ঢাকা ০৫:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
ঘুস ছাড়া’ কোনো কাজই করেন না, এলজিইডির জিয়াউর রহমান উপ সহকারী বিরুদ্ধে অভিযোগ(পর্ব ১) সাতক্ষীরা জেলা আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মাসিক সভা অনুষ্ঠিত মৃত্যু সাগরে ডুবে, কর্তৃপক্ষ আর কত ঘুমাবে? ব্যারিস্টার পল্লব আচার্য আইনজীবী সুপ্রিম কোর্ট অফ বাংলাদেশ মোংলায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিরুদ্ধে যৌথ অভিযান সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অবশ্যই পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে: আইন উপদেষ্টা ঢাকার ২০ টি আসনে জামায়াতের প্রার্থী তালিকায় যারা ব্যাংক থেকে কারখানায় ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির আলোচনা প্রত্যাখ্যান ইরানের ড. রেজাউল করিম মসজিদের ইমাম হত্যা মামলার খুনিদের বাঁচাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে ৫ ব্যাংক মিলে হচ্ছে এক ব্যাংক: গভর্নর

কুড়িগ্রামে ধরলা নদীর তীব্র ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ঘরবাড়ি আবাদি জমি গাছপালা

নিজস্ব সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : ০১:০৩:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ অগাস্ট ২০২১
  • / ২৭৮ ১৫০.০০০ বার পাঠক

কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি।।

কুড়িগ্রাম জেলা সদর উপজেলার মোগলবাসা ইউনিয়নের উত্তর চর কৃষ্ণপুর এলাকায় ধরলা নদীর তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। গত ৭ দিনে প্রায় অর্ধশতাধিক পুরাতন বসতভিটা বিভিন্ন স্থাপনা এবং মুল্যবান শতাধিক গাছ নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে। ১৫ আগস্ট রবিবার সরেজমিনে দেখা যায়, বন্যা শুরুর আগে পানির স্রোতের সাথে সাথে ধরলা নদী তার ভয়াল রূপ দেখাতে শুরু করেছে। ভাঙন কবলিত এলাকায় দেখা যায় ঘরবাড়িসহ আসবাবপত্র সরিয়ে নিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার গুলো। নদী থেকে দূরে গিয়ে কোন রকমে থাকার মতো চালা ঘর তুলেছেন। থাকার ব্যবস্থা হলেও গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়তে হচ্ছে ভাঙন কবলিতদের। বৃষ্টির পানি এবং উজান থেকে নেমে আসা ঢলে ধরলা নদী সংলগ্ন চরের জমির উঠতি ফসলসহ বসতবাড়ি বিলীন হচ্ছে নদীর তীরবর্তী মানুষের।মুল্যবান গাছপালা কেটে সরিয়ে নেয়ার সময় মিলছে না তাদের।চোখের পলকে সব বিলীন করে নিয়ে যাচ্ছে। ধরলা নদীর ভাঙনে ইতিমধ্যে আলী মিয়া, খাদেম আলী, ফজলুল হক, আশরাফুল, ফুলবর দেলবর, জাহের আলী, আবুল হোসেন, সাইফুল ও আজগার আলী সহ অনেকে পুরাতন ভিটামটি ধরলা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়ায় নিরাপদ আশ্রয় সন্ধানে হুমকির মুখে পড়েছে রুপভান, উজির আলী, কাপড় ব্যবসায়ী দারোগ আলী নুরালি আহাম্মদ আলী, জহুরুল হক, বল্টু মিয়া ও ইয়াকুব আলী সহ অনেকে কিছু অংশে ভাঙ্গন রোধে জিও জিও ব্যাগ ফেলানো হলেও তা কার্যকর হচ্ছে না এভাবে ভাঙতে থাকলে অধিকাংশ চরাঞ্চল এলাকা মানচিত্র থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে স্থানীয় লোকজন জানান বেশ কিছুদিন থেকে ভাঙ্গন হলেও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা কোন খোঁজ খবর রাখেন নি। ইতিপূর্বে ভাঙ্গনরোধে এলাকাবাসীরা পৃথকভাবে দুবার মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসীরা ভাঙ্গনরোধে নদী শাসন রক্ষা জরুরী দরকার বলে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কুড়িগ্রামে ধরলা নদীর তীব্র ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ঘরবাড়ি আবাদি জমি গাছপালা

আপডেট টাইম : ০১:০৩:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ অগাস্ট ২০২১

কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি।।

কুড়িগ্রাম জেলা সদর উপজেলার মোগলবাসা ইউনিয়নের উত্তর চর কৃষ্ণপুর এলাকায় ধরলা নদীর তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। গত ৭ দিনে প্রায় অর্ধশতাধিক পুরাতন বসতভিটা বিভিন্ন স্থাপনা এবং মুল্যবান শতাধিক গাছ নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে। ১৫ আগস্ট রবিবার সরেজমিনে দেখা যায়, বন্যা শুরুর আগে পানির স্রোতের সাথে সাথে ধরলা নদী তার ভয়াল রূপ দেখাতে শুরু করেছে। ভাঙন কবলিত এলাকায় দেখা যায় ঘরবাড়িসহ আসবাবপত্র সরিয়ে নিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার গুলো। নদী থেকে দূরে গিয়ে কোন রকমে থাকার মতো চালা ঘর তুলেছেন। থাকার ব্যবস্থা হলেও গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়তে হচ্ছে ভাঙন কবলিতদের। বৃষ্টির পানি এবং উজান থেকে নেমে আসা ঢলে ধরলা নদী সংলগ্ন চরের জমির উঠতি ফসলসহ বসতবাড়ি বিলীন হচ্ছে নদীর তীরবর্তী মানুষের।মুল্যবান গাছপালা কেটে সরিয়ে নেয়ার সময় মিলছে না তাদের।চোখের পলকে সব বিলীন করে নিয়ে যাচ্ছে। ধরলা নদীর ভাঙনে ইতিমধ্যে আলী মিয়া, খাদেম আলী, ফজলুল হক, আশরাফুল, ফুলবর দেলবর, জাহের আলী, আবুল হোসেন, সাইফুল ও আজগার আলী সহ অনেকে পুরাতন ভিটামটি ধরলা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়ায় নিরাপদ আশ্রয় সন্ধানে হুমকির মুখে পড়েছে রুপভান, উজির আলী, কাপড় ব্যবসায়ী দারোগ আলী নুরালি আহাম্মদ আলী, জহুরুল হক, বল্টু মিয়া ও ইয়াকুব আলী সহ অনেকে কিছু অংশে ভাঙ্গন রোধে জিও জিও ব্যাগ ফেলানো হলেও তা কার্যকর হচ্ছে না এভাবে ভাঙতে থাকলে অধিকাংশ চরাঞ্চল এলাকা মানচিত্র থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে স্থানীয় লোকজন জানান বেশ কিছুদিন থেকে ভাঙ্গন হলেও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা কোন খোঁজ খবর রাখেন নি। ইতিপূর্বে ভাঙ্গনরোধে এলাকাবাসীরা পৃথকভাবে দুবার মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসীরা ভাঙ্গনরোধে নদী শাসন রক্ষা জরুরী দরকার বলে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করেন।