ওয়েস্ট বেঙ্গল লাইভস্টক ডাক ইন্টিগ্রেটেড থেকে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলায় কয়েক লক্ষ হাঁসের ছানা বিতরণ করা হয়
- আপডেট টাইম : ০৭:১১:১০ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৩
- / ৬৯ ৫০০০.০ বার পাঠক
আজ পশ্চিম বাংলা র পশুপালন ও প্রাণিসম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে গরীব মানুষের মধ্যে কয়েক লক্ষ উন্নত মানের পেরি ও ক্যাম্বেল হাঁস বিতরণ করা হয়েছে। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার ভারত মহাসাগরের তীরে অবস্থিত সাগর ও পাথরপ্রতিমা এবং নামখানা কাকদ্বীপ থেকে শুরু করে উস্তি ব্লক থেকে গভীর সুন্দর বন বিভাগের প্রতিটি ব্লকের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয় পেরি ও ক্যাম্বেল হাঁস। এদিন দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা পরিষদের স্পিকার মুজিবুর রহমান জানান তার জেলা পরিষদের মধ্যে প্রায় ২৯টি, ব্লকের মানুষ এই সুযোগ ও সুবিধা পেয়েছে। ভবিষ্যতে সাধারণ মানুষের সেবা প্রদান করার জন্য পশ্চিম বাংলা র মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে যে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে তা সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেব। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ বিভাগের কর্মধক্ষ্য জয়ন্ত ভদ্র তিনি বড় ভূমিকা পালন করেছেন ক্যাম্বেল হাঁস পালন করার জন্য সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার অন্তর্গত মগরাহাট পশ্চিমের উস্তি ব্লক উন্নয়ন বোর্ড এর চেয়ারম্যান শ্রী সব্যসাচী গায়েন এবং ভাইস চেয়ারম্যান মোবারক মোল্লা র সহযোগিতায় উস্তি ব্লক উন্নয়ন বোর্ড এর মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়াশিম হালদার জানান তার মগরাহাট পশ্চিমের ১নাম্বার, পঞ্চায়েত সমিতির বিভিন্ন পঞ্চায়েত এলাকায় প্রায় ৩৩০০শত, পেরি ও ক্যাম্বেল হাঁস বিতরণ করা হয়। ভবিষ্যতে এই হাঁস পালন করার জন্য গ্রামের মহিলাদের কে এগিয়ে নিয়ে আসার চেষ্টা করবেন। গ্রামীণ এলাকায় অর্থনৈতিতে ভালো প্রভাব ফেলবে এই উন্নত মানের পেরি ও ক্যাম্বেল হাঁস। এর জন্য পশ্চিম বাংলা র উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার ও নদীয়া জেলার মোট ৫৮৩০টি, খামার ও ৬টি, প্লান্ট তৈরি করা হয়েছে পশ্চিম বাংলা র প্রাণীসম্পদ মন্ত্রলায়ের।।
ওয়েস্ট বেঙ্গল লাইভস্টক ডাক ইন্টিগ্রেটেড থেকে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলায় কয়েক লক্ষ হাঁসের ছানা বিতরণ করা হয়।
কলকাতা থেকে নিউজ দাতা মনোয়ার ইমাম
আজ পশ্চিম বাংলা র পশুপালন ও প্রাণিসম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে গরীব মানুষের মধ্যে কয়েক লক্ষ উন্নত মানের পেরি ও ক্যাম্বেল হাঁস বিতরণ করা হয়েছে। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার ভারত মহাসাগরের তীরে অবস্থিত সাগর ও পাথরপ্রতিমা এবং নামখানা কাকদ্বীপ থেকে শুরু করে উস্তি ব্লক থেকে গভীর সুন্দর বন বিভাগের প্রতিটি ব্লকের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয় পেরি ও ক্যাম্বেল হাঁস। এদিন দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা পরিষদের স্পিকার মুজিবুর রহমান জানান তার জেলা পরিষদের মধ্যে প্রায় ২৯টি, ব্লকের মানুষ এই সুযোগ ও সুবিধা পেয়েছে। ভবিষ্যতে সাধারণ মানুষের সেবা প্রদান করার জন্য পশ্চিম বাংলা র মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে যে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে তা সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেব। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ বিভাগের কর্মধক্ষ্য জয়ন্ত ভদ্র তিনি বড় ভূমিকা পালন করেছেন ক্যাম্বেল হাঁস পালন করার জন্য সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার অন্তর্গত মগরাহাট পশ্চিমের উস্তি ব্লক উন্নয়ন বোর্ড এর চেয়ারম্যান শ্রী সব্যসাচী গায়েন এবং ভাইস চেয়ারম্যান মোবারক মোল্লা র সহযোগিতায় উস্তি ব্লক উন্নয়ন বোর্ড এর মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়াশিম হালদার জানান তার মগরাহাট পশ্চিমের ১নাম্বার, পঞ্চায়েত সমিতির বিভিন্ন পঞ্চায়েত এলাকায় প্রায় ৩৩০০শত, পেরি ও ক্যাম্বেল হাঁস বিতরণ করা হয়। ভবিষ্যতে এই হাঁস পালন করার জন্য গ্রামের মহিলাদের কে এগিয়ে নিয়ে আসার চেষ্টা করবেন। গ্রামীণ এলাকায় অর্থনৈতিতে ভালো প্রভাব ফেলবে এই উন্নত মানের পেরি ও ক্যাম্বেল হাঁস। এর জন্য পশ্চিম বাংলা র উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার ও নদীয়া জেলার মোট ৫৮৩০টি, খামার ও ৬টি, প্লান্ট তৈরি করা হয়েছে পশ্চিম বাংলা র প্রাণীসম্পদ মন্ত্রলায়ের।।
ওয়েস্ট বেঙ্গল লাইভস্টক ডাক ইন্টিগ্রেটেড থেকে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলায় কয়েক লক্ষ হাঁসের ছানা বিতরণ করা হয়।
কলকাতা থেকে নিউজ দাতা মনোয়ার ইমাম
আজ পশ্চিম বাংলা র পশুপালন ও প্রাণিসম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে গরীব মানুষের মধ্যে কয়েক লক্ষ উন্নত মানের পেরি ও ক্যাম্বেল হাঁস বিতরণ করা হয়েছে। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার ভারত মহাসাগরের তীরে অবস্থিত সাগর ও পাথরপ্রতিমা এবং নামখানা কাকদ্বীপ থেকে শুরু করে উস্তি ব্লক থেকে গভীর সুন্দর বন বিভাগের প্রতিটি ব্লকের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয় পেরি ও ক্যাম্বেল হাঁস। এদিন দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা পরিষদের স্পিকার মুজিবুর রহমান জানান তার জেলা পরিষদের মধ্যে প্রায় ২৯টি, ব্লকের মানুষ এই সুযোগ ও সুবিধা পেয়েছে। ভবিষ্যতে সাধারণ মানুষের সেবা প্রদান করার জন্য পশ্চিম বাংলা র মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে যে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে তা সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেব। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ বিভাগের কর্মধক্ষ্য জয়ন্ত ভদ্র তিনি বড় ভূমিকা পালন করেছেন ক্যাম্বেল হাঁস পালন করার জন্য সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার অন্তর্গত মগরাহাট পশ্চিমের উস্তি ব্লক উন্নয়ন বোর্ড এর চেয়ারম্যান শ্রী সব্যসাচী গায়েন এবং ভাইস চেয়ারম্যান মোবারক মোল্লা র সহযোগিতায় উস্তি ব্লক উন্নয়ন বোর্ড এর মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়াশিম হালদার জানান তার মগরাহাট পশ্চিমের ১নাম্বার, পঞ্চায়েত সমিতির বিভিন্ন পঞ্চায়েত এলাকায় প্রায় ৩৩০০শত, পেরি ও ক্যাম্বেল হাঁস বিতরণ করা হয়। ভবিষ্যতে এই হাঁস পালন করার জন্য গ্রামের মহিলাদের কে এগিয়ে নিয়ে আসার চেষ্টা করবেন। গ্রামীণ এলাকায় অর্থনৈতিতে ভালো প্রভাব ফেলবে এই উন্নত মানের পেরি ও ক্যাম্বেল হাঁস। এর জন্য পশ্চিম বাংলা র উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার ও নদীয়া জেলার মোট ৫৮৩০টি, খামার ও ৬টি, প্লান্ট তৈরি করা হয়েছে পশ্চিম বাংলা র প্রাণীসম্পদ মন্ত্রলায়ের।।