ঢাকা ০৬:০৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
সংবাদ শিরোনাম ::
ইনশাআল্লাহ অবশেষে জানুয়ারি ১ তারিখ হতে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচলা শুরু করবে মুজিব’স বাংলাদেশ উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে কুয়াকাটায় হোটেলে ৫০ শতাংশ ছাড় বঙ্গভবনে চার দেশের রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন সংস্কারের আহ্বান ডয়চে ভেলে গার্মেন্টসের স্থায়িত্বে বাংলাদেশে শ্রম অধিকার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: পিটার হাস হঠাৎ সিদ্ধান্ত নিলেন প্রার্থীদের হলফনামায় নজর রাখছে দুদক শাহজাহান ওমর শান্তির পক্ষে, তাই জামিন পেয়েছেন: ড. রাজ্জাক পিটার হাসকে নিয়ে রাশিয়ার অভিযোগ সম্পর্কে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র ৩৩৮ ওসি, ১১০ ইউএনও’র বদলির প্রস্তাব ইসিতে ঢাকাস্থ গলাচিপা দশমিনা বাসির সাথে মতবিনিময় সভা করলেন এমপি শাহজাদা

কুড়িগ্রামে ধরলা নদীর তীব্র ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ঘরবাড়ি আবাদি জমি গাছপালা

কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি।।

কুড়িগ্রাম জেলা সদর উপজেলার মোগলবাসা ইউনিয়নের উত্তর চর কৃষ্ণপুর এলাকায় ধরলা নদীর তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। গত ৭ দিনে প্রায় অর্ধশতাধিক পুরাতন বসতভিটা বিভিন্ন স্থাপনা এবং মুল্যবান শতাধিক গাছ নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে। ১৫ আগস্ট রবিবার সরেজমিনে দেখা যায়, বন্যা শুরুর আগে পানির স্রোতের সাথে সাথে ধরলা নদী তার ভয়াল রূপ দেখাতে শুরু করেছে। ভাঙন কবলিত এলাকায় দেখা যায় ঘরবাড়িসহ আসবাবপত্র সরিয়ে নিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার গুলো। নদী থেকে দূরে গিয়ে কোন রকমে থাকার মতো চালা ঘর তুলেছেন। থাকার ব্যবস্থা হলেও গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়তে হচ্ছে ভাঙন কবলিতদের। বৃষ্টির পানি এবং উজান থেকে নেমে আসা ঢলে ধরলা নদী সংলগ্ন চরের জমির উঠতি ফসলসহ বসতবাড়ি বিলীন হচ্ছে নদীর তীরবর্তী মানুষের।মুল্যবান গাছপালা কেটে সরিয়ে নেয়ার সময় মিলছে না তাদের।চোখের পলকে সব বিলীন করে নিয়ে যাচ্ছে। ধরলা নদীর ভাঙনে ইতিমধ্যে আলী মিয়া, খাদেম আলী, ফজলুল হক, আশরাফুল, ফুলবর দেলবর, জাহের আলী, আবুল হোসেন, সাইফুল ও আজগার আলী সহ অনেকে পুরাতন ভিটামটি ধরলা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়ায় নিরাপদ আশ্রয় সন্ধানে হুমকির মুখে পড়েছে রুপভান, উজির আলী, কাপড় ব্যবসায়ী দারোগ আলী নুরালি আহাম্মদ আলী, জহুরুল হক, বল্টু মিয়া ও ইয়াকুব আলী সহ অনেকে কিছু অংশে ভাঙ্গন রোধে জিও জিও ব্যাগ ফেলানো হলেও তা কার্যকর হচ্ছে না এভাবে ভাঙতে থাকলে অধিকাংশ চরাঞ্চল এলাকা মানচিত্র থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে স্থানীয় লোকজন জানান বেশ কিছুদিন থেকে ভাঙ্গন হলেও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা কোন খোঁজ খবর রাখেন নি। ইতিপূর্বে ভাঙ্গনরোধে এলাকাবাসীরা পৃথকভাবে দুবার মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসীরা ভাঙ্গনরোধে নদী শাসন রক্ষা জরুরী দরকার বলে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করেন।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ইনশাআল্লাহ অবশেষে জানুয়ারি ১ তারিখ হতে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচলা শুরু করবে

কুড়িগ্রামে ধরলা নদীর তীব্র ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ঘরবাড়ি আবাদি জমি গাছপালা

আপডেট টাইম : ০১:০৩:০৬ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১৫ আগস্ট ২০২১

কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি।।

কুড়িগ্রাম জেলা সদর উপজেলার মোগলবাসা ইউনিয়নের উত্তর চর কৃষ্ণপুর এলাকায় ধরলা নদীর তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। গত ৭ দিনে প্রায় অর্ধশতাধিক পুরাতন বসতভিটা বিভিন্ন স্থাপনা এবং মুল্যবান শতাধিক গাছ নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে। ১৫ আগস্ট রবিবার সরেজমিনে দেখা যায়, বন্যা শুরুর আগে পানির স্রোতের সাথে সাথে ধরলা নদী তার ভয়াল রূপ দেখাতে শুরু করেছে। ভাঙন কবলিত এলাকায় দেখা যায় ঘরবাড়িসহ আসবাবপত্র সরিয়ে নিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার গুলো। নদী থেকে দূরে গিয়ে কোন রকমে থাকার মতো চালা ঘর তুলেছেন। থাকার ব্যবস্থা হলেও গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়তে হচ্ছে ভাঙন কবলিতদের। বৃষ্টির পানি এবং উজান থেকে নেমে আসা ঢলে ধরলা নদী সংলগ্ন চরের জমির উঠতি ফসলসহ বসতবাড়ি বিলীন হচ্ছে নদীর তীরবর্তী মানুষের।মুল্যবান গাছপালা কেটে সরিয়ে নেয়ার সময় মিলছে না তাদের।চোখের পলকে সব বিলীন করে নিয়ে যাচ্ছে। ধরলা নদীর ভাঙনে ইতিমধ্যে আলী মিয়া, খাদেম আলী, ফজলুল হক, আশরাফুল, ফুলবর দেলবর, জাহের আলী, আবুল হোসেন, সাইফুল ও আজগার আলী সহ অনেকে পুরাতন ভিটামটি ধরলা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়ায় নিরাপদ আশ্রয় সন্ধানে হুমকির মুখে পড়েছে রুপভান, উজির আলী, কাপড় ব্যবসায়ী দারোগ আলী নুরালি আহাম্মদ আলী, জহুরুল হক, বল্টু মিয়া ও ইয়াকুব আলী সহ অনেকে কিছু অংশে ভাঙ্গন রোধে জিও জিও ব্যাগ ফেলানো হলেও তা কার্যকর হচ্ছে না এভাবে ভাঙতে থাকলে অধিকাংশ চরাঞ্চল এলাকা মানচিত্র থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে স্থানীয় লোকজন জানান বেশ কিছুদিন থেকে ভাঙ্গন হলেও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা কোন খোঁজ খবর রাখেন নি। ইতিপূর্বে ভাঙ্গনরোধে এলাকাবাসীরা পৃথকভাবে দুবার মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসীরা ভাঙ্গনরোধে নদী শাসন রক্ষা জরুরী দরকার বলে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করেন।