ঢাকা ১২:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
সমাবেশে গিয়ে টাকা না পেয়ে বাড়ি ঘেরাও, ৫ প্রতারক আটক অভিনব সিন্ডিকেট: সয়াবিন তেলের সঙ্গে চাল-ডাল কেনা বাধ্যতামূলক! সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত ডেপুটি রেজিস্ট্রার হয়েও নার্সিং ইনস্টিটিউট ব্যবসা নিলুফার ইয়াসমিনের অভিযোগ তদন্তে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে তলব পুলিশ প্রশাসনের নীতিগত পরিবর্তন হলেও এসআই মিজানের অসাধু নীতির পরিবর্তন হয়নি ঠাকুরগাঁওয়ে নারীদের ভূমি অধিকার ও কৃষি ভূমি সংষ্কার বিষয়ক সমাবেশ কালিয়াকৈরে ধর্ষণের অভিযোগে বাড়ির মালিক গ্রেফতার পীরগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুর্নীতির অভিযোগে বরখাস্ত কঠিন সময়ে কীভাবে পাশে ছিলেন স্ত্রী, জানালেন কোহলি ইতালিতে জি৭ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের আলোচনার তালিকায় নেতানিয়াহুর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

সংকটে জামালপুরে কামার শিল্প

কাজী রফিকুল হাসান জামালপুর
  • আপডেট টাইম : ০৬:৩৪:০৯ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ৩ মার্চ ২০২৪
  • / ৭৯ ৫০০০.০ বার পাঠক

জামালপুর জেলা এক সময় কামার শিল্পের জন্য বিখ্যাত ছিলো। বিভিন্ন হাট বাজারে টুং ট্যাং শব্দ শুনা যেতো। এখন আর সেই শব্দ শুনা যায় না। ইতোমধ্যে অনেকেই এ পেশা ছেড়ে দিয়েছেন। পেটে ভাতে বাচার আশায় অন্য পেশায় চলে যাওয়ায় কামার শিল্পে চরম দুর্দিন চলছে।
সরেজমিনে জেলার সদর উপজেলাধীন নান্দিনা বাজার গোপালপুর বাজার, শরীফপুর বাজা র ঘুরে দেখা গেছে এ সব বাজার গুলো কামার শিল্পের জন্য বিখ্যাত ছিলো দা, বটি, কাঁচি, কোদাল তৈরির জন্য ও কেনার জন্য এই বাজার গুলোতে যেতে হতো। ২/৩ বছর আগেও প্রায় ৫ শতাধিক দোকান ছিলো। এখন এ সব বাজারে হাতে গোনা ২/১ টি দোকান রয়েছে। বাদ বাকী দোকান বন্ধ হয়ে গেছে। দোকান বন্ধ হওয়ার কারন সম্পর্কে নান্দিনা বাজারের অপূর্ব কর্মকারকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, সরকারি অনুদান না থাকায় কামার শিল্পের বড়ই দুর্দিন। যার জন্য অনেকেই এ পেশা ছেড়ে দিয়েছেন।
এ দিকে মেলান্দহ মাদারগঞ্জ ইসলামপুর দেওয়ানগঞ্জ বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী একই অবস্থা দেখা গেছে। এ সব উপজেলাধীন বিভিন্ন হাট বাজারে কামারের দোকান দেখা পাওয়া দুস্কর ব্যাপার। তাই কামার শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য সরকারী ব্যবস্থা নেয়া অতি জরুরী বলে সচেতন মহল মনে করেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সংকটে জামালপুরে কামার শিল্প

আপডেট টাইম : ০৬:৩৪:০৯ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ৩ মার্চ ২০২৪

জামালপুর জেলা এক সময় কামার শিল্পের জন্য বিখ্যাত ছিলো। বিভিন্ন হাট বাজারে টুং ট্যাং শব্দ শুনা যেতো। এখন আর সেই শব্দ শুনা যায় না। ইতোমধ্যে অনেকেই এ পেশা ছেড়ে দিয়েছেন। পেটে ভাতে বাচার আশায় অন্য পেশায় চলে যাওয়ায় কামার শিল্পে চরম দুর্দিন চলছে।
সরেজমিনে জেলার সদর উপজেলাধীন নান্দিনা বাজার গোপালপুর বাজার, শরীফপুর বাজা র ঘুরে দেখা গেছে এ সব বাজার গুলো কামার শিল্পের জন্য বিখ্যাত ছিলো দা, বটি, কাঁচি, কোদাল তৈরির জন্য ও কেনার জন্য এই বাজার গুলোতে যেতে হতো। ২/৩ বছর আগেও প্রায় ৫ শতাধিক দোকান ছিলো। এখন এ সব বাজারে হাতে গোনা ২/১ টি দোকান রয়েছে। বাদ বাকী দোকান বন্ধ হয়ে গেছে। দোকান বন্ধ হওয়ার কারন সম্পর্কে নান্দিনা বাজারের অপূর্ব কর্মকারকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, সরকারি অনুদান না থাকায় কামার শিল্পের বড়ই দুর্দিন। যার জন্য অনেকেই এ পেশা ছেড়ে দিয়েছেন।
এ দিকে মেলান্দহ মাদারগঞ্জ ইসলামপুর দেওয়ানগঞ্জ বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী একই অবস্থা দেখা গেছে। এ সব উপজেলাধীন বিভিন্ন হাট বাজারে কামারের দোকান দেখা পাওয়া দুস্কর ব্যাপার। তাই কামার শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য সরকারী ব্যবস্থা নেয়া অতি জরুরী বলে সচেতন মহল মনে করেন।