ঢাকা ০৩:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
জলবায়ু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যিক খামার তৈরি করায় অতিষ্ঠ এলাকাবাসী দেশে তিন স্তরে কমছে ইন্টারনেটের দাম নবীনগরে অগ্নি নিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ ও মহড়া অনুষ্ঠিত ১৯ দিনে এলো ২১ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সম্মিলিত আন্তর্জাতিক উদ্যোগ প্রয়োজন: প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশ থেকে আরও বেশি হারে ফোর্স নিতে জাতিসংঘকে আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কাকরাইলে জাল জালিয়াতির রাজউক নকশার মাধ্যমে গড়ে তোলেন বহুতল ভবন কোস্ট গার্ডের অভিযানে ডাকাত করিম শরীফ বাহিনীর দুই সহযোগী আটকসহ জিম্মি থাকা দুই জেলে উদ্ধার ভূমি অফিসের বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ

মানুষ সৃষ্টির সেরা

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১১:৫১:২৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ জুলাই ২০২২
  • / ২১৩ ৫০০০.০ বার পাঠক

অনেক ক্ষমতার দাপট তার। অন্যান্য প্রাণীসহ নিজ জাতির দুর্বল অংশের উপরও সে খবরদারি করে।গোটা পৃথিবী যেন হাতের মুঠোয়। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উৎকর্ষে পৃথিবীতে সে সুখের স্বর্গরাজ্য গড়ে তুলেছে।অপরদিকে পৃথিবীকে ধ্বংস করার জন্য তৈরি করেছে পারমাণবিক বোমাসহ অনেক শক্তিশালি মরাণাস্ত।সুতরাং
সৃস্টি ধবংস,উৎকর্ষ, বিকাশ, প্রাচার্য, ঐশ্বর্য এখন তার হাতের নাগালে। লক্ষ্যণীয় যে, এই
শক্তিধর মানুষ নিজের ইচছা ও ক্ষমতায় দুনিয়াতে আসিনি এবং চাইলে ও সে এখানে
চিরকাল থাকতে পারিবেনা।পিতা মাতার মিলনের প্রবল ইচ্ছা ও ক্ষমতা,সন্তান মায়ের
জরায়ুতে সুরিখিত অবস্হায় বেড়ে ওঠা, শৈশবের অসহায়ত্ব, কৈশোরের দুরান্তপনা,যৌবনের প্রবাল শক্তিমক্তা,বার্ধকৌর জীর্ণতা ও অবশেষে মূহুর্তেই বিদায় গ্রহণ কোনটিই তার নিজস্ব এখতিয়ার ভুক্ত নয়। কে তা হলে এর নেপথ্যের মহাশক্তি শালি? কী তার পরিচয়
উদ্দেশ্য? তিনি আসলেই কী পরিমাণ ক্ষমতার অধিকারী?এ মহাবিশ্বের সৃষ্টি, ধবংস
নিয়ন্ত্রণ পরিচালনায় তিনি একক ক্ষমতার সম্পন্ন, না কী তার সহয়াক আরও অনেক শক্তি প্রয়োজন আছে?এসব প্রশ্নের উত্তর খুজেঁ বের করার দায়িত্ব প্রতিটি বিবেকবান
মানুষের। মহান আল্লাহ বলেন, তার ব্যাপার
শুধু এই যে,তিনি যখন কিছু করতে ইচ্ছা করেন,তখন তিনি একে বলেন, হও, তখনই
তা হয়ে যায়। (ইয়াসিন ৩৬/৮২)।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

মানুষ সৃষ্টির সেরা

আপডেট টাইম : ১১:৫১:২৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ জুলাই ২০২২

অনেক ক্ষমতার দাপট তার। অন্যান্য প্রাণীসহ নিজ জাতির দুর্বল অংশের উপরও সে খবরদারি করে।গোটা পৃথিবী যেন হাতের মুঠোয়। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উৎকর্ষে পৃথিবীতে সে সুখের স্বর্গরাজ্য গড়ে তুলেছে।অপরদিকে পৃথিবীকে ধ্বংস করার জন্য তৈরি করেছে পারমাণবিক বোমাসহ অনেক শক্তিশালি মরাণাস্ত।সুতরাং
সৃস্টি ধবংস,উৎকর্ষ, বিকাশ, প্রাচার্য, ঐশ্বর্য এখন তার হাতের নাগালে। লক্ষ্যণীয় যে, এই
শক্তিধর মানুষ নিজের ইচছা ও ক্ষমতায় দুনিয়াতে আসিনি এবং চাইলে ও সে এখানে
চিরকাল থাকতে পারিবেনা।পিতা মাতার মিলনের প্রবল ইচ্ছা ও ক্ষমতা,সন্তান মায়ের
জরায়ুতে সুরিখিত অবস্হায় বেড়ে ওঠা, শৈশবের অসহায়ত্ব, কৈশোরের দুরান্তপনা,যৌবনের প্রবাল শক্তিমক্তা,বার্ধকৌর জীর্ণতা ও অবশেষে মূহুর্তেই বিদায় গ্রহণ কোনটিই তার নিজস্ব এখতিয়ার ভুক্ত নয়। কে তা হলে এর নেপথ্যের মহাশক্তি শালি? কী তার পরিচয়
উদ্দেশ্য? তিনি আসলেই কী পরিমাণ ক্ষমতার অধিকারী?এ মহাবিশ্বের সৃষ্টি, ধবংস
নিয়ন্ত্রণ পরিচালনায় তিনি একক ক্ষমতার সম্পন্ন, না কী তার সহয়াক আরও অনেক শক্তি প্রয়োজন আছে?এসব প্রশ্নের উত্তর খুজেঁ বের করার দায়িত্ব প্রতিটি বিবেকবান
মানুষের। মহান আল্লাহ বলেন, তার ব্যাপার
শুধু এই যে,তিনি যখন কিছু করতে ইচ্ছা করেন,তখন তিনি একে বলেন, হও, তখনই
তা হয়ে যায়। (ইয়াসিন ৩৬/৮২)।