ঢাকা ০৪:৪৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
সুন্দরবনের খালে কাঁকড়া ধরায় চাঁদা দাবি। চাঁদা না দেওয়ায় মারধরের অভিযোগ ডাকাত তরিকুলের বিরুদ্ধে আইনজীবী হত্যার নিউজে পুলিশের বক্তব্য নেয়নি রয়টার্স আজমিরীগঞ্জে মোবাইল কোর্টের অভিযানে একটি মাটি ভর্তি ট্রাকটর আটক আজমিরীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সরকারি জায়গা দখল মুক্ত করে উপজেলা প্রশাসন ইসকন নিষিদ্ধের দাবি জানালো হেফাজতে ইসলাম পৃথক মামলায় সাবেক মন্ত্রী আনিসুল-কামরুল রিমান্ডে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৯০ ইলা লালালালা: সবুজ ঘাসের লাল দ্রোহের সুর যার কন্ঠে তরুণ আইনজীবী সাইফুলকে যেভাবে হত্যা করা হয় গাজীপুরে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম দিয়ে বিশ্বে বাংলাদেশকে পরিচিত করা সম্ভব

আহসান হাবীব (রনি) চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ০১:৫৯:২৪ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১১ মে ২০২৩
  • / ১০৪ ৫০০০.০ বার পাঠক

পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (জিআই) মোঃ জিল্লুর রহমান বলেছেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম প্রচন্ড সুস্বাদু। বিশেষ করে এ জেলার খিরসাপাত আম অত্যন্ত সুমিষ্ট। সারা দেশেই এখানকার আমের সুনাম রয়েছে। এমনকি বিদেশে ও গিয়েছে এ আম। তাই এ জেলার আম দিয়ে বাংলাদেশকে বিশ্বে পরিচিত করা সম্ভব। শুধু দরকার ভৌগোলিক নির্দেশক (জিওগ্রাফিক্যাল ইনডিকেশন বা জিআই)

বৃহস্পতিবার(১১ মে) দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জের একটি রেস্টুরেন্টের কনফারেন্স রুমে খিরসাপাত আমের ভৌগোলিক নির্দেশকের মাধ্যমে খিরসাপাত আমের ব্যান্ডিং বিষয়ক কর্মশালায় এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম বাজারে আসবে আরও ২০ দিন পরে। কিন্তু এখানকার আমের নাম ব্যবহার করে বাজারে বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন এলাকার অপরিপক্ক আম। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এখানকার আম চাষিরা। তাই এখানকার খিরসাপাত আমের ব্র্যান্ডিং প্রয়োজন। এ জেলার খিরসাপাত আমচাষীদের অনুরোধ করবো। আপনারা খিরসাপাত আমের ব্র্যান্ডিং করেন। এতে বিশ্ববাজারে চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাত আমের কদর বাড়বে।

তিনি আরও বলেন, আমি বিভিন্ন আম বাজারে গিয়ে দেখেছি। চাঁপাইনবাবগঞ্জে আম চাষিরা প্রতারিত হচ্ছে। কারণ এ জেলার বলে অন্য এলাকার আম বিক্রি করা হয়। এটি আমরা থামাতে চাই। আমাদের মূল উদ্দেশ্য প্রকৃত খিরসাপাত আম চাষীরা নায্য মূল্য ।

মোঃ জিল্লুর রহমান বলেন,ইতিমধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাত আম জি আই পণ্য হিসেবে সনদ পেয়েছে। তবে আমরা খিরসাপাত আমে এখনো জিআই সনদের স্টিকার লাগাতে পারছিনা। তবে খুব দ্রুত তা ব্যবস্থা করছি।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, বিশ্ব মেধা সম্পদ সংস্থার লিগ্যাল অফিসার ম্যটিও গ্রাগনানী তিনি বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের আমের সুনাম শুনেছি। তাই প্রজেক্টের কাজে এখানে আসা। আমার ইচ্ছে আছে এখানকার আম চাষিদের সাথে কাজ করার।

এ কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন,চাঁপাইনবাবগঞ্জের ম্যাংগো ফাউন্ডেশনের সদস্য সচিব আহসান হাবিব,শিবগঞ্জ ম্যাংগো প্রডিউসার কো-অপারেটিভ সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল খান শামীম ও ৩০ জন আম চাষি।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম দিয়ে বিশ্বে বাংলাদেশকে পরিচিত করা সম্ভব

আপডেট টাইম : ০১:৫৯:২৪ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১১ মে ২০২৩

পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (জিআই) মোঃ জিল্লুর রহমান বলেছেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম প্রচন্ড সুস্বাদু। বিশেষ করে এ জেলার খিরসাপাত আম অত্যন্ত সুমিষ্ট। সারা দেশেই এখানকার আমের সুনাম রয়েছে। এমনকি বিদেশে ও গিয়েছে এ আম। তাই এ জেলার আম দিয়ে বাংলাদেশকে বিশ্বে পরিচিত করা সম্ভব। শুধু দরকার ভৌগোলিক নির্দেশক (জিওগ্রাফিক্যাল ইনডিকেশন বা জিআই)

বৃহস্পতিবার(১১ মে) দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জের একটি রেস্টুরেন্টের কনফারেন্স রুমে খিরসাপাত আমের ভৌগোলিক নির্দেশকের মাধ্যমে খিরসাপাত আমের ব্যান্ডিং বিষয়ক কর্মশালায় এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম বাজারে আসবে আরও ২০ দিন পরে। কিন্তু এখানকার আমের নাম ব্যবহার করে বাজারে বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন এলাকার অপরিপক্ক আম। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এখানকার আম চাষিরা। তাই এখানকার খিরসাপাত আমের ব্র্যান্ডিং প্রয়োজন। এ জেলার খিরসাপাত আমচাষীদের অনুরোধ করবো। আপনারা খিরসাপাত আমের ব্র্যান্ডিং করেন। এতে বিশ্ববাজারে চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাত আমের কদর বাড়বে।

তিনি আরও বলেন, আমি বিভিন্ন আম বাজারে গিয়ে দেখেছি। চাঁপাইনবাবগঞ্জে আম চাষিরা প্রতারিত হচ্ছে। কারণ এ জেলার বলে অন্য এলাকার আম বিক্রি করা হয়। এটি আমরা থামাতে চাই। আমাদের মূল উদ্দেশ্য প্রকৃত খিরসাপাত আম চাষীরা নায্য মূল্য ।

মোঃ জিল্লুর রহমান বলেন,ইতিমধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাত আম জি আই পণ্য হিসেবে সনদ পেয়েছে। তবে আমরা খিরসাপাত আমে এখনো জিআই সনদের স্টিকার লাগাতে পারছিনা। তবে খুব দ্রুত তা ব্যবস্থা করছি।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, বিশ্ব মেধা সম্পদ সংস্থার লিগ্যাল অফিসার ম্যটিও গ্রাগনানী তিনি বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের আমের সুনাম শুনেছি। তাই প্রজেক্টের কাজে এখানে আসা। আমার ইচ্ছে আছে এখানকার আম চাষিদের সাথে কাজ করার।

এ কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন,চাঁপাইনবাবগঞ্জের ম্যাংগো ফাউন্ডেশনের সদস্য সচিব আহসান হাবিব,শিবগঞ্জ ম্যাংগো প্রডিউসার কো-অপারেটিভ সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল খান শামীম ও ৩০ জন আম চাষি।