ঢাকা ০৬:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ঠাকুরগাঁওয়ে নারীদের ভূমি অধিকার ও কৃষি ভূমি সংষ্কার বিষয়ক সমাবেশ কালিয়াকৈরে ধর্ষণের অভিযোগে বাড়ির মালিক গ্রেফতার পীরগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুর্নীতির অভিযোগে বরখাস্ত কঠিন সময়ে কীভাবে পাশে ছিলেন স্ত্রী, জানালেন কোহলি ইতালিতে জি৭ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের আলোচনার তালিকায় নেতানিয়াহুর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা সরকারকে ধন্যবাদ দিয়ে আরো যা ‘পদক্ষেপ’ নিতে বললেন নূরুল কবির মেগা মানডে’: ৩ কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র যাত্রাবাড়ী অর্থের লোভ দেখিয়ে ‘গণঅভ্যুত্থানের’ ব্যর্থ চেষ্টা, নেপথ্যে কারা? ইমরান খানের হাজারো সমর্থক গ্রেপ্তার প্রতারক বাবু যেন কাশিমপুর থানার একচ্ছত্র অধিপতি

আশুলিয়ায় চেয়ারম্যান সুরুজের সহচর ছাত্রলীগ নেতা রবি ও জনি অস্ত্র সহ গ্রেফতার 

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৯:৪০:৪৫ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ১৬ জুন ২০২১
  • / ২৮৯ ৫০০০.০ বার পাঠক

বিশেষ প্রতিনিধি।।

আশুলিয়া থানার  শিমুলিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি   চেয়ারম্যান এবি এম আজহারুল ইসলাম (সুরুজের)পালিত  পুত্র দাবার গুটি অপকর্মের হোতা সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি রবিউল ইসলাম (রবি) ও তার সহযোগী জনি।বিদেশি   পিস্তল ও দুই রাউন্ড গুলি সহ র‍্যাবের হাতে গ্রেফতার ১৪/০৬/২১  রাত্র আনুমানিক ৩ টার দিকে র‍্যাব ৪ এর একটি চৌকস টিম শিমুলিয়া ইউনিয়নের রনস্থল গ্রামে রবির দেওয়া তথ্য মতে অবৈধ অস্ত্র আছে এই মর্মে অভিযান পরিচালোনা করেন।অভিযান চলাকালে রবি ও জনির উপস্থিতিতে সমস্ত বাড়ি তল্লাশি করেন।তল্লাশিতে কোন কিছু না পাওয়ায়, তথ্য দাঁতা রবি ও তার সহযোগী জনি বার বার র‍্যাব সদস্যদের বলেন,নজরুল ইসলাম কাজীর পরিত্যক্ত রিকশার গ্যারেজে তল্লাশি করতে। তাদের দেওয়া তথ্য মতে রিকশার গ্যারেজে তল্লাশি করা হয়।সেখানেও কোন কিছু না পাওয়ায় রবি ও জনি গ্যারেজে পড়ে থাকা একটি বস্তা খুলে সার্স করতে বলেন।এমন শত ভাগ তথ্যে র‍্যাব সদস্যদের সন্দেহের কারন হয়।তাৎক্ষনিক বস্তুা খুলে একটি বিদেশি পিস্তল ও দুই রাউন্ড গুলি উদ্ধার করে র‍্যাব। তবে র‍্যাবের  সন্দেহের বিন্দুমাত্র ভুল হয়নি।অন্যকে ফাঁসাতে নিজেরাই পিস্তল ও গুলি রেখেছিলো তারা।চেয়ারম্যান আজহারুল ইসলাম সুরুজের দাবার গুটি ছাত্রলীগ নেতা রবি আপন চাচা নজরুল ইসলামকে ফাঁসানোর জন্য।নিজের ব্যবহৃত অবৈধ অস্ত্রের ফাঁদে ফেলানোর চেষ্টা করছিলেন। র‍্যাব সদস্যরা বিষয়টি বুঝতে পেরে  তাৎক্ষনিক রবি ও তার সহযোগী জনিকে গ্রেফতার করেন।রবির চাচা নজরুল ইসলাম কাজী বলেনঃ দীর্ঘদিন ধরে চেয়ারম্যান সুরুজের সহযোগীতায়,আমার উপর এমন জুলুম অত্যাচার অমানবিক নির্যাতন করছে রবি ও তার সহযোগীরা।আমি চাচা হয়ে ভাইপোর অত্যাচার থেকে রক্ষা পেতে অনেক অনুরোধ করেছি রবি ও স্থানীয় চেয়ারম্যান সুরুজকে।রবি মাঝে মাঝে মদ্যপান করে এসে আমার বাড়িতে ইট পাটকেল মেরে বাড়ি  ভাংচুর করতো।আমার দুটি মেয়েকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ভয়ভীতি প্রদর্শন করে উত্যক্ত করতো।আমি নিরুপায় হয়ে চেয়ারম্যান এবি এম আজহারুল ইসলাম সুরুজ কে অগনিত বার জানিয়েছি।কিন্তু নিস্ফল প্রতিক্ষা।চেয়ারম্যান উল্টা তাদের লাই দিয়ে আমার কথার গুরুত্ব না দিয়ে।আমাকেই দোষারুপ করেন।ধর্মের কল বাতাসে নড়ে, নিজেদের পাতানো ফাঁদে নিজেরাই কুপোকাত।এলাকাবাসী বলেন রবির নাটের গুরু হলো চেয়ারম্যান।শিমুলিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আজহারুল ইসলাম সুরুজের এমন ক্যাডারের অভাব নাই।উক্ত বিষয় নিয়ে কঠোর তদন্ত পর্যবেক্ষন করলে কেঁচো খুঁড়তে শাপ বাহির হতে পারে। উক্ত ঘটনার বিষয়ে এলাকা বাসীর কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন। রবি হলো সুরুজ চেয়ারম্যানের সকল অপকর্মের গুটি।চেয়ারম্যান সুরুজের  যত অপকর্ম রবিকে দিয়ে করায়।রবির অত্যাচারে অতিষ্ঠ এলাকার সমস্ত লোক। তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলে চেয়ারম্যান দোষ ত্রুটি না দেখে এলাকার লোকের উপর ক্ষিপ্ত হয়। চেয়ারম্যানের ভয়ে তাকে কিছু বলতে পারেনা কেহ।আজ তার কর্মের ফল সে পেয়েছে।আমরা চাই উক্ত বিষয় নিয়ে চেয়ারম্যান আজহারুল ইসলাম সুরুজকেও জিজ্ঞাসাবাদ করুক প্রশাসন।এলাকায় এমন কোন কাজ নেই যে রবি ও তাঁর সহযোগীরা করেনা, জমি দখল, চাঁদাবাজি,মাদক ব্যাবসা,খুন খারাপিতেও চ্যাম্পিয়ন রবি।আর এই সকল কাজের সহযোগিতা করেন চেয়ারম্যান এবি এম আজহারুল ইসলাম সুরুজ। এলাকাবাসী বলেন আমরা রবি ও চেয়ারম্যান সুরুজের হাত থেকে বাঁচতে চাই।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আশুলিয়ায় চেয়ারম্যান সুরুজের সহচর ছাত্রলীগ নেতা রবি ও জনি অস্ত্র সহ গ্রেফতার 

আপডেট টাইম : ০৯:৪০:৪৫ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ১৬ জুন ২০২১

বিশেষ প্রতিনিধি।।

আশুলিয়া থানার  শিমুলিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি   চেয়ারম্যান এবি এম আজহারুল ইসলাম (সুরুজের)পালিত  পুত্র দাবার গুটি অপকর্মের হোতা সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি রবিউল ইসলাম (রবি) ও তার সহযোগী জনি।বিদেশি   পিস্তল ও দুই রাউন্ড গুলি সহ র‍্যাবের হাতে গ্রেফতার ১৪/০৬/২১  রাত্র আনুমানিক ৩ টার দিকে র‍্যাব ৪ এর একটি চৌকস টিম শিমুলিয়া ইউনিয়নের রনস্থল গ্রামে রবির দেওয়া তথ্য মতে অবৈধ অস্ত্র আছে এই মর্মে অভিযান পরিচালোনা করেন।অভিযান চলাকালে রবি ও জনির উপস্থিতিতে সমস্ত বাড়ি তল্লাশি করেন।তল্লাশিতে কোন কিছু না পাওয়ায়, তথ্য দাঁতা রবি ও তার সহযোগী জনি বার বার র‍্যাব সদস্যদের বলেন,নজরুল ইসলাম কাজীর পরিত্যক্ত রিকশার গ্যারেজে তল্লাশি করতে। তাদের দেওয়া তথ্য মতে রিকশার গ্যারেজে তল্লাশি করা হয়।সেখানেও কোন কিছু না পাওয়ায় রবি ও জনি গ্যারেজে পড়ে থাকা একটি বস্তা খুলে সার্স করতে বলেন।এমন শত ভাগ তথ্যে র‍্যাব সদস্যদের সন্দেহের কারন হয়।তাৎক্ষনিক বস্তুা খুলে একটি বিদেশি পিস্তল ও দুই রাউন্ড গুলি উদ্ধার করে র‍্যাব। তবে র‍্যাবের  সন্দেহের বিন্দুমাত্র ভুল হয়নি।অন্যকে ফাঁসাতে নিজেরাই পিস্তল ও গুলি রেখেছিলো তারা।চেয়ারম্যান আজহারুল ইসলাম সুরুজের দাবার গুটি ছাত্রলীগ নেতা রবি আপন চাচা নজরুল ইসলামকে ফাঁসানোর জন্য।নিজের ব্যবহৃত অবৈধ অস্ত্রের ফাঁদে ফেলানোর চেষ্টা করছিলেন। র‍্যাব সদস্যরা বিষয়টি বুঝতে পেরে  তাৎক্ষনিক রবি ও তার সহযোগী জনিকে গ্রেফতার করেন।রবির চাচা নজরুল ইসলাম কাজী বলেনঃ দীর্ঘদিন ধরে চেয়ারম্যান সুরুজের সহযোগীতায়,আমার উপর এমন জুলুম অত্যাচার অমানবিক নির্যাতন করছে রবি ও তার সহযোগীরা।আমি চাচা হয়ে ভাইপোর অত্যাচার থেকে রক্ষা পেতে অনেক অনুরোধ করেছি রবি ও স্থানীয় চেয়ারম্যান সুরুজকে।রবি মাঝে মাঝে মদ্যপান করে এসে আমার বাড়িতে ইট পাটকেল মেরে বাড়ি  ভাংচুর করতো।আমার দুটি মেয়েকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ভয়ভীতি প্রদর্শন করে উত্যক্ত করতো।আমি নিরুপায় হয়ে চেয়ারম্যান এবি এম আজহারুল ইসলাম সুরুজ কে অগনিত বার জানিয়েছি।কিন্তু নিস্ফল প্রতিক্ষা।চেয়ারম্যান উল্টা তাদের লাই দিয়ে আমার কথার গুরুত্ব না দিয়ে।আমাকেই দোষারুপ করেন।ধর্মের কল বাতাসে নড়ে, নিজেদের পাতানো ফাঁদে নিজেরাই কুপোকাত।এলাকাবাসী বলেন রবির নাটের গুরু হলো চেয়ারম্যান।শিমুলিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আজহারুল ইসলাম সুরুজের এমন ক্যাডারের অভাব নাই।উক্ত বিষয় নিয়ে কঠোর তদন্ত পর্যবেক্ষন করলে কেঁচো খুঁড়তে শাপ বাহির হতে পারে। উক্ত ঘটনার বিষয়ে এলাকা বাসীর কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন। রবি হলো সুরুজ চেয়ারম্যানের সকল অপকর্মের গুটি।চেয়ারম্যান সুরুজের  যত অপকর্ম রবিকে দিয়ে করায়।রবির অত্যাচারে অতিষ্ঠ এলাকার সমস্ত লোক। তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলে চেয়ারম্যান দোষ ত্রুটি না দেখে এলাকার লোকের উপর ক্ষিপ্ত হয়। চেয়ারম্যানের ভয়ে তাকে কিছু বলতে পারেনা কেহ।আজ তার কর্মের ফল সে পেয়েছে।আমরা চাই উক্ত বিষয় নিয়ে চেয়ারম্যান আজহারুল ইসলাম সুরুজকেও জিজ্ঞাসাবাদ করুক প্রশাসন।এলাকায় এমন কোন কাজ নেই যে রবি ও তাঁর সহযোগীরা করেনা, জমি দখল, চাঁদাবাজি,মাদক ব্যাবসা,খুন খারাপিতেও চ্যাম্পিয়ন রবি।আর এই সকল কাজের সহযোগিতা করেন চেয়ারম্যান এবি এম আজহারুল ইসলাম সুরুজ। এলাকাবাসী বলেন আমরা রবি ও চেয়ারম্যান সুরুজের হাত থেকে বাঁচতে চাই।