ঢাকা ০৪:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে ১০ কেজি গাঁজাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী’কে গ্রেফতার করেছে প্রথম ৩০ মিনিটে হিট এক কোটি ২৩ লাখ, বিক্রি প্রায় ৩৩ হাজার টিকিট অস্ত্র মামলায় খালাস পেলেন বাবর ইনু-মেনন-আনিসুল-দীপু মনি-সাদেক খান রিমান্ডে গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামি খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল নাসিরনগর উপজেলা তরুণ দলের পরিচিত সভা এবং ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত মঠবাড়িয়া আন্তর্জাতিক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে অসহায়দের মাঝে ইফতার এবং ইফতার সামগ্রী বিতরণ সমাজ গঠনে শহীদ আব্দুল বাতেন ছিলেন আপোষহীন যোদ্ধা ঠাকুরগাঁও বাস মালিক সমিতির নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা তুলসীর বক্তব্যে সরকারের দেওয়া প্রতিবাদ শেয়ার করল ঢাকাস্থ ফরাসি দূতাবাস

পঞ্চগড়ের  মৃত বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবাররা অভিযোগ দিও বিচার পাচ্ছেন না প্রতিবাদ জানিয়েছেন তাদের অভিযোগ 

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ১২:৫২:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ অগাস্ট ২০২২
  • / ২০১ ৫০০০.০ বার পাঠক

সূএ তথ্য মতে জানান-এক ব্যক্তি জানান-তাঁর পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আতিয়ার রহমান,পিতা-আরিফ উদ্দিন,মাতা-আছিয়া খাতুন,গ্রাম-সাহিবিজোত,পো:সাতমেরা,উপজেলা-পঞ্চগড় সদর,জেলা-পঞ্চগড়,বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন।তিনি মারা যাবার পর-

মৃতঃবীর মুক্তিযোদ্ধাকে গার্ড অব অনার দেওয়ার পর মৃতঃবীর মুক্তিযোদ্ধার লাশ টানা হেঁচড়া করা এবং লাশের গায়ে দেওয়া জাতীয় পতাকা টেনে ছিঁড়ে মাটিতে ফেলে দেওয়া টা ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ এবং দেশদ্রোহীতার পরিচায় বহন করে।উক্ত  ঘটনাটি ঘটেছে পঞ্চগড় জেলার  পঞ্চগড় উপজেলার ।

এ জঘন্য,নিন্দনীয় ঘটনার সহিদ জড়িত অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনার দাবি ও ন্যায় বিচার চেয়ে

উক্ত বীর পরিবারের সদস্যগন স্থানীয় ইউনো এবং পঞ্চগড় থানায় পৃথক দুটি অভিযোগ দায়ের করলেও অদৃশ্য কারনে তারা ন্যায় বিচার পেতে ব্যার্থ হচ্ছে এবং উল্টা হয়রানীর স্বিকার হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বীর পরিবারের সদস্যরা,যাহা স্বাধীন দেশের কোনো সুষ্ঠ নাগরীকের কাছে মোটেও গ্রহন যোগ্য নয়।

এরুপ কর্মকান্ড মানবতা বিরোধী এবং এই সকল দেশ দ্রোহী রাজাকারের কুলাঙ্গার সন্তানদের আশ্রয় প্রশ্রয় দাতারা দেশ দ্রোহীর আওতায় পড়ে বলে মনে করি।

ক্ষমতার জোরে সাময়িক ভাবে সাধারন মানুষ হয়রানী করা যায় তবে তা কোনো ভাবেই স্থায়ি হয় না। কোনো এক রাজনৈতীক নেতা,কোনো একজন উপরি পুলিশ কর্মকর্তা বা কোনো একজন সরকারী বড় আমলার উপর দেশ বা দেশের সংবিধান নির্ভর করে না। এটা সবার জানা আছে তাই না?।

আমি মনে করি দ্রুতই এ সকল দেশ দ্রোহী ও জাতীর কুলাঙ্গারদের গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে পাঠানো পুলিশেরই নৈতীক দায়িত্ব।

আমি বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের পক্ষ থেকে সকল অপরাধীদের দ্রুত গ্রেপ্তার দাবী করছি এবং সেই সাথে ভুক্তো ভোগী বীর পরিবারদের অনুরোধ করছি আপনার ন্যায় বিচার না পেলে আইনজিবিদের পরামর্শ নিয়ে বিজ্ঞ আদালতে মামলা দায়ের করে মামলার তদন্তভার স্থানীয় পি বি আই এর অনুকূলে নিন।

আমরা লক্ষ লক্ষ বীর পরিবারের সদস্যরা আপনাদের সকল প্রকার সহযোগীতা করতে প্রস্তুত আছি।

ইনশাআল্লাহ ন্যায় বিচারে স্বার্থে আমরা স্বাধীনতা পক্ষের প্রধান শক্তি বীর সন্তানেরা পিছু হটবো না।

কেননা একমাত্র আমরাই দেশের স্বাধীনতা,স্বার্বভৌমত্ত্ব এবং জাতীয় পতাকার মান সমুন্নত রাখতে আমরন লড়াই করার জন্য সর্বদা প্রস্তুত আছি ইনশাআল্লাহ।জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু।

আমার পিতার নাম-বীর মুক্তিযোদ্ধা-আজিজার রহমান,পিতা-আরিফ উদ্দিন,মাতা-আছিয়া খাতুন,গ্রাম-সাহিবিজোত,পো: সাতমেড়া,উপজেলা-পঞ্চগড় সদর,পঞ্চগড়,বাংলাদেশ।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

পঞ্চগড়ের  মৃত বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবাররা অভিযোগ দিও বিচার পাচ্ছেন না প্রতিবাদ জানিয়েছেন তাদের অভিযোগ 

আপডেট টাইম : ১২:৫২:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ অগাস্ট ২০২২

সূএ তথ্য মতে জানান-এক ব্যক্তি জানান-তাঁর পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আতিয়ার রহমান,পিতা-আরিফ উদ্দিন,মাতা-আছিয়া খাতুন,গ্রাম-সাহিবিজোত,পো:সাতমেরা,উপজেলা-পঞ্চগড় সদর,জেলা-পঞ্চগড়,বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন।তিনি মারা যাবার পর-

মৃতঃবীর মুক্তিযোদ্ধাকে গার্ড অব অনার দেওয়ার পর মৃতঃবীর মুক্তিযোদ্ধার লাশ টানা হেঁচড়া করা এবং লাশের গায়ে দেওয়া জাতীয় পতাকা টেনে ছিঁড়ে মাটিতে ফেলে দেওয়া টা ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ এবং দেশদ্রোহীতার পরিচায় বহন করে।উক্ত  ঘটনাটি ঘটেছে পঞ্চগড় জেলার  পঞ্চগড় উপজেলার ।

এ জঘন্য,নিন্দনীয় ঘটনার সহিদ জড়িত অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনার দাবি ও ন্যায় বিচার চেয়ে

উক্ত বীর পরিবারের সদস্যগন স্থানীয় ইউনো এবং পঞ্চগড় থানায় পৃথক দুটি অভিযোগ দায়ের করলেও অদৃশ্য কারনে তারা ন্যায় বিচার পেতে ব্যার্থ হচ্ছে এবং উল্টা হয়রানীর স্বিকার হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বীর পরিবারের সদস্যরা,যাহা স্বাধীন দেশের কোনো সুষ্ঠ নাগরীকের কাছে মোটেও গ্রহন যোগ্য নয়।

এরুপ কর্মকান্ড মানবতা বিরোধী এবং এই সকল দেশ দ্রোহী রাজাকারের কুলাঙ্গার সন্তানদের আশ্রয় প্রশ্রয় দাতারা দেশ দ্রোহীর আওতায় পড়ে বলে মনে করি।

ক্ষমতার জোরে সাময়িক ভাবে সাধারন মানুষ হয়রানী করা যায় তবে তা কোনো ভাবেই স্থায়ি হয় না। কোনো এক রাজনৈতীক নেতা,কোনো একজন উপরি পুলিশ কর্মকর্তা বা কোনো একজন সরকারী বড় আমলার উপর দেশ বা দেশের সংবিধান নির্ভর করে না। এটা সবার জানা আছে তাই না?।

আমি মনে করি দ্রুতই এ সকল দেশ দ্রোহী ও জাতীর কুলাঙ্গারদের গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে পাঠানো পুলিশেরই নৈতীক দায়িত্ব।

আমি বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের পক্ষ থেকে সকল অপরাধীদের দ্রুত গ্রেপ্তার দাবী করছি এবং সেই সাথে ভুক্তো ভোগী বীর পরিবারদের অনুরোধ করছি আপনার ন্যায় বিচার না পেলে আইনজিবিদের পরামর্শ নিয়ে বিজ্ঞ আদালতে মামলা দায়ের করে মামলার তদন্তভার স্থানীয় পি বি আই এর অনুকূলে নিন।

আমরা লক্ষ লক্ষ বীর পরিবারের সদস্যরা আপনাদের সকল প্রকার সহযোগীতা করতে প্রস্তুত আছি।

ইনশাআল্লাহ ন্যায় বিচারে স্বার্থে আমরা স্বাধীনতা পক্ষের প্রধান শক্তি বীর সন্তানেরা পিছু হটবো না।

কেননা একমাত্র আমরাই দেশের স্বাধীনতা,স্বার্বভৌমত্ত্ব এবং জাতীয় পতাকার মান সমুন্নত রাখতে আমরন লড়াই করার জন্য সর্বদা প্রস্তুত আছি ইনশাআল্লাহ।জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু।

আমার পিতার নাম-বীর মুক্তিযোদ্ধা-আজিজার রহমান,পিতা-আরিফ উদ্দিন,মাতা-আছিয়া খাতুন,গ্রাম-সাহিবিজোত,পো: সাতমেড়া,উপজেলা-পঞ্চগড় সদর,পঞ্চগড়,বাংলাদেশ।