ঢাকা ১১:৫৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
ফরজ বিধান পর্দা যেখানে নাই, সেখানে রহমত নাই -ছারছীনার পীর ছাহেব ভ্যাট ও শুল্ক কমানোর দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে রেস্তোরা মালিক, শ্রমিকের মানববন্ধন টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করায় বিএনপির মহাসচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ! ব্যাংক খাত ধ্বংসের শুরুটা হয় এসকে সুরের হাত দিয়ে গ্যাস-সংকটে চট্টগ্রামে দেশি বিদেশি বিনিয়োগে স্থবিরতা মাত্র ১০০ মিলিয়ন ঘনফুট হলে নতুন বিনিয়োগ বাড়বে ঢাকা রাজধানী শাজাহানপুর ডাকাতি মামলার আসামি গ্রেফতার করেছে পুলিশ গাজীপুরে প্রতিবেশীদের হামলায় অন্তঃসত্ত্বা নারীসহ আহত দুই: তদন্তে পুলিশ নাসিরনগরে মাতৃস্বাস্থ্য উন্নয়ন ও সামাজিক উন্নয়ন বিষয়ক এ্যাডভোকেসী সভা ভৈরবে আওয়ামী লীগের পরিত্যক্ত অফিস থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার ঠাকুরগাঁওয়ে সীমান্তে বিএসএফ’র হাতে বাংলাদেশী আটক

সাবেক এমপি দবিরুল ইসলাম ও তার ছেলে মাজহারুল ইসলাম সুজন

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট
  • আপডেট টাইম : ০৯:৫৪:৩১ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ৫৭ ৫০০০.০ বার পাঠক

ফাইল ছবি
আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি দবিরুল ইসলাম ও তার ছেলের বিরুদ্ধে সংখ্যালঘুদের শত বিঘা জমি দখল ও দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদকে আবেদন জানানো হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার এম. সারোয়ার হোসেন সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) এ আবেদন করেন।

আবেদনে বলা হয়েছে, ঠাকুরগাঁও-২ আসনের এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর দবিরুল অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলেন। এ নিয়ে বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় বিভিন্ন সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সংসদ সদস্য দবিরুল ইসলাম ও তার ছেলে মাজহারুল ইসলাম সুজনের বিরুদ্ধে নির্যাতন-নিপীড়ন ও সংখ্যালঘুদের জমি দখলের এস্তার অভিযোগ উঠেছে।

এর মধ্যে দিনাজপুরের বালিয়াডাঙ্গীর পাড়িয়া ইউনিয়নে রনবাগ ইসলাম টি এস্টেট কম্পানি লিমিটেড নামের একটি চা বাগান গড়ে তুলেছেন দবিরুল। ১০৬ একর আয়তনের ওই বাগানের মাঝখানে স্থানীয় অকুল চন্দ্র সিংয়ের ২১ বিঘা, ভাকারাম সিং ও জনক চন্দ্র সিংয়ের ২৭ বিঘা, থোনরাম সিংয়ের ২৪ বিঘা, ক্ষুদনলালের ২৪ বিঘাসহ ১০ পরিবারের চা বাগান ও আবাদি জমি আছে। অভিযোগ রয়েছে, এসব জমি দখলের চেষ্টা করছেন দবিরুল ও তার ছেলে। এর জন্য জমির মালিকদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।

আবেদনে বলা হয়, গত ১৯ জুন সুজনের নেতৃত্বে টি এস্টেট কম্পানির তত্ত্বাবধায়ক একরামুল হকসহ বেশ কয়েকজন অকুল চন্দ্র সিং, ডাকারাম সিং ও জনক চন্দ্র সিংয়ের ওপর হামলা চালান। তারা চা বাগানের জমি সুজনের নামে লিখে দেওয়ার জন্য জোর করে স্ট্যাম্পে অকুল চন্দ্রের স্বাক্ষর নেওয়ার চেষ্টা করেন। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনেও দবিরুল ও তার ছেলের বিরুদ্ধে সংখ্যালঘুদের জমি দখল ও নির্যাতনের বিষয়টি উঠে আসে। দবিরুল ও তার ছেলে শুধু দুর্নীতি নয় বরং সংখ্যালঘুসহ অন্যান্যদের সম্পত্তি দখল করে সীমাহীন দুর্নীতি করেছেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সাবেক এমপি দবিরুল ইসলাম ও তার ছেলে মাজহারুল ইসলাম সুজন

আপডেট টাইম : ০৯:৫৪:৩১ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ফাইল ছবি
আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি দবিরুল ইসলাম ও তার ছেলের বিরুদ্ধে সংখ্যালঘুদের শত বিঘা জমি দখল ও দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদকে আবেদন জানানো হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার এম. সারোয়ার হোসেন সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) এ আবেদন করেন।

আবেদনে বলা হয়েছে, ঠাকুরগাঁও-২ আসনের এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর দবিরুল অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলেন। এ নিয়ে বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় বিভিন্ন সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সংসদ সদস্য দবিরুল ইসলাম ও তার ছেলে মাজহারুল ইসলাম সুজনের বিরুদ্ধে নির্যাতন-নিপীড়ন ও সংখ্যালঘুদের জমি দখলের এস্তার অভিযোগ উঠেছে।

এর মধ্যে দিনাজপুরের বালিয়াডাঙ্গীর পাড়িয়া ইউনিয়নে রনবাগ ইসলাম টি এস্টেট কম্পানি লিমিটেড নামের একটি চা বাগান গড়ে তুলেছেন দবিরুল। ১০৬ একর আয়তনের ওই বাগানের মাঝখানে স্থানীয় অকুল চন্দ্র সিংয়ের ২১ বিঘা, ভাকারাম সিং ও জনক চন্দ্র সিংয়ের ২৭ বিঘা, থোনরাম সিংয়ের ২৪ বিঘা, ক্ষুদনলালের ২৪ বিঘাসহ ১০ পরিবারের চা বাগান ও আবাদি জমি আছে। অভিযোগ রয়েছে, এসব জমি দখলের চেষ্টা করছেন দবিরুল ও তার ছেলে। এর জন্য জমির মালিকদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।

আবেদনে বলা হয়, গত ১৯ জুন সুজনের নেতৃত্বে টি এস্টেট কম্পানির তত্ত্বাবধায়ক একরামুল হকসহ বেশ কয়েকজন অকুল চন্দ্র সিং, ডাকারাম সিং ও জনক চন্দ্র সিংয়ের ওপর হামলা চালান। তারা চা বাগানের জমি সুজনের নামে লিখে দেওয়ার জন্য জোর করে স্ট্যাম্পে অকুল চন্দ্রের স্বাক্ষর নেওয়ার চেষ্টা করেন। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনেও দবিরুল ও তার ছেলের বিরুদ্ধে সংখ্যালঘুদের জমি দখল ও নির্যাতনের বিষয়টি উঠে আসে। দবিরুল ও তার ছেলে শুধু দুর্নীতি নয় বরং সংখ্যালঘুসহ অন্যান্যদের সম্পত্তি দখল করে সীমাহীন দুর্নীতি করেছেন।