ঢাকা ০৭:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
চকলেটের লোভ দেখিয়ে কিন্ডার গার্টেনের শিশুদের মাদ্রাসায় উপস্থাপন// ঠাকুরগাঁওয়ে দুদকে ধরা ভুয়া মাদ্রাসা কান্ড পুরোনো চেহারায় ফিরবে আওয়ামী লীগ, তৈরি হচ্ছে মাস্টারপ্ল্যান বিএনপি সংস্কার প্রচেষ্টাকে সমর্থন করে: সালাহউদ্দিন খিলগাঁওয়ে গৃহবধূ ও তার পরিবারের উপর বর্বর হামলা: প্রাণনাশের হুমকি, স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা লুট করেছেন। বাড়িয়ালা ময়না বেগম নেতৃত্বে  পাসপোর্টে ফিরল ‘এক্সসেপ্ট ইসরাইল’, যা বললেন সাবেক রাষ্ট্রদূত রোববার সারা দেশে মহাসমাবেশের ডাক কারিগরি শিক্ষার্থীদের আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে দেশের ইতিহাসের সর্বোত্তম নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা কমিশনের অধিকাংশ প্রস্তাবে একমত এনসিপি, আমূল পরিবর্তনের আহ্বান কুমিল্লা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের  সাবেক চেয়ারম্যান জামাল নাসের সচিবের বিরুদ্ধে অনিয়মে জনবল নিয়োগ,জ্ঞাত আয় বহিভূত সম্পদ অর্জন,, বোর্ডে অনিয়ম নিয়ম বহিরভূত  অবৈধ উপায়ে ১২ জন ঠিকা ভিত্তিক কর্মচারী নিয়োগে বয়স জালিয়াতির অভিযোগ ট্রাম্প-মোদি-শি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

আশুলিয়ায় অধ্যক্ষ মিন্টু চন্দ্র বর্মনের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১১:৪৭:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৯ অগাস্ট ২০২১
  • / ২৭২ ৫০০০.০ বার পাঠক

মোঃআকরাম হোসেন বিশেষ প্রতিনিধি।।

আশুলিয়ার নরসিংহপুর বেরন এলাকার রুপায়ন মাঠের নিজ বাসা স্বপ্ন নিবাস থেকে নিখোঁজ হন মিন্টু চন্দ্র বর্মন,মিন্টু চন্দ্র বর্মন  লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের বাড়াই পাড়া গ্রামের শর্ত বর্মনের   ছেলে,নিহত মিন্টু চন্দ্র বর্মনের ছোট ভাই দীপক চন্দ্র বর্মন জানান,গত ১৩ ই জুলাই স্বপ্ন নিবাস  নিজ বাসা থেকে দাদা নিখোঁজ হলে,তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটিও বন্ধ পাওয়া জায়।প্রাথমিক পর্যায়ে আত্নীয় স্বজন সহ সকল জায়গায় খোঁজ নিয়ে দাদাকে না পাওয়ায়,২২ শে জুলাই আশুলিয়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবর একটি নিখোঁজ ডায়েরি দায়ের করি,তারই পরিপেক্ষিতে ০৯/০৮/২০২১  সোমবার ছায়া তদন্ত করে তিন জনকে আটক করেন (র্যাব)ঘাতক রবিউলের দেওয়া তথ্যমতে তাৎক্ষনিক লাশের অবস্থান শনাক্ত করতে সক্ষম হন (র্যাববাহিনী) বেলা সাড়ে ১১ টায় জামগড়া ছয়তলা স্বপ্ন নিবাস এলাকায়,অভিযান পরিচালনা করেন র্যাববাহিনীর একটি চৌকস টিম,সাথে সংযুক্ত ছিলেন পুলিশ গোয়েন্দা সংস্থা সাংবাদিক ও বিপুল সংখ্যক জনতা।অভিযান পরিচালনা করে নিহত মিন্টু চন্দ্র বর্মনের পাঁচ টুকরো লাশ উদ্ধার করা হয়,মাথাটি উদ্ধার হয়নি,মাথাটি ফেলে দিয়েছেন রাজধানীর.দক্ষিন কোনার আশকোনার একটি ডোবায়,মাথাটিও উদ্ধার অভিযান চলমান।নিহত মিন্টু চন্দ্রের ভাই দীপক চন্দ্র বর্মন জানান,তার ভাই মিন্টু চন্দ্র বর্মন,দুই বছর আগে তারই বন্ধু (রবিউল)(মোতালেব) (শামসুজ্জামান)এর সাথে সহপাঠী হয়ে,চার বন্ধু মিলে সাভারে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু করেন,যার নাম দেওয়া হয়, সাভার রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ।উক্ত কলেজের অধ্যক্ষর দ্বায়িত্বে ছিলেন দাদা।আমি আমার দাদার নৃশংস হত্যাকারীদের ফাঁশি চাই,বাংলার জমিনে এমন নৃশংস হত্যাকান্ড সংঘটিত আর যেনো না হয়,এমন বিঁচার চাই।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আশুলিয়ায় অধ্যক্ষ মিন্টু চন্দ্র বর্মনের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

আপডেট টাইম : ১১:৪৭:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৯ অগাস্ট ২০২১

মোঃআকরাম হোসেন বিশেষ প্রতিনিধি।।

আশুলিয়ার নরসিংহপুর বেরন এলাকার রুপায়ন মাঠের নিজ বাসা স্বপ্ন নিবাস থেকে নিখোঁজ হন মিন্টু চন্দ্র বর্মন,মিন্টু চন্দ্র বর্মন  লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের বাড়াই পাড়া গ্রামের শর্ত বর্মনের   ছেলে,নিহত মিন্টু চন্দ্র বর্মনের ছোট ভাই দীপক চন্দ্র বর্মন জানান,গত ১৩ ই জুলাই স্বপ্ন নিবাস  নিজ বাসা থেকে দাদা নিখোঁজ হলে,তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটিও বন্ধ পাওয়া জায়।প্রাথমিক পর্যায়ে আত্নীয় স্বজন সহ সকল জায়গায় খোঁজ নিয়ে দাদাকে না পাওয়ায়,২২ শে জুলাই আশুলিয়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবর একটি নিখোঁজ ডায়েরি দায়ের করি,তারই পরিপেক্ষিতে ০৯/০৮/২০২১  সোমবার ছায়া তদন্ত করে তিন জনকে আটক করেন (র্যাব)ঘাতক রবিউলের দেওয়া তথ্যমতে তাৎক্ষনিক লাশের অবস্থান শনাক্ত করতে সক্ষম হন (র্যাববাহিনী) বেলা সাড়ে ১১ টায় জামগড়া ছয়তলা স্বপ্ন নিবাস এলাকায়,অভিযান পরিচালনা করেন র্যাববাহিনীর একটি চৌকস টিম,সাথে সংযুক্ত ছিলেন পুলিশ গোয়েন্দা সংস্থা সাংবাদিক ও বিপুল সংখ্যক জনতা।অভিযান পরিচালনা করে নিহত মিন্টু চন্দ্র বর্মনের পাঁচ টুকরো লাশ উদ্ধার করা হয়,মাথাটি উদ্ধার হয়নি,মাথাটি ফেলে দিয়েছেন রাজধানীর.দক্ষিন কোনার আশকোনার একটি ডোবায়,মাথাটিও উদ্ধার অভিযান চলমান।নিহত মিন্টু চন্দ্রের ভাই দীপক চন্দ্র বর্মন জানান,তার ভাই মিন্টু চন্দ্র বর্মন,দুই বছর আগে তারই বন্ধু (রবিউল)(মোতালেব) (শামসুজ্জামান)এর সাথে সহপাঠী হয়ে,চার বন্ধু মিলে সাভারে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু করেন,যার নাম দেওয়া হয়, সাভার রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ।উক্ত কলেজের অধ্যক্ষর দ্বায়িত্বে ছিলেন দাদা।আমি আমার দাদার নৃশংস হত্যাকারীদের ফাঁশি চাই,বাংলার জমিনে এমন নৃশংস হত্যাকান্ড সংঘটিত আর যেনো না হয়,এমন বিঁচার চাই।