ঘুস ছাড়া’ কোনো কাজই করেন না, এলজিইডির জিয়াউর রহমান উপ সহকারী বিরুদ্ধে অভিযোগ(পর্ব ১)

- আপডেট টাইম : ১২:৪০:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫
- / ৩ ১৫০.০০০ বার পাঠক
কাঠালিয়া উপজেলা এলজিইডির উপ সহকারী প্রকৌশলী জিয়াউর রহমান দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে ঘুস ছাড়া কোনো কাজ অনুমোদন করছেন না। টেন্ডার অনুমোদন থেকে শুরু করে বিল ছাড় পর্যন্ত ১ শতাংশ হারে ঘুস দাবি করা হচ্ছে। এলজিইডির নিজস্ব রোলার না থাকায় বাইরের রোলার ব্যবহারের অনুমতিতেও আর্থিক লেনদেন করতে হচ্ছে।
বিল প্রদান প্রক্রিয়ায় ইচ্ছাকৃত বিলম্ব, অজুহাতে কাজ আটকে রাখা এবং আর্থিক সুবিধা ছাড়া কার্যক্রম শুরু করতে না দেওয়া এখন নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হয়েছে। দাবি করেন, জিয়াউর রহমান স্বীকার করেছেন, তিনি এ পদে আসতে মোটা অংকের টাকা খরচ করেছেন। তা পুনরুদ্ধার করতেই ঘুস বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন।
তাদের দাবি, একজন অসৎ ও বিতর্কিত কর্মকর্তার নেতৃত্বে কাঠালিয়া উন্নয়ন কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়া সম্ভব নয়। তারা অবিলম্বে জিয়াউর রহমান অপসারণ এবং একজন সৎ, নীতিবান প্রকৌশলীর নিয়োগ দাবি করেন।
এ বিষয়ে এলজিইডির উপ সহকারী জিয়ার রহমান তিনি বলেন, আমি বিএনপির লোক
এবং কাঠালিয়া প্রেস ক্লাবে বিএনপির নেতাকর্মিদের নিয়ে আসেন। অভিযোগ অনুসারে, তিনি নানা কৌশলে রাজাপুর থেকে কাঠালিয়া অবস্থান করে আসছেন এবং তার বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে।এলজিইডির বিভিন্ন ভুয়া বিল ও ভাউচার তৈরি করে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করেছেন বলে জানা গেছে। অভিযোগ রয়েছে যে, তিনি নিজ নামে এবং বেনামে সম্পদ অর্জন করেছেন, যার মধ্যে ব্যাংক ব্যালান্সের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং অন্যান্য মূল্যবান সম্পত্তি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
একজন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কর্মচারী জানান, জিয়াউর রহমান প্রায় বছর ধরে কাঠালিয়া কর্মরত রয়েছেন। রাজাপুর থেকে দুনীতির কারনে বদলি হলেও, অল্প সময়ের মধ্যে তিনি কাঠালিয়া দুনীতি টিকে থাকার রহস্য নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।অনুসন্ধানে জানা গেছে, তিনি স্থানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের সহায়তায় নানা কৌশল অবলম্বন করে টিকে থাকেন। একবার সাংবাদিকরা তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুললে, তিনি বিভিন্ন আওয়ামী লীগ নেতা এবং বড় সাংবাদিকদের আত্মীয় পরিচয় দিয়ে তাদের ভয় দেখান এবং বতমানে বিএনপির ভয় দেখিয়ে সাংবাদিকদের নীরব রাখার চেষ্টা করেন।দুর্নীতিতে বেপরোয়া এই কর্মকর্তা – আওয়ামী লীগের ঠিকাদারদের কাজ পাইয়ে দেওয়ার নামে ঘুষ গ্রহণ, ভুয়া বিল ভাউচার তৈরির মাধ্যমে দুর্নীতি চালিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।কাঠালিয়াবাসী তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন। তাদের অভিযোগ, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঠিক তদারকির অভাবে তিনি এভাবে রাষ্ট্রীয় অর্থ আত্মসাৎ করতে সক্ষম হয়েছেন।এ বিষয়ে কাঠালিয়াবাসী তার বিরুদ্ধে তদন্তের দাবি তুলেছেন এবং তার অপকর্মের বিচার চাচ্ছেন। তারা বলছেন, যতক্ষণ না তিনি তার অপকর্মের জন্য শাস্তি পাচ্ছেন, ততক্ষণ পর্যন্ত তারা নিশ্চিন্ত হবেন না। এলজিইডি কর্মকর্তাদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে কাঠালিয়াবাসীর এই আন্দোলন জাতীয় পর্যায়ে আলোচিত হতে পারে, এবং তা সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে।তথ্য প্রকাশের আগেই তার সাথে যোগাযোগ মোটো ফোনে করলে উনি বলেন এই তথ্য সঠিক নয় তাহলে সত্য এটাই আমি এখানে কর্মগত অবস্থায় যোগদান করলে সংবাদ দাদাদের ঈদ বোনাস না দেওয়ার কারণে এই তথ্য প্রকাশ এবং উনি ওনার থেকে আরো বললেন আমি বিএনপি রাজনৈতিক দল করি তিনি আরো বলেন আপনি ঢাকা থেকে আমার উপজেলায় খোঁজ নিয়ে দেখেন দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে চাকরি করেও এই যে অনুদান সাংবাদিকদের দিয়েছে প্রশ্ন করার সাথে সাথেই ইনি এই বলে ফোন রেখে দিলেন চলবে।