ঢাকা ০৩:০৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo কালিয়াকৈরে জমির পাওয়ার অফ এ্যাটর্নি দলিল জাল জালিয়াতির অভিযোগ Logo ভৈরব জেলা বাস্তবায়নের দাবীতে মানব বন্ধন Logo আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ-আল্লামা মামুনুল হক। Logo ভাঙ্গুড়ায় তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার প্রদর্শনী, নেতাকর্মীদের মধ্যে উচ্ছ্বাস Logo ইলিশ রক্ষায় ব্যার্থ মৎস অধিদপ্তর সাংবাদিক দেখে দৌড়ে পালালেন ইলিশ বোঝায় ট্রলার Logo সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের সাথে নাগরিক প্লাটফর্ম ও যুব ফোরামের পরামর্শ সভা Logo মিরপুরে গার্মেন্টস ও কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন Logo মার্চ টু সচিবালয়’ এ অংশ নিতে শহীদ মিনারে শিক্ষকদের ঢল Logo রাজধানীতে জামায়াতসহ সাত দলের মানববন্ধন কর্মসূচি শুরু Logo আমরা কারাগারে নয়, ছিলাম এক কসাইখানায়

সাভারে নিখোঁজের ৪ দিনেও সন্ধান মিলেনি পোশাক শ্রমিক যুবকের।

সাভারে কর্মস্থল থেকে বাসার উদ্দেশ্যে বের হয়ে নিখোঁজ হন সোলাইমান হোসাইন (২২) নামের এক যুবক। এ ঘটনার চারদিন পেরিয়ে গেলেও এখনও পর্যন্ত তার খোঁজ মিলেনি। চরম উৎকণ্ঠায় দিন পার করছে পরিবার।

এর আগে, গত ১৩ সেপ্টেম্বর (শনিবার) দুপুরে নিজের কর্মস্থল আল-মুসলিম গার্মেন্টস থেকে দুপুরের খাবারের জন্য বাসার উদ্দেশ্যে যাওয়ার সময় নিখোঁজ হন তিনি।

নিখোঁজ সোলাইমানের বাড়ি টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার কাকড়াজান ইউনিয়নের হামিদপুর গ্রামে। তার বাবা ইসমাইল হোসেন একজন ব্যবসায়ী এবং চাচা হামিদুল ইসলাম আল‌ মুসলিম গার্মেন্টসের এজিএম।

সাভার পৌরসভার গেন্ডা এলাকায় চুন্নু মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থাকতেন সোলাইমান। নিখোঁজের দিন শনিবার দুপুরে কর্মস্থল থেকে দুপুরের খাবারে জন্য বের হন তিনি। এরপর থেকে তার কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।

নিখোঁজ সোলায়মানের চাচা আল মুসলিম গার্মেন্টসের এজিএম হামিদুল ইসলাম জানান, নিখোঁজের দিন সকালে প্রতিদিনের মতো কর্মস্থলে আসে সোলাইমান। দুপুরের খাবারের জন্য বের হয়ে আর ফেরেনি। রাতেও বাসায় না ফেরায় মোবাইলে ফোন দিলে নাম্বার বন্ধ পাওয়া যায়। পরে তার সন্ধান চেয়ে সাভার মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি নং-১২৫৫) করেছি।

তিনি আরও জানান, নিখোঁজ সোলাইমানের কোনো আর্থিক লেনদেন-সংক্রান্ত জটিলতা, পারিবারিক বিরোধ বা ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব ছিল না। এমনকি তার কর্মস্থলে কারো সাথেও কোনো বিরোধ ছিল না।

সোলাইমানের বাবা ইসমাইল হোসেন বলেন, আমার ছেলের সাথে কারো শত্রুতা নেই। কারো সাথে ঝামেলাও নেই। তার নিখোঁজের ঘটনায় খুব দুশ্চিন্তায় আছি। আমি শুধু চাই সে নিরাপদে পরিবারে ফিরে আসুক।

এবিষয়ে সাভার থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মেহেদী হাসান বলেন, অনুসন্ধানে এখন পর্যন্ত নিখোঁজের পেছনের কোন সূত্র পাওয়া যায়নি। নিখোঁজ ব্যক্তিকে উদ্ধারে কাজ করছে পুলিশ।


প্রিন্ট
ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

কালিয়াকৈরে জমির পাওয়ার অফ এ্যাটর্নি দলিল জাল জালিয়াতির অভিযোগ

সাভারে নিখোঁজের ৪ দিনেও সন্ধান মিলেনি পোশাক শ্রমিক যুবকের।

আপডেট সময় ০৯:৫৩:০৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

সাভারে কর্মস্থল থেকে বাসার উদ্দেশ্যে বের হয়ে নিখোঁজ হন সোলাইমান হোসাইন (২২) নামের এক যুবক। এ ঘটনার চারদিন পেরিয়ে গেলেও এখনও পর্যন্ত তার খোঁজ মিলেনি। চরম উৎকণ্ঠায় দিন পার করছে পরিবার।

এর আগে, গত ১৩ সেপ্টেম্বর (শনিবার) দুপুরে নিজের কর্মস্থল আল-মুসলিম গার্মেন্টস থেকে দুপুরের খাবারের জন্য বাসার উদ্দেশ্যে যাওয়ার সময় নিখোঁজ হন তিনি।

নিখোঁজ সোলাইমানের বাড়ি টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার কাকড়াজান ইউনিয়নের হামিদপুর গ্রামে। তার বাবা ইসমাইল হোসেন একজন ব্যবসায়ী এবং চাচা হামিদুল ইসলাম আল‌ মুসলিম গার্মেন্টসের এজিএম।

সাভার পৌরসভার গেন্ডা এলাকায় চুন্নু মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থাকতেন সোলাইমান। নিখোঁজের দিন শনিবার দুপুরে কর্মস্থল থেকে দুপুরের খাবারে জন্য বের হন তিনি। এরপর থেকে তার কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।

নিখোঁজ সোলায়মানের চাচা আল মুসলিম গার্মেন্টসের এজিএম হামিদুল ইসলাম জানান, নিখোঁজের দিন সকালে প্রতিদিনের মতো কর্মস্থলে আসে সোলাইমান। দুপুরের খাবারের জন্য বের হয়ে আর ফেরেনি। রাতেও বাসায় না ফেরায় মোবাইলে ফোন দিলে নাম্বার বন্ধ পাওয়া যায়। পরে তার সন্ধান চেয়ে সাভার মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি নং-১২৫৫) করেছি।

তিনি আরও জানান, নিখোঁজ সোলাইমানের কোনো আর্থিক লেনদেন-সংক্রান্ত জটিলতা, পারিবারিক বিরোধ বা ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব ছিল না। এমনকি তার কর্মস্থলে কারো সাথেও কোনো বিরোধ ছিল না।

সোলাইমানের বাবা ইসমাইল হোসেন বলেন, আমার ছেলের সাথে কারো শত্রুতা নেই। কারো সাথে ঝামেলাও নেই। তার নিখোঁজের ঘটনায় খুব দুশ্চিন্তায় আছি। আমি শুধু চাই সে নিরাপদে পরিবারে ফিরে আসুক।

এবিষয়ে সাভার থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মেহেদী হাসান বলেন, অনুসন্ধানে এখন পর্যন্ত নিখোঁজের পেছনের কোন সূত্র পাওয়া যায়নি। নিখোঁজ ব্যক্তিকে উদ্ধারে কাজ করছে পুলিশ।


প্রিন্ট