খুলনায় গত ১৬ বছরে আওয়ামী রাজনৈতিক কর্মকান্ডে যুক্ত ছিলেন লিয়াকত মিনের পুএ রাসেল আহম্মেদ বয়স: ৩২ গ্রাম: পূর্ব কাটেংখা পোস্ট: তেরখাদা থানা:তেরখাদা জেলা:খুলনা।
তার বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলেও পুলিশ নিচ্ছে না কোন পদক্ষেপ।
খুলনায় জিরো পয়েন্টে আওয়ামী লীগে নেতা কর্মীদের ঝটিকা মিছিলে উপস্থিত ছিলেন এই রাসেল আহমেদ। গত ২০ এপ্রিল সকাল ৭,৩০ ঘটিকায় আওয়ামী লীগের ব্যনারে এমিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
আওয়ামী সরকারের আমলে বিভিন্ন মহলে তদবির থেকে শুরু করে টেন্ডার পর্যন্ত সকল বিসয় তিনি নিয়ন্ত্রণ করতো উপর মহলের নির্দেশে।এই রাসেল আহমেদ খুলনা জেলা ও খুলনা মহানগর এর আওয়ামী রাজনৈতিক সকল কার্যক্রম পরিচালনা করতেন এবং এখনো করছেন । তার বিরুদ্ধে এলাকা বাসী থেকে আরও অনেক অভিযোগ থাকলেও রয়েছেন ধরা ছোঁয়ার বাইরে। প্রকাশ্যে ঘুড়ে বেড়াচ্ছেন আওয়ামী রাজনৈতিক নেতা রাসেল আহমেদ।
গত এপ্রিল মাসে খুলনার জিরো পয়েন্টে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে উপস্থিত থাকলেও এই রাসেল এর বিরুদ্ধে নেই প্রশাসনের কোন পদক্ষেপ। এবিসয়ে কেএমপি হরিনটানা থানায় অবগত করলে থানার অফিসার ইনচার্জ খায়রুল বাশার বিভিন্ন অজুহাত দেখান ও রাসেলের বিসয় টি এরিয়ে যান।
তাকে অনেক বার তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করলেও তিনি এবিসয়ে কোন অগ্রগতি নেয়নি। ২০ এপ্রিল এর ঘটনায় এজাহার মামলায় অনেকেই আসামি হলেও রাসেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিলেও কেমপি হরিনটানা থানার অফিসার ইনচার্জ খায়রুল বাশার তার বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ ও মামলার এজাহারে প্রকৃত আওয়ামী রাজনৈতিক নেতা রাসেল আহমেদ এর বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ নেয়নি।
আওয়ামী রাজনৈতিক নেতা হয়েও তার বিরুদ্ধে রয়েছে অভিযোগ নেই কোন পদক্ষেপ প্রশাসনের নাকি এর পেছনে রয়েছে অন্য কোন মহলের নির্দেশনা। আওয়ামী রাজনৈতিক এর ফুটেজ চিহ্নিত অপরাধী কে ধরছে না পুলিশ প্রশাসন তাহলে এজাহারে উল্লেখ্য আসামিরা কারা। সে বিসয়ে সঠিক তদন্ত নিয়ে খতিয়ে দেখতে খুলনা পুলিশ সুপার কর্মকর্তা ও স্বরাষ্ট উপদেষ্টার নিকট বিনীত আবেদন জানিয়েছেন সাধারণ জনতা।
গত ৫ ই আগস্টে ছাএ জনতার গনঅভ্যুত্থানে এদেশ স্বাধীন হলেও প্রশাসনের তেমন কোন অগ্রগতি হয়ে উঠে নি এখনো। এবিসয়ে স্বরাষ্ঠ উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এবং খুলনা জেলা পুলিশ সুপার এর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি প্রকৃত আসামিদের আইনের আওতায় আনতে হবে এবং আওয়ামী কর্মীদের কে প্রশাসন এর কোন সহযোগিতার তথ্য পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার জোর দাবি জানিয়েছেন খুলনা ও তেরখাদা গ্রামবাসী।
প্রিন্ট