ঢাকা ১২:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
মধ্যরাতে রাবি ক্যাম্পাসে বহিরাগত শিক্ষার্থীর রহস্যজনক মৃত্যু এখনো ঊর্ধ্বমুখী তেল-চালের দাম, অস্থির মসলার বাজার ট্রাম্প ২.০: বাংলাদেশ ইস্যুতে ভারতের ‘নাক গলানো’ কী কমবে? ভৈরবে ট্রেন থেকে ছিনতাইকারী তিন নারী গ্রেপ্তার গাজীপুরের শ্রীপুরে বিপ্লব হত্যা মামলার আসামী প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে, অসহায় পুলিশ প্রশাসন জেনেও নীরব স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি আর ফ্যাসিবাদী সহযোগীর মিলনে গণতন্ত্র পরিপুষ্ট হবেনা ।।ঠাকুরগাঁওয়ে শামসুজ্জামান দুদু জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র মোংলা উপজেলার ২নং বুড়িডাঙ্গা ইউনিয়নের ওর্য়াড কমিটির নির্বাচন সম্পন্ন টাঙ্গাইলে আলহাজ্ব মোজাম্মেল হককে ও জাতীয় পার্টির কার্যক্রমকে কঠোর হস্তে দমন করবে বিএনপি-জামায়াত নেতারা, আওয়ামী-জাপা দালাল সাংবাদিকদের চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেব রোজার আগে পণ্যের দাম নিয়ে যে বার্তা দিলেন হাসনাত আবদুল্লাহ মুসলিমপ্রধান দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ফের নিষেধাজ্ঞা?

এডিসি রেভিনিউ মশিউর জামানায়, দুর্নীতিবাজদের রামরাজত্ব জেলা প্রশাসক ছিল রাতকানা। বর্তমানে গাজীপুর জেলা প্রশাসন সম্পুর্ন দুর্নীতিমুক্ত, ঘুষ নামক শব্দটিও অচল

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ১০:৪৭:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / ৩২০ ৫০০০.০ বার পাঠক

সেকেলে রাজপুত্রের রাক্ষস বধ করে রাজকন্যা উদ্ধারের রুপকথা অনেকটাই ছিল অচল। মশিউর জামানায় সর্ষের ভেতরেই ভুত্বা নাচিত সাপ আর সাপুড়ে, ব্যাংজ্ঞ খাইত ভাগাভাগি করে। খলনায়ক অ্যাাডলফ হিটলারের চরিত্রে ছিল, সে-ই চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ রাষ্ট্রের কোষাগার লুটেরা সিন্ডিকেটের কর্ণধার, শক্তিশালী কালো বিড়াল, , জেলার বড়ো কর্তা ছিল অভিনেতা। এডিসি মশিউর জামানায়, দুর্নীতির মেসি ছিল মশির শিষ্য অফিস সহকারী আজাহার । রেফারি ছাড়াই, গোলকিপার এর ভূমিকায় ও ছিল চিহ্নিত দুর্নীতির মাস্টার পুত্র অফিস সহকারী কাম মিস কেসের পেশকার আজহার ওরফে লেবাসধারী আজাহার । তাদের ঘুষ- দুর্নীতির ইন্দ্রজালে বন্দী সেবাপ্রার্থী জনসাধারণ । ঘুষ ছাড়া সেই দুর্নীতিবাজ সরকারি দুই কর্মকর্তার, ইন্দ্রজালে আটককৃত। কারোই ছাড়া পাওয়ার কোন উপায় ছিল না । রুই-কাতলা, চুনো- পুটির কোন ভেদাভেদ ছিল না। সেবা অর্থাৎ প্রাপ্য হকদার কে ও ৩০% ঘুষ দাও এল এ চেক নিয়ে বেড়িয়ে যাও। ঘুষ নেই তাহলে মর ভাগাড়ে গিয়ে। তখন দুর্নীতির মহানায়কের কাছ থেকে, ছাড়া পাওয়ার একমাত্র উপায় ছিল ” ঘুষ – মন্ত্র “। এই ঘুষ মন্ত্রের বাস্তব চিত্র দেখাইছিল।
এডিসি মশিউরের প্রেতাত্মা রক্ষিতার দালাল, আজাহারের ইন্দ্রজালে সবাই বন্দী ছিল। মাশুল গুনেছেন বছরে হাজারো পরিবার । কোন এল, এ চেক ইস্যু হয়নি অফিস সহকারী আজাহারের অনুমতি ছাড়া

জমি অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের টাকা অনেক মুল মালিক ও পাননি।
যিনি প্রকৃত হকদার ছিলেন তাকে ভুল তথ্য দেন চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ আজাহার।
অধিগ্রহণকৃত খতিয়ানটি বনের গেজেটভুক্ত থাকায় কাউকেই বিল প্রদান করা হবে না মর্মে, জমির প্রকৃত মালিককে বলে দেয় আজাহার।
দুর্নীতি ও অনিয়মের, কুট-কৌশলে ভালো ধারণা রাখেন, সব অপকর্মই বুদ্ধিমত্তার সাথে করে আজাহার । অনেকটা বিড়ালের মতো বিড়াল ও যেমন চোখ বন্ধ করে খায়, বিড়াল যখন খায় মনে করে কেউ দেখতে পায়নি। আজাহার ও একই পথ অবলম্বন করেছে, সে জানে
অধিগ্রহণকৃত দাগটি কিন্তু বনের গেজেটভুক্ত নয় ।
তাই সুযোগ বুঝে কাজ বাঘিয়ে নেয় । এমনকি একই অধিগ্রহণকৃত জমির ক্ষতিপূরণের বিল উত্তোলন করেছে দুইবার। তিতাস গ্যাসের লাইন সম্প্রসারণের প্রকল্পের, মৌজা, গজারিয়া, এল এ কেস নং- ০৫/১৪-১৫, জমির পরিমান – ০৪ শতাংশ আর এস দাগ নম্বর – ০৬ এল এ চেক নম্বর, ০০৬০০৬৩ প্রথমবার ইস্যুর তারিখ ২৭-০৪-১৬ টাকার পরিমাণ – ৯.৯৯৪১৬ টাকা নয় লক্ষ নিরানব্বই হাজার চারশত ষোল টাকা। একই অনিয়ম দ্বিতীয়বার এল এ চেক নম্বর ০০৬০১১২ ইস্যুর তারিখ ০৮-০৫-১৬ টাকার পরিমাণও সমান। যদিও এই দুটো চেকের ইস্যুর তারিখ ২০১৬ খ্রীঃ ততকালীন এল এ ও এর দায়িত্বে থাকা সাজিদ আনোয়ার স্বাক্ষরিত কিন্তু টাকা উত্তোলন করার অনুমোদন দেওয়া হয় ০৬/০৬/২০১৯ ইং তারিখে আর এই অনুমোদন অর্থ্যাৎ সোনালী ব্যাংক কোর্ট বিল্ডিং শাখা থেকে পুনরায় নিশ্চিত হওয়ার জন্য চেক দুটো এল এ ও অফিসে পাঠাইলে, দুটো চেকের বিপরীতে মালিকানা অর্জন এবং সরকারি ইনডেমনিটি সিকিউরিটি বন্ড ও সংযুক্ত নেই সব অনিয়ম / জালিয়াতি উপেক্ষা করেই। জেনে, শুনে, বুঝেই এডভাইস স্বাক্ষরটি করেছে সাবেক এডিসি মশিউর । এডিসি মশিউর জামানায়
গাজীপুর ভুমি অধিগ্রহণ ক্ষতিপুরণের বিল উত্তোলনে ঘাটে ঘাটে দুর্নীতির অভিযোগ ছিল । সেকেলে অধিগ্রহণকৃত, ক্ষতিপূরণের বিল উত্তোলন করতে এল এ শাখায় আসা ভুক্তভোগীদের ভাষ্য ছিল, জেলায় ভুমি অধিগ্রহণের বিল উত্তোলনে অনিয়ম, দুর্নীতি আর ঘুষ বানিজ্য চরম আকার ধারণ করেছে । সরকারি কাজের প্রয়োজনে ভুমি অধিগ্রহণের প্রকল্পের টাকা লুটপাটের ক্ষেত্রে, এই সেক্টর সব দফতর কে ছাড়িয়ে গেছিল সেকেলে।জেলার ভুমি অধিগ্রহণ শাখার একচ্ছত্র ক্ষমতা, আধিপত্যের প্রভাবশালী কর্মকর্তা মশিউর ও তার প্রেতাত্মা আজাহারের নিয়ন্ত্রণে ছিল, জেলার রাজস্ব শাখা যার অধিনস্থ এল এ শাখাও। সকল অনিয়ম, দুর্নীতি এবং অনৈতিক কর্মকো- বেপরোয়া হয়ে উঠেছিল। সেই সিন্ডিকেট দুর্নীতির খলনায়ক অ্যাাডলফ হিটলার আজাহারের ইশারায়। মশিউর জামানায় ভুমি অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের বিল , প্রকৃত মালিকগন বিল উত্তোলন করতে পারে নাই। অফিস সহকারী আজহার নানা ধরনের, কুট-কৌশলের আশ্রয় নিয়ে, প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত মালিকদের কে জিন্মি করে, চেকের বিপরীতে কমিশন আদায়ের মুখ্য ভূমিকায় ছিল আজাহারের। এডিসি মশিউর জামানায় মহা ক্ষমতাধর
অফিস সহকারী আজাহারের তিতাস গ্যাসের লাইন সম্প্রসারণের প্রকল্পের টাকা লুটপাট করার প্রমাণ মিলেছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

এডিসি রেভিনিউ মশিউর জামানায়, দুর্নীতিবাজদের রামরাজত্ব জেলা প্রশাসক ছিল রাতকানা। বর্তমানে গাজীপুর জেলা প্রশাসন সম্পুর্ন দুর্নীতিমুক্ত, ঘুষ নামক শব্দটিও অচল

আপডেট টাইম : ১০:৪৭:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

সেকেলে রাজপুত্রের রাক্ষস বধ করে রাজকন্যা উদ্ধারের রুপকথা অনেকটাই ছিল অচল। মশিউর জামানায় সর্ষের ভেতরেই ভুত্বা নাচিত সাপ আর সাপুড়ে, ব্যাংজ্ঞ খাইত ভাগাভাগি করে। খলনায়ক অ্যাাডলফ হিটলারের চরিত্রে ছিল, সে-ই চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ রাষ্ট্রের কোষাগার লুটেরা সিন্ডিকেটের কর্ণধার, শক্তিশালী কালো বিড়াল, , জেলার বড়ো কর্তা ছিল অভিনেতা। এডিসি মশিউর জামানায়, দুর্নীতির মেসি ছিল মশির শিষ্য অফিস সহকারী আজাহার । রেফারি ছাড়াই, গোলকিপার এর ভূমিকায় ও ছিল চিহ্নিত দুর্নীতির মাস্টার পুত্র অফিস সহকারী কাম মিস কেসের পেশকার আজহার ওরফে লেবাসধারী আজাহার । তাদের ঘুষ- দুর্নীতির ইন্দ্রজালে বন্দী সেবাপ্রার্থী জনসাধারণ । ঘুষ ছাড়া সেই দুর্নীতিবাজ সরকারি দুই কর্মকর্তার, ইন্দ্রজালে আটককৃত। কারোই ছাড়া পাওয়ার কোন উপায় ছিল না । রুই-কাতলা, চুনো- পুটির কোন ভেদাভেদ ছিল না। সেবা অর্থাৎ প্রাপ্য হকদার কে ও ৩০% ঘুষ দাও এল এ চেক নিয়ে বেড়িয়ে যাও। ঘুষ নেই তাহলে মর ভাগাড়ে গিয়ে। তখন দুর্নীতির মহানায়কের কাছ থেকে, ছাড়া পাওয়ার একমাত্র উপায় ছিল ” ঘুষ – মন্ত্র “। এই ঘুষ মন্ত্রের বাস্তব চিত্র দেখাইছিল।
এডিসি মশিউরের প্রেতাত্মা রক্ষিতার দালাল, আজাহারের ইন্দ্রজালে সবাই বন্দী ছিল। মাশুল গুনেছেন বছরে হাজারো পরিবার । কোন এল, এ চেক ইস্যু হয়নি অফিস সহকারী আজাহারের অনুমতি ছাড়া

জমি অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের টাকা অনেক মুল মালিক ও পাননি।
যিনি প্রকৃত হকদার ছিলেন তাকে ভুল তথ্য দেন চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ আজাহার।
অধিগ্রহণকৃত খতিয়ানটি বনের গেজেটভুক্ত থাকায় কাউকেই বিল প্রদান করা হবে না মর্মে, জমির প্রকৃত মালিককে বলে দেয় আজাহার।
দুর্নীতি ও অনিয়মের, কুট-কৌশলে ভালো ধারণা রাখেন, সব অপকর্মই বুদ্ধিমত্তার সাথে করে আজাহার । অনেকটা বিড়ালের মতো বিড়াল ও যেমন চোখ বন্ধ করে খায়, বিড়াল যখন খায় মনে করে কেউ দেখতে পায়নি। আজাহার ও একই পথ অবলম্বন করেছে, সে জানে
অধিগ্রহণকৃত দাগটি কিন্তু বনের গেজেটভুক্ত নয় ।
তাই সুযোগ বুঝে কাজ বাঘিয়ে নেয় । এমনকি একই অধিগ্রহণকৃত জমির ক্ষতিপূরণের বিল উত্তোলন করেছে দুইবার। তিতাস গ্যাসের লাইন সম্প্রসারণের প্রকল্পের, মৌজা, গজারিয়া, এল এ কেস নং- ০৫/১৪-১৫, জমির পরিমান – ০৪ শতাংশ আর এস দাগ নম্বর – ০৬ এল এ চেক নম্বর, ০০৬০০৬৩ প্রথমবার ইস্যুর তারিখ ২৭-০৪-১৬ টাকার পরিমাণ – ৯.৯৯৪১৬ টাকা নয় লক্ষ নিরানব্বই হাজার চারশত ষোল টাকা। একই অনিয়ম দ্বিতীয়বার এল এ চেক নম্বর ০০৬০১১২ ইস্যুর তারিখ ০৮-০৫-১৬ টাকার পরিমাণও সমান। যদিও এই দুটো চেকের ইস্যুর তারিখ ২০১৬ খ্রীঃ ততকালীন এল এ ও এর দায়িত্বে থাকা সাজিদ আনোয়ার স্বাক্ষরিত কিন্তু টাকা উত্তোলন করার অনুমোদন দেওয়া হয় ০৬/০৬/২০১৯ ইং তারিখে আর এই অনুমোদন অর্থ্যাৎ সোনালী ব্যাংক কোর্ট বিল্ডিং শাখা থেকে পুনরায় নিশ্চিত হওয়ার জন্য চেক দুটো এল এ ও অফিসে পাঠাইলে, দুটো চেকের বিপরীতে মালিকানা অর্জন এবং সরকারি ইনডেমনিটি সিকিউরিটি বন্ড ও সংযুক্ত নেই সব অনিয়ম / জালিয়াতি উপেক্ষা করেই। জেনে, শুনে, বুঝেই এডভাইস স্বাক্ষরটি করেছে সাবেক এডিসি মশিউর । এডিসি মশিউর জামানায়
গাজীপুর ভুমি অধিগ্রহণ ক্ষতিপুরণের বিল উত্তোলনে ঘাটে ঘাটে দুর্নীতির অভিযোগ ছিল । সেকেলে অধিগ্রহণকৃত, ক্ষতিপূরণের বিল উত্তোলন করতে এল এ শাখায় আসা ভুক্তভোগীদের ভাষ্য ছিল, জেলায় ভুমি অধিগ্রহণের বিল উত্তোলনে অনিয়ম, দুর্নীতি আর ঘুষ বানিজ্য চরম আকার ধারণ করেছে । সরকারি কাজের প্রয়োজনে ভুমি অধিগ্রহণের প্রকল্পের টাকা লুটপাটের ক্ষেত্রে, এই সেক্টর সব দফতর কে ছাড়িয়ে গেছিল সেকেলে।জেলার ভুমি অধিগ্রহণ শাখার একচ্ছত্র ক্ষমতা, আধিপত্যের প্রভাবশালী কর্মকর্তা মশিউর ও তার প্রেতাত্মা আজাহারের নিয়ন্ত্রণে ছিল, জেলার রাজস্ব শাখা যার অধিনস্থ এল এ শাখাও। সকল অনিয়ম, দুর্নীতি এবং অনৈতিক কর্মকো- বেপরোয়া হয়ে উঠেছিল। সেই সিন্ডিকেট দুর্নীতির খলনায়ক অ্যাাডলফ হিটলার আজাহারের ইশারায়। মশিউর জামানায় ভুমি অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের বিল , প্রকৃত মালিকগন বিল উত্তোলন করতে পারে নাই। অফিস সহকারী আজহার নানা ধরনের, কুট-কৌশলের আশ্রয় নিয়ে, প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত মালিকদের কে জিন্মি করে, চেকের বিপরীতে কমিশন আদায়ের মুখ্য ভূমিকায় ছিল আজাহারের। এডিসি মশিউর জামানায় মহা ক্ষমতাধর
অফিস সহকারী আজাহারের তিতাস গ্যাসের লাইন সম্প্রসারণের প্রকল্পের টাকা লুটপাট করার প্রমাণ মিলেছে।