ঢাকা ০৫:৩০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
নতুন পরিবেশবান্ধব আসবাবপত্র তৈরি হচ্ছে পরিত্যক্ত সুপারির খোলসে পার্বতীপুরে সেচ মৌসুম গভীর নলকূপের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, বিপাকে কৃষকরা মোংলায় ফ্যামিলি সাইকেল র‍্যালি নরসিংদীতে বজ্রপাতের পৃথক ঘটনায় মা-ছেলেসহ ৪ জনের মৃত্যু জামালপুরে ধানের বাজার মধ্যস্বত্বভোগীরদের দখলে রানীশংকৈলে জিপিএ—৫ পাওয়া ৪ শিক্ষার্থীর স্বপ্ন পূরণের বাধা অর্থিক সংকট কালিয়াকৈরে এক নারী মাদক ব্যবসায়ী হেরোইনসহ গ্রেফতার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উৎযাপন উপলক্ষে সমাবেশ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে হারানো টাকা মালিকের হাতে ফেরত দিয়ে দিষ্টান্ত স্হাপন করলো পুলিশ ফুলবাড়ীতে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন কতৃক মসজিদ পরিস্কার অভিযান

বেশি গভীরতা সম্পূর্ণ কন্টেইনার গিয়ারলেস জাহাজ এখন মোংলা বন্দর জেটিতে

  • ওমর ফারুক
  • আপডেট টাইম : ০২:৫৩:৫৭ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৬ জুন ২০২৩
  • ১২১ ০.০০০ বার পাঠক

মোংলা বন্দরে সবচেয়ে বেশি গভীরতা সম্পন্ন কন্টেইনারবাহী জাহাজ এম ভি

ফিলোটিমো (গিয়ারলেস জাহাজ) বন্দরের ০৭ নং জেটিতে ভিড়েছে। জেটিতে
প্রতিনিয়ত ড্রেজিং করার ফলে মোংলা বন্দর এ সাফল্য অর্জিত হয়েছে। পশুর
চ্যানেলে ও জেটি ফ্রন্টে ড্রেজিংয়ের ফলে এখন ৮ মিটার গভীরতার জাহাজ
ভেড়ানো সম্ভব হচ্ছে। ২৫ জুন, ২০২৩ তারিখে বিকাল ৪টায় বন্দরের  ০৭ নম্বর জেটিতে পানামা পতাকাবাহী ১৭২ মিটার দৈর্ঘের এম ভি ফিলোটিমো (গিয়ারলেস জাহাজ) জাহাজটি নোঙর করে। জাহাজটিতে ৭৫০ টিইউজ কন্টেইনার এসেছে এর মধ্যে ২১১ টি ৪০ ফিট
কন্টেইনার ও ৩২৮ টি ২০ ফিটের কন্টেইনার রয়েছে।
এর আগে, গত ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২২ খ্রি. তারিখ ও ২৭ মার্চ, ২০২৩ তারিখে কন্টেইনারবাহী ০৮ মিটারের জাহাজ বন্দরের জেটিতে আগমন করেছিল। নিয়মিত
ড্রেজিংয়ের ফলে এ সফলতা এসেছে। এখন থেকে আট মিটার গভীরতার জাহাজ আসতে আর কোনও বাধা থাকবে না এবং ভবিষ্যতে আরও অধিক ড্রাফটের জাহাজ কীভাবে এখানে
ভেড়ানো যায় সে লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। বন্দরের অধিকতর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে বন্দরের উন্নয়ন এখন দৃশ্যমান হচ্ছে। মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মীর এরশাদ আলী বলেন,বন্দর জেটিতে নিয়মিত ৮ মি. গভীরতার কন্টেইনার জাহাজ আগমন মোংলা বন্দরের জন্য একটি নবধারার সূচনা। বর্তমান সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দিকনির্দেশনায় ও বন্দর ব্যবহারকারীদের সহযোগীতার ফলে মোংলা
বন্দর এখন বিশ্বমানের বন্দরে রূপান্তরিত হয়েছে। বন্দরের সক্ষমতা বেড়েছে কয়েক গুণ। পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় ঢাকার গার্মেন্টস পন্যসহ অন্যান্য সকল ব্যবসায়ীদের মোংলা বন্দর ব্যবহারের প্রতি আগ্রহ বেড়েছে। এর সুফল হিসাবে মোংলা বন্দর এলাকায় গড়ে উঠেছে শিল্প-কারখানা, যা তৈরী হয়েছে মহাকর্মযোগ্য
সৃষ্টি হয়েছে লক্ষ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান যা জাতীয় অর্থনীতিতে
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। মোংলা বন্দর তথা দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের
সার্বিক উন্নয়নের স্বার্থে সরকার পশুর চ্যানেলের ড্রেজিং কাজ চলমান
রেখেছে, ফলশ্রুতিতে মোংলা বন্দরে এখন থেকে আরোও অধিক গভীরতা সম্পন্ন
জাহাজ অনায়াসে আগমন-নির্গমন করতে পারবে।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

নতুন পরিবেশবান্ধব আসবাবপত্র তৈরি হচ্ছে পরিত্যক্ত সুপারির খোলসে

বেশি গভীরতা সম্পূর্ণ কন্টেইনার গিয়ারলেস জাহাজ এখন মোংলা বন্দর জেটিতে

আপডেট টাইম : ০২:৫৩:৫৭ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৬ জুন ২০২৩

মোংলা বন্দরে সবচেয়ে বেশি গভীরতা সম্পন্ন কন্টেইনারবাহী জাহাজ এম ভি

ফিলোটিমো (গিয়ারলেস জাহাজ) বন্দরের ০৭ নং জেটিতে ভিড়েছে। জেটিতে
প্রতিনিয়ত ড্রেজিং করার ফলে মোংলা বন্দর এ সাফল্য অর্জিত হয়েছে। পশুর
চ্যানেলে ও জেটি ফ্রন্টে ড্রেজিংয়ের ফলে এখন ৮ মিটার গভীরতার জাহাজ
ভেড়ানো সম্ভব হচ্ছে। ২৫ জুন, ২০২৩ তারিখে বিকাল ৪টায় বন্দরের  ০৭ নম্বর জেটিতে পানামা পতাকাবাহী ১৭২ মিটার দৈর্ঘের এম ভি ফিলোটিমো (গিয়ারলেস জাহাজ) জাহাজটি নোঙর করে। জাহাজটিতে ৭৫০ টিইউজ কন্টেইনার এসেছে এর মধ্যে ২১১ টি ৪০ ফিট
কন্টেইনার ও ৩২৮ টি ২০ ফিটের কন্টেইনার রয়েছে।
এর আগে, গত ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২২ খ্রি. তারিখ ও ২৭ মার্চ, ২০২৩ তারিখে কন্টেইনারবাহী ০৮ মিটারের জাহাজ বন্দরের জেটিতে আগমন করেছিল। নিয়মিত
ড্রেজিংয়ের ফলে এ সফলতা এসেছে। এখন থেকে আট মিটার গভীরতার জাহাজ আসতে আর কোনও বাধা থাকবে না এবং ভবিষ্যতে আরও অধিক ড্রাফটের জাহাজ কীভাবে এখানে
ভেড়ানো যায় সে লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। বন্দরের অধিকতর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে বন্দরের উন্নয়ন এখন দৃশ্যমান হচ্ছে। মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মীর এরশাদ আলী বলেন,বন্দর জেটিতে নিয়মিত ৮ মি. গভীরতার কন্টেইনার জাহাজ আগমন মোংলা বন্দরের জন্য একটি নবধারার সূচনা। বর্তমান সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দিকনির্দেশনায় ও বন্দর ব্যবহারকারীদের সহযোগীতার ফলে মোংলা
বন্দর এখন বিশ্বমানের বন্দরে রূপান্তরিত হয়েছে। বন্দরের সক্ষমতা বেড়েছে কয়েক গুণ। পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় ঢাকার গার্মেন্টস পন্যসহ অন্যান্য সকল ব্যবসায়ীদের মোংলা বন্দর ব্যবহারের প্রতি আগ্রহ বেড়েছে। এর সুফল হিসাবে মোংলা বন্দর এলাকায় গড়ে উঠেছে শিল্প-কারখানা, যা তৈরী হয়েছে মহাকর্মযোগ্য
সৃষ্টি হয়েছে লক্ষ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান যা জাতীয় অর্থনীতিতে
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। মোংলা বন্দর তথা দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের
সার্বিক উন্নয়নের স্বার্থে সরকার পশুর চ্যানেলের ড্রেজিং কাজ চলমান
রেখেছে, ফলশ্রুতিতে মোংলা বন্দরে এখন থেকে আরোও অধিক গভীরতা সম্পন্ন
জাহাজ অনায়াসে আগমন-নির্গমন করতে পারবে।