ঢাকা ০৭:৩১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
ভৈরবে ট্রেন থেকে ছিনতাইকারী তিন নারী গ্রেপ্তার গাজীপুরের শ্রীপুরে বিপ্লব হত্যা মামলার আসামী প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে, অসহায় পুলিশ প্রশাসন জেনেও নীরব স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি আর ফ্যাসিবাদী সহযোগীর মিলনে গণতন্ত্র পরিপুষ্ট হবেনা ।।ঠাকুরগাঁওয়ে শামসুজ্জামান দুদু জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র মোংলা উপজেলার ২নং বুড়িডাঙ্গা ইউনিয়নের ওর্য়াড কমিটির নির্বাচন সম্পন্ন টাঙ্গাইলে আলহাজ্ব মোজাম্মেল হককে ও জাতীয় পার্টির কার্যক্রমকে কঠোর হস্তে দমন করবে বিএনপি-জামায়াত নেতারা, আওয়ামী-জাপা দালাল সাংবাদিকদের চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেব রোজার আগে পণ্যের দাম নিয়ে যে বার্তা দিলেন হাসনাত আবদুল্লাহ মুসলিমপ্রধান দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ফের নিষেধাজ্ঞা? বার্ষিক সাধারণ সভা ২০২৫ আয়োজিত ১৬ বছর পর কারামুক্ত বিডিআরের ১৬৮ সদস্য আইএমএফের শর্তে রাজস্ব আহরণে কতটা সফল, জানতে চায় অর্থ বিভাগ

কুড়িগ্রামে ধরলা নদীর তীব্র ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ঘরবাড়ি আবাদি জমি গাছপালা

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০১:০৩:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ অগাস্ট ২০২১
  • / ২৪২ ৫০০০.০ বার পাঠক

কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি।।

কুড়িগ্রাম জেলা সদর উপজেলার মোগলবাসা ইউনিয়নের উত্তর চর কৃষ্ণপুর এলাকায় ধরলা নদীর তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। গত ৭ দিনে প্রায় অর্ধশতাধিক পুরাতন বসতভিটা বিভিন্ন স্থাপনা এবং মুল্যবান শতাধিক গাছ নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে। ১৫ আগস্ট রবিবার সরেজমিনে দেখা যায়, বন্যা শুরুর আগে পানির স্রোতের সাথে সাথে ধরলা নদী তার ভয়াল রূপ দেখাতে শুরু করেছে। ভাঙন কবলিত এলাকায় দেখা যায় ঘরবাড়িসহ আসবাবপত্র সরিয়ে নিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার গুলো। নদী থেকে দূরে গিয়ে কোন রকমে থাকার মতো চালা ঘর তুলেছেন। থাকার ব্যবস্থা হলেও গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়তে হচ্ছে ভাঙন কবলিতদের। বৃষ্টির পানি এবং উজান থেকে নেমে আসা ঢলে ধরলা নদী সংলগ্ন চরের জমির উঠতি ফসলসহ বসতবাড়ি বিলীন হচ্ছে নদীর তীরবর্তী মানুষের।মুল্যবান গাছপালা কেটে সরিয়ে নেয়ার সময় মিলছে না তাদের।চোখের পলকে সব বিলীন করে নিয়ে যাচ্ছে। ধরলা নদীর ভাঙনে ইতিমধ্যে আলী মিয়া, খাদেম আলী, ফজলুল হক, আশরাফুল, ফুলবর দেলবর, জাহের আলী, আবুল হোসেন, সাইফুল ও আজগার আলী সহ অনেকে পুরাতন ভিটামটি ধরলা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়ায় নিরাপদ আশ্রয় সন্ধানে হুমকির মুখে পড়েছে রুপভান, উজির আলী, কাপড় ব্যবসায়ী দারোগ আলী নুরালি আহাম্মদ আলী, জহুরুল হক, বল্টু মিয়া ও ইয়াকুব আলী সহ অনেকে কিছু অংশে ভাঙ্গন রোধে জিও জিও ব্যাগ ফেলানো হলেও তা কার্যকর হচ্ছে না এভাবে ভাঙতে থাকলে অধিকাংশ চরাঞ্চল এলাকা মানচিত্র থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে স্থানীয় লোকজন জানান বেশ কিছুদিন থেকে ভাঙ্গন হলেও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা কোন খোঁজ খবর রাখেন নি। ইতিপূর্বে ভাঙ্গনরোধে এলাকাবাসীরা পৃথকভাবে দুবার মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসীরা ভাঙ্গনরোধে নদী শাসন রক্ষা জরুরী দরকার বলে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কুড়িগ্রামে ধরলা নদীর তীব্র ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ঘরবাড়ি আবাদি জমি গাছপালা

আপডেট টাইম : ০১:০৩:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ অগাস্ট ২০২১

কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি।।

কুড়িগ্রাম জেলা সদর উপজেলার মোগলবাসা ইউনিয়নের উত্তর চর কৃষ্ণপুর এলাকায় ধরলা নদীর তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। গত ৭ দিনে প্রায় অর্ধশতাধিক পুরাতন বসতভিটা বিভিন্ন স্থাপনা এবং মুল্যবান শতাধিক গাছ নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে। ১৫ আগস্ট রবিবার সরেজমিনে দেখা যায়, বন্যা শুরুর আগে পানির স্রোতের সাথে সাথে ধরলা নদী তার ভয়াল রূপ দেখাতে শুরু করেছে। ভাঙন কবলিত এলাকায় দেখা যায় ঘরবাড়িসহ আসবাবপত্র সরিয়ে নিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার গুলো। নদী থেকে দূরে গিয়ে কোন রকমে থাকার মতো চালা ঘর তুলেছেন। থাকার ব্যবস্থা হলেও গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়তে হচ্ছে ভাঙন কবলিতদের। বৃষ্টির পানি এবং উজান থেকে নেমে আসা ঢলে ধরলা নদী সংলগ্ন চরের জমির উঠতি ফসলসহ বসতবাড়ি বিলীন হচ্ছে নদীর তীরবর্তী মানুষের।মুল্যবান গাছপালা কেটে সরিয়ে নেয়ার সময় মিলছে না তাদের।চোখের পলকে সব বিলীন করে নিয়ে যাচ্ছে। ধরলা নদীর ভাঙনে ইতিমধ্যে আলী মিয়া, খাদেম আলী, ফজলুল হক, আশরাফুল, ফুলবর দেলবর, জাহের আলী, আবুল হোসেন, সাইফুল ও আজগার আলী সহ অনেকে পুরাতন ভিটামটি ধরলা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়ায় নিরাপদ আশ্রয় সন্ধানে হুমকির মুখে পড়েছে রুপভান, উজির আলী, কাপড় ব্যবসায়ী দারোগ আলী নুরালি আহাম্মদ আলী, জহুরুল হক, বল্টু মিয়া ও ইয়াকুব আলী সহ অনেকে কিছু অংশে ভাঙ্গন রোধে জিও জিও ব্যাগ ফেলানো হলেও তা কার্যকর হচ্ছে না এভাবে ভাঙতে থাকলে অধিকাংশ চরাঞ্চল এলাকা মানচিত্র থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে স্থানীয় লোকজন জানান বেশ কিছুদিন থেকে ভাঙ্গন হলেও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা কোন খোঁজ খবর রাখেন নি। ইতিপূর্বে ভাঙ্গনরোধে এলাকাবাসীরা পৃথকভাবে দুবার মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসীরা ভাঙ্গনরোধে নদী শাসন রক্ষা জরুরী দরকার বলে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করেন।