ঢাকা ১২:১৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৯০ ইলা লালালালা: সবুজ ঘাসের লাল দ্রোহের সুর যার কন্ঠে তরুণ আইনজীবী সাইফুলকে যেভাবে হত্যা করা হয় গাজীপুরে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত রায়পুর সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের দুর্নীতিত অতিষ্ঠ জনসাধারণ সমাবেশে গিয়ে টাকা না পেয়ে বাড়ি ঘেরাও, ৫ প্রতারক আটক অভিনব সিন্ডিকেট: সয়াবিন তেলের সঙ্গে চাল-ডাল কেনা বাধ্যতামূলক! সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত ডেপুটি রেজিস্ট্রার হয়েও নার্সিং ইনস্টিটিউট ব্যবসা নিলুফার ইয়াসমিনের অভিযোগ তদন্তে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে তলব পুলিশ প্রশাসনের নীতিগত পরিবর্তন হলেও এসআই মিজানের অসাধু নীতির পরিবর্তন হয়নি

মানুষ সৃষ্টির সেরা

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১১:৫১:২৭ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৮ জুলাই ২০২২
  • / ১৮০ ৫০০০.০ বার পাঠক

অনেক ক্ষমতার দাপট তার। অন্যান্য প্রাণীসহ নিজ জাতির দুর্বল অংশের উপরও সে খবরদারি করে।গোটা পৃথিবী যেন হাতের মুঠোয়। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উৎকর্ষে পৃথিবীতে সে সুখের স্বর্গরাজ্য গড়ে তুলেছে।অপরদিকে পৃথিবীকে ধ্বংস করার জন্য তৈরি করেছে পারমাণবিক বোমাসহ অনেক শক্তিশালি মরাণাস্ত।সুতরাং
সৃস্টি ধবংস,উৎকর্ষ, বিকাশ, প্রাচার্য, ঐশ্বর্য এখন তার হাতের নাগালে। লক্ষ্যণীয় যে, এই
শক্তিধর মানুষ নিজের ইচছা ও ক্ষমতায় দুনিয়াতে আসিনি এবং চাইলে ও সে এখানে
চিরকাল থাকতে পারিবেনা।পিতা মাতার মিলনের প্রবল ইচ্ছা ও ক্ষমতা,সন্তান মায়ের
জরায়ুতে সুরিখিত অবস্হায় বেড়ে ওঠা, শৈশবের অসহায়ত্ব, কৈশোরের দুরান্তপনা,যৌবনের প্রবাল শক্তিমক্তা,বার্ধকৌর জীর্ণতা ও অবশেষে মূহুর্তেই বিদায় গ্রহণ কোনটিই তার নিজস্ব এখতিয়ার ভুক্ত নয়। কে তা হলে এর নেপথ্যের মহাশক্তি শালি? কী তার পরিচয়
উদ্দেশ্য? তিনি আসলেই কী পরিমাণ ক্ষমতার অধিকারী?এ মহাবিশ্বের সৃষ্টি, ধবংস
নিয়ন্ত্রণ পরিচালনায় তিনি একক ক্ষমতার সম্পন্ন, না কী তার সহয়াক আরও অনেক শক্তি প্রয়োজন আছে?এসব প্রশ্নের উত্তর খুজেঁ বের করার দায়িত্ব প্রতিটি বিবেকবান
মানুষের। মহান আল্লাহ বলেন, তার ব্যাপার
শুধু এই যে,তিনি যখন কিছু করতে ইচ্ছা করেন,তখন তিনি একে বলেন, হও, তখনই
তা হয়ে যায়। (ইয়াসিন ৩৬/৮২)।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

মানুষ সৃষ্টির সেরা

আপডেট টাইম : ১১:৫১:২৭ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৮ জুলাই ২০২২

অনেক ক্ষমতার দাপট তার। অন্যান্য প্রাণীসহ নিজ জাতির দুর্বল অংশের উপরও সে খবরদারি করে।গোটা পৃথিবী যেন হাতের মুঠোয়। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উৎকর্ষে পৃথিবীতে সে সুখের স্বর্গরাজ্য গড়ে তুলেছে।অপরদিকে পৃথিবীকে ধ্বংস করার জন্য তৈরি করেছে পারমাণবিক বোমাসহ অনেক শক্তিশালি মরাণাস্ত।সুতরাং
সৃস্টি ধবংস,উৎকর্ষ, বিকাশ, প্রাচার্য, ঐশ্বর্য এখন তার হাতের নাগালে। লক্ষ্যণীয় যে, এই
শক্তিধর মানুষ নিজের ইচছা ও ক্ষমতায় দুনিয়াতে আসিনি এবং চাইলে ও সে এখানে
চিরকাল থাকতে পারিবেনা।পিতা মাতার মিলনের প্রবল ইচ্ছা ও ক্ষমতা,সন্তান মায়ের
জরায়ুতে সুরিখিত অবস্হায় বেড়ে ওঠা, শৈশবের অসহায়ত্ব, কৈশোরের দুরান্তপনা,যৌবনের প্রবাল শক্তিমক্তা,বার্ধকৌর জীর্ণতা ও অবশেষে মূহুর্তেই বিদায় গ্রহণ কোনটিই তার নিজস্ব এখতিয়ার ভুক্ত নয়। কে তা হলে এর নেপথ্যের মহাশক্তি শালি? কী তার পরিচয়
উদ্দেশ্য? তিনি আসলেই কী পরিমাণ ক্ষমতার অধিকারী?এ মহাবিশ্বের সৃষ্টি, ধবংস
নিয়ন্ত্রণ পরিচালনায় তিনি একক ক্ষমতার সম্পন্ন, না কী তার সহয়াক আরও অনেক শক্তি প্রয়োজন আছে?এসব প্রশ্নের উত্তর খুজেঁ বের করার দায়িত্ব প্রতিটি বিবেকবান
মানুষের। মহান আল্লাহ বলেন, তার ব্যাপার
শুধু এই যে,তিনি যখন কিছু করতে ইচ্ছা করেন,তখন তিনি একে বলেন, হও, তখনই
তা হয়ে যায়। (ইয়াসিন ৩৬/৮২)।