মানুষ সৃষ্টির সেরা
- আপডেট টাইম : ১১:৫১:২৭ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৮ জুলাই ২০২২
- / ১৮০ ৫০০০.০ বার পাঠক
অনেক ক্ষমতার দাপট তার। অন্যান্য প্রাণীসহ নিজ জাতির দুর্বল অংশের উপরও সে খবরদারি করে।গোটা পৃথিবী যেন হাতের মুঠোয়। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উৎকর্ষে পৃথিবীতে সে সুখের স্বর্গরাজ্য গড়ে তুলেছে।অপরদিকে পৃথিবীকে ধ্বংস করার জন্য তৈরি করেছে পারমাণবিক বোমাসহ অনেক শক্তিশালি মরাণাস্ত।সুতরাং
সৃস্টি ধবংস,উৎকর্ষ, বিকাশ, প্রাচার্য, ঐশ্বর্য এখন তার হাতের নাগালে। লক্ষ্যণীয় যে, এই
শক্তিধর মানুষ নিজের ইচছা ও ক্ষমতায় দুনিয়াতে আসিনি এবং চাইলে ও সে এখানে
চিরকাল থাকতে পারিবেনা।পিতা মাতার মিলনের প্রবল ইচ্ছা ও ক্ষমতা,সন্তান মায়ের
জরায়ুতে সুরিখিত অবস্হায় বেড়ে ওঠা, শৈশবের অসহায়ত্ব, কৈশোরের দুরান্তপনা,যৌবনের প্রবাল শক্তিমক্তা,বার্ধকৌর জীর্ণতা ও অবশেষে মূহুর্তেই বিদায় গ্রহণ কোনটিই তার নিজস্ব এখতিয়ার ভুক্ত নয়। কে তা হলে এর নেপথ্যের মহাশক্তি শালি? কী তার পরিচয়
উদ্দেশ্য? তিনি আসলেই কী পরিমাণ ক্ষমতার অধিকারী?এ মহাবিশ্বের সৃষ্টি, ধবংস
নিয়ন্ত্রণ পরিচালনায় তিনি একক ক্ষমতার সম্পন্ন, না কী তার সহয়াক আরও অনেক শক্তি প্রয়োজন আছে?এসব প্রশ্নের উত্তর খুজেঁ বের করার দায়িত্ব প্রতিটি বিবেকবান
মানুষের। মহান আল্লাহ বলেন, তার ব্যাপার
শুধু এই যে,তিনি যখন কিছু করতে ইচ্ছা করেন,তখন তিনি একে বলেন, হও, তখনই
তা হয়ে যায়। (ইয়াসিন ৩৬/৮২)।