ঢাকা ০৪:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
নওগাঁর নিয়ামতপুরে সমতল ভূমিতে বসবাসর ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মাঝে মুরগি ও মুরগির উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠান ছাত্রশিবির এখন ছাত্রসমাজের সবচেয়ে আপন: ডা. শফিকুর রহমান ন্যূনতম সংস্কার শেষে নির্বাচন চাই: মির্জা ফখরুল ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক ভূমিধসে ১৬ জনের মৃত্যু ঠাকুরগাঁওয়ে নতুন মোড়কে জমি সহ স্থাপনা দখলের চেষ্টা// অবরুদ্ধ পাঁচ দশকের পুরনো হরিপুর মহিলা সমিতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে বেরিয়ে যেতে নির্বাহী আদেশে ট্রাম্পের সই নাসিরনগর উপজেলা সদরে দিনে-দুপুরে ফ্ল্যাটে চুরি হাসিনা ভারতে বসে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে. ড. রেজাউল করিম মঠবাড়ীয়া আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫ইং ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয় টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের হস্তক্ষেপে মামলা প্রত্যাহার হওয়া টাঙ্গাইলবাসী খুশি! সভাপতি/সম্পাদকের নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ

বেশি গভীরতা সম্পূর্ণ কন্টেইনার গিয়ারলেস জাহাজ এখন মোংলা বন্দর জেটিতে

ওমর ফারুক
  • আপডেট টাইম : ০২:৫৩:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ জুন ২০২৩
  • / ২১৪ ৫০০০.০ বার পাঠক

মোংলা বন্দরে সবচেয়ে বেশি গভীরতা সম্পন্ন কন্টেইনারবাহী জাহাজ এম ভি

ফিলোটিমো (গিয়ারলেস জাহাজ) বন্দরের ০৭ নং জেটিতে ভিড়েছে। জেটিতে
প্রতিনিয়ত ড্রেজিং করার ফলে মোংলা বন্দর এ সাফল্য অর্জিত হয়েছে। পশুর
চ্যানেলে ও জেটি ফ্রন্টে ড্রেজিংয়ের ফলে এখন ৮ মিটার গভীরতার জাহাজ
ভেড়ানো সম্ভব হচ্ছে। ২৫ জুন, ২০২৩ তারিখে বিকাল ৪টায় বন্দরের  ০৭ নম্বর জেটিতে পানামা পতাকাবাহী ১৭২ মিটার দৈর্ঘের এম ভি ফিলোটিমো (গিয়ারলেস জাহাজ) জাহাজটি নোঙর করে। জাহাজটিতে ৭৫০ টিইউজ কন্টেইনার এসেছে এর মধ্যে ২১১ টি ৪০ ফিট
কন্টেইনার ও ৩২৮ টি ২০ ফিটের কন্টেইনার রয়েছে।
এর আগে, গত ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২২ খ্রি. তারিখ ও ২৭ মার্চ, ২০২৩ তারিখে কন্টেইনারবাহী ০৮ মিটারের জাহাজ বন্দরের জেটিতে আগমন করেছিল। নিয়মিত
ড্রেজিংয়ের ফলে এ সফলতা এসেছে। এখন থেকে আট মিটার গভীরতার জাহাজ আসতে আর কোনও বাধা থাকবে না এবং ভবিষ্যতে আরও অধিক ড্রাফটের জাহাজ কীভাবে এখানে
ভেড়ানো যায় সে লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। বন্দরের অধিকতর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে বন্দরের উন্নয়ন এখন দৃশ্যমান হচ্ছে। মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মীর এরশাদ আলী বলেন,বন্দর জেটিতে নিয়মিত ৮ মি. গভীরতার কন্টেইনার জাহাজ আগমন মোংলা বন্দরের জন্য একটি নবধারার সূচনা। বর্তমান সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দিকনির্দেশনায় ও বন্দর ব্যবহারকারীদের সহযোগীতার ফলে মোংলা
বন্দর এখন বিশ্বমানের বন্দরে রূপান্তরিত হয়েছে। বন্দরের সক্ষমতা বেড়েছে কয়েক গুণ। পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় ঢাকার গার্মেন্টস পন্যসহ অন্যান্য সকল ব্যবসায়ীদের মোংলা বন্দর ব্যবহারের প্রতি আগ্রহ বেড়েছে। এর সুফল হিসাবে মোংলা বন্দর এলাকায় গড়ে উঠেছে শিল্প-কারখানা, যা তৈরী হয়েছে মহাকর্মযোগ্য
সৃষ্টি হয়েছে লক্ষ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান যা জাতীয় অর্থনীতিতে
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। মোংলা বন্দর তথা দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের
সার্বিক উন্নয়নের স্বার্থে সরকার পশুর চ্যানেলের ড্রেজিং কাজ চলমান
রেখেছে, ফলশ্রুতিতে মোংলা বন্দরে এখন থেকে আরোও অধিক গভীরতা সম্পন্ন
জাহাজ অনায়াসে আগমন-নির্গমন করতে পারবে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বেশি গভীরতা সম্পূর্ণ কন্টেইনার গিয়ারলেস জাহাজ এখন মোংলা বন্দর জেটিতে

আপডেট টাইম : ০২:৫৩:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ জুন ২০২৩

মোংলা বন্দরে সবচেয়ে বেশি গভীরতা সম্পন্ন কন্টেইনারবাহী জাহাজ এম ভি

ফিলোটিমো (গিয়ারলেস জাহাজ) বন্দরের ০৭ নং জেটিতে ভিড়েছে। জেটিতে
প্রতিনিয়ত ড্রেজিং করার ফলে মোংলা বন্দর এ সাফল্য অর্জিত হয়েছে। পশুর
চ্যানেলে ও জেটি ফ্রন্টে ড্রেজিংয়ের ফলে এখন ৮ মিটার গভীরতার জাহাজ
ভেড়ানো সম্ভব হচ্ছে। ২৫ জুন, ২০২৩ তারিখে বিকাল ৪টায় বন্দরের  ০৭ নম্বর জেটিতে পানামা পতাকাবাহী ১৭২ মিটার দৈর্ঘের এম ভি ফিলোটিমো (গিয়ারলেস জাহাজ) জাহাজটি নোঙর করে। জাহাজটিতে ৭৫০ টিইউজ কন্টেইনার এসেছে এর মধ্যে ২১১ টি ৪০ ফিট
কন্টেইনার ও ৩২৮ টি ২০ ফিটের কন্টেইনার রয়েছে।
এর আগে, গত ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২২ খ্রি. তারিখ ও ২৭ মার্চ, ২০২৩ তারিখে কন্টেইনারবাহী ০৮ মিটারের জাহাজ বন্দরের জেটিতে আগমন করেছিল। নিয়মিত
ড্রেজিংয়ের ফলে এ সফলতা এসেছে। এখন থেকে আট মিটার গভীরতার জাহাজ আসতে আর কোনও বাধা থাকবে না এবং ভবিষ্যতে আরও অধিক ড্রাফটের জাহাজ কীভাবে এখানে
ভেড়ানো যায় সে লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। বন্দরের অধিকতর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে বন্দরের উন্নয়ন এখন দৃশ্যমান হচ্ছে। মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মীর এরশাদ আলী বলেন,বন্দর জেটিতে নিয়মিত ৮ মি. গভীরতার কন্টেইনার জাহাজ আগমন মোংলা বন্দরের জন্য একটি নবধারার সূচনা। বর্তমান সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দিকনির্দেশনায় ও বন্দর ব্যবহারকারীদের সহযোগীতার ফলে মোংলা
বন্দর এখন বিশ্বমানের বন্দরে রূপান্তরিত হয়েছে। বন্দরের সক্ষমতা বেড়েছে কয়েক গুণ। পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় ঢাকার গার্মেন্টস পন্যসহ অন্যান্য সকল ব্যবসায়ীদের মোংলা বন্দর ব্যবহারের প্রতি আগ্রহ বেড়েছে। এর সুফল হিসাবে মোংলা বন্দর এলাকায় গড়ে উঠেছে শিল্প-কারখানা, যা তৈরী হয়েছে মহাকর্মযোগ্য
সৃষ্টি হয়েছে লক্ষ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান যা জাতীয় অর্থনীতিতে
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। মোংলা বন্দর তথা দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের
সার্বিক উন্নয়নের স্বার্থে সরকার পশুর চ্যানেলের ড্রেজিং কাজ চলমান
রেখেছে, ফলশ্রুতিতে মোংলা বন্দরে এখন থেকে আরোও অধিক গভীরতা সম্পন্ন
জাহাজ অনায়াসে আগমন-নির্গমন করতে পারবে।