওয়া উচিত নয়’।

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনের অন্যান্য নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন। যেখানে চীনা প্রেসিডেন্ট ফিলিস্তিন-লেবানন ইস্যুর পাশাপাশি ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেন।

রাশিয়া ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে বিশেষ অভিযান শুরু করে। যা এখন প্রায় আড়াই বছরেরও বেশি সময় ধরে চলছে। এ যুদ্ধে কয়েক লাখ মানুষ নিহত হয়েছে এবং বহু বেসামরিক বাসিন্দা বাস্তুচ্যুত হয়েছে।

ব্রিকস আয়োজক কমিটি ঘোষণা জানিয়েছে, ৩৬টি দেশ এবারের সম্মেলনে অংশ নিয়েছে। । যেখানে অন্তত ২২ দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা প্রতিনিধিত্ব করছেন। এশিয়া, আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য এবং লাতিন আমেরিকার নেতৃবৃন্দের পাশাপাশি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা এতে উপস্থিত রয়েছেন। আর আয়োজক রাশিয়ার প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রেসিডেন্ট পুতিন।