ঢাকা ১২:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
রায়পুরে দেশীয় শিল্প ও পণ্য মেলায় ভ্রাম্যমান আদালত, নগদ অর্থদণ্ড কালিয়াকৈরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের উঠান বৈঠক ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত  মোংলায় জলবায়ু ন্যায্যতার গণসংলাপে বক্তারা : সুন্দরবন উপকূলীয় অঞ্চলের বাস্তুতন্ত্রের সুরক্ষা দিন অভিনব কায়দায় কুমড়া শাকের আড়ালে গাঁজা পাচারকালে ডিএনসি- কুমিল্লার হাতে ১৩ কেজি গাঁজাসহ আটক ০২ নারী মঠবাড়ীয়া সাফলেজা কচুবাড়ীয়া বসত ঘর ভাঙচুর লুটপাট ও যখম এর অভিযোগ আঃ খালেক হাওলাদার গংদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির আখড়া বরগুনার পাসপোর্ট অফিস, দালাল ছাড়া মিলছে না পাসপোর্ট কাশেমপুর থানায় অভিযোগ করতে গিয়ে বিট্টিমরাই স্কুল ছাত্র মোঃ রাব্বি নিজ খালাকে আটকিয়ে ? ওসি সাইফুল ইসলাম মোটা অংকের টাকার বিনিময় তাদের আসামি করে গ্রেফতার দেখান আনন্দবাজারকে ডা. শফিকুর রহমান কোনও রাজনৈতিক দলকে খারিজ বা সরিয়ে দেয়ার ইচ্ছা জামায়াতের নেই রাজনৈতিক দলগুলো যদি বলে যে তারা সংস্কার চায় না, তাহলে এখনই নির্বাচন দিয়ে দেবো: ড. ইউনূস দেশবাসীকে ফের কাঁদালেন শহিদ নাফিজের মা

ঘুরে আসুন ফয়’স লেক

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৬:৪০:০৯ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর ২০১৭
  • / ৫৮৪ ৫০০০.০ বার পাঠক

ফাইল ছবি

চট্টগ্রামের ফয়’স লেকের নাম শোনেননি এমন মানুষ পাওয়া যাবে না নিশ্চয়ই। তবে ঘুরে দেখেছেন কি সবাই? হয়তো সবাই যেতে পারেননি। তাই সময় করে একবার ঘুরে আসুন ফয়’স লেক থেকে। জানা এবং দেখার সমন্বয়ে দারুণ অনুভূতি সৃষ্টি হবে আপনার।

নামকরণ
ফয়’স লেক কোনো প্রাকৃতিক হ্রদ নয়। ১৯২৪ সালে আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে খনন করা হয়। তখন এটি ‘পাহাড়তলি লেক’ নামে পরিচিত ছিল। পরে প্রকৌশলী মি. ফয়’র নামানুসারে ‘ফয়’স লেক’ রাখা হয়।

 

অবস্থান
লেকটি চট্টগ্রামের পাহাড়তলি রেলস্টেশনের অদূরে খুলশি এলাকায় অবস্থিত। ৩৩৬ একর জমির ওপর নির্মিত হ্রদটি পাহাড়ের একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তের মধ্যবর্তী একটি সরু উপত্যকায় আড়াআড়িভাবে বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে সৃষ্ট।

বৈশিষ্ট্য
এখানে শিশুদের জন্য রাইডের ব্যবস্থা রয়েছে। বড়দের জন্য রয়েছে পাহাড় ও হ্রদের মনোমুগ্ধকর পরিবেশ। রয়েছে অরুণাময়ী, গোধূলি, আকাশমণি, মন্দাকিনী, দক্ষিণী এবং অলকানন্দা নামের হ্রদ। হ্রদের পাড়ে সারি সারি নৌকা। থাকার জন্য বিভিন্ন রিসোর্ট রয়েছে।

 

প্রবেশ মূল্য
ফয়’স লেকে প্রাপ্তবয়স্কদের প্রবেশ মূল্য ২০০ টাকা। আর প্রতি শিশু ১৮০ টাকা। তবে তিন ফুটের কম উচ্চতার শিশুদের জন্য ফ্রি।

খোলা
রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত খোলা। এছাড়া শুক্রবার ও শনিবার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

 

যেভাবে যাবেন
দেশের যেকোন অঞ্চল থেকে সড়ক, নৌ বা রেলপথে চট্টগ্রাম শহরে চলে আসুন। এরপর চট্টগ্রাম শহরের জিইসি মোড় থেকে সিএনজি বা রিক্শায় যাওয়া যায়। শহর থেকে রিকশা পেতে খুব বেগ পেতে হয় না।

যেখানে থাকবেন
হোটেল আগ্রাবাদে থাকতে পারেন। এছাড়া অনেক হোটেল ও রিসোর্ট রয়েছে। লেকের গেটেও রিসোর্টের ব্যবস্থা রয়েছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ঘুরে আসুন ফয়’স লেক

আপডেট টাইম : ০৬:৪০:০৯ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর ২০১৭

চট্টগ্রামের ফয়’স লেকের নাম শোনেননি এমন মানুষ পাওয়া যাবে না নিশ্চয়ই। তবে ঘুরে দেখেছেন কি সবাই? হয়তো সবাই যেতে পারেননি। তাই সময় করে একবার ঘুরে আসুন ফয়’স লেক থেকে। জানা এবং দেখার সমন্বয়ে দারুণ অনুভূতি সৃষ্টি হবে আপনার।

নামকরণ
ফয়’স লেক কোনো প্রাকৃতিক হ্রদ নয়। ১৯২৪ সালে আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে খনন করা হয়। তখন এটি ‘পাহাড়তলি লেক’ নামে পরিচিত ছিল। পরে প্রকৌশলী মি. ফয়’র নামানুসারে ‘ফয়’স লেক’ রাখা হয়।

 

অবস্থান
লেকটি চট্টগ্রামের পাহাড়তলি রেলস্টেশনের অদূরে খুলশি এলাকায় অবস্থিত। ৩৩৬ একর জমির ওপর নির্মিত হ্রদটি পাহাড়ের একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তের মধ্যবর্তী একটি সরু উপত্যকায় আড়াআড়িভাবে বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে সৃষ্ট।

বৈশিষ্ট্য
এখানে শিশুদের জন্য রাইডের ব্যবস্থা রয়েছে। বড়দের জন্য রয়েছে পাহাড় ও হ্রদের মনোমুগ্ধকর পরিবেশ। রয়েছে অরুণাময়ী, গোধূলি, আকাশমণি, মন্দাকিনী, দক্ষিণী এবং অলকানন্দা নামের হ্রদ। হ্রদের পাড়ে সারি সারি নৌকা। থাকার জন্য বিভিন্ন রিসোর্ট রয়েছে।

 

প্রবেশ মূল্য
ফয়’স লেকে প্রাপ্তবয়স্কদের প্রবেশ মূল্য ২০০ টাকা। আর প্রতি শিশু ১৮০ টাকা। তবে তিন ফুটের কম উচ্চতার শিশুদের জন্য ফ্রি।

খোলা
রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত খোলা। এছাড়া শুক্রবার ও শনিবার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

 

যেভাবে যাবেন
দেশের যেকোন অঞ্চল থেকে সড়ক, নৌ বা রেলপথে চট্টগ্রাম শহরে চলে আসুন। এরপর চট্টগ্রাম শহরের জিইসি মোড় থেকে সিএনজি বা রিক্শায় যাওয়া যায়। শহর থেকে রিকশা পেতে খুব বেগ পেতে হয় না।

যেখানে থাকবেন
হোটেল আগ্রাবাদে থাকতে পারেন। এছাড়া অনেক হোটেল ও রিসোর্ট রয়েছে। লেকের গেটেও রিসোর্টের ব্যবস্থা রয়েছে।