ঢাকা ০৭:৪৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৯০ ইলা লালালালা: সবুজ ঘাসের লাল দ্রোহের সুর যার কন্ঠে তরুণ আইনজীবী সাইফুলকে যেভাবে হত্যা করা হয় গাজীপুরে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত রায়পুর সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের দুর্নীতিত অতিষ্ঠ জনসাধারণ সমাবেশে গিয়ে টাকা না পেয়ে বাড়ি ঘেরাও, ৫ প্রতারক আটক অভিনব সিন্ডিকেট: সয়াবিন তেলের সঙ্গে চাল-ডাল কেনা বাধ্যতামূলক! সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত ডেপুটি রেজিস্ট্রার হয়েও নার্সিং ইনস্টিটিউট ব্যবসা নিলুফার ইয়াসমিনের অভিযোগ তদন্তে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে তলব পুলিশ প্রশাসনের নীতিগত পরিবর্তন হলেও এসআই মিজানের অসাধু নীতির পরিবর্তন হয়নি

কুড়িগ্রামে ধরলা নদীর তীব্র ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ঘরবাড়ি আবাদি জমি গাছপালা

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০১:০৩:০৬ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১৫ আগস্ট ২০২১
  • / ২৩২ ৫০০০.০ বার পাঠক

কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি।।

কুড়িগ্রাম জেলা সদর উপজেলার মোগলবাসা ইউনিয়নের উত্তর চর কৃষ্ণপুর এলাকায় ধরলা নদীর তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। গত ৭ দিনে প্রায় অর্ধশতাধিক পুরাতন বসতভিটা বিভিন্ন স্থাপনা এবং মুল্যবান শতাধিক গাছ নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে। ১৫ আগস্ট রবিবার সরেজমিনে দেখা যায়, বন্যা শুরুর আগে পানির স্রোতের সাথে সাথে ধরলা নদী তার ভয়াল রূপ দেখাতে শুরু করেছে। ভাঙন কবলিত এলাকায় দেখা যায় ঘরবাড়িসহ আসবাবপত্র সরিয়ে নিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার গুলো। নদী থেকে দূরে গিয়ে কোন রকমে থাকার মতো চালা ঘর তুলেছেন। থাকার ব্যবস্থা হলেও গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়তে হচ্ছে ভাঙন কবলিতদের। বৃষ্টির পানি এবং উজান থেকে নেমে আসা ঢলে ধরলা নদী সংলগ্ন চরের জমির উঠতি ফসলসহ বসতবাড়ি বিলীন হচ্ছে নদীর তীরবর্তী মানুষের।মুল্যবান গাছপালা কেটে সরিয়ে নেয়ার সময় মিলছে না তাদের।চোখের পলকে সব বিলীন করে নিয়ে যাচ্ছে। ধরলা নদীর ভাঙনে ইতিমধ্যে আলী মিয়া, খাদেম আলী, ফজলুল হক, আশরাফুল, ফুলবর দেলবর, জাহের আলী, আবুল হোসেন, সাইফুল ও আজগার আলী সহ অনেকে পুরাতন ভিটামটি ধরলা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়ায় নিরাপদ আশ্রয় সন্ধানে হুমকির মুখে পড়েছে রুপভান, উজির আলী, কাপড় ব্যবসায়ী দারোগ আলী নুরালি আহাম্মদ আলী, জহুরুল হক, বল্টু মিয়া ও ইয়াকুব আলী সহ অনেকে কিছু অংশে ভাঙ্গন রোধে জিও জিও ব্যাগ ফেলানো হলেও তা কার্যকর হচ্ছে না এভাবে ভাঙতে থাকলে অধিকাংশ চরাঞ্চল এলাকা মানচিত্র থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে স্থানীয় লোকজন জানান বেশ কিছুদিন থেকে ভাঙ্গন হলেও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা কোন খোঁজ খবর রাখেন নি। ইতিপূর্বে ভাঙ্গনরোধে এলাকাবাসীরা পৃথকভাবে দুবার মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসীরা ভাঙ্গনরোধে নদী শাসন রক্ষা জরুরী দরকার বলে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কুড়িগ্রামে ধরলা নদীর তীব্র ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ঘরবাড়ি আবাদি জমি গাছপালা

আপডেট টাইম : ০১:০৩:০৬ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১৫ আগস্ট ২০২১

কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি।।

কুড়িগ্রাম জেলা সদর উপজেলার মোগলবাসা ইউনিয়নের উত্তর চর কৃষ্ণপুর এলাকায় ধরলা নদীর তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। গত ৭ দিনে প্রায় অর্ধশতাধিক পুরাতন বসতভিটা বিভিন্ন স্থাপনা এবং মুল্যবান শতাধিক গাছ নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে। ১৫ আগস্ট রবিবার সরেজমিনে দেখা যায়, বন্যা শুরুর আগে পানির স্রোতের সাথে সাথে ধরলা নদী তার ভয়াল রূপ দেখাতে শুরু করেছে। ভাঙন কবলিত এলাকায় দেখা যায় ঘরবাড়িসহ আসবাবপত্র সরিয়ে নিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার গুলো। নদী থেকে দূরে গিয়ে কোন রকমে থাকার মতো চালা ঘর তুলেছেন। থাকার ব্যবস্থা হলেও গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়তে হচ্ছে ভাঙন কবলিতদের। বৃষ্টির পানি এবং উজান থেকে নেমে আসা ঢলে ধরলা নদী সংলগ্ন চরের জমির উঠতি ফসলসহ বসতবাড়ি বিলীন হচ্ছে নদীর তীরবর্তী মানুষের।মুল্যবান গাছপালা কেটে সরিয়ে নেয়ার সময় মিলছে না তাদের।চোখের পলকে সব বিলীন করে নিয়ে যাচ্ছে। ধরলা নদীর ভাঙনে ইতিমধ্যে আলী মিয়া, খাদেম আলী, ফজলুল হক, আশরাফুল, ফুলবর দেলবর, জাহের আলী, আবুল হোসেন, সাইফুল ও আজগার আলী সহ অনেকে পুরাতন ভিটামটি ধরলা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়ায় নিরাপদ আশ্রয় সন্ধানে হুমকির মুখে পড়েছে রুপভান, উজির আলী, কাপড় ব্যবসায়ী দারোগ আলী নুরালি আহাম্মদ আলী, জহুরুল হক, বল্টু মিয়া ও ইয়াকুব আলী সহ অনেকে কিছু অংশে ভাঙ্গন রোধে জিও জিও ব্যাগ ফেলানো হলেও তা কার্যকর হচ্ছে না এভাবে ভাঙতে থাকলে অধিকাংশ চরাঞ্চল এলাকা মানচিত্র থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে স্থানীয় লোকজন জানান বেশ কিছুদিন থেকে ভাঙ্গন হলেও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা কোন খোঁজ খবর রাখেন নি। ইতিপূর্বে ভাঙ্গনরোধে এলাকাবাসীরা পৃথকভাবে দুবার মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসীরা ভাঙ্গনরোধে নদী শাসন রক্ষা জরুরী দরকার বলে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করেন।