ঢাকা ০৩:৫১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগ নেতার দখলের চেষ্টা।এই বিষয়ে সময়ের কন্ঠস্বরে নিউজ প্রকাশের পর এসিল্যান্ডের নিষেধাজ্ঞা ফার্মেসী ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (সমগ্র বাংলাদেশ) পাকুন্দিয়া উপজেলা শাখা কমিটির সকলকে সনদ প্রদান ও আলোচনা সভা ২৫২ বছরের ইতিহাসে চট্টগ্রামে এই প্রথম নারী ডিসি ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের পদায়ন ফরিদা খানম গাজীপুর জেলা মহানগর কাশিমপুরে স্বাধীন মত প্রকাশের জেরে থানার ওসির নেতৃত্বে একাধিক সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা আজমিরীগঞ্জ পৌর এলাকার গন্জেরহাটি গ্রামের সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রনব বনিকের দখলের চেষ্টা নরসিংদীতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা আন্দোলনে আহত সাংবাদিকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান চট্টগ্রামে জনতা ব্যাংক সিবিএ নেতা আফসার আ.লীগের আমলে দাপট দেখিয়ে এখন বিএনপি নিয়োগ, বদলি, চাঁদাবাজি করে কামিয়েছেন টাকা মহারাষ্ট্রে ভূমিধস জয়ের পথে বিজেপি জোট, ঝাড়খণ্ডে ‘ইন্ডিয়া’ পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু জুলাই বিপ্লবে আহত বীর মুক্তিযোদ্ধা মুজিবুর রহমানের ছেলে মো. বাবুকে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হচ্ছে থাইল্যান্ড

সাবেক এমপি দবিরুল ইসলাম ও তার ছেলে মাজহারুল ইসলাম সুজন

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট
  • আপডেট টাইম : ০৯:৫৪:৩১ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ৩৬ ৫০০০.০ বার পাঠক

ফাইল ছবি
আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি দবিরুল ইসলাম ও তার ছেলের বিরুদ্ধে সংখ্যালঘুদের শত বিঘা জমি দখল ও দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদকে আবেদন জানানো হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার এম. সারোয়ার হোসেন সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) এ আবেদন করেন।

আবেদনে বলা হয়েছে, ঠাকুরগাঁও-২ আসনের এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর দবিরুল অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলেন। এ নিয়ে বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় বিভিন্ন সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সংসদ সদস্য দবিরুল ইসলাম ও তার ছেলে মাজহারুল ইসলাম সুজনের বিরুদ্ধে নির্যাতন-নিপীড়ন ও সংখ্যালঘুদের জমি দখলের এস্তার অভিযোগ উঠেছে।

এর মধ্যে দিনাজপুরের বালিয়াডাঙ্গীর পাড়িয়া ইউনিয়নে রনবাগ ইসলাম টি এস্টেট কম্পানি লিমিটেড নামের একটি চা বাগান গড়ে তুলেছেন দবিরুল। ১০৬ একর আয়তনের ওই বাগানের মাঝখানে স্থানীয় অকুল চন্দ্র সিংয়ের ২১ বিঘা, ভাকারাম সিং ও জনক চন্দ্র সিংয়ের ২৭ বিঘা, থোনরাম সিংয়ের ২৪ বিঘা, ক্ষুদনলালের ২৪ বিঘাসহ ১০ পরিবারের চা বাগান ও আবাদি জমি আছে। অভিযোগ রয়েছে, এসব জমি দখলের চেষ্টা করছেন দবিরুল ও তার ছেলে। এর জন্য জমির মালিকদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।

আবেদনে বলা হয়, গত ১৯ জুন সুজনের নেতৃত্বে টি এস্টেট কম্পানির তত্ত্বাবধায়ক একরামুল হকসহ বেশ কয়েকজন অকুল চন্দ্র সিং, ডাকারাম সিং ও জনক চন্দ্র সিংয়ের ওপর হামলা চালান। তারা চা বাগানের জমি সুজনের নামে লিখে দেওয়ার জন্য জোর করে স্ট্যাম্পে অকুল চন্দ্রের স্বাক্ষর নেওয়ার চেষ্টা করেন। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনেও দবিরুল ও তার ছেলের বিরুদ্ধে সংখ্যালঘুদের জমি দখল ও নির্যাতনের বিষয়টি উঠে আসে। দবিরুল ও তার ছেলে শুধু দুর্নীতি নয় বরং সংখ্যালঘুসহ অন্যান্যদের সম্পত্তি দখল করে সীমাহীন দুর্নীতি করেছেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সাবেক এমপি দবিরুল ইসলাম ও তার ছেলে মাজহারুল ইসলাম সুজন

আপডেট টাইম : ০৯:৫৪:৩১ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ফাইল ছবি
আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি দবিরুল ইসলাম ও তার ছেলের বিরুদ্ধে সংখ্যালঘুদের শত বিঘা জমি দখল ও দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদকে আবেদন জানানো হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার এম. সারোয়ার হোসেন সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) এ আবেদন করেন।

আবেদনে বলা হয়েছে, ঠাকুরগাঁও-২ আসনের এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর দবিরুল অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলেন। এ নিয়ে বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় বিভিন্ন সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সংসদ সদস্য দবিরুল ইসলাম ও তার ছেলে মাজহারুল ইসলাম সুজনের বিরুদ্ধে নির্যাতন-নিপীড়ন ও সংখ্যালঘুদের জমি দখলের এস্তার অভিযোগ উঠেছে।

এর মধ্যে দিনাজপুরের বালিয়াডাঙ্গীর পাড়িয়া ইউনিয়নে রনবাগ ইসলাম টি এস্টেট কম্পানি লিমিটেড নামের একটি চা বাগান গড়ে তুলেছেন দবিরুল। ১০৬ একর আয়তনের ওই বাগানের মাঝখানে স্থানীয় অকুল চন্দ্র সিংয়ের ২১ বিঘা, ভাকারাম সিং ও জনক চন্দ্র সিংয়ের ২৭ বিঘা, থোনরাম সিংয়ের ২৪ বিঘা, ক্ষুদনলালের ২৪ বিঘাসহ ১০ পরিবারের চা বাগান ও আবাদি জমি আছে। অভিযোগ রয়েছে, এসব জমি দখলের চেষ্টা করছেন দবিরুল ও তার ছেলে। এর জন্য জমির মালিকদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।

আবেদনে বলা হয়, গত ১৯ জুন সুজনের নেতৃত্বে টি এস্টেট কম্পানির তত্ত্বাবধায়ক একরামুল হকসহ বেশ কয়েকজন অকুল চন্দ্র সিং, ডাকারাম সিং ও জনক চন্দ্র সিংয়ের ওপর হামলা চালান। তারা চা বাগানের জমি সুজনের নামে লিখে দেওয়ার জন্য জোর করে স্ট্যাম্পে অকুল চন্দ্রের স্বাক্ষর নেওয়ার চেষ্টা করেন। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনেও দবিরুল ও তার ছেলের বিরুদ্ধে সংখ্যালঘুদের জমি দখল ও নির্যাতনের বিষয়টি উঠে আসে। দবিরুল ও তার ছেলে শুধু দুর্নীতি নয় বরং সংখ্যালঘুসহ অন্যান্যদের সম্পত্তি দখল করে সীমাহীন দুর্নীতি করেছেন।