একজন ভুক্তভোগী জানান, ২ হাজার টাকায় করা ট্রেড লাইসেন্স এবার নবায়ন করতে তার কাছে দাবি করা হয় ৪০ হাজার টাকা। অনেক অনুরোধের পর ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ঘুষখোর আমির তার কাছে ৩২ হাজার টাকা দাবি করেন। এর চেয়ে কম টাকায় ট্রেড লাইসেন্স হবে না বলে জানিয়ে দেয়া হয় তাকে।
এই দুর্বৃত্ত, দুর্নীতিবাজ ও ঘুষখোর চক্রকে থামাবে কে?
প্রিন্ট