ঢাকা ০১:৪৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
চট্টগ্রামে হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থাপনের দাবিতে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে মতবিনিময় শনিবার সাতক্ষীরা আলিপুরে মাহফিলে বাধা অকথ্য ভাষায় গালি বিএনপি নেতা আব্দুর রউফ নির্বাচনের মাধ্যমে ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশের মাটিতে আর ফ্যাসিবাদ আসতে পারবে না ২৪ এপ্রিল কে জাতীয় শ্রমিক দিবস ঘোষণা জাতীয় নাগরিক পার্টি দফের আবিষ্কার ও প্রচলন ইতিহাস ডিউটি সিডিউল ভুল করার কারণে প্রত্যাহার হলেন কেন্দ্রসচিব হল সুপার ও কক্ষ পর্যবেক্ষক ফুলবাড়ীতে কানাহার দিঘি নিয়ে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে ঢাকা জেলায় শ্রেষ্ঠ ওয়ারেন্ট তামিলকারী অফিসার নির্বাচিত হলেন সুব্রত দাস বাংলাদেশকে ৮৫ কোটি ডলার দিবে বিশ্বব্যাংক টিউলিপের বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রমাণ দিতে পারেনি দুদক: আইনজীবী

সাবেক এমপি দবিরুল ইসলাম ও তার ছেলে মাজহারুল ইসলাম সুজন

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট
  • আপডেট টাইম : ০৯:৫৪:৩১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ৯২ ৫০০০.০ বার পাঠক

ফাইল ছবি
আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি দবিরুল ইসলাম ও তার ছেলের বিরুদ্ধে সংখ্যালঘুদের শত বিঘা জমি দখল ও দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদকে আবেদন জানানো হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার এম. সারোয়ার হোসেন সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) এ আবেদন করেন।

আবেদনে বলা হয়েছে, ঠাকুরগাঁও-২ আসনের এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর দবিরুল অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলেন। এ নিয়ে বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় বিভিন্ন সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সংসদ সদস্য দবিরুল ইসলাম ও তার ছেলে মাজহারুল ইসলাম সুজনের বিরুদ্ধে নির্যাতন-নিপীড়ন ও সংখ্যালঘুদের জমি দখলের এস্তার অভিযোগ উঠেছে।

এর মধ্যে দিনাজপুরের বালিয়াডাঙ্গীর পাড়িয়া ইউনিয়নে রনবাগ ইসলাম টি এস্টেট কম্পানি লিমিটেড নামের একটি চা বাগান গড়ে তুলেছেন দবিরুল। ১০৬ একর আয়তনের ওই বাগানের মাঝখানে স্থানীয় অকুল চন্দ্র সিংয়ের ২১ বিঘা, ভাকারাম সিং ও জনক চন্দ্র সিংয়ের ২৭ বিঘা, থোনরাম সিংয়ের ২৪ বিঘা, ক্ষুদনলালের ২৪ বিঘাসহ ১০ পরিবারের চা বাগান ও আবাদি জমি আছে। অভিযোগ রয়েছে, এসব জমি দখলের চেষ্টা করছেন দবিরুল ও তার ছেলে। এর জন্য জমির মালিকদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।

আবেদনে বলা হয়, গত ১৯ জুন সুজনের নেতৃত্বে টি এস্টেট কম্পানির তত্ত্বাবধায়ক একরামুল হকসহ বেশ কয়েকজন অকুল চন্দ্র সিং, ডাকারাম সিং ও জনক চন্দ্র সিংয়ের ওপর হামলা চালান। তারা চা বাগানের জমি সুজনের নামে লিখে দেওয়ার জন্য জোর করে স্ট্যাম্পে অকুল চন্দ্রের স্বাক্ষর নেওয়ার চেষ্টা করেন। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনেও দবিরুল ও তার ছেলের বিরুদ্ধে সংখ্যালঘুদের জমি দখল ও নির্যাতনের বিষয়টি উঠে আসে। দবিরুল ও তার ছেলে শুধু দুর্নীতি নয় বরং সংখ্যালঘুসহ অন্যান্যদের সম্পত্তি দখল করে সীমাহীন দুর্নীতি করেছেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সাবেক এমপি দবিরুল ইসলাম ও তার ছেলে মাজহারুল ইসলাম সুজন

আপডেট টাইম : ০৯:৫৪:৩১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ফাইল ছবি
আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি দবিরুল ইসলাম ও তার ছেলের বিরুদ্ধে সংখ্যালঘুদের শত বিঘা জমি দখল ও দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদকে আবেদন জানানো হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার এম. সারোয়ার হোসেন সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) এ আবেদন করেন।

আবেদনে বলা হয়েছে, ঠাকুরগাঁও-২ আসনের এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর দবিরুল অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলেন। এ নিয়ে বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় বিভিন্ন সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সংসদ সদস্য দবিরুল ইসলাম ও তার ছেলে মাজহারুল ইসলাম সুজনের বিরুদ্ধে নির্যাতন-নিপীড়ন ও সংখ্যালঘুদের জমি দখলের এস্তার অভিযোগ উঠেছে।

এর মধ্যে দিনাজপুরের বালিয়াডাঙ্গীর পাড়িয়া ইউনিয়নে রনবাগ ইসলাম টি এস্টেট কম্পানি লিমিটেড নামের একটি চা বাগান গড়ে তুলেছেন দবিরুল। ১০৬ একর আয়তনের ওই বাগানের মাঝখানে স্থানীয় অকুল চন্দ্র সিংয়ের ২১ বিঘা, ভাকারাম সিং ও জনক চন্দ্র সিংয়ের ২৭ বিঘা, থোনরাম সিংয়ের ২৪ বিঘা, ক্ষুদনলালের ২৪ বিঘাসহ ১০ পরিবারের চা বাগান ও আবাদি জমি আছে। অভিযোগ রয়েছে, এসব জমি দখলের চেষ্টা করছেন দবিরুল ও তার ছেলে। এর জন্য জমির মালিকদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।

আবেদনে বলা হয়, গত ১৯ জুন সুজনের নেতৃত্বে টি এস্টেট কম্পানির তত্ত্বাবধায়ক একরামুল হকসহ বেশ কয়েকজন অকুল চন্দ্র সিং, ডাকারাম সিং ও জনক চন্দ্র সিংয়ের ওপর হামলা চালান। তারা চা বাগানের জমি সুজনের নামে লিখে দেওয়ার জন্য জোর করে স্ট্যাম্পে অকুল চন্দ্রের স্বাক্ষর নেওয়ার চেষ্টা করেন। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনেও দবিরুল ও তার ছেলের বিরুদ্ধে সংখ্যালঘুদের জমি দখল ও নির্যাতনের বিষয়টি উঠে আসে। দবিরুল ও তার ছেলে শুধু দুর্নীতি নয় বরং সংখ্যালঘুসহ অন্যান্যদের সম্পত্তি দখল করে সীমাহীন দুর্নীতি করেছেন।