ঢাকা ০৯:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
পুশ ইন করা ৭৫ জন বাংলাদেশি মুসলিম এবং ৩ জন ভারতীয় মুসলিমকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না: ডিএনসিসি প্রশাসক টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগের দোসরদের দিয়ে বিএনপির কমিটি গঠনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ, কুশপুত্তলিকা দাহ নিবন্ধন ফিরে পেতে জামায়াতের আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মূলতবি মেক্সিকোতে নির্বাচনি প্রচারণার সময় মেয়র প্রার্থীকে গুলি করে হত্যা আন্দালিব রহমান পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা বেতন ও পদোন্নতি নিয়ে চিকিৎসকের সুখবর দিলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা আজমিরিগঞ্জে ৮ লিটার চোলাই মদসহ এক যুবক গ্রেপ্তার। মোঃ আংগুর মিয়া নাসিরনগরে তরুণের পায়ের রগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ সাংবাদিক সুরক্ষা ও কল্যাণ ফাউন্ডেশন এর ১৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা ময়মনসিংহ জেলায়

বেশি গভীরতা সম্পূর্ণ কন্টেইনার গিয়ারলেস জাহাজ এখন মোংলা বন্দর জেটিতে

ওমর ফারুক
  • আপডেট টাইম : ০২:৫৩:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ জুন ২০২৩
  • / ২৭৪ ১৫০০০.০ বার পাঠক

মোংলা বন্দরে সবচেয়ে বেশি গভীরতা সম্পন্ন কন্টেইনারবাহী জাহাজ এম ভি

ফিলোটিমো (গিয়ারলেস জাহাজ) বন্দরের ০৭ নং জেটিতে ভিড়েছে। জেটিতে
প্রতিনিয়ত ড্রেজিং করার ফলে মোংলা বন্দর এ সাফল্য অর্জিত হয়েছে। পশুর
চ্যানেলে ও জেটি ফ্রন্টে ড্রেজিংয়ের ফলে এখন ৮ মিটার গভীরতার জাহাজ
ভেড়ানো সম্ভব হচ্ছে। ২৫ জুন, ২০২৩ তারিখে বিকাল ৪টায় বন্দরের  ০৭ নম্বর জেটিতে পানামা পতাকাবাহী ১৭২ মিটার দৈর্ঘের এম ভি ফিলোটিমো (গিয়ারলেস জাহাজ) জাহাজটি নোঙর করে। জাহাজটিতে ৭৫০ টিইউজ কন্টেইনার এসেছে এর মধ্যে ২১১ টি ৪০ ফিট
কন্টেইনার ও ৩২৮ টি ২০ ফিটের কন্টেইনার রয়েছে।
এর আগে, গত ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২২ খ্রি. তারিখ ও ২৭ মার্চ, ২০২৩ তারিখে কন্টেইনারবাহী ০৮ মিটারের জাহাজ বন্দরের জেটিতে আগমন করেছিল। নিয়মিত
ড্রেজিংয়ের ফলে এ সফলতা এসেছে। এখন থেকে আট মিটার গভীরতার জাহাজ আসতে আর কোনও বাধা থাকবে না এবং ভবিষ্যতে আরও অধিক ড্রাফটের জাহাজ কীভাবে এখানে
ভেড়ানো যায় সে লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। বন্দরের অধিকতর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে বন্দরের উন্নয়ন এখন দৃশ্যমান হচ্ছে। মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মীর এরশাদ আলী বলেন,বন্দর জেটিতে নিয়মিত ৮ মি. গভীরতার কন্টেইনার জাহাজ আগমন মোংলা বন্দরের জন্য একটি নবধারার সূচনা। বর্তমান সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দিকনির্দেশনায় ও বন্দর ব্যবহারকারীদের সহযোগীতার ফলে মোংলা
বন্দর এখন বিশ্বমানের বন্দরে রূপান্তরিত হয়েছে। বন্দরের সক্ষমতা বেড়েছে কয়েক গুণ। পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় ঢাকার গার্মেন্টস পন্যসহ অন্যান্য সকল ব্যবসায়ীদের মোংলা বন্দর ব্যবহারের প্রতি আগ্রহ বেড়েছে। এর সুফল হিসাবে মোংলা বন্দর এলাকায় গড়ে উঠেছে শিল্প-কারখানা, যা তৈরী হয়েছে মহাকর্মযোগ্য
সৃষ্টি হয়েছে লক্ষ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান যা জাতীয় অর্থনীতিতে
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। মোংলা বন্দর তথা দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের
সার্বিক উন্নয়নের স্বার্থে সরকার পশুর চ্যানেলের ড্রেজিং কাজ চলমান
রেখেছে, ফলশ্রুতিতে মোংলা বন্দরে এখন থেকে আরোও অধিক গভীরতা সম্পন্ন
জাহাজ অনায়াসে আগমন-নির্গমন করতে পারবে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বেশি গভীরতা সম্পূর্ণ কন্টেইনার গিয়ারলেস জাহাজ এখন মোংলা বন্দর জেটিতে

আপডেট টাইম : ০২:৫৩:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ জুন ২০২৩

মোংলা বন্দরে সবচেয়ে বেশি গভীরতা সম্পন্ন কন্টেইনারবাহী জাহাজ এম ভি

ফিলোটিমো (গিয়ারলেস জাহাজ) বন্দরের ০৭ নং জেটিতে ভিড়েছে। জেটিতে
প্রতিনিয়ত ড্রেজিং করার ফলে মোংলা বন্দর এ সাফল্য অর্জিত হয়েছে। পশুর
চ্যানেলে ও জেটি ফ্রন্টে ড্রেজিংয়ের ফলে এখন ৮ মিটার গভীরতার জাহাজ
ভেড়ানো সম্ভব হচ্ছে। ২৫ জুন, ২০২৩ তারিখে বিকাল ৪টায় বন্দরের  ০৭ নম্বর জেটিতে পানামা পতাকাবাহী ১৭২ মিটার দৈর্ঘের এম ভি ফিলোটিমো (গিয়ারলেস জাহাজ) জাহাজটি নোঙর করে। জাহাজটিতে ৭৫০ টিইউজ কন্টেইনার এসেছে এর মধ্যে ২১১ টি ৪০ ফিট
কন্টেইনার ও ৩২৮ টি ২০ ফিটের কন্টেইনার রয়েছে।
এর আগে, গত ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২২ খ্রি. তারিখ ও ২৭ মার্চ, ২০২৩ তারিখে কন্টেইনারবাহী ০৮ মিটারের জাহাজ বন্দরের জেটিতে আগমন করেছিল। নিয়মিত
ড্রেজিংয়ের ফলে এ সফলতা এসেছে। এখন থেকে আট মিটার গভীরতার জাহাজ আসতে আর কোনও বাধা থাকবে না এবং ভবিষ্যতে আরও অধিক ড্রাফটের জাহাজ কীভাবে এখানে
ভেড়ানো যায় সে লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। বন্দরের অধিকতর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে বন্দরের উন্নয়ন এখন দৃশ্যমান হচ্ছে। মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মীর এরশাদ আলী বলেন,বন্দর জেটিতে নিয়মিত ৮ মি. গভীরতার কন্টেইনার জাহাজ আগমন মোংলা বন্দরের জন্য একটি নবধারার সূচনা। বর্তমান সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দিকনির্দেশনায় ও বন্দর ব্যবহারকারীদের সহযোগীতার ফলে মোংলা
বন্দর এখন বিশ্বমানের বন্দরে রূপান্তরিত হয়েছে। বন্দরের সক্ষমতা বেড়েছে কয়েক গুণ। পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় ঢাকার গার্মেন্টস পন্যসহ অন্যান্য সকল ব্যবসায়ীদের মোংলা বন্দর ব্যবহারের প্রতি আগ্রহ বেড়েছে। এর সুফল হিসাবে মোংলা বন্দর এলাকায় গড়ে উঠেছে শিল্প-কারখানা, যা তৈরী হয়েছে মহাকর্মযোগ্য
সৃষ্টি হয়েছে লক্ষ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান যা জাতীয় অর্থনীতিতে
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। মোংলা বন্দর তথা দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের
সার্বিক উন্নয়নের স্বার্থে সরকার পশুর চ্যানেলের ড্রেজিং কাজ চলমান
রেখেছে, ফলশ্রুতিতে মোংলা বন্দরে এখন থেকে আরোও অধিক গভীরতা সম্পন্ন
জাহাজ অনায়াসে আগমন-নির্গমন করতে পারবে।